না রাজনৈতিক
অকেজো সব সিগন্যাল বাকচাতুর্যে একসাথে
হাত ধরে জ্বলছে-জ্বলছে-জ্বলছেই।
যে যার ইচ্ছেমত হাঁটছে, দাঁড়িয়ে যাচ্ছে
চোখগুলো মাছের অনুষঙ্গে অনুশোচনাহীন।
শেরশাহর তৈরী করা রাস্তাটাও ভেঙেচুরে
প্রত্যেক অনুসেকেন্ডে নিজের গায়ে থুতু ফেলে।
ঐ যে মেয়েটা পাশের বাড়িতে জন্মালো সেদিন
তারই উন্মুক্ত শরীর দেখতে জিভ দিয়ে জল ঝরে।
ঐ যে ছেলেটা পাশের গলিতে রাত জেগে পড়ে
তারই রক্ত দেখার কাঙাল ইচ্ছেয় ঘুমহীন।
এখন আর গর্ভবতী গ্রামে মরেনা, হাসপাতালেই…
এখন আর কোনো কুমারীই কুমারী থাকবে না।
প্রদীপের নীচে যারা আছে, অর্দ্ধেক আকাশ গালিতেও
পায়ের তলায় রাখার সব পরিকল্পনাই ফিতে মুক্ত।
কবে কোথায় শুরু হবে বন্ধ্যা জোট, কে যাবে দিল্লী
এই তবে মূলমন্ত্র, বাকিসব রসাতলে যাক।
আপনার লেখা কবিতা আমাকে সবসময়ই মুগ্ধ করে, শ্রদ্ধেয় দাদা। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি ! মুগ্ধ হলাম। শুভকামনা রইল শ্রদ্ধেয় সৌমিত্র দাদা।
শুভকামনা কবি নিতাই বাবু।
'যে যার ইচ্ছেমত হাঁটছে, দাঁড়িয়ে যাচ্ছে
চোখগুলো মাছের অনুষঙ্গে অনুশোচনাহীন।'
এটা যেন কবিতা নয়, নন্দিত শব্দের মোড়কে যাপিত জীবনের গল্প প্রিয় সৌমিত্র।
ঠিক বলেছো প্রিয় ভাই। শুভেচ্ছা জেনো।
মুগ্ধ হলাম। দারুণ বর্ণনাভঙ্গি।
❤️ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয়জন❤️
আপনাকেও ধন্যবাদ বাবু ভাই।

বাস্তব জীবনের খন্ড খন্ড চিত্র যেন গেঁথে দিয়েছেন কবিতার ভাঁজে ভাঁজে প্রিয় কবি সৌমিত্র দাদা। চমৎকার নির্মাণ শৈলী। মুগ্ধতা রেখে গেলাম দাদা।
ধন্যবাদ বোন হাসনাহেনা রানু।
দারুণ দাদা! সত্যি, আপনার একেবারেই নিজস্ব একটি স্টাইল আছে, যা অত্যন্ত বিরল।
অবিরত শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ প্রিয় অর্ক ভাই।
শুভেচ্ছা কবি সৌমিত্র।
ধন্যবাদ কবি শাকিলা তুবা।