বিকৃত কামতৃষ্ণা হতে সৃষ্ট
পাপাচার, কামাতুর উষ্ণতার লোভে,
কাঠ, খড় পুড়িয়ে, অসহ্য তপ্ত হয় কতিপয় যুবক।
বিকারগ্রস্থ শরীরের তৃষ্ণা মেটাতে।
ফাঁদ পাতে গলি, পার্কে, নির্জন রাস্তায়,
পাবলিক টয়লেটে অথবা ছাত্রী হোষ্টেলে।
যে জনপদে যৌন শক্তি বর্ধক পানীয়, ট্যাবলেট
দেদার বিক্রি হয় মুড়ি মুড়কির মতো।
সেই সমাজে কোন রমনীই নিরাপদ নয়।
অসুস্থ চিন্তাধারা, বিকারগ্রস্ত মনমানসিকতা,
সামাজিক অবক্ষয়ের এক বীভৎস তৈলচিত্র।
নারীকে দলিত করার তীব্র ইচ্ছা, বেহিসেবী জীবনে,
পাওয়া না পাওয়ার হতাশা, ক্ষোভ থেকে জন্ম নেয় পাপ!
সেই পাপ ব্যাধি হতে সৃষ্ট কর্মকাণ্ডের নাম ধর্ষণ।
মুখচেনা মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে আছে অসংখ্য বিকারগ্রস্থ মানুষ। উত্তোরণ নেই।
মায়া বড়ির পিছনে সমাজকে শিখিয়েছি
কামের নগ্ন টেস্ট,
আমি তুমি কে থামাব
কামের ঘৃণ আশফালন!!
– এ কে ফেনা
আপনার জন্য– শুভ কামনা রইল।
মুগ্ধতা রইল ।
সহজ, সুন্দর লেখনী।