আমার ছবি তুলতে ভাল লাগে, অবশ্য ভাললাগার ক্ষেত্রে ছবি তোলার অবস্থান প্রায় শেষের দিকে। কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আটকে থাকতে আমার মোটেও ভাল লাগেনা তাই ছবি তোলার ক্ষেত্রেও তেমন। ব্লগে এলোমেলো করে ছবি দিলে আসলে অনেকের বুঝতে সমস্যা হবে তাই এক একটা বিষয়ের আলাদা আলাদা ছবি নিয়ে আমার এই ছবি ব্লগ।
আমার আজকের ছবিব্লগ এর বিষয়বস্তু শৈশব
ছবিটি নরসিংদী থেকে তোলা, সেখানে আমি একটি চিলেকোঠায় থাকতাম, ওর মা যখন আমার জন্য রান্না করতো ও তখন আমার ঘরের সামনের সিড়িতে বসে থাকতো যাতে আমি ওকে কিছু খেতে দিই।
তখন আমি আড়াইহাজার পুরিন্দা থাকি, খুব সস্তা একটা হোটেলে খাবার খাবার খেয়ে বের হবার সময়কার তোলা ছবি, ছেলেটি আনমনে কিছু একটা ভাবছিল।
এই ছবিটা বাবুরহাট থেকে তোলা, ওদের সাথে সেদিন সত্যিই কিছু ভাল সময় কেটেছিল, এমন প্রাণ খুলে নিজেও হয়ত কোনদিন হাসতে পারিনি।
ছবিটি কক্সবাজার থেকে ৫০ কিলোমিটার আগে মেধাকচ্ছপিয়া থেকে তোলা, ছবি তোলার পর ছেলেটিকে একটা রুটি কিনে দিয়েছিলাম, অনেকক্ষণ সে আমার সাথে হেঁটেছিল।
ছবিটি মেলান্দহ থেকে তোলা, মেলান্দহ বাজার থেকে একটু দূরে দেখা হয়েছিল, আমি চলন্ত অবস্থায় তার হাসিমুখ আমার তৃতীয় চোখে করে নিয়ে এসেছি।
আমি যখন চিনিশপুরে ছিলাম এরাই ছিল আমার খেলার সাথি, আমি এদের সাথে অনেক আনন্দঘন সময় কাটিয়েছি।
ইনানি বিচে সূর্যাস্ত যাবার সময় তোলা একটা ছবি, অনেক ভাল কিছু ছবি ছিল সেদিনকার, দুর্ভাগ্যবশত এই একটা ছবিই অবশিষ্ট আছে আমার কাছে।
ছবিটি মনোহরদী থেকে তোলা, হঠাৎ করেই।
ছবিটি আমার গ্রামের দুটি শিশুর, ওরা সম্ভবত ভাই, ওরা দুজনেই ছবি তোলার জন্য ব্যাপক উৎসাহিত ছিল।
এই ছবিটি একটি দুষ্ট বালকের, এবং সে এখনো এমন দুষ্টই আছে।
ছবিটি ঠিক কোথায় কবে তুলেছিলাম মনে করতে পারছি না।
এই ছবিটা আমার প্রথম সমুদ্র ভ্রমণের এক সুর্যাস্তের তোলা। ছেলেটাকে আমি প্রায় ১০/১৫ মিনিট এভাবে দাড়িয়ে সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেছি। অনেক হলো, আরো অনেক বাচ্চাদের ছবি তুলেছি, বাচ্চাদের ছবির মত সুন্দর হয়ত আর কিছুই নেই, আপনাদেরকে ধন্যবাদ এত কষ্ট করে আমার তোলা ছবিগুলো দেখার জন্য।
বিষয়ভিত্তিক ছবি পরিবেশন বুদ্ধিমানের কাজ। ভালো উদ্যোগে প্রসংশা করে গেলাম নিশাদ ভাই।
সৌমিত্র দা, আলাদা না করলে করি করি করে কখনোই করা হয় না, ভাললাগল আপনি আমার ছবি ব্লগটা দেখেছেন কিন্তু ভাই ছবিগুলোর ভালোমন্দ কিন্তু কিছুই বলেননি! তাহলে শিখব কেমন করে?
