ঠিকই কথা বলেছো তো তুমি, পরিত্রাণকামী,
চাহিদায় ছিল আরো নির্নিমেঘ-চন্দ্রিলা রঙিলী,
শেষতক্ কোজাগরি নিশিক্রিয়া রম্যতার বলি-
এই বিরাশি-সিক্কাটিকে কীভাবে হজম করি আমি!
জল-স্থল-অন্তরীক্ষে প্রাণহাতে আমি কি যাইনি?
কখনো বুঝিনি কেন ‘প্রত্যাখ্যান’ শব্দটির মানে?
স্তরীভূত আবেগের দৃশ্যরূপ ফুল- পাখি- গানে
অন্ধ হয়ে যাওয়া মেয়ে শেষটুকু ধরতে পারেনি।
খুঁজেছি আতান্তরে ভালবেসে যা- যা খোঁজা চলে,
সাক্ষী ছিল নিশিরাত, সাক্ষী ছিল প্রভাতী সম্ভাষ,
পরশমণির খোঁজে য-ত-দূ-র সুখ-সহবাস,
ছিল নাতো অন্যমন, দৃষ্টিপাতে ‘কু’ ছিলনা বলে।
ওদিকের ক্রীজ্ ছিল তোমারই হাভালে, বোঝোনি?
আমি যদি না বুঝেছি তুমিওতো বোঝাতে পারোনি।
আপনার লিখার ভাঁজে ভাঁজে চমৎকার সব উপমা খেলা করে। অভিনন্দন প্রিয় বন্ধু।
খুঁজেছি আতান্তরে ভালবেসে যা- যা খোঁজা চলে,
সাক্ষী ছিল নিশিরাত, সাক্ষী ছিল প্রভাতী সম্ভাষ।
অসাধারন শব্দ চয়ন দিদি ভাই। অপার মুগ্ধতা।
বেশ দিদি ভাই।
* অনেক সুন্দর কবিতা…