ভাদু গানের আসর আমার গীতিকবিতা (তৃতীয় পর্ব)
কথা – আঞ্চলিক সুর – অপ্রচলিত
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ভাদর মাসে ভাদু-পূজা করি আমরা সকলে,
সংক্রান্তিতে বিদায় দিব অজয় লদীর জলে।
আমার ভাদু খেলতে যাবে অজয়ের বড়তলা,
মাঠে যেতে দেখবে ভাদু ওল আর কাঁচকলা।
উপর নামু কুলের গাছটি কুল কেনে ধরে না,
কুলের কাঁটা শক্ত কাঁটা পায়ে লাগলে যাতনা।
চল ভাদু চল হাট যাব হিজলগড়ার উ মাথায়,
ফুল বাতাসা, গুড় বাতাসা বিক্রি হচ্যা দুটাকায়।
ভাদর মাসে ভরা লদী কুলিতে কত যেছ্যা জল,
কুলির জলে ডূবলে পরে পাবি নাকো আর থল।
আয় সরলা আয় মঙ্গলা, কুলিতে বাঁধ বাঁধাবো,
কুলির জলে সিনান করে উঠোনে চুল শুকাবো।
ভাদু তুমি কাঁদছ্য কেনে-
এ বছরে দুগ্গাপূজায় জামদানি শাড়ী দিব কিনে।
ভাদর মাসের শুভেচ্ছা রইল কবি দা
আপনাকেও জানাই শারদ-শুভেচ্ছা।
ভাল থাকবেন। জয়গুরু!
গীতিকাব্যে শুভেচ্ছা প্রিয় কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী। নিজে লিখুন এবং পাশাপাশি অন্যের লিখাতেও শব্দ উৎসাহ দিন। পরস্পরের প্রতি সম্মান সমীহ সম্পর্ককে মজবুত করুন। ধন্যবাদ।
সু-পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। উত্তর দিতে না পারার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
সাথে থাকবেন। জয়গুরু!
ভাদু গানের প্রতি ভালোবাসা রেখে কবি দাদাকে ভাদ্রমাসের শুভেচ্ছা।
আপনাকেও জানাই শারদ-শুভেচ্ছা।
ভাল থাকবেন। জয়গুরু!
একটা কমেন্টেরও প্রতি উত্তর নাই । শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ।
মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম। প্রতি উত্তর দিতে না পারার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
সাথে থাকবেন। জয়গুরু!