আজকে আর মন্তব্য করবো না। ভোর সকালে আসবো।
আপনার প্রত্যেকটি ছবি ওয়াইডে 500 সাইজ পেরিয়েছে। ডেটাবেজে জায়গা নিয়েছে আপলোডের মূল ওজন। প্রদর্শিত হচ্ছে ডিফল্ট সাইজে। সুতরাং ইমেজ হরাইজেন্টাল 500 আর ভার্টিকেল যে কোন মাপ রিসাইজ করলে পোস্ট দ্রুত আপলোড হবে।
এত সময় কই, রিসাইজের ব্যাপারটা অনেক ভাবায়, আর কেন যে রিসাইজ করতে ইচ্ছা হয়না! এটা অটো হয়ে গেলে ভাল হতো, এটা কিন্তু সম্ভব আমার মনে হয়, সকাল সকাল একটা ভাল নিউজ দেবেন আশাকরি। তবে যদি একেবারেই সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে আমি কিছুটা পরিবর্তন আনবো পরবর্তি পোষ্টে ইনশাআল্লাহ।
আপনার আপলোডকৃত সবকটি ছবি সরিয়ে দিয়ে নতুন করে রিসাইজ করতে হলো। বাই ডিফল্ট ছবি প্রদর্শনের ব্যবস্থা শব্দনীড়ে রয়েছে। কিন্তু আপলোডকৃত ছবির যে কিলোবাইট ওজন ডেটাবেজ থেকে সেটা কমানোর সুযোগ থাকে না। এতে শব্দনীড়ের খরচ বাড়ার সম্ভাবনা থাকে; যা শব্দনীড়ের নেই।
মরুভূমির জলদস্যু'র পোস্টে কেবল একটি ছবি শব্দনীড়ে আপলোড করা হয়। বাকি ছবি তিনি নিজস্ব বা অন্য সাইট থেকে ইমেজ লিংক কপি এনে বসিয়ে দেন।
আপনিও পারবেন। যেমন এফবিতে ছবি আপলোড করে; ইমেজ লিংক শব্দনীড়ে বসিয়ে দিন। ছবি চলে আসবে। আবার সাইটের লোডও বাড়বে না।
শুভ সকাল মি. নিশাদ। আপনার আলোকচিত্রের জন্য ধন্যবাদ।
জ্বী আমার মতে এটাই সবচেয়ে ভালো বুদ্ধী। যেহেতু ছবি লোড করার অনেক আলাদা আলাদা ওয়েবসাইট আছে তাই এখানে যত কম লোড দেয়া যায় ততোই ভালো। আমি শুধু ১৫০*১৫০ সাইজের একটি ছবি লোড করি এখানে নির্বাচিত ছবি হিসেবে দেয়ার জন্য। যার সাইজ অতি নগন্য, কম-বেশী ৩০ কেবি।
আর ভালো কথা, ফেইসবুকের লিংক এখানে ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ কিছুদিন পরপরই ফেইসবুক তাদের ছবির লিংক গুলি পরিবর্তন করে দেয়। ফলে এখানে আর সেই ছবি দেখা যাবে না। আমি নিজে https://imgur.com/ ব্যবহার করি এই ক্ষেত্রে।
শুভকামনা রইলো।
অনেক কিছুই শিখলাম, জানা ছিল না, লিংকের বিষয়টা চেষ্টা করে দেখছি।
বাহ ! চমৎকার আয়োজন। কিছুটা যেন নস্টালজিকও
অনেক ধন্যবাদ জাহিদ ভাই।
* দামী ছবির সমাহার…
ধন্যবাদ পরিদর্শনের জন্য।
ভাল লাগল




অনেক ধন্যবাদ
অসাধারণ অসাধারণ
ধন্যবাদ লিটন ভাই।
দাদা ছবিগুলি যদি নাম্বারিং করে নিতেন তাহলে মনে হয় আরো একটু ভালো হতো। বিশেষ করে মন্তব্য করতে সুবিধা হতো।
৩, ৫, ৭, ৮, ৯ ও শেষের ছবিটি সবচেয়ে ভালো লেগেছে।
এটা ভাল বলেছেন, ভবিষ্যৎ পোষ্টে নাম্বারিং করে দিব।
ছবির বিষয়টা শিশু তাই স্বাভাবিক ভাবেই আমাকে আকর্ষণ করেছে।
শুভেচ্ছা প্রিয় একজন নিশাদ




অনেক ধন্যবাদ
সুন্দর।
ধন্যবাদ