কাঁটাচামচে লেগে থাকা মাংস
তাহলে থাক। আগুনের গল্প জ্বলুক নিজের মতো। পোশাকহীন হেঁটে যায় সময়। নির্লজ্জ চোখ থেকে ধুয়ে যায় ইতিহাস…
বরং ঠাণ্ডা ঘরে জমে উঠি আমরা
যেমন জমে উঠতাম প্রতিবার…
সেফ জোনে থেকে সব দ্যাখা আর নানারকম ফল ছুঁড়ির আগা থেকে মুখে টেনে নেবার মজাই আলাদা!
তাহলে থাক। চাবুকের দাগ শিল্প হোক নিজের মতো। এগিয়ে যাক নদী-জীবন। ধুয়ে দিক অধিকারের অ আ ক খ।
হায়না আর শকুন যেভাবে ছিঁড়ে ফেলে সব, বরং সেভাবেই দাঁতে কাটি বর্ণমালার প্রিয়তম পাতা।
নগরের মলিন ধূলা রঙ্গন ফুলের মতো রঙিন হল। আঁচলে পড়ে রইল গণতন্ত্রের বাসি টুকরো…
বরং গল্প পুড়ুক নিজের মতো…
প্রথমে দর্শন শাস্ত্র। কবিতা এবং প্রচ্ছদে আপনার মুখমণ্ডল চমৎকার এসেছে। অভিনন্দন সহ স্বাগতম মনোনীতা চক্রবর্তী। আশা করি শব্দনীড়ে আপনার চলা নিয়মিত হবে।
অনেক ধন্যবাদ
আগুনের গল্প জ্বলুক নিজের মতো। বাহ্ কবি বোন মনোনীতা চক্রবর্তী। সুস্বাগতম।
অনেক শ্রদ্ধা রইল দাদা!
চমৎকার কবিতা। অভিনন্দন এবং শব্দনীড়ে স্বাগতম কবি।
অনেক ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা এবং স্বাগতম কবি দি।
অন্তহীন সম্মান ও ধন্যবাদ
অসাধারণ সূচনা। অভিনন্দন দিদি ভাই। নিয়মিত লিখবেন।
কবিতা ভালো না বুঝলেও আপনার কবিতা পড়তে ভালো লেগেছে। সুস্বাগতম কবি।
সুন্দর কবিতা।
যেখানে-সেখানে এমনই তো দেখছি!