মিতা এর সকল পোস্ট

মিতা সম্পর্কে

দিন ফেলে রাতে দৌড়াই; রাত ফেলে দিনে। শরীর ফেলে মনে দৌড়াই; মন ফেলে শরীরে।সব পাই,আবার কিছুমাত্রও পাই না। স্বপ্ন ঊড়ে বারে বারে,তবুও স্বপ্ন দেখি লেখাপড়া ক্লাস ফাইভ ।

প্রিয় গান-৫ (চুপি চুপি রাত যায় যে চলে)

চুপি চুপি রাত যায় যে চলে
কি জানি কি যায় সে বলে
আজ বুঝি আর ঘুম আসবে না ।

তারাদের সাথে তারা গুনি
শুন্যের মাঝে স্বপ্ন বুনি
ওগো চাঁদ ছেড়ে যেও না..

রাতের আড়ালে
চোখ ভিজে গেলে
জানবে না কেউ লজ্জা পেলে ।

মন মরে ভালোবাসা মরে না
গতকাল পিছু ডাকা ছাড়ে না
ওগো চাঁদ ছেড়ে যেও না ।

হাতের আঙুলে
ঠোঁটে আর গালে
লেগে আছো তুমি
ভুলি কোন ভুলে ।

জানি আসবে না ঘুম এই রাতে
মন দিয়েছি তাই হাওয়াতে
ওগো চাঁদ ছেড়ে যেও না ।

চুপি চুপি রাত যায় যে চলে
কি জানি কি যায় সে বলে
আজ বুঝি আর ঘুম আসবে না ।

তারাদের সাথে তারা গুনি
শুন্যের মাঝে স্বপ্ন বুনি
ওগো চাঁদ ছেড়ে যেও না..।।

এলেবেলে-১৮

আমার কোম্পানীতে ১০ জন মহিলা এসেছেন চীন থেকে এরা ট্রেনিং এর নাম করে তিন বছর জাপানে কাজ (বিদেশী শ্রমিক হিসাবে ) করবেন। ওদের সাথে একজন চীনা কোম্পানীর অফিসিয়াল ছিলেন। আমিও বিদেশী দেখে আমার সাথে নিজ থেকেই কথা বলা শুরু করলেন।

তিনি আমাকে চীনের অনেক উন্নতির খবর শোনালেন। দশ বছর আগে যারা সাইকেলে চড়তো; তাদের এখন নিজস্ব গাড়ী আছে …

আমাদের কোম্পানীতে কর্মী সংকটের কারনেই জাপানের এই আইনী সুবিধা ব্যবহার করে ওদেরকে কর্মী হিসাবে আনা হয়েছে। তাই মুচকি হেসে চুপ রইলাম।
আমার খুব বলতে ইচ্ছা হচ্ছিলো “চীনের এতো উন্নতির পরো আপনারা কামলা দিতে বিদেশে আসছেন কেন ?”

আমাদের দেশের মিডিয়া গুলোতে চীনের উন্নয়নের খবরই শুধু দেখতে পাবেন। ওদের গ্রাম গুলো বাংলাদেশের চেয়েও অনুন্নত।

এলেবেলে -১৭

একুশে ফেব্রুয়ারী চলে গেল। আমাদের জাতীয় জীবনে একুশ শুধু একটা সংখ্যাই নয়। একটা ইতিহাস। একুশকে উপলক্ষ করে জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বাঙলা একাডেমীর বই মেলাও একুশকে ঘিরে। জাতীয় পর্যায়ে “একুশে পদক” দেওয়া হয়।

আমার পরিচিত এক ভদ্রলোক একুশে পদক পেয়েছেন, এরকম একটা সংবাদ দেখে খুশী হয়ে খবরটা পড়ে জানলাম বাংলাদেশের একটা সিটি কর্পোরেশন এর পক্ষ থেকে “একুশে পদক” দেওয়া হয়েছে। উনার পদক পাওয়া না পাওয়া বিষয় নয়।

বিষয় হচ্ছে সিটি কর্পোরেশন একুশে পদক দেবে,স্বাধীনতা পদক দেবে। পত্রিকা প্রকাশনা থেকে একুশে পদক, টেলিভিশন থেকে একুশে পদক … এভাবেই চলতে থাকবে। এটা হতে পারে না।

জাতীয় পর্যায়ে যে “একুশে পদক” বা “স্বাধীনতা পদক” এর অনুকরণে যে কেউ পদক দিতে পারবে। এরকম লাগামহীনতা জাতীয় পর্যায়ের পদক কে ছোট বা বিতর্কিত করে তুলবে। কিছু কিছু বিষয়ে জাতীয় সিদ্ধান্ত থাকা উচিত। একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদক এরকম মুল্যবান পদক গুলো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেই শুধু দেওয়া যাবে। কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এরকম পদক প্রদান করতে পারবে না।

