সন্ধ্যা নামলে আমার আকাশ কেমন যেন ভাবালুতায় ডুবে থাকে। কোন রং থাকে না, স্থির মিনারের মতন কোন রা নেই। হাটা চলা নেই, পাখির ডাক আছে, ঘাসের উপর দাড়িয়ে থাকা আছে, পায়ে সুখস্পর্শ নেই। জুতোর দেয়ালে বন্দী ঘাসের দীর্ঘশ্বাস! এই সব সন্ধ্যা নামলে ছোট ছোট পায়চারি মনে পড়ে যায়, ছোটখাটো আহ্লাদী আবদার, না দেখা প্রিয় মানুষটার মুখ ভেসে উঠে, অসংকোচ ভেঙে অধিকার চায় সহজ-সরল অর্বাচীন আত্মা!
পেয়াজের জমিনের খড়খড়ে মাটিকে বুকে ধরে কাঁদতে ইচ্ছে করে; শিশির হয়ে জমা থাকে আলের দুর্বা ঘাসে! বাঁশ বাগানের শেষ সীমারেখায় আম গাছটা মকুলে নুয়ে পড়ছে, গমের জমিনে সবুজ-হলুদে মাখামাখির সময় এখন। কেমন বিষণ্ন এই সন্ধ্যা! হঠাৎ করে চুপ হয়ে যায়, ঘাপটি মেরে থাকে। ভেতরের কান্না তাঁতের মাকু উঠা-নামার মত করে ঠক ঠক ঠক শব্দ হয় শুধু।
তারপর ফিরতি পথে কালো কাকের সাথে দেখা হলে অস্ফুটে মুখ থেকে বেরিয়ে যায়, এতদিন পরে ফিরলি…
কয়েকটি জায়গায় আপনার অনুভবের প্রকাশ সুন্দর এসেছে।
শব্দনীড় এ আপনাকে স্বাগতম। লিখুন এবং সহ-ব্লগারকে উৎসাহ দিন। ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ মি. এস.এম. সম্রাট শাহজাহান।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।চেষ্টা থাকবে নিয়মিত হওয়ার।
সুন্দর, গুছানো, পরিচ্ছন্ন লেখা।
ভাল থাকুন।
অসংখ্য ধন্যবাদ।ভালো থাকুন
শব্দনীড়ে আপনাকে নতুন করে স্বাগতম। পরিচ্ছন্ন একটা লেখা দিয়ে যাত্রা শুরু। শুভেচ্ছা রইল।
প্রত্যাবর্তন বলা যায়
শুভেচ্ছা জানবেন।
বেশ লাগল স্মৃতিকথা,,,,,,,,,,,,,,
ধন্যবাদ