আচ্ছা বলুনতো এখন বাটার জুতার সোল তারাতারি ফেটে যায় কেন, দামতো ফেটে যাচ্ছে না! আবার এইসব ডিসকাউন্ট কি আসলেই সত্য?
29 thoughts on “শব্দনীড় রঙ্গমঞ্চ-আমাদের এইসব দিনরাত্রি-১”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
আচ্ছা বলুনতো এখন বাটার জুতার সোল তারাতারি ফেটে যায় কেন, দামতো ফেটে যাচ্ছে না! আবার এইসব ডিসকাউন্ট কি আসলেই সত্য?
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
যেখানেই ডিসকাউন্ট বুঝতে হবে সেখানেই ঘাপলা আছে।
আফায় এক্কেবাড়ে হাছা কতা কইছেন! এই জন্যেই আমি ডিসকাউন্ট লেহা দেখলে এক্কেবারে ১০০ হাত দূরে থাহি! আফনেও কাছে যাইয়েন না।
ভাইয়া, দুই নম্বরি শুরু হয়েছে তােই তাড়াতাড়ি……….।
তারাতারি নিয়া যান, ১০০০ টাকা কমে পাইবেন! দেরিতে আইসা না পাইলে আমার দোষ নাই।
আরে দাদা এটাই তো ব্যবসার নিয়ম!
ডিসকাউন্ট হলো আমজনতাকে বোকা বানানোর মাধ্যম।
আমজাম জনতা কি ফাকিঝুকি বুঝে না মনে করছেন? কিন্তু কথা হইল বুইঝাও কেন তাগো ফান্দে পাও ফালায়? হায়রে কিছুই বুঝি না ব্যবসার নামে এইগুলা কি করতাছে, কেও কিছু কয়না কেন?
আরে ভাই সাহেব রাখেন আপনের ডিসকাউন্ট। আমি বাটা থেকে জুতা কিনলাম। দুইটা দুই সাইজের।
চেঞ্জ করতে গেলাম। করে নাই।
কিন্তু, আপনে আবার দুইটা জুতা কইনপ্তে গেলেন কেন? একটা কিনলেইতো হইত! ইসসসসসসস কি মাত্মক ভুল করলেন!
ডিসকাউন্টে বিশ্বাস করি না জনাব। এই বাটা’র ঝাঁটা আমারে বহুত ঠকাইছে।
ঠক খাইছেন তয় মিছিল করেন না কেন? ইসসিরে আর কত বুঝামু? বুঝাইতে বুঝাইতে মাথাডা ঝুম ধইরা গেল!
হাতে মাটি কেন? এই চা খামু না!
আপনার ভাবনার সহিত আমার ভাবনা ক্যামনে মিলে গেল বলেন তো? আমার জুতার সোল কিন্তু অলরেডী ফাইট্যা গেছে। জুতা জোড়া আবার বাটা থেকেই নিয়েছিলেম কি না।
আরে ভাই আগে জুতা পায়ে দেওয়া শিখা নিবেন না?
বাইরে থিকা আইসা হাত, পাও আর মুখ ভাল কইরা ধুইবেন তারপ্রে জুতা পায়ে দিয়া বিছানায় বইসা থাকবেন তাইলে দেখবেন সোল ফাটব না। খামাখা বাটারে দুষতেছেন কেন?
আপনার ভাবনার সহিত আমার ভাবনা ক্যামনে মিলে গেল বলেন তো? আমার জুতার সোল কিন্তু অলরেডী ফাইট্যা গেছে। জুতা জোড়া আবার বাটা থেকেই নিয়েছিলেম কি না।
হুবহু এক বক্তব্য কপি পেষ্ট মারিলাম। দেখতে এক রকম হইলেও মন্তব্য দুইটি দুইজনের।
কি ভাই, ঠিক বলি নাই? সব কিছুতে নকল চলছে, মন্তব্যে আর বাদ যাবে কেন?ম
ভাইসাব, কপি পেস্টে সারা দেশ ডুইবা গেছে আর আফনে এই একটা মন্তব্য কপি করা নিয়া এত ডরাইতেছেন কেন? নেন আপনেও জুতা পায়ে দেওয়া শিখা নেনঃ-
বাইরে থিকা আইসা হাত, পাও আর মুখ ভাল কইরা ধুইবেন তারপরে জুতা পায়ে দিয়া বিছানায় বইসা থাকবেন তাইলে দেখবেন সোল ফাটব না। খামাখা বাটারে দুষতেছেন কেন?
