বাঙালের সাধ
সন্ধ্যা থেকে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে, জানালা দিয়ে বৃষ্টির শব্দ আসছে সামান্য। ইচ্ছা করছে প্রত্যন্ত কোন গ্রামে গিয়ে মাটির ঘরে বসে টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ শুনি। আদা-লেবুর চা খেতে খেতে গালে হাত দিয়ে কল্পনা করতে থাকি আবোলতাবোল। আমার উচ্চাভিলাষের সীমা এই পর্যন্তই, বৈষয়িক ভাবে এর বেশি আমি চাইতে পারিনা। চেষ্টা যে করিনি তা না, কিছু শুভাকাঙ্ক্ষী আমাকে খুব বকাঝকা করেন। কিন্তু মানুষের প্রকৃতি বদলায় না।
সুইস ব্যাংকের শত কোটি টাকা সাথে অকেজো লিভার, কিডনি, হার্টের চেয়ে মন্দ কি বৃষ্টি বিলাস, বাঙালীয়ানা?
আসিফ আহমেদ
০৬.১১.২০১৬
বাঙালীয়ানায় বৃষ্টি বিলাস নেহায়েত মন্দ নয়।
অনেক কৃতজ্ঞতা সন্ন্যাসিনী
। আমি তো জানি বাংলার কবি সাহিত্যিকেরা কোনটা বেছে নিবে।
বাইরে এখনো চলছে মুষলধারায় বৃষ্টি

কী আছে জীবনে। মনের মতো করে উপভোগ করে যান আসিফ ভাই। বৃষ্টি সর্বত্র।
দাদা, আমি সব সময়ই মনের শান্তিকে প্রাধান্য দিয়েছি অর্থের উপরে। এই স্বভাব বদলানোর সময় চলে গেছে। সুতরাং কি আছে জীবনে।



এমন এই বৃষ্টির খেলায় আমি আছি কোমায়।
অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই,
সবাই বৃষ্টি নিয়ে এতো লিখছে যে গত ৭ দিন সূর্যের মুখ দেখিনি ঢাকায়। ওভার ডোজ হয়ে যাচ্ছে প্রায়।
সাবাশ বাঙ্গালী।
সাঈদ ভাই,
আপনার নটরডেম বনাম ভিকারুননিসা, আমার কলিজায় লেগেছে। যেন আমার ঘটনা। আপনি কিভাবে জানলেন?
হাহাহা।
কতদিন টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ পাই না।
ধন্যবাদ সাজিয়া আপা,
অস্ট্রেলিয়ায় টিনের চালে বৃষ্টির শব্দ পাবেন কিভাবে? আমি ঢাকাতেই পাইনা। চলে আসেন সবাই, একসাথে বাঙাল হই।
আনন্দে মেতে উঠুন।
অনেক কৃতজ্ঞতা রিয়া আপা
। আমরা সবাই এতো বর্ষা নিয়ে লিখছি কয়দিন, নিম্নচাপ শুরু হয়ে গেছে। ৭ দিন ঢাকায় সূর্য দেখিনি। কয়দিন রোদ নিয়ে লিখি সবাই। 
সুইস ব্যাংকের শত কোটি টাকা আর অকেজো লিভার, কিডনি, হার্টের চেয়ে বৃষ্টি বিলাস বেশী আনন্দের। আনন্দ আশেপাশেই। খুঁজে পেতে হয়। মন থাকা চাই।
স্যালুট মুরুব্বী,
আপনার শতকোটি টাকা দামের টনিক মন্তব্যের জন্য। এবার বাংলার কবিরাও গর্জে উঠুক



* চমৎকার উপস্থাপন….


শুভকামনা সবসময়।
অসংখ্য ধন্যবাদ দিলওয়ার ভাইয়া।



আমার এখানে বৃষ্টি বছরে দু এক বার হয়,আপনার কবিতায় বৃষ্টির কৃত্রিম স্পর্শ পেলাম। ভিজে গেলাম কবির কবিতায়।