কেউ ইচ্ছা করলে “বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার” দিতে পারে না।

এলেবেলে -১৬

একটু আগে ৫০ কিমি স্পীডে গাড়ি চালিয়ে বাসায় ফিরছিলাম … কিছুক্ষণ পর দেখি পিছনে একটি পুলিশের পেট্রোল কার যা খুবই স্বাভাবিক। পাশের সহযাত্রীর সাথে মজাও করলাম “পিছনে দেখি মামার গাড়ি” … কিছু দূর যাওয়ার পর শুনতে পেলাম আমার গাড়ির নাম্বার বলে পেছন থেকে আমাকে থামতে বলা হচ্ছে।

অবাক হলাম … স্পীড লিমিট মেনে চলছি ,সিট বেল্ট বাঁধা আছে।
( পাশের সহযাত্রীরও সিট বেল্ট বাঁধা আছে )
থামলাম।
একজন পুলিশ ড্রাইভিং সিটের পাশে এসে বললেন “নাম্বার প্লেটের উপরের লাইটটা জ্বলছে না একটু নিশ্চিত হবেন কি ?*
নেমে দেখলাম …
হয়তো খেয়াল করেন নাই অথবা অল্প আগেই লাইটটি নষ্ট হয়ে গেছে।

আমাকে একটা স্লিপ ধরিয়ে দিলেন যাতে লেখা আছে জাপানের ট্রাফিক আইনের … ধারা অনুসারে নাম্বার প্লেটের উপরের লাইট বিহীন গাড়ি চালানো অপরাধ। তবে প্রাথমিক নির্দেশনা অনুসারে এর পর গাড়ি ব্যবহারের আগেই লাইটটি চালু করতে হবে এবং তারপর স্থানীয় পুলিশ ষ্টেশানে রিপোর্ট করতে হবে।

প্রিয় গান-৪ (তোমার টানে সারাবেলার গানে)

তোমার টানে সারা বেলার গানে
ভোরের অন্তমিল নিশীথ জানে
তোমার টানে সারা বেলার গানে
ভোরের অন্তমিল নিশীথ জানে
তোমার টানে সারা বেলার গানে

নিষেধ মানবে দিবা নিশি হৃদয়
তোমার কান্না সেকি আমারও নয়
নিষেধ মানবে দিবা নিশি হৃদয়
তোমার কান্না সেকি আমারও নয়
কালের হিসাব দেবে কোন্ সঞ্চয়
কি যন্ত্রনা পথিক প্রানে
তোমার টানে সারা বেলার গানে

তোমার সঙ্গে একা দেখে হবে
আমার সুজন তুমি কথা দেবে
তোমার সঙ্গে একা দেখে হবে
আমার সুজন তুমি কথা দেবে
ঝড়ের খোঁজে তুমি সঙ্গী হবে
তুমিই পাবে অধীর প্রানে
তোমার টানে সারা বেলার গানে
ভোরের অন্তমিল নিশীথ জানে
তোমার টানে সারা বেলার গানে

শিল্পী – রূপঙ্কর বাগচী।

এলেবেলে – ১৫

২৬ ঘন্টা পর ২০১৬ বিদায় নেবে কালের অতল গহবরে, আমি যেমন জানি তেমন তুমিও। ২০১৭ র আগমন নিয়ে তুমি কি ভাবছো জানি না, আমি ভাবছি আরো একটি বছর লাইফ পেলাম *তোমরা ক্রিকেট এ ক্যাচ মিস করার পর বা আম্পায়ারের ভুল সিদ্ধান্তের পর বলে থাকো )।

ধরো ২৬ ঘন্টা পর আমার মৃত্যু হলে আমার সমাধিতে (যদিও আমি চাই না আমার কোন সমাধি স্থল হোক) মৃত্যু সাল ২০১৬ না হয়ে ২০১৭ হবে। কি মজা তাই না …। ২০১৭ তে আমাকে অনেক কিছু ত্যাগ করতে হবে। বাধ্যবাধকতা নেই।

তবুও ছাড়তে হবে, ভুলতে হবে।
অবশ্য ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছি অনেক আগে থেকেই,
কেউ বুঝতে পারে, কেউ পারে না। কেউ জানে, কেউ জানে না।
আসলে আমরা সবাই একা। আমি, তুমি সবাই …………………..।

এলেবেলে-১৪

বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কয়েক দিন আগে একটা পোষ্ট দেখেছিলাম আমার এক ফেসবুকার বন্ধুর পোষ্টে। অবশ্য তিনি সেভাবে উল্লেখ না করলেও আমার কাছে উনার পোষ্টের বিষয়টি নারীর ক্ষমতায়নের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ মনে হয়েছে। উনার পোষ্টটি ছিল একজন শিক্ষিকা নিজের হাতখরচের জন্য স্বামীর কাছে হাত পাততে হয়।

