অশান্ত সাগরের সামান্য নমুনা।
www.youtube.com/watch?v=HW6uiRWkgcM
www.youtube.com/watch?v=z0FPteOpaSg
অশান্ত সাগরের সামান্য নমুনা।
www.youtube.com/watch?v=HW6uiRWkgcM
www.youtube.com/watch?v=z0FPteOpaSg
Gyro Compass
Magnetic Compass
আধুনিক সরঞ্জাম সজ্জিত একটি জাহাজের ব্রিজ (যেখান থেকে জাহাজ নিয়ন্ত্রণ/পরিচালন করা হয়)।
জাইরো কম্পাস একটি অ-চুম্বকীয় কম্পাস যেখানে পৃথিবীর সঠিক উত্তর (True North) প্রদর্শনের জন্য ক্রমাগত বিদ্যুৎ চালিত জাইরোস্কোপ দ্বারা পরিচালিত হয় যার অক্ষটি ঘূর্ণন এর সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর অক্ষের সমান্তরাল থাকে এবং পৃথিবীর দিকটি (pole) স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুঁজে পেতে সহায়তা করে যা চৌম্বকীয় “উত্তর দিক” প্রদর্শনের চেয়ে অধিক নির্ভরযোগ্য এবং এতে নানা কারণে উদ্ভূত পৃথিবীর কোন বিশৃঙ্খলা বা প্রভাব পড়েনা।
এই জাইরো কম্পাস ( সাগর ও আকাশে) জাহাজ নেভিগেশন করার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়, জাইরোকম্পাস লৌহ নির্মিত জাহাজের চৌম্বক শক্তি/ক্ষেত্র এর উপরে কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারেনা বলে এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য। এগুলি আকাশ ও নৌ পথের জন্য বিশেষ উপযোগী। তবে জাইরো কম্পাস যতই থাক না কেন এর সঙ্গে একটি magnetic compass অবশ্যই থাকতে হবে কারন ম্যাগনেটিক কম্পাস কখনওই অক্ষমতা প্রকাশ করবেনা।
আজ এই পর্যন্তই, আগামীতে হয়তো দেখা হবে কোন কাক ডাকা ভোরে গরম চায়ের ঘ্রাণে (অবশ্য যদি কেও নিমন্ত্রণ করেন)।
অটোপাইলট জাহাজের (আকাশ বা জলপথের) জাহাজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের একটি অবিচ্ছেদ্য উপাদান। আধুনিক অটোপাইলটগুলি জাহাজের নিয়ন্ত্রণে কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে। সফ্টওয়্যারটি জাহাজের বর্তমান অবস্থান (অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ) পড়ে, এবং তারপর জাহাজকে তার দিক নির্দেশ করে তার পরিচালন কন্ট্রোল সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করে।
অটোপাইলট জাহাজের স্টিয়ারিং কন্ট্রোল সিস্টেম যা জাহাজের ডিউটি অফিসারকে ক্রমাগত স্টিয়ারিং নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই জাহাজের দিক বা কম্পাস কোর্স অনুযায়ী চলার ব্যবস্থা নেয়। স্টিয়ারিং কন্ট্রোল সিস্টেমে সংকেত প্রেরণ করে একটি অটো সিস্টেম কাজ করে।
ডিউটি অফিসার তার চলা পথের দিক নির্দেশনাগুলি ইনপুট/কমান্ড নির্দেশ করে দেয় অর্থাৎ যে মোড তারা চান, এবং সেই অনুযায়ী হেডিং করে এই অটোপাইলট স্ব্যংক্রিয় ভাবে জাহাজের দিক পরিচালন করে। তবে এই ব্যবস্থা কেবল মাত্র গভীর সমুদ্রে বা আকাশের জন্য নিরাপদ। হারবার বা বন্দরে ভেড়া বা প্লেন ওঠা বা নামার সময় ব্যবহার করা হয়না।
