এ শহর আজ মুখোশে গিয়েছে ঢেকে
বালকবেলায় পৌষের নিখাদ মেলায় বায়না ছিল মুখোশের, ইচ্ছে নিজেকে আড়াল করার ছলে সহোদর কিংবা সহোদরাকে ভয় দেখাবার। একবার আমিও ভয় পেয়েছিলাম, দরজার আড়ালে লুকোনো সহোদর মুখোশে নিজেকে আড়াল করেছিল বলে।
তারপর অনেকটা সময় ব্যথাতুর গিয়েছে বয়ে- মানুষ ও মুখোশ, মুখোশ ও মানুষ মন্ত্র জপে জপে।
অথচ এই পিচঢালা পথ, ইট কংক্রীটের শহর আর প্রাণহীন গৃহে আমিও বেঁচে আছি, যেভাবে বেঁচে থাকে বোধ, বেঁচে থাকে নদী জোয়ারের অজস্র ক্ষত বুকে নিয়ে অথবা যেভাবে বেঁচে থাকে নিদারুণ রাত, আলোহীন ভোর, পোড় খাওয়া পাখি আর; নির্বাক গাছ পাতা হারাবার পরে।
এ শহরে আমিও হেঁটেছি; দেখেছি অগনিত মুখ; তবু কেউ কাউকে কখনো চিনি নি, যেন নিজেকে রেখেছি আড়াল না চেনার মুখোশে!
বেঁচে থাকে নদী জোয়ারের অজস্র ক্ষত বুকে নিয়ে অথবা যেভাবে বেঁচে থাকে নিদারুণ রাত, আলোহীন ভোর … এই শহর মুখোশে এই ই বা কম কিসে !! কেউ তো জাগে।
ধন্যবাদ আজাদ ভাই।
এভাবেই একদিন হয়ে যায় চিনা জানা
সুন্দর কবি দা————-
ধন্যবাদ আলমগীর সরকার লিটন ভাই।
এ শহরে আমিও হেঁটেছি; দেখেছি অগনিত মুখ ; তবু কেউ কাউকে কখনো চিনি নি, যেন নিজেকে রেখেছি আড়াল ,না চেনার মুখোশে! সুন্দর প্রকাশ।
ধন্যবাদ কবি হাসনাহেনা রানু।
অভিনন্দন কবি সুমন ভাই।
ধন্যবাদ কবি সৌমিত্র চক্রবর্তী।
শুভেচ্ছা কবি সুমন আহমেদ দা।
ধন্যবাদ কবি রিয়া রিয়া।
অদ্ভুত সুন্দর লেখেন আপনি। অভিনন্দন জানবেন।
ধন্যবাদ কবি শাকিলা তুবা।
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম। শেষটায় এসে মন ভরে গেল!
ধন্যবাদ মিড ডে ভাই।
এ শহরে আমিও হেঁটেছি; দেখেছি অগনিত মুখ; তবু কেউ কাউকে কখনো চিনি নি, যেন নিজেকে রেখেছি আড়াল না চেনার মুখোশে!
সত্যিই আজ আমরা মুখোশে ঢাকা মুখোশ
অনেক ধন্যবাদ কবি কাজী জুবেরী মোস্তাক।