আমার জানামতে বাংলাদেশে এরকম অনেক দম্পতি আছেন ক্ষেত্রবিশেষে স্বামীর তুলনায় স্ত্রীর আয় বেশী হলেও স্বামী রত্নটি এক গ্লাস পানির জন্যও স্ত্রীর কাছে আদেশ করেন। উনার কাছে স্ত্রী আর বাড়ির কাজের লোকের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই …

আমি তাদের কজন কে বলেছি … কাজের লোক না হলেই কি হয় না ?
সবচেয়ে খারাপ লাগলো উনাদের বেশীর ভাগই কাজের লোক হয়েই থাকতে পছন্দ করেন।
এই হচ্ছে নারীর ক্ষমতায়ন ।
যে দেশে উপার্জনক্ষম নারীদের এই অবস্থা, অন্যদের কি তা বলাই বাহুল্য …।

এলেবেলে-১৩

আজ অফিসে কাজের ফাঁকে বাবাকে মনে পড়লো, বাবা গত হয়েছেন পাঁচ বছর পার হয়ে গেছে। বাবা খুব সাধারন জীবন যাপন করতেন। আমার দাদার সম্পত্তি ও ছিল প্রচুর, তারপরো বাবা আরো কিছু সম্পত্তি যোগ করে গেছেন। দাদার অনেক সম্পত্তি সম্পর্কে আমিও তেমন জানি না। বাবাও আমাকে জানান নি। আমিও জানতে চাই না।

বাবার জন্য আমার খুব মন খারাপ হয়, কেন তিনি নিজের কথা না ভেবে সম্পত্তি যোগ করে গেছেন। বাবা আমার ওসবে লোভ নেই। যদি কোনদিন সময় আর সুযোগ পাই আমি সেসব এমন কাউকে দিয়ে যাব যাদের এসব প্রয়োজন। আমি চাই নিজের মতো করে বাঁচতে, বাবা হয়তো আমাদের কথা ভেবেছেন।

যতদিন বাঁচি নিজের জন্য বাঁচবো।
নিজের জন্য।
বিশ্বাস নেই কোন সম্পর্কেই ……….।

এলেবেলে-১২

একজন প্রশ্ন করল এসব করার সময় কই পাও তুমি ?
আমি বললাম “আমি তোমাদের মতো আকাশ ছুঁতে চাই না।

তোমার মনে আছে কিনা জানি না ২৪ বছর আগেও আমি তোমাকে তাই বলে ছিলাম। দুবেলা দুমুটো খেয়ে জ্যোৎস্না রাতে রবীন্দ্র সঙ্গীত হলেই আমার চলে যাবে।

আমি এখনো তাই ভাবি।
আমার অন্য কোন চাওয়া নেই” সে বলল “তুমি দেখছি আগামী জন্মে নির্বান প্রাপ্ত হবে।” নির্বান স্বর্গ এসবে আমার কোন আগ্রহ নেই !

প্রিয় গান-৩ (আজ শ্রাবণের বাতাস বুকে)

আজ শ্রাবণের বাতাস বুকে
এ কোন সুরে গায়
আজ বরষা নামলো সারা
আকাশ আমার পায়।।

আজ শুধু মেঘ সাজাই মেঘে
আজ শুধু মেঘ বুকে
আজ শুধু বিষ ঢালবে আকাশ
বিষ মেশানো সুখে।।

দাও ঢেলে দাও
যে প্রেম আমার
হৃদয় জ্বলে যায়।

আজ বরষা নামলো
সারা আকাশ আমার পায় …

দিগন্তনীল মাঠের উপর
থাকছি আমি শুয়ে
এই কপালের সমস্ত তাপ
বরষা দেবে ধুয়ে।।

এর বেশী কি পাওয়ার থাকে
এর বেশী কে চায়।

আজ বরষা নামলো
সারা আকাশ আমার পায় …

শিল্পীঃ রুপঙ্কর বাগচী।

প্রিয় গান-২ (মেঘ নেমে এলো তার জানালার কাছে)

মেঘ নেমে এলো তার জানালার কাছে
হাওয়া ডেকে নিল তার আলগোছে মন
কি জানি তোমার মনে আছে কি না আছে
মুখে যে বলেনি কিছু আমি সেই জন

শুকনো পাতাতে হওয়া সারাটি দুপুর
যার লোভে বাজিয়েছে কিশোরী নূপুর
যার টানে ভাসে ঘর ও দুটি নয়ন
তুমি কি জাননা শুধু আমি সেই জন

ছলকে উঠেছে জল দুলছে বাতাস
বলে যাও তার কথা ধরনী আকাশ
তোমার পায়ের কাছে হে মহাজীবন
রেখেছি আমার প্রেম আমিই সে জন

