প্রান্তিক কাব্য
পেয়ে না পেয়ে অতুষ্ট মন
চলে না চলে পথ ভ্রষ্ট জীবন
একিই ভাবে ভেবে না ভেবে অনন্ত কাল বুনেছি স্বপন
কিছু রাত অমানিশার কিছু’বা পূর্ণিমা লগন-
ছিলো নীল গগন,কাশবন আর খরস্রোতা নদীর প্রবণ;
প্রবণে -প্লাবনে ভেসে যাওয়া কচুরীপনার মতন
গানে ও গমনে খুঁজেছি জীবন।
অক্ষিরাহে জমেছে মদিরা অশ্রু, প্রান্তিক কাব্য
বুকের কপাট খুলে কতকাল আর দাঁড়িয়ে থাকবো একা
আর কতকাল পর হবো মানুষের মতন সভ্য!
অন্তরীণ বিরহে বেজে চলেছে বিলাপের সুর- লহরী
দয়া করো প্রভু হে-
বিষ পোড়ন বুকের ভেতর একটি বার ফুটিয়ে দাও নির্মলা মাধুরী।
লেখাকে বোল্ড না করলেও চলতো। আপনি ভালো লিখেন স্বীকার করি এবং শব্দনীড়কেও ভালোবাসেন জানি। অনেকদিন পর আমি ফিরলাম ঠিক; অথচ খালিদ ওমর ভাই, আনু আনোয়ার ভাই, মোকসেদুল ইসলাম ভাই, দিলওয়ার হুসা্ইন ভাই আপনারা তো দেখছি শব্দনীড়কে কোন সময় দেননা। দুঃখ পেলাম দাউদ ভাই। দুঃখিত। মাফ করবেন।
লিখা প্রকাশের পর লেখকের অনুপস্থিতি দুঃখজনক। ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রান্তিক কাব্যের মতো আপনিও প্রান্তিক সতীর্থ হয়ে পড়েছেন প্রিয় কবি দাউদ দা।
সুন্দর কবিতা।
অন্তরীণ বিরহে বেজে চলেছে বিলাপের সুর- লহরী
দয়া করো প্রভু হে-
বিষ পোড়ন বুকের ভেতর একটি বার ফুটিয়ে দাও নির্মলা মাধুরী।
অভিনন্দন প্রিয় স্যার। অনিয়মিত হলেও আপনার কবিতার দেখা পাই।
চমৎকার লেখা,,,ভালো লাগলো,
শুভেচ্ছা জানবেন