আচ্ছা, ভাবতে পারেন, অফিসে যাবেন বলে বাড়ি থেকে বের হবেন এমন সময় মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হলো। আহ! কতদিন পরে এমন রিমঝিম বৃষ্টি! এমন দিনে একটু রোমান্স না হলে কি হয়? তার সাথে দুপুরে খিচুরি আর ইলিশ ভাজা! কিন্তু অফিস! মাত্র সেদিন ছুটি নেয়া হয়েছে বলে আজও যে ছুটি নিবেন তেমন সাহসও নেই। ঘরে একটা ছাতি অবশ্য আছে কিন্তু তাতে এই বৃষ্টির একটা ফোটাও ঠেকাতে পারবে না আবার ওদিকে দুই এক ঘণ্টার মধ্যে এই বৃষ্টি থামবে তেমন কোন আশা নেই।
এই অবস্থায় কি করবেন? রোমান্স আর ইলিশ খিচুরি নাকি অফিস?
7 thoughts on “শব্দনীড় রঙ্গমঞ্চ-আমাদের এইসব দিনরাত্রি-৮ (অফিস নাকি খিচুরি) —”
মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।
নিঃসন্দেহে উপরের খানাপিনা।
খানাপিনাই উত্তম! বাচিয়া থাকিলে অনেক চাকুরি পাওয়া যাইবে কিন্তু এমন দিন কি আর নিত্য আসে?
বেশ কিছুদিন যাবত বাটিস্থ কিছু ঝামেলার জন্য নিয়মিত হইতে পারিতেছি না বলিয়া অত্যন্ত দুঃখিত!
দুঃখ পাইয়া এর সুদ টানা আমনের জন্যি ভারি হৈবে বৈকি।
নিয়মিত না থাকায় শব্দনীড় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে জনাব।
সাথে একটু মেজবানীর মাংস যদি পাই।
মেজবানির মাংস হইলে চাকুরির তোয়াক্কা আর কে করে! আগে খানাপিনা হউক!
ইলিশ মিঞাই বা কেন বাদ যাবে, তারেও আমি চাই।
ইলিশভাজা আরও উত্তম।