ফিরোজা রঙ্গে জড়িয়েছো এক ভীষন অনবদ্যতায়,
তোমার গোলাভী আভা দিয়েছে
তাতে এক অপার আনন্দলোক,
ফিরোজার গায়ে গায়ে জড়িয়েছো আকাশ থেকে
নেওয়া টুকরো টুকরো কিছু নীল,
মেঘেদের ভরাট বুক থেকে কিছু সাদা,
তোমার নিপুন হাতের কারুকাজে হয়ে গেছে
সুচী কর্মের এক শবনম গাঁথা।
দখিনের বারান্দায় সেই শবনম গাঁথা হয়ে
দাঁড়ালে একটু আলস্যে ভরা দুপুরে,
প্রকৃতি যেনো অপেক্ষায় ছিলো তোমারই,
সুর্য হলো ম্লান, শরতের মেঘগুলো থমকে
গেলো সহসা, শান্তির পায়রা উড়তে উড়তে,
এসে তোমার কাছেই ডিগবাজী খায়,
একবার, দুইবার বার বার।।
যেনো এই বিষন্ন দুপুরে তুমি নিয়ে
এলে শান্তির এক অপার স্নিগ্ধতা।
আমি ছিলেম আনমনে এক অন্যমনে,
পায়রার ডিগবাজী, বাক বাকুম,
সুর্যের ম্লানতা, মেঘেদের থমকে যাওয়া,
সব কিছু আমাকে নিয়ে যায় সেই স্নিগ্ধতায়,
আমাকে নিয়ে যায় সুন্দরের এক অনিন্দতায়।
মুগ্ধতা রেখে গেলাম। অনেক সুন্দর উপস্থাপনা। ভাল লাগল।
সুন্দর কবিতা। শুভ শারদীয়া প্রিয় কবি।
খাড়া লাইনের চাইতে আপনার এই কবিতাটি গদ্যে বেশী মানাবে। দারুণ হবে।
নমস্কার কবি রাশেদ ভাই। শুভরাত্রি।