আগামীতে কি নিয়ে লিখব বলে দিবেন নইলে………………………………………
নতুন প্রজন্মের VHF
সাবেক আমলের VHF
VHF (Very high frequency) জাহাজ -জাহাজ- বন্দর ইত্যাদির সাথে কথা বলে যোগাযোগ করার এই যন্ত্র অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এর সীমা ৫ মাইল থেকে ১০০ মাইল পর্যন্তো হয়ে থাকে। calling channel হলো 16 অর্থাৎ এই ১৬ নম্বর চেনেল শুধু মাত্র কাওকে ডাকার জন্য, সে সাড়া দিলে তাকে ভিন্ন কোন চেনেলে গিয়ে কথা বলতে হয় মানে চ্যানেল ১৬ কখনওই ব্যস্ত রাখা যাবে না। এটা শুধু মাত্র ডাকার জন্য ব্যবহার হবে। সাধারনত এই যন্ত্রে duel watch ব্যবহার করার ব্যবস্থা রয়েছে যেমন আপনি ২১ নম্বর চেনেলে কথা বলছেন আবার এই সময়ে্র মধ্যে আপনার চ্যানেল ১৬ ও কাজ করবে অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে যদি কেও আপনাকে ডাকে তাহলে আপনি শুনতে পাবেন এবং কথা থামিয়ে নতুন যে ডাকছে তার ডাকে সাড়া দিতে পারবেন।
অনেক কিছু নিয়েই সংক্ষিপ্ত প্যাচাল পারলাম একয়দিন এর বেশি আরও কিছু জানতে আগ্রহি হলে দয়া করে জানাবেন। কিছুদিন বিশ্রাম (কাজের দিকে মন দিয়ে) আবার হ্যতো ফিরে আসব আশা করছি। ধন্যবাদ!
আধুনিক কন্টেইনারবাহী জাহাজ
সাগরের রূপ
প্যেসাঞ্জার জাহাজের একটি ডেক এর অংশ
ODC (over dimension cargo) বা অতিরিক্ত ওজনবাহী submergible জাহাজ
আধুনিক equipment সজ্জিত জাহাজের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ বা navigation bridge
জাহাজের saloon বা dinning room
যাত্রীবাহী এবং cargo বা tanker জাহাজের galley বা রান্নাঘর
বিঃদ্রঃ প্রতিটি ছবিতে ডবল click করলে ছবিগুলি বড় মাপে দেখা যাবে।
ছবিঃ internet থেকে নেয়া, আসলে আমার এমন কোন জাহাজ নেইতো তাই গুগল মিয়াভাইয়ের সাহায্য নিয়েছি, অন্যায় করেছি কি?
Electronic Chart Plotter
Chart of Approaching to Mongla Port
Manual Chart work (Table) in a vessel
এই chart plotter দিয়ে সাগরে চলাকালিন আপনি যে এলাকায় চলছেন সেই এলাকা চিনিয়ে দিলে সে নিজেই মাপ-জোক করে আপনার নিখুত অবস্থান দেখিয়ে দিতে পারে এবং আপনার চলা পথ দেখিয়ে দিবে অর্থা আপনি যে পথ পেরিয়ে এসেছেন সেই পথ। অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ/ বিগত এক ঘন্টায় কতটা দুরত্ব অতিক্রম করলেন ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্য আপনাকে জানিয়ে দিবে। পরে এই তথ্য দেখে বা আপনার চার্ট টেবিলে রাখা চার্টের সাথে মিলিয়ে দেখে নিবেন ইনি সত্যি বলছে নাকি বেঠিক বলছে।
এগুলি অতিশয় শিক্ষিত যন্ত্র তাই না? তাই বলে এরা যতই শিক্ষিত হোকনা কেন আপনাকে কিতু সাথে সাথে কাগজে বা চার্টে সমান তালে কাজ করে যেতে হবে।
ধন্যবাদ!
