শহর অথবা গ্রামের পরিচিত জায়গা গুলোতে হাঁটতে আমার
বরাবরই খুব ভালো লাগে, কী রাত! কী দিন!
সেই সব পরিচিত জায়গাগুলোতে কোনোদিন কালশিটে পড়ে না,
তোমার সুন্দর মুখের মতো
আমার মায়ের মুখের আদুরে কথার মতো
শুকপাখির মুখে সুখের গল্প শোনার মতো
অথবা
বিড়াল ছানার মহাআয়েশে চুকচুক করে দুধ খাওয়ার মতো!
আমার কাছে মনে হয় ওই সব জায়গাগুলোর কাছে আমি চিরঋণী
কিছু কিছু ঋণ সুখের
কিছু কিছু ঋণ দুঃখের
আমার এইসব ঋণের বোঝা কেবলই বাড়ছে আর বাড়ছে
গরিবের জ্বরের মতো, গরিবের ঘোড়া রোগের মতো সমানে বাড়ছে
পথের ধুলোর কাছে আমার যেমন ঋণ আছে
কলমি, চাঁপা, জুঁই, সন্ধ্যামালতি ওদের কাছেও আমার ঋণ আছে!
কিছু কিছু ঋণ পরিচিত
কিছু কিছু ঋণ অপরিচিত
আমার নিকট সন্নিধানে এখন ওরা আর কেউ নেই
হঠাৎ রাজনৈতিক মেরুকরণের মতো আমি এখন দোসরাবার একা
আমার ঋণ পরিশোধের আর কোনো সম্ভবনাই নেই!!
দক্ষ হাতের লিখার আদল সবসময়ই পরিপাটি। যেমন এই লিখা।
অভিনন্দন কবি জসীম উদ্দীন মুহম্মদ। শুভ সন্ধ্যা। ধন্যবাদ।
কৃতজ্ঞতা জানবেন জামান ভাই—–।
আপনার প্রতিও ভালোবাসা কবি।
বেশ পরিপাটি আপনার লেখা।
শুভেচ্ছা আর শুভ কামনা।
অফুরান কৃতজ্ঞতা কবি।
“বিড়াল ছানার মহাআয়েশে চুকচুক করে দুধ খাওয়ার মতো!”
* উপমার এমন সার্থক ব্যবহার! বিমোহিত…
অফুরান কৃতজ্ঞতা কবিবন্ধু।
পূর্ণিমা রাত কি বিকালের হাটতে হু অসাধারণ
অনেক দোয়া রইল
অফুরান কৃতজ্ঞতা লিটন ভাই।