আচ্ছা ভাল কথা, আপনে যে, বাটা পিছে লাগছেন, আপনি নতুন জুতা কোম্পানি দিছেন?
নাকি অন্য জুতা কোম্পানি আপনেরে টেকা খাওয়ায়ছে। খাইলে কয় টেকা খাইছেন খুইলা কন। আর আমরা যে বাটার বিপক্ষে চিল্লাইতাছি, আমাগো ভাগ কই??
নইলে কিন্তু মন্তব্য কাইটা দিমু কইলাম। হু হু।।
য়াহারে গোপন কথায় এমনে কইরা টান দিলেন কেন? আইচ্ছা কন সব কথা কি কওন যায়? আস্তে কন নাইলে সব ফাস হইয়া যাইব।
ঠিক আছে , ঠিক আছে ভাগ দিমুনে কিন্তু ভাই আর কেওরে কিছু কইয়েন না, পিলিজ!
এই তো লাইনে আইছেন।
ঠিকাছে, ঠিকাছে। কমু না, কাউরে।
খালি ভাগটা ঠিকাঠাক পাঠায়া দ্যান।
জুতা বাদ দিয়ে খরম পায়ে দিলে সোল ফেটে যাবার সমস্যা থাকবে বলে মনে হয় না! চেষ্টা করবেন?
এক জোড়া কিনা দিয়েন, চেষ্টা করতে দোষের কিছু নাই। বুদ্ধি দেওয়ার জন্যে ধন্যবাদ!
এত দামি জুতা হ্যাস পাপির সোলও ফেটে যায়। ফাকিবাজির একটা সীমা থাকা দরকার। ডিসকাউন্টের কথা কি আর বলি, এক্কেবারে ধান্দাবাজী।
আরে ভাই কিছুই কি বুঝেন না? সোল না ফাটলে আর এক জোড়া কিনবেন কেমনে? নাকি এক জোড়া জুতা কিনাই জীবন পার কইরা দিবার চান?
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
বাটা এসময় এমন ব্রান্ড হয়ে উঠেছিল যে বাটার রেট বলে একটা কথা প্রচলিত হয়ে পরেছিল। বাটা বাংলাদেশে ব্যবসা করছে তাই তারা ভেজাল মুক্ত নয়, যেমন ভেজাল মুক্ত নয় এদেশের কোন কিছুই।
বাটার উদাহরণ দিয়ে হাসতে হাসতে ভাল আলোচনা হলো। প্রশংসিত উদ্যেগ।
আমার দুটি কথাঃ
১. পোষ্ট নিয়ে আর একটু ভাবুন, আর একটু গুছিয়ে দিলে খুবই ভাল হয়
অবশ্য আপনি যেভাবে পোষ্ট সাজিয়েছেন তা বেশ ভাল, ব্লাগারদের উপস্থিতি তার প্রমান।
২.যেদিন আপনি অবসর পাবেন সেদিন পোষ্টটি দিন। মন্তব্য আর প্রতিমন্তব্যইতো এই পোষ্টের আনন্দ।
আপনার ভালো হোক।
দীলখুশ মিঞাকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা!
হাই হ্যালো!
আসলে কি জানেন? আমারও ইচ্ছা করে ব্লগে দিনের অনেকটা সময় দেই কিন্তু গুষ্টির পেট তা মানতে রাজী নয়। দিনের প্রায় ১৫ ঘন্টা অফিস আর যাতায়াতেই চলে যায় বাকী থাকে ৯ ঘন্টা এই ৯ ঘন্টার মধ্যে কতটুক সময় দেয়া যায়?
সারাদিন অফিস করে রাস্তায় বান্দর নাচ নেচে এসে শরীরে আর কুলাতে চায় না। বয়সতো আর কম হয়নি দুই কুড়ি কম ১০০ বছর হয়ে গেছে।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা!