দুঃখের দিন শেষে
সৌরতাপে নেমে গেছে দুঃখের প্লাবন
সোনামুখি প্রিয়র পলিমাটি শরীর থেকে
যেখানে শেষ সীমা ধৈর্যের…প্রতীক্ষার
নতুন দিগন্তের সূচনা হাসিময় ঠোঁটে।
চন্দ্রালোকিত ঝাউবনের রূপোলি ছায়ায়
শুভক্ষণে উঠেছে পাগলিনী বাউরি বাতাস
কেঁপে কেঁপে কুমারি শিহরনে নিরালায়
শোনায় শ্রাবনে বসন্তের মদির-বিলাপ।
আমি কৃষক নেমে যাই শরতের মেঘে
কচি ধানের গন্ধে আকুল স্বপ্নিল কবিতায়
এক এক রহস্যের সব জট সরিয়ে
প্রিয় তোমায় জেনে নিই তুমিহীন কায়ায়।
আত্মার সাথে কথা বলা, এই যদি প্রকৃতি
সূর্যের প্রখরতায় মোম তাই বুঝি গলে
আঘনে উঠলে ফসল সোনালি সুখের গোলায়
শিশুর কান্নাতে বুক ভরে আসে মায়ায়।
(উত্তরের সাহিত্য: ১৩ মে ১৯৮৭)
ইদানিং সম্ভবত বেশ কম লিখছেন। তারপরও যতটুকু যা প্রকাশ পায় ভালোই লাগে। অভিনন্দন প্রিয় মাহবুব ভাই। যেখানে থাকুন ভালো থাকবেন এই প্রত্যাশা।
আপনার অনুমান ঠিক মুরুব্বী ভাই। জীবনযাপন জটিলতার সুড়ঙ্গ গহ্বরে তলিয়ে গেছি। ভালো থাকুন সবসময়।
অনেক আগে থেকেই আপনি ভাল লিখছেন কবি দা। কবিতাটি ভাল লাগলো।
একসময় লিখতাম। ইদানীং বিষাদ-বিহ্বল। শুভেচ্ছা।
দুঃখের দিন শেষে সোনালি সুখের পরশ লাগুক
অনেক কৃতজ্ঞতা।