এর পরে আসছে VHF.
GPS
GPS (Global plotting system) নিয়ে বলার মত বিশেষ কিছু নেই কারন আজকাল আপনার পকেটে মোবাইল ফোনেই রয়েছে এই সুবিধা। সাগরে যে GPS ব্যবহার হয় তা প্রায় একই ধরনের তবে সাগরে জাহাজের গতি/দিক ইত্যাদিও দেখিয়ে দেয় এবং আপনি কোথা থেকে কোথায় যাবেন তা একে বলে দিলে সেই আপনাকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবে এবং ঝর-বাতাস বা ঢেউ এর জন্য আপনার দিক পরিবর্তন হয়ে গেলে সে আপনাকে জানিয়ে দিবে “তুমি দিক হারিয়ে ফেলেছ”।
কত সহজ আজকালের নেভিগেশন তাই না?
আগামীর বিষয়ঃ Chart Plotter, এতক্ষণ সঙ্গে থাকুন ভাল থাকুন।
SART-Transmitting component.
SART থেকে সংকেত স্যাটালাইতে চলে যাচ্ছে এবং সেখান থেকে ফিরে আসছে।
Radar এ সংকেত গ্রহন।
SART সংকেত প্রেরন ও গ্রহন প্রক্রিয়া।
SART সংকেত প্রেরন ও গ্রহন প্রক্রিয়া।
SART (Search and rescue transponder) একটি অনুসন্ধান এবং রেসকিউ ট্রান্সপন্ডার ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা জাহাজ কোন বিপদে পরলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিকটবর্তী কোন জাহাজ বা স্থল স্টেশনের রাডারের জন্য সংকেত প্রেরন করে এবং রাডার সেই সংকেত গ্রহন করে যে জাহাজ থেকে সংকেত প্রেরন করা হয়েছে তার অবস্থান নিশ্চিত করে সাহায্যের জন্য ছুটে যায়। SART ট্রান্সপন্ডার দুর্ঘটনায় কবলিত জাহাজ অনুসন্ধান বা জাহাজ থেকে নামানো liferaft এর অবস্থান খুজে পেতে ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে প্রেরিত সংকেত সরাসরি স্যাটালাইটে চলে যায় এবং সেখান থেকে স্থল স্টেশনের রাডারে ধরা পরে।
IMO (International Maritime Organization) এর নির্দেশ মোতাবেক GRT (gross registered tonnage) 500 টন এর অধিক সমস্ত GMDSS জাহাযে কমপক্ষে একটি SART বহন করতে হবে।
আগামীতে GPS নিয়ে আলাপ হবে এতক্ষণ একটু বিশ্রাম নিয়ে নিন। ধন্যবাদ!
AIS Transmitting component
Transmitting and receiving system via satellite.
Transmitting and receiving system via satellite.
AIS (Automatic identification system) এমন একটি ইকুইপমেন্ট যা দিয়ে সমুদ্রে চলমান বা জেটিতে অবস্থিত যে কোন জাহাজের অবস্থান বা পজিশন/ গতি/দিক এবং জাহাজের সমস্ত বিবরন জানা যায়। জাহাজটি কোন বন্দর ছেড়ে এসেছে , কোন বন্দরে যাচ্ছে সে কত ডিগ্রি কোর্সে কত গতিতে চলছে সব কিছুই দেখা যায় এমনকি আপনি ঘরে বসে প্রশান্ত মহা সাগর দিয়ে আমেরিকা বা জাপানের পথে চলমান জাহাজের অবস্থা দেখতে পাবেন আপনার হাতের মোবাইল ফোনে।
জাহাজটি কোন বন্দর থেকে লোড নিয়ে ফেয়ারওয়ে বয়া অতিক্রম করে তার সকল বিবরন এবং সে কোন বন্দরে যাচ্ছে, সে আনুমানিক কবে পৌঁছাবে সেই সব তথ্য দিয়ে দিলে তা সরাসরি স্যাটালাইটের মাধ্যমে পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়। Marine tracker বা এমন আরও অনেক app আছে যা আপনার মোবাইলে ইনস্টল করে জাহাজের অবস্থান ছবি সহ দেখতে পারেন। আশে পাশের সকল জাহাজ বা স্থল স্টেশন থেকেও জাহাজের IMO নাম্বার বা নাম দিয়ে সার্চ করলেই পাবেন।
আজ এই পর্যন্তই, আগামীতে কী নিয়ে বলব?
