সকলকে দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
আজ দীলখুশ মিঞার সন্দেশঃ ব্লগিং পর্ব।
হাই হ্যালো।
আজ আমি আপনাদের সাথে একটি বিষয় শেয়ার করতে এসেছি। এ কথাতে কোন ধরনের বিতর্ক নেই যে আমরা যারা ব্লগ লেখি বা পড়ি তারা সকলেই কোন না কোন ভাবে লেখালেখি ভালোবাসি। আমরা আমাদের ব্যাস্ত জীবন থেকে কিছু সময় বের করে এখানে কিছু সময় দেই।
আমি মনে করি একজন লেখকের সফলতা তার পাঠকপ্রিয়তা। এ বিষয়ে বিতর্ক আছে অবশ্যই কিন্তু যারা মনে করেন জনপ্রিয়তা কোন ব্যাপার নয়, আমার লেখা আমি লিখে যাব কেউ পড়ল কি পড়ল না তা দেখার বিষয় আমার নয়, তারা আমার পোষ্টের বাকি অংশটুকু না পড়লেও পারেন। কিন্তু যারা ভাবেন ব্লগ মাধ্যমটি ব্যবহার করে আমি আমার ভাবনার লিখিত রূপকে জনপ্রিয় করে তুলব তারা পড়ে দেখতে পারেন আমার এ লেখাটি। কাজে লাগতে পারে।
শিরোনামঃ
আপনার লেখাটির একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম দিন। মনে রাখতে হবে পাঠক সর্ব প্রথম আপনার লেখার শিরোনাম দেখে আকৃষ্ট হয়। শিরোনামের আকর্ষন হীনতার কারণে অনেক ভালো মানের লেখা পাঠকপ্রিয়তা হতে বঞ্চিত হয়।
শিরোনামের পর আপনার ব্লগে না ঢুকেও যে অংশটুকু দেখা যায় তাকে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করুন। এ অংশটুকু শিরোনামের মতই গুরত্বপূর্ণ।
কনটেন্টঃ
সর্বক্ষেত্রেই কনটেন্ট হচ্ছে একটি ব্লগের প্রাণ। আপনি যে বিষয় নিয়েই ব্লগিং করেন না কেন, ব্লগে অবশ্যই সবার থেকে আলাদা এবং ভালমানের কনটেন্ট থাকতে হবে। ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আমি সবসময় সবাইকে এই বিষয়টির প্রতি অধিক গুরুত্ব দিতে বলি। কোন একটি পোষ্ট লিখার সময় আপনি ঐ লিখাটি সাবার কাছে সুন্দর, সহজ এবং বোধগম্য করে উপস্থাপন করতে পারলে, তখন আপনার লিখাটির প্রতি সবাই আকৃষ্ট হবে। এ ক্ষেত্রে আপনি যে কোন বিষয়ে যুক্তি ও উদাহরণের মাধ্যমে পাঠককে পরিষ্কার ধারনা দিতে পারেন। কারণ পাঠকরা আপানার মত সব বিষয়ে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হবে না। সে ক্ষেত্রে সহজভাবে কোন বিষয় উপস্থাপন করতে পারলে আপনি একজন ভালমানের লেখক হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, লিখার মধ্যে অবশ্যই ভালমানের পরিপাটি করা সুন্দর ও স্মার্ট শব্দ থাকলে বিষয়টি আরো ভাল হয়।
কমেন্টের সঠিক প্রতি উত্তর দেয়াঃ
এ বিষয়টি আপনার ব্লগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। পাঠক যখন আপনার পোষ্ট পড়বে তখন পোষ্টের কিছু বিষয় হয়ত ঠিকমত বুঝবে না। এ ক্ষেত্রে তারা চাইবে কমেন্টের মাধ্যমে আপনার নিকট থেকে বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জেনে নিতে। আপনি যদি কমেন্টের প্রতি-উত্তর প্রদানের মাধ্যমে বিষয়টি সম্পর্কে কমেন্টকারীকে সহজ ও বোধগম্য করে সন্তুষজনক জবাব দিতে পারেন, তাহলে ঐ পাঠক নিঃসন্দেহে আপনার ব্লগটিকে তার প্রিয় ব্লগের তালিকা রেখে Bookmark করে নেবে।