শিল্পীঃ রুপঙ্কর বাগচী।

প্রিয় গান-১(চলে এসো আজ এ রাতে)

কয়েক দিন ধরে রুপঙ্করের গান শুনছি। নোলা জোনস এর গানকে বাংলা তে পরিবর্তন করেছেন ভালো লাগলো তাই শেয়ার করলাম … আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।

চলে এসো আজ এ রাতে
চলে এসো আমার সাথে প্রিয়তমা
তোমার দুচোখ যতদূর
যাব আমি ততদুর প্রিয়তমা
আজ যেন ভেসে যায় ধুলো মেঘের ধার ঘেঁসে
তোমার কথা বলছি তোমায় শোনো তুমি
চলে এসো আজ একবার
চলো মরে যাই বারবার প্রিয়তমা

ডেকে ডেকে শব্দহীন ছুঁয়ে দেখো এ মন গহীন
এ ঘোর যেন কাটেনা প্রিয়তমা
শরীর মনের আড়ালে তুমি আছ শুধু তুমি
তুমি এসো আমার কাছে এ গিটারে তুমি বাজে
ভালোবাসো তুমি আমায় তুমি ছাড়া অসহায় প্রিয়তমা

এ গানেরই পথ ঘুরছে এলোমেলো তোমায় খুঁজছে
এ সুর তোমার চারিদিক প্রিয়তমা
বইছে জীবন বেঁচে দাও বেঁচে নিতে দাও আমায়
তোমার এমন ছায়ায় প্রিয়তমা

এলেবেলে-১১

সেদিন আপনার মুখে প্রশংসা শুনে আমার কি মনে হয়েছে জানেন !! ওটা আসলে আমার মুখোশ। আপনি মুখোশকেই আমি ভেবেছেন, ভাবছেন আপনি যাতে আমার প্রতি বিমুখ হোন তার চেষ্টা করছি।

সত্যি বলছি প্রায় সব মানুষেরই একটা মুখোশ থাকে। কেউ দেখায় বা কেউ দেখায় না। কেউ দেখতে পায় আবার কেউ পায় না। আবার অনেকে নিজেরাই জানেন না তিনি নিজে যে মুখোশ পরে আছেন। মুখোশ পরা মানুষকেই আমাদের ভালো লেগে যায়। অনেক সময় ভালোবেসেও ফেলি।

আর কেউ জানুক আর না জানুক আমি তো নিজে জানি আমি কি ?
“প্রতি মুহুর্তে আমরা ঠকছি, ঠকাচ্ছি। কেউ বা জেনে, কেউ বা না জেনেই।
আমিও মানুষ এবং অতি সাধারণ একজন মানুষ।”

এলেবেলে-১০

কিছু মানুষ আছেন যারা কথায় কথায় আমেরিকার আগ্রাসনের কথা বলেন। চীন, রাশিয়া যখন অন্য দেশকে নিজের দেশ বানিয়ে ফেলে বা অন্য দেশের সমুদ্র সীমাতে নদী ভরাটের মতো সমুদ্র ভরাট করে সামরিক স্থাপনা তৈরী করে তখন উনাদের কোন মন্তব্য শোনা যায় না।

সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো সেই তথাকথিতরা আমেরিকা বা ইউরোপে সর্বশেষ গন্তব্য হিসাবে ই বেছে নেন। আমাদের অনেক বামপন্থী নেতাদের এখন আমেরিকা বা কানাডা থেকে পত্রিকায় কলাম লিখতে দেখা যায়।

“লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই লাগলে আমি নাই।”

এলেবেলে-৯

বাংলাদেশী এক ভদ্রমহিলা আমাকে Basil এর বীজ পাঠাতে বললেন আমি জোগাড় ও করলাম। উনি খুশিতে আটখানা হলেন। জানতে চাইলেন দাম কতো …
আমি দাম জানালাম …

খবর নেই …
আজ উনাকে বললাম দেখেন আমি আপনার সাথে ব্যবসা করতে চাইনি, ইচ্ছাও নেই। আমি বিনা খরচেই আপনার কাছে পাঠাতাম। আপনি একটা ম্যাসেজ তো দিতে পারতেন !!

উনি আমাকে হাইকোর্টের গল্প বললেন … আগামী বছর নাকি জাপান আসবেন।
আমি বললাম কি basil এর বীজ কিনতে নাকি ?
আমি উনাকে বললাম একটা কথা গোপনে বলে দেই basil হচ্ছে তুলসী পাতা।
উনি আবার আমাকে বললেন ওটা Holly basil.

কি করে বোঝাই সব ফুল তো আর পূজায় লাগে না।
ওমলেট এর গল্প মনে পড়ে যায়।