মুখে মুখে ঘুরে সাতকাহন,
দহনের এপিঠ –ওপিঠ
মরণ আসক্তির মতন পোড়ে নিরন্তর;
একটি কাহিনী পোড়া হলে
নতুন আরেকটির গোড়াপত্তন…
কবে কোন কটাক্ষে ধরা পড়েছে উল্কা পতন
কোন জলে ভেসেছে বালিহাঁস,
কোন বুলিতে ফেঁসেছে অমুক-ডেকেছে সর্বনাশ!
এসবে তারা মরিয়া, বেজায় খুশি-
চিনে কাহনের সাত দরিয়া-কখনো কখনো তা’রো বেশী!
উজানে বইছে তরী
সারি সারি বক, মাছের ঝাঁক তরঙ্গের লুকোচুরি…
কলসি কাঁকে নারীরা তুলে আনে জল
বাতাসে রাখালিয়া বাঁশির সুর, দূর গগনে রংধনুর সিঁড়ি
এ নিয়েও ওরা গল্প বুনে-
লড়ে অলীক কাহিনীর অঙ্গে উপাঙ্গে-
যারা শোনে, তারা মাথা দোলায়, বিড়ি ফুঁকে
সেই সঙ্গে গন্ধ শুঁকে-
পরখ করে দেখে- কোন ফাঁকে কোন ছুতো থাকে!
সন্ধ্যা তারার মতন একাকী বাউল-
মন্দ্র সান্দ্রে খোঁজে জীবনের মূল্যবোধ
দেখে নীড়ে ফেরা পাখি, পথের কান্তে দিনান্তের শোধ,
দীর্ঘশ্বাসে পোড়া রোদের গন্ধ
ক্ষুধার্ত অন্ত্র জুড়ে বিষপীড়া, ক্রন্দন রত অন্তরে মরমি সুর
যার কাহিনী জানেনি –কেউ কোন দিন…
দাউদুল ইসলাম
বরাবরের মতো নন্দিত এবং অনবদ্য লিখা। প্রচ্ছদও অসাধারণ।
আপনার এই লিখাটিকে আমি আবৃতি করার উপযোগী জ্ঞান করেছি স্যার।
আপনার কণ্ঠে কত দিন আবৃত্তি শুনিনা
একবার শুনিয়ে দিন স্যার
ধন্য হই
ভালো লিখছেন। শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ প্রিয়