শহুরে পান্তা বিলাস

অনেকদিন খাইদাই পোস্ট আর লক্ষ্য করিনা। ইয়ে মানে বলতে চাইছি রেসিপি টাইপের কোন কাহিনি পোস্ট। যা দেখে জিভে জল চলে আসে। সামনে চৈত্র মাস। কাঠফাটা রোদ্দুর তার দাপট বসাবে প্রকৃতিতে। আসবে বৈশাখ। নতুন বাংলা বছরের হিসাব নিকাশ। হৈ হুল্লোড় বেঁধে যাবে পথে- প্রান্তরে। বছরের একটি দিনের জন্য হলেও পরিবার নিয়ে অনেকেই ছুটবেন রসনা বিলাসের সন্ধানে। পান্তা, ইলিশ, আলু ভর্তা, কাঁচামরিচ ইত্যাদি ইত্যাদি। আহা কি আনন্দ !!
আচ্ছা বিষয়টাতো ঘরেও সম্ভব !! আসুন দেখি শহুরে পান্তা বিলাস ঘরে ক্যামোন সাজে …

02
189panta.jpg
04
05
06
07
08
09
10
11
12
13
14
15
16

জিভে জল পাকস্থলীতে বিশেষ সমস্যাদির জন্য পোস্টদাতা দায়ী নহেন।

মুরুব্বী সম্পর্কে

আমি আজাদ কাশ্মীর জামান। আছি মুরুব্বী নামের অন্তরালে। কবিতা পড়ি, কবিতা লিখার চেষ্টা করি। ভেতরে আছে বাউল মন। খুঁজে ফিরি তাকে। জানা হয়নি এখনো। ঘুরতে ঘুরতে আজ পৃথিবীর স্বর্গে। এখানেই পরিচয় হয়েছিলো, কবিতা পাগল এক মানুষের সংগে। নাম জিয়া রায়হান। যার কিছু শব্দকথা, এ্যাতোদিন ভরেছে আমার পাতা। উথাল পাথাল হাওয়া, হৃদয়ে জাগালো দোলা পেলাম কিছু সমমনা মানুষের দ্যাখা। দিনভর আর রাতভর শুধু কবিতায় গেলো বেলা। সব ছেড়েছি- সব পেয়েছি- ভুলতে পারিনি শুধু কবিতার অশ্রুসজল চোখ। ভালো লাগা থেকেই দু’ একটা শব্দ সাজাবার চেষ্টা করি। মাতাল বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে মাটির কলসে, তবলার ধ্বণী তুলে গাইতে পারি বেসুরো গান- সুর নামের অন্তরালে। ভালোলাগে পোষা কবুতরের পালক ললাটে ছোঁয়াতে। ফুল থেকে রং নিয়ে, খেলি হোলিখেলা, হৃদয়ের উঠোনে। আজ তারি ধমকে এলাম স্বরূপে- স্বকথায় ভরাবো পাতা।   hits counter