SAT-C
SAT-C বা স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন হল একটি মোবাইল ফোন স্টেশন (MES) এবং ল্যান্ড আর্থ স্টেশন (LES) এর মধ্যে কাজ করে এমন টেলিযোগাযোগ কোম্পানী Inmarsat দ্বারা পরিচালিত একটি দ্বিপথ, প্যাকেট ডেটা সার্ভিস। এটি দিয়ে voice বা mail, image ইত্যাদি গভীর সমুদ্রে চলমান জাহাজ-অফিস-জাহাজে – ট্রান্সফার করা যায় তবে আমাদের নিকটবর্তি স্টেশন সিঙ্গাপুরে অবস্থিত স্টেশন এই ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করে এবং এদেরকে প্রতি বছর একটা নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়। ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন এতে কম্পিউটারের মত কী-বোর্ড এবং প্রিন্টার রয়েছে।
মাধ্যম? অবশ্যই স্যাটেলাইট! এর এন্টিনা ব্রিজের ভিতরে বা বাইরে যে কোন স্থানেই স্থাপন করা যায়।
জানুয়ারী 1991-এ প্রাক-পরীক্ষামূলক ট্রায়ালের একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে এটি সম্পূর্ণরূপে কার্যকরী হয়ে ওঠে।
আগামীতে নিয়ে আসব GPS, এতক্ষণে আপনারা একটু চা-বিস্কুট বা ইলিশ পোলাও খেয়ে আসতে পারেন।
RADAR
Radar Screen
Radar Antenna
RADAR একটি সনাক্তকরণ ব্যবস্থা যা রেঞ্জ, কোণ বা বস্তুর বেগ নির্ধারণ করতে রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে। এটি বিমান, জাহাজ, মহাকাশযান, ইত্যাদির চারপাশে যা যা রয়েছে তা দেখাতে বা সনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়। উপরে দেখছে চলমান একটি radar, মাঝে দেখছে radar এর মনিটরে যা দেখাচ্ছে এবং দেখছেন radar এর antenna যা ব্রিজের উপরে মাস্তুলের সঙ্গে লাগান থাকে। র্যডার বিভিন্ন রেঞ্জ এর হয়ে থাকে ১০- ১০০ মাইল বা তার চেয়ে বেশী বা কমও হতে পারে। নির্ভর করে আপনার জাহাজ কত বড় এবং কোন পথে যাতায়াত করে। এটি একটি নির্ভরযোগ্য এবং অতি প্রয়োজনীয় ইকুইপমেন্ট। বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন মাপের র্যাডার আছে। সামুদ্রিক জাহাজ, উড়োজাহাজ, এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বা স্থল ঘাটি যে কোন স্থানেই এর ব্যবহার বিস্তৃত। এটি ব্যবহারে স্যাটালাইটের সাহায্য প্রয়োজন হয়না সে নিজেই একটি ফ্রিকুয়েন্সি তৈরী করে। এর ট্রান্সমিটিং ব্যবস্থা একটি প্রতিধ্বনি তঐরি করে এবং এর সামনে বা আশেপাশে চতুর্দিকে ছড়িয়ে দেয় এবং সেখানে বাধা পায় সেখান থেকেই সেই ইকো বা প্রতিধ্বনি ফিরে আসে। যেখান থেকে ফিরে এসেছে তার একটা দুরত্ব নিরূপন ব্যবস্থাই একে কর্মক্ষম করে।
আগামীতে লিখব SAT-C নিয়ে, এতক্ষন আপনারা এই শব্দনীড়ের অন্যান্ন লেখা পড়ে দেখুন আর ইচ্ছেমত মতামত দিতে থাকুন। ধন্যবাদ।
Navtex
Navigational Telex একটি আন্তর্জাতিক স্বয়ংক্রিয় ফ্রিকোয়েন্সির মাধ্যম সরাসরি-প্রিন্টিং সার্ভিস যা ন্যাভিগেশন এবং আবহাওয়ার সতর্কবার্তা এবং পূর্বাভাস প্রদানের পাশাপাশি জাহাজের কাছে জরুরি সামুদ্রিক নিরাপত্তার তথ্য প্রেরন করে। আবার এইসকল তথ্য মনিটরেও দেখা যায়। আপনি জাহাজের ব্রিজে (যেখান থেকে জাহাজ পরিচালন করে) থাকুন বা না থাকুন এটি আপনার জন্য সতর্ক বার্তা বা তথ্য নিজেই প্রিন্ট করে রাখবে। ব্রিজে এসে তথ্য দেখে জেনে নিবেন আপনার যাত্রা পথে কোন সমস্যা আছে কিনা। মাধ্যম? অবশ্যই satellite! স্যাটালাইট এসে গভীর সমুদ্রে আমাদের জাহাজ চালনা অত্যন্ত সহজ ও নিরাপদ করে দিয়েছে।
আগামীতে লিখব Radar নিয়ে, একটু অপেক্ষা করুন please।
পত্রিকায় পড়তাম কোন এক বিশেষ পণ্য আসছে যা দিয়ে সবই সম্ভব।
এক সময় দূর থেকে কম্পিউটার নামের জিনিষটাও দেখলাম।
দেখাই সার, নেড়ে দেখা হলোনা।
আজ ঘেটে দেখছি।
তবু মনে হলো, কিছুই জানা হলো না।
যতটুকু জানি ( এক সময় পড়েছিলাম )
শেয়ার করলাম।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের শর্টকাট Key.
Alt+0131= ƒ (টাকা)
Alt+0165= ¥ (ইয়েন)
Alt+0177= ± (যোগবিয়োগ)
Alt+0215= × (গুণ)
Alt+Ctrl+T= ™ (ট্রেডমার্ক)
Alt+ Ctrl+R= ® (রেজিষ্টার্ড)
Alt+0163= £ (লীরা)
Alt+0128= € (পাউন্ড)
Alt+0247= ÷ (ভাগ)
Alt+248/0186= º (ফারেনহাইট)
Ctrl – A = সিলেক্ট অল।
Ctrl – B = টেক্সট বোল্ড।
Ctrl – C = কোন কিছু কপি করা।
Ctrl – D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl – E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl – F = কোন শব্দ খোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা।
Ctrl – G = গো টু কমান্ড।
Ctrl – H = রিপ্লেস কমান্ড।
Ctrl – I = টেক্সট ইটালিক।
Ctrl – J = টেক্সট জাস্টিফাইড এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl – K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
Ctrl – L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl – M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
Ctrl – N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
Ctrl – O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইল খোলার জন্য।
Ctrl – P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl – Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl – R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl – S = ফাইল সেভ।
Ctrl – T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
Ctrl – U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
Ctrl – V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
Ctrl – W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
Ctrl – X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট্ করার জন্য।
Ctrl – Y = রিপিট করার জন্য।
Ctrl – Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা।
(পূর্বে কখনো উল্লেখিত বিষয়ে কেউ পোষ্ট দিয়ে থাকলে, আমায় ক্ষমা করবেন।)
আমরা অনেকেই বেশ ভাবনায় পড়ে যাই। প্রোফাইলে নিজের ছবি আপলোড কিভাবে করবো তাই নিয়ে। বরং এডমিন প্রোফাইলেই যদি সহজ উপায়ে ছবি আপলোড করা যেতো !! সেটাই হতো সবচাইতে সহজ পদ্ধতি।
কিন্তু এই ব্লগ আপাতত তো সেটা জানতে বা মানতে চাইবে না। তাহলে কি করবো? লগিন করলে নিজের নামের নিচে ছোট্ট করে কি লিখা দেখতে পছন্দ করবো Gravatar Please !!
