বখাটেপনায় কেউ বাধা দিলে স্কুলের সামনে আড্ডা মারে হাফপ্যান্ট পরে ঘুরে বেড়ায়বখাটে ছেলেদের বখাটেপনায়
অতিষ্ঠ অনেক মেয়ে,
বলতে গেলে হয় যে বিপদ
বখাটে আসে ধেয়ে।
করে ছুরিকাঘাত,
ওঁদের অত্যাচারে মেয়েদের এখন
চলাফেরায় ব্যাঘাত।
করে দৌড়াদৌড়ি,
মাথার চুল বখাটে কাটিং
হাতে থাকে চুড়ি।
কানে থাকে দুল,
মেয়েদের দেখলে ইয়ার্কি মারে
তখন লাগে হুলুস্থুল।
ছবি ইন্টারনেট থেকে।
সাল ২০১৯। মানে 2k19. চোখের সামনে 2020. সেঞ্চুরি ওরা হাঁকাবেই এবার। জয় বাংলা মি. নিতাই বাবু। শুভ সকাল। আমাদের মনে প্রত্যেকটি ভোর-সকাল একই হলেও ওদের চোখে বিষ্ময়। আরও নতুন কিছু চাই। নতুন অভ্যাস, নতুন সংস্কৃতি, নতুন নতুন সব ব্যবহারিক অপব্যবহার। চলছে জীবন ভাটার টানে। xoxo মানে ইয়ো ইয়ো।
বর্তমান যুগের বখাটেদের বখাটেপনাও কিন্তু একরকম নতুন আবিস্কার। এঁদের প্রতিহত করতে না পারলে সামনে মহাবিপদ দেখতে পাচ্ছি ।
ওদের থামিয়ে কি হবে? দেশটাই তো চলে গেছে বখাটেদের হাতে কবি দাদা !!
তা-ই তো দেখতে পাচ্ছি শ্রদ্ধেয় কবি দিদি । বর্তমানে ওঁরা বখাটেরা কাউকে তোয়াক্কা করে না। দেশটা ওঁদের দখলে চলে গেছে।
ওদের ক্ষেপিয়ে দিয়ে এই সমাজেই আমরা বাস করতে পারবো না। ওরা জানেই না ওরা কি হচ্ছে আর ফিল্মি ফ্যাশনের নামে কি করছে।
ওঁদের ক্ষেপানো যাবে না ঠিক, কৌশলে সামাজিক পারিবারিকভাবে ওঁদের দমাতে হবে। তা না হলে আমাদের মা-বোনেরা রাস্তা-ঘাটে চলা-ফেরা করতে পারব্র না দাদা। তা একশো-তে-একশো নিশ্চিত ।
সুন্দর লেখনী। কবিকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। জনচেতনা ও নারীজাগরণের কবিতা।
শুধু ওদেরই কি দোষ ? শাড়ি ছেড়ে মেয়েরা আজ জিনস পরছে।
ওদের পোশাক পরিচ্ছদ ইউরোপীয় কায়দায় টেক্কা দিয়ে ছেলেদের
অবচেতন মনে জোগায় কামনার ইন্ধন।
এর জন্য দায়ী বখাটে ছেলেরা নয়।
বিষয়টি বিবেচনা সাপেক্ষ।
এখন মন্তব্য প্রকাশে সমস্যা হচ্ছে। ক্যাপচা বক্স উঠিয়ে নেওয়া হোক।
অনুরোধের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের সক্রিয় দৃষ্টি আকর্ষণ করি।
সকলের সহযোগিতা কাম্য। সকলেই এগিয়ে আসুন।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
রি-ক্যাপচার কারণে মন্তব্যে আমারও সমস্যা হচ্ছে শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। মন্তব্যের বক্স থেকে ক্যাপচা উঠে যাক সেটা আমিও চাই । ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
হাফপ্যান্ট পরে ঘুরে বেড়ায়
কানে থাকে দুল,
মেয়েদের দেখলে ইয়ার্কি মারে
তখন লাগে হুলুস্থুল।
আমাদের পাড়াতেও এমন পাগলদের উপস্থিতি অনেক বেশী। দেখি এবং হাসি।
এগুলো ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল ইতর ফাজিল, নব্য জানোয়ার। কিছু কিছু নব্য জানোয়ারদের দেখি, সারাদিন হাফপ্যান্ট পরেই থাকে। আর ঐসব হাফপ্যান্টগুলো পাতলা গেঞ্জির কাপড়ের তৈরি। কী যে দেখা যায় দাদা, তা আর লেখাও যাচ্ছে না। লিখতে লজ্জা লাগে। কিন্তু ওঁরা বখাটেরা তো লজ্জা পায়-ই-না, ওঁদের পরিবারের সদস্যদেরও লজ্জা লাগে না। নির্লজ্জ বখাটে আর নির্লজ্জ বখাটেদের পরিবার। তা এঁদের প্রতিহত না করতে পারলে মহাবিপ!
এদের জ্বালায় পথে বা রেস্টুরেন্টে চলতে পারি না। রাগ লাগে।
সবখানে সবস্থানে একই অবস্থা শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি। দেখার কেউ নেই বলেই মনে হয়।
গণ হারে উত্তম মধ্যম খুব ভালো ঔষধ।
তাও তো দেওয়া হচ্ছে না শ্রদ্ধেয় আবু সাঈদ দাদা। ওঁরা এখন ডেঙ্গুর মতো মহামারি আকার ধারণ করেছে।
পদ্য কবিতাটির বক্তব্য একদম পরিষ্কার।
ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় কবি শাকিলা দিদি।