যাত্রাপালার আসর- চতুর্থ পর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনার কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
নিজস্ব প্রতিনিধি, মেদিনীপুরঃ রাজ্যের অন্যান্য অংশের মতোই জঙ্গলমহল থেকেও উঠে যেতে বসেছে বাংলা সংস্কৃতির প্রাচীন ঐতিহ্যশালী যাত্রাপালার অনুষ্ঠানl
কলকাতার নামিদামী অপেরা গুলির পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে দুর্গাপূজা কমিটিগুলি নিজস্ব উদ্যোগে এতদিন গ্রামীণ শিল্পীদের নিয়ে যাত্রাপালা করতl কিন্তু প্রায় এক দশক ধরে তা আর চোখেই পড়ছে নাl জঙ্গলমহলের নয়াগ্রাম, গোপীবল্লভপুর, ঝাড়গ্রাম জামবনি, বেলপাহাড়ি, শিলদা, বিনপুর, লালগড়, রাইপুর, ফুলকুসমা, সারেঙ্গা, বান্দোয়ান, ঝিলিমিলি, ও খাতড়া এলাকায় এক দশক আগেও গ্রামে গ্রামে যাত্রাপালার আসর বসতl
ঝাড়গ্রামের শিলদা এলাকার প্রবীণ যাত্রা অভিনেতা বরেণ হাজরা বলেন, এই প্রজন্মের যুবকেরা বিমুখ হওয়ায় যাত্রা আমোদী মানুষের সংখ্যা কমতে কমতে তলানিতে ঠেকেছে। মানুষ ক্রমশ ব্যান্ড অর্কেস্ট্রা ও ডিজের মত চটুল সংস্কৃতিতে মজেছেl ফলে যাত্রা, নাটক, ছৌ ও পাইক নাচের মতো বাংলার ঐতিহ্যশীল সংস্কৃতি আজ ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে শিবরাত্রির সলতের মতো টিম টিম করে জ্বলছেl
তথ্যসুত্র: কোলকাতা টাইমস 24
শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ কবি মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
অনুপ্রাণিত হলাম।
জয়গুরু!
অতুলনীয়
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
অনুপ্রাণিত হলাম।
জয়গুরু!
অনবদ্য
সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
অনুপ্রাণিত হলাম।
জয়গুরু!