অন্যের পোষ্টে মন্তব্য করাঃ
প্রথমত অন্যের পোষ্ট পড়ুন এবং অন্যের পোষ্টে চমৎকার উপস্থাপনায় মন্তব্য করুন। ভাল লেগেছে, ভাল হয়েছে এ জাতীয় মন্তব্য না করে সমালোচনামূক মন্তব্য করুন, গঠনমূলক প্রশংসা করুন। ভাববেন না অন্যেকে কঠিকভাষায় সমালোচনা করলে সে আপনার পোষ্টে আসবে না বরং আপনি যদি লেখাটি পড়ে তার কঠিন সমালোচনা করেন তবে মাঝে মাঝে রেগে গেলেও আপনাকে মনে রাখবে এবং আপনার পোস্টে ঢুকবেই।
Social Media Promote করাঃ
বর্তমান সময়ে ব্লগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রেও সোসিয়াল মিডিয়াকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কারন বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা এত বেশী যে, আপনার লেখার প্রচার-প্রসার এবং জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে অনেক ভূমিকা পালন করে। বিশেষকরে Facebook এবং Twitter এ আপনার বিভিন্ন পোষ্টের লিংক শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার জনপ্রিয়তা এবং ট্রাফিক দুটিই বৃদ্ধি করতে পারবেন।
অনেক কথা হলো।
ভালো থাকুন, ভালো রাখুন।
ব্লগিং নিয়ে যে আমার খুব বেশি অভিজ্ঞতা তা বলা যাবে না। একটা সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে পড়তাম আর এখন টুকটাক হাবজাব লেখার চেষ্টা করি। এতটুকু থেকেই বলতে পারি আপনার প্রত্যেকটা পয়েন্ট নতুন পুরাতন সব ব্লগারের জন্য উপকারী।
ধন্যাবাদ দীলখুশ ভাই।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
লক্ষ্য করুন আমি এই ব্লগে একবারে নতুন। আমার নামটি এই ব্লগে মোটেই পরিচিত নয়।
আমার প্রথম পোষ্টে তিনশতাধিক হিট হয়েছে, অনেক মন্তব্যও পাওয়া গেছে। কেন? আমি প্রথমে আমার মন্তব্যে একটা স্টাইল এনেছি, মন্তব্যগুলি রসাত্মক করার চেষ্টা করেছি এবং সহজ সরল উপস্থানার মাধ্যমে একটি বিতর্কিত পোষ্ট দিয়েছি। প্রতিটি মন্তব্যে যুক্তিসংগত জবাব দিয়েছি। ফলে এখানে যারা নিয়মিত পোষ্ট দেন তাদের থেকে বেশি দৃষ্টি অকর্ষণ করতে পেরেছি।
আপনার কল্যাণ হোক।
এমনকি আমি প্রথম পোষ্টেই মডারেটরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরছি ফলে আমার পোষ্টটি স্টিকি হয়।
আশা করি আমরা ব্লগাররা এই পোস্ট পড়ব এবং সেই মত ব্লগিং করব।
আমাদের সকলেরই এই সব ক্ষেত্রে খেয়াল রাখার দরকার আছে। কিন্তু আমরা আসলে এদিকে খেয়াল করি না।
বিশেষ করে মন্তব্য প্রতিমন্তব্যের ক্ষেত্রে আমরা এত কাঁচা যে অবাক হতে হয়। অন্য দিকে মন্তব্য করার মত লেখাও আসে না। আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আলোচনা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য, তর্ক বিতর্ক করার জন্য পোস্টের বিষয়বস্তু, লেখা বর্ণনাও সেরকম হতে হবে।
শুধুমাত্র নামকাওয়াস্তে কবিতা লিখে দিলে আলোচনা জমবে কিভাবে?
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে আপনাকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
আপনি যে বিষয়টি শেষে উল্লেখ করেছেন তা আসলে বেশি গুরত্বপূর্ণ মনে হয় আমার কাছে তা হলো পোষ্ট তৈরি করা। আমরা যেহেতু লেখক আর ব্লগকে প্রকাশের মাধ্যম মনে করি, তাই পোষ্ট তৈরির ক্ষেত্রে আমাদের সবিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। আজ এখানে যে যেনতেন ভাবে কবিতা লিখে পোষ্ট দিচ্ছেন তিনি হয়ে উঠতে পারেন জনপ্রিয় একজন লেখক।
আর মন্তব্য প্রতি মন্তব্যের তো কোন বিকল্প নাই।
আপনার ভাল হোক।
হাই হ্যালো মি. দীলখুশ মিঞা।
আমি আপনার সাথে সহমত যে, ব্লগিং এ শিরোনাম, কনটেন্ট, কমেন্টের সঠিক প্রতি উত্তর দেয়া, অন্যের পোস্টে মন্তব্য করা, সর্বোপরি Social Media Promote করা … এই প্রতিটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণই নয়; অপরিহার্যও বটে। সুষ্ঠু ধারায় ব্লগিং হোক আনন্দের।
হাই হ্যালো।
মুরব্বী, আমার একটা প্রশ্ন আমাকে কিলবিল করছে। আপনার নামটাই কি মুরব্বী নাকি আপনি আসলেই মুরব্বী। আপনার কি ছেলেমেয়েদের বিয়ে সাদি দিয়ে দিয়েছেন,আপনি কি সেই হিসাবে মুরব্বী?
যদি সেই হিসাবে মুরব্বী হন তবে আমার কোন কথা নাই। কিন্তু যদি এটা আপনার ফেক নিক হয় তবে কেন আপনি ফেক নিক নিয়ে ব্লগিং করছেন? এর কি কোন মাহত্ম আছে?
আপনাকে
আপনার জনপ্রিয়তা পিছনে কি কারণ আছে বলে আপনি মনে করেন?
আস্তাগফিরুল্লাহ মিঞা সাব। কোন দুঃখে ফেক নিক !!
‘লোকে যারে বড় বলে বড় সে নয়; বয়স যারে বড় বলে মুরুব্বী সে হয়।’
ঘর আর বাহারওয়ালী মিলিয়ে আমার ঘর সংসার আলহামদুলিল্লাহ সেই রকম।
অনেকে হয়তো ভালোবাসেন; এর অর্থ জনপ্রিয়তা হলে … তবে তাই।
বুঝলাম ফেক নিক না, এটাই আপনার নাম, তাইতো!!
কিন্তু জনাব ফুচকা কেন দিলেন….
পরিবারের দোহাই দিয়া বলি মুরুব্বী বৈলা মুরুব্বী আমার নাম।
ফুচকা না খাইলে এই লন … আরামের খাওন। মনখুশ দীলখুশ।
দীলখুশ মিঞাকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো মিস্টার দিলখুশ মিঞা!
অত্যন্ত সময়োপযোগী বাতচিত করলেন।
আশা আমাদের ব্লগার ভাই বইনেরা গুরুত্বের সাথে এই লেখাগুলি অনুসরন করবেন।
শুভেচ্ছা।
আর আপনি? আপনি কি এর সবগুলি আগে থেকেই খেয়াল করছেন?

আরে ভাই বুঝলেন না? সবই যদি খেয়াল করি তাহলে আর আপনি লিখবেন কি জন্যে? তাইতো আপনার প্লট বানাবার জন্য খেয়াল করা থেকে অবসরে ছিলাম।
হা হা হা…..
বেজায় দারুন বলেছেন।
আমার জানামতে আপনি এক সময় নীলনক্ষত্র নামে লিখতেন, এখন নিজের নামে লিখেন। এই নিক কি একটা পোষ্ট হিট হওয়ার পিছনে কোন ভুমিকা পালন করে।
খুলেই বলি। আমি শুরুতে নিক নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম। আমার মতে সুন্দর একটা ফেক নিকের পোষ্ট বেশি আলোচিত হয়।
দীলখুশ মিঞাকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো মিস্টার দিলখুশ মিঞা!
আপনার observation এর তারিফ করতেই হয় কিন্তু এর মধ্যে আমার জীবনে অনেক কিছু ঘটে গেছে সে follow up রাখার সময় বা সুযোগ হয়ত আপনি পাননি।
সে যাই হোক, এমন ঘটনা দুর্ঘটনা মানুষের জীবনে ঘটেই থাকে।
আসলে নিক এর ব্যাপারে আপনার ধারনা অনেকটা সঠিক। সুন্দর সবাই ভালবাসে।
আপনার প্রোফাইলে দুই ধরনের ছবি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আপনাকে আমি ব্যাক্তিগতভাবে চিনি, কিন্তু আমরা ভুলে যেতে চাই, আমরা শোককে মুছে ফেলতে চাই। যতদিন বেচে আছি একটু হেসে খেলে কাটিয়ে দিতে চাই, আমাদের সময়।
আপনাকে,
দীলখুশ মিঞা এর প্রতি শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করি।
সুপরামর্শ দিয়েছেন- স্বীকার করতেই হবে। (কত জল নেচে ওঠে- জোয়ারের জল কি না! সমুদ্রে মিশে যাব- কোনদিন হারাবো না।)
যেহেতু মানব হৃদয় বোঝা বড়ই জটিল! তবুও কারো চঞ্চল- কারো বা স্থির।
এখন যে যেই প্রকৃতির- সে সেই ভাবে সবকিছু বিচার করবে। কেউ নিয়মের পক্ষে আবার কেউ বিপক্ষে অবস্থান করবে; এটাই স্বাভাবিক- এটাই অস্বাভাবিক!
অধিকাংশ তরুণ বেপরোয়া স্বভাবের হয়, ভালো-মন্দ বিচার- বয়স, মেধা এবং অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে। তদুপুরি নতুনরা সবসময় নতুন কিছু করতে চাইবে, প্রবীণদের উচিত ভালো-মন্দ অংকটি নির্ভুল ভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং মূল্যায়ন করা।
এ পর্যন্ত- অনেক শুভ কামনা…
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
আপনি খুব ভাল মানের কবি। আপনি আপনার লেখা অনেকের কাছে পৌছে দিতে পারেন ব্লগিং এর মাধ্যমে। আগে কোন লেখা জাতীয় দৈনিকের সাহিত্যপাতা, সাহিত্য বিষয়ক পত্রিকায় প্রকাশ করে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হতো। সম্পাদকের ইচ্ছার উপর নির্ভর করতো আপনার লেখা ছাপা হবে কি হবে না। এখন নিজের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে আপনি ছাপবেন, আর আপনার উপস্থাপনার গুনে তা পাঠক প্রিয় হয়ে উঠতে পারে। এক পর্যায়ে লেখকের নামটাই হয়ে উঠে গূরুত্বপূর্ণ।
আপনি নতুন পুরাতন বলেছেন, আমি এখানে সকলের জন্য এমন ভাষায় লিখেছি যে, সকলেই যিনি সিদ্ধান্ত নিবেন লেখালেখি করে জনপ্রিয়তা অর্জন করবেন তিনিই উপকৃত হতে পারেন। প্রয়োজন সিরিয়াসনেসের।
আপনার ভাল হোক।
মনোযোগ সহকারে পড়লাম। অনেক মূল্যবান দিক নির্দেশনা পেলাম। হৃদয়ঙ্গম করলাম। স্মরণ রাখব। পালনে একনিষ্ঠ হব। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
সিরিয়াসলি নিলে আপনার যে কোন লেখার প্রচারণা চালাতে পারেন ব্লগের মাধ্যমে।
আপনার ভালো হোক।
অপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হাই হ্যালো দিলখুশ মিঞা।
আপনার পোষ্টখানি মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। আামর ধারণা যদি কেউ ব্লগটাকে সিরিয়াসলি নেয় তবে আপনার এই পোষ্ট মহামূল্যবান হতে পারে।
ধ ন্য বা দ।
আপনাকেও ধ ন্য বা দ।
আমি আপনার সাথে সহমত


দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
আ মরন আপনি দেখি সহমরন! চাইছেন। মতে মতে এত মিলতো ভালা না।
আপনার ভাল হোক।
আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
শেষের অপশনটি বিস্তারিত চাইছি। সম্ভব হলে উত্তর দিয়েন।
হাই হ্যালো।
বেরি সিম্পল আপনার ফেসবুক একাউন্ট থেকে আপনার পোষ্টের সারমর্ম লিখে পোষ্ট দিতে পারেন। একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলে সমমনা লেখকরা আড্ডা দিতে পারেন। ব্লগের বাইরের বন্ধুদের আপনার ব্লগটি পড়ার আমন্ত্রন জামাতে পারেন।
এছাড়া অটো কিছু সিস্টেম আছে, জানতে চাইলে মুরব্বী ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন।
ধ ন্য বা দ আপনাকে।
য়ামার জীবনে এটাই প্রথম ব্লগিং কাজেই আপনার দেয়া পরামর্শ সর্বান্তকরণে অনুসরণ করতে হবে বলে মনে করি।
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
আমি আপনার প্রকাশিত লেখা পড়েছি। লেখক হিসাবে সিরিয়াস হলে আপনি অনেক দূর যেতