মায়া হরিণ

গত মাসে পাঁচটা ঘুমের বড়ি খেয়েছিলাম। সে যখনই মুঠোফোনে নক দেবে এবং তুমি সামনে বসে চুমু খাবে সারল্যের
তখন কি করে বলি আমার আত্মা খড়ায় হয়ে গেছে চাকনা চুর –খুলে গেছে প্রতিটি ফুলের পাপড়ি – অথচ বর্ষণ যেনো মায়াহরিণ –
ওই পারের যমুনা নদীতে কাড়ি কাড়ি টাকা – বোল্ড খুলে – আনে নেয় – আর গরম এলে এসিতে ঠাণ্ডা করে শরীরের রোমকূপ –
আমি তৃষিত হৃদয়ে থাকি। অথবা আমরা চেয়ে থাকি। আমাদের তো খড়ায় নদী শুকিয়ে বালির রাস্তা –
ঠোঁট আর মায়ের চোখের পাতায় আটকে থাকে ঐ ফারিশতাদের ঘরের দরজা —

_______
২৬।১।১৭

8 thoughts on “মায়া হরিণ

  1. খুব সুন্দর লিখেছেন প্রিয়কবি। কবিতা পাঠে মুগ্ধ হলাম। অভিনন্দন জানাই, শুভেচ্ছা রইলো।

    সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।

    জয়গুরু! জয়গুরু!

    1. ধন্যবাদ জনাব লক্ষ্মণ ভান্ডারী । মুগ্ধতায় মুগ্ধ হলাম । শুভেচ্ছা জানবেন।

মন্তব্য প্রধান বন্ধ আছে।