ধুলো মাখা চুলে
মূর্ত বুক ঢাকার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ভেস্তে গেছে,
শূন্য চোখে মলিন ছায়া, নীলকণ্ঠের বাঁকে
অদ্ভুত প্রশান্তি, চিত্তে মায়া লুটে; কেউ চেনে নি
অনিল অন্তরীক্ষের সহজিয়া মন- যেহেতু সে পাগল!
ঘুমন্ত নদীর বুকে নিস্তরঙ্গ জল, শীতল কায়া
কৃচ্ছ্রতা ভেঙ্গে সাঁতারু সরীসৃপ
বক্ররেখায় আঁকে বিভক্তি… জলঙ্গের সূক্ষ্ম ব্যবচ্ছেদ!
শ্লীলতা হানির আশংকায় ডুবে সুশীল পক্ষ, বিভেদ বাড়ে
পুঁজি বাজারে-
তীব্র অস্থিরতায় বাড়ে ভেদাভেদ; অশ্লীল রঙ্গমঞ্চে
ধিঙ্গি তালে নাচে উলঙ্গ রাক্ষস, মর্জি মতন নাচায়-
খুঁটির ছাগল! মাটির পুতুল!
ঘুঙুর ছন্দে পতঙ্গের উন্মাদনা, দুর্মদ নিনাদে
দলে দলে ছুটি আমরা-আমজনতা… হই গুণী দর্শক
যেহেতু,
আমরা সবাই পাগল!
চমৎকার প্রচ্ছদের সাথে দারুণ একটি লিখা এসেছে কবি দা।
বেশ ইন্টারেস্টিং একটি কবিতা। শব্দ এবং ভাব অনুশীলন সুকঠিন। অভিনন্দন স্যার।
সত্যিই তাই।
ঠিক বলেছেন ভাই।
লিখাটিকে সমসাময়িক পর্যায়ের বলা যেতে পারে।
ঘুঙুর ছন্দে পতঙ্গের উন্মাদনা, দুর্মদ নিনাদে
দলে দলে ছুটি আমরা-আমজনতা… হই গুণী দর্শক
যেহেতু,
আমরা সবাই পাগল!