এসেছিলাম যখন আমি ভবে,
আমি ছিলাম চুপ–
চিন্তিত ছিল সবে!
চোখ মেলে দেখালাম নিষ্ঠুর পৃথিবী
কেঁদে উঠলাম আমি–
হেসেছিল জগতের সবে!
আমার তো হাসার কথাই ছিল!
তবু কেন হাসিনি?
আমি দিলাম কেঁদে!
বুঝলাম পৃথিবীটা বড়ই স্বার্থপর,
কেউ কারো নয়–
শুধু সৃষ্টিকর্তা বাদে।
সেদিনের কান্নায় হেসেছিল বিশ্ববাসী,
কান্না গিয়েছি ভুলে–
এখন শুধু হাসি!
হাসিই হোক আমার জীবনসঙ্গী,
থাকুক মৃত্যু পর্যন্ত–
দেখুক এই জগতবাসী!
এখন শুধু হাসি!
হাসিই হোক আমার জীবনসঙ্গী,
থাকুক মৃত্যু পর্যন্ত– দেখুক এই জগতবাসী!
এটাই সহজ সত্য পথ কবি নিতাই বাবু। শুভ সকাল।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। সাথে মন্তব্যের উত্তর দিতে দেড়ি হওয়ার জন্য দুঃখিত।
সুখকেও জয় সম্ভব মি. নিতাই বাবু। হাসিমুখে বরণ-চেষ্টা বা অভিনয় প্রয়োজন।
হাসতে হাসতেই যেন শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করতে পারি, সেই প্রার্থনাই করি। আশা করি বিধাতা আমার মনের আশা পূরণ করবেন।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। মন্তব্যের উত্তর দিতে দেড়ি হবার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
আনন্দ হচ্ছে এক জনমের প্রাপ্তি। না থাকলেও ধার করে ধরে রাখতে হবে কবি দা।
ধার করেই নিজের মুখে হাসিটাকে রেখে দিয়েছি দিদি। তা যেন মৃত্যু পর্যন্ত থাকে, সেই কামনাই করি। ভালো থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি।
আমার তো হাসার কথাই ছিল! তবু কেন হাসিনি? – – ব্যর্থতা। ভালোবাসা কবি।
সত্যি জন্মলগ্ন থেকেই ব্যর্থতা নিয়েই বেঁচে আছি শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। জানি না মৃত্যুকালে হাসিটা মুখে রাখতে পারি কি-না!
বেশ ভাবনাপূর্ণ কবি দা
প্রার্থনা করি মৃত্যুকালেও আমার মুখে যেন হাসি থাকে।
কান্না ভুলে হাসি চিত্তে থাকাটাও বড় গুণ দাদা। ধৈর্য্য কখনও মানুষকে ঠকায় না।
সেই ধৈর্য নিয়েই নিয়েই বেঁচে আছি শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
হাসুন। হাসলে বেশী দিন বাঁচতে ইচ্ছে করবে।
ডাক্তার বলে, "হাসতে পারলে নিজের দেহেত জন্য ভালো।" তাই আমি হাসি, শুধুই হাসি।