১.
ভ্রমরের সাথে বন্ধুত্ব পেতেছিলাম একটু খানি মধু পাবার আশায়। কিন্তু সে মধু তো দিলোই না উল্টো ভেঙ্গে দিলো হৃদয়ের অঙ্গন। শূন্যতার তীব্র তাপদাহে ওপার থেকে কেউ একজন বলে উঠলো, ওহে ভ্রমর কি কখনও কাদায় বাসা বানায়?
২.
“মেঘমুক্ত মাঠ, কর্দমাক্ত আকাশ, মাঠ চলে গেল বলের বাইরে। দুঃখিত দর্শকমণ্ডলী, আমি একটু আবেগে আপ্লুত হয়ে গিয়েছিলাম, বল চলে গেল সীমানার বাইরে। – বলুন তো কথাটা কার?
৩.
এই পৃথিবীটা খুবই মনোহর, মরতে হবে যে তাই!
৪.
উনিশ থেকে বিশ হলে, কিছু মানুষ নিজেদেরকে নিষ্কলুষ প্রমাণ করার লক্ষ্যে মিথ্যায় আশ্রয় খোঁজে। কারন সত্য অপেক্ষা তারা মিথ্যাকেই নিরাপদ মনে করে। অথচ মিথ্যার আশ্রয় যে দুর্ভোগের পাহাড় জমাতে থাকে এ বিষয়ে তারা থাকে সম্পূর্ণ জ্ঞানহীন। অতঃপর সত্য যখন উঁকি দিয়ে ওঠে মিথ্যা তখন ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় আর সেই সাথে বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।
৫.
বর্তমানকে শুদ্ধ করার লক্ষ্যে ফেলে আসা অতীতের স্মৃতিচারন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবেই একটি দীপ্তমান ভবিষ্যৎ পাওয়ার প্রত্যাশা করা যায়।
৬.
শোনা কথায় কান দেয়া আর মূর্খতায় ডুবে থাকা সে তো একই কথা।