না। তার কোন প্রয়োজন নেই। আসুন দেখি কতটা সহজে গ্রাভাতারে নিজের ছবি আপলোড করা যায়।
প্রথমে http://en.gravatar.com/ লিখে বা কপি করে ভিন্ন ট্যাবে এর মূল সাইটে প্রবেশ করুন। আংশিক প্রদর্শিত।
http://www.shobdoneer.com ব্লগ সাইটটিতে নিবন্ধন করার সময় যে ই-মেইল এড্রেসটি ব্যবহার করেছিলেন, লাল চিহ্নিত স্থানে ক্লিক করে সেই একই ই-মেইল ঠিকানা দিয়ে এখানেও নিবন্ধন বা সাইন আপ করুন।
সাইন আপ হয়ে গেলে এই ম্যাসেজটি দেখতে পাবেন।
আর দেরী ক্যানো। উইন্ডোটি ক্লোজ করে দিন টুপ করে। এবার আপনার ব্যবহৃত মেইল ঠিকানাটি খুলুন। এবং ইনবক্সেই পেয়ে যাবেন আপনার জন্য একটি অভিনন্দন বার্তাসহ লিংক। লিঙ্কটায় ক্লিক করলে আপনাকে নিয়ে আসবে এখানে।
এখানে ইমেইল ঠিকানা ঠিক থাকলেই চলবে। Username: Password: ব্লগে যেটা দিয়েছিলেন সেটা বসিয়ে দিন। Username: নামটি চেক করে অ্যাভাইল্যাবল না হলে নিজের পছন্দের Username: নাম বসিয়ে Password: বসিয়ে দিন। এবং পুনরায় সাইনআপ করুন।
সাইনআপ সাকসেস হলে আপনাকে নতুন এই পাতার লাল রঙে চিহ্নিত অংশে ক্লিক করুন।
লাল বৃত্তাকার স্থানে ক্লিক করুন।
ছবি কোথা থেকে আপলোড করবেন। সিলেক্ট করে দিন।
আপনার ছবিটি আপনার কম্পিউটার অথবা ক্যামেরা থেকে আপলোড করুন। যদি আগে থেকেই 220×220 করা থাকে তো সোনায় সোহাগা। সুতরাং আগে থেকে ঐ মাপের ছবি রিসাইজ করা যায় এমন কোনো সফটঅয়্যার দিয়ে তৈরী রাখুন। কথাটা এ কারণে বললাম, ধরুন এমন ছবি দিতে বা আনতে চান সেটা আপলোড করার পর দেখা গেল ছবিটির যে পরিমান অংশ আপনি পেতে চান, তা হয়তো পাচ্ছেন না।
এখন ছবিটা আপনার পছন্দ আনুযায়ী ক্রপ করে G ক্যাটাগরীতে সিলেক্ট করুন।
এখন শেষ পর্যায়ে। যে ছবিটি ব্লগ সাইটে আনতে চাইছেন সেটাকে কনফার্ম করুন এবং নিশ্চিন্তে লগআউট হয়ে চলে আসুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার কাঙ্খিত ছবিটি আপনার প্রোফাইল আইকন হয়ে auto চলে আসবে শব্দনীড় এ।
তো শুরু হয়ে যাক। কেনো আর এই লিখা Gravatar Please !! হাতের কাছেই যখন সহজ বুদ্ধিটি রয়েছে। সবাইকে ধন্যবাদ। শুভ ব্লগিং।