ক্রিসমাস বড়দিন ধর্মীয় কবিতা

ক্রিসমাস বড়দিন
ধর্মীয় কবিতা।

ক্রিসমাস বড়দিন এলো আজ ভাই,
ঘণ্টা ধ্বনি শুনি তাই গীর্জায় গীর্জায়।
শিশু বৃদ্ধ যুবা সব আসে দলে দলে,
যীশুর প্রার্থনা করে খ্রিষ্টান সকলে।

ক্রিসমাস বৃক্ষ এক রাখি সযতনে,
সুশোভিত ফুলমালা গীর্জার প্রাঙ্গণে।
মহা ধুমধাম আজি গীর্জা অভ্যন্তরে,
আনন্দেতে নাচে গায় উপভোগ করে।

বাইবেলে আছে লেখা মিথ্যা কভু নয়,
যীশুর পুনরুত্থান শাস্ত্রে লেখা হয়।
সবাকার পাপভার নিজ স্কন্ধে লয়ে,
ত্যজিলেন প্রাণ যীশু ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে।

ফিরে এসো এসো প্রভু হে যীশু আমার!
এক বর্ষ তরে পুনঃ প্রতীক্ষা আবার।

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী সম্পর্কে

লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী –নামেই কবির পরিচয়। কবির বাড়ি পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার পাথরচুড় গ্রামে। প্রকৃতির সাথে পরিচয় ছোটবেলা থেকেই। বর্তমানে কবি বাংলা কবিতার আসর, বাংলার কবিতা ও কবিতা ক্লাবের সাথে যুক্ত। অবসর সময়ে কবি কবিতা লেখেন ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করেন। কাব্যচর্চার সাথে সাথে তিনি সাহিত্যচর্চাও করেন। গল্প ও রম্য রচনা আর ছোট গল্প লিখেন। বহু একাঙ্ক নাটকও তিনি লিখেছেন। অন্ধকারের অন্তরালে, সমাজের শত্রু ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বহু যাত্রাপালা -সোনা ডাকাত, শ্মশানে জ্বলছে স্বামীর চিতা উল্লেখযোগ্য। কবির অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে বিচারক মণ্ডলী তাঁকে বহু সম্মানে ভূষিত করেছেন। লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী একাধারে কবি ও অপর দিকে লেখক। তার লেখা “আমার গাঁ আমার মাটি”, আমার প্রিয় শহর জামুরিয়া, আমার প্রিয় শহর কুলটি, আমার প্রিয় শহর আসানসোল, আমার প্রিয় শহর রাণীগঞ্জ বহু পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী প্রকৃতপক্ষে হিন্দু ধর্মাবলম্বী হয়েও তিনি অন্য ধর্মকেও শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শন করেন। তিনি বিশ্বাস করেন সব মানুষই ঈশ্বরের সন্তান। তাই ধর্মে আলাদা হলেও আমরা সবাই ভাই ভাই।

2 thoughts on “ক্রিসমাস বড়দিন ধর্মীয় কবিতা

  1. সবাকার পাপভার নিজ স্কন্ধে লয়ে,
    ত্যজিলেন প্রাণ যীশু ক্রুশে বিদ্ধ হয়ে। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।