শীতের রাতে রসের হাঁড়ি
কিংবা গ্রীষ্মে আম কাঁঠাল,
চুরি করলেও আমরা কখনো
ঘরের খেয়ে বনের মোষ
তাড়ানোর মতো ছিলাম না।
বিপাশার কল্যাণে নিরঞ্জন ছিল
বয়সের তুলনায় অতি গম্ভীর।
মাঝ কৈশোরে আমাকেও
অর্ধেক বুড়ো বানিয়ে দিয়েছিল।
এর মাঝেই একরাতে বিশু,
সৌমেন আমি মিলে দিলাম
বিপাশার বাড়িতে হানা।
ভূড়ি ভোজন শেষে
মুরগির হাড় সব ফেলেছিলাম
নিরঞ্জনের ঘরের পেছনে।
সন্ধ্যায় পারমানবিক রাগ নিয়ে
ফেটে পড়লো আমাদের নিরঞ্জন,
কপালের বাঁ দিকের কাটা দাগটা
দেখলে এখনো মনে হয়,
আমরা বোধহয় সেদিন শুরু
বিপাশার শখের মুরগি খাইনি,
খেয়ে ফেলেছিলাম নিরঞ্জনের
হৃদয় জড়ানো বাঁ পাশের পাঁজর
বিপাশার আর নিরঞ্জন … অতি চেনা দুটো চরিত্রের পুনঃ আবির্ভাব চমৎকার লাগলো।
শুভ সন্ধ্যা প্রিয় কবি মি. রোমেল আজিজ।
ধন্যবাদ ভাই, সিরিজটা প্রায় শেষ এর পথে
নিরঞ্জনের না বলা কথা ধারাবাহিকটি আমার ভীষণ প্রিয়।
ধন্যবাদ রিয়া দি
লিখার দুই ক্যারেক্টার বেশ লাগে কবি আজিজ ভাই।
ধন্যবাদ দাদা
এর আগে তাহলে আরো কাহিনী আছে । সেগুলো পড়ে আসতে হবে ।
কবিতা গুলো আপনার অপেক্ষায় রইলো…………
ধন্যবাদ
বেশ ভালো লাগলো
ধন্যবাদ ভাই