মা ও আমি
“মা”
দিবা হলো গত
আঁধার ঘিরে এলো
সোনামণি কোথায় তুই
হৃদয়ের জ্বালা শুরু হলো
আয় আয় সোনা তুই ঘরে ফিরে আয়
নিরব ছায়া নয়নে এলো প্রায়
তুই যে আমার আঁধার রাতের আলো
সাত রাজার ধন
তুই ছাড়া আমার কানন ধুধুমরুময়।
“আমি”
লুকিয়ে লুকিয়ে মা তোকে দূরাকাশে দেখি
কোথা হতে এসে যায় দু’নয়নে এতো নোনাবারি
মা, এ মন হারিয়ে যায় বাউরা সংশ্রবের মতো
মহাপ্রলয়ের মতো চুর্ণবিচুর্ণ ক’রে তোর আহাজারি
ছোট্ট এ প্রাণ মানেনা বান ভেঙে চুরমার বক্ষছাতি।
আলোকে দেখি আঁধার আসা-যাওয়ার এই সময়
সামান্য কিছুক্ষণে মা যদি তোর দ্যাখা না পাই
তাকিয়ে থাকি ঐ দূরাকাশের পানে খুঁজি তোমায়
মা, এ পৃথিবীর মায়া ছেড়ে দিতে পারি, জেনে রাখিস
যেমনটি তুই ঠিক তেমনটিও আমি, রক্তের কারসাজি।
পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ কোন নিঃস্বার্থের বন্ধন যদি থেকে থাকে সেটা হচ্ছে মা। মা এর তুলনা কেবল মা। আপনার লিখাটি পড়ে আবেগ তাড়িত হলাম মি. রুদ্র আমিন। মা সর্বদা হৃদয়ে থাক। সর্বক্ষণ।
মা, বেশি কিছু বলার নেই। আমার অনুপস্থিত যেমন মা সইতে পারে না ঠিক তেমনি আমি। দু'সপ্তাহ যাবত আমি আর মা ৮৮ কিঃমিঃ দূরুত্বে অবস্থান করছি। মাকে খুব মিস করছি।
মা থাকুক জীবন জুড়ে। সম্মান কবি দা।
মন্তব্যে ভালো লাগা। সেটাই কামনা। মা সবার হৃদয় জুড়ে বসবাস করুক। পতিত হোক বৃদ্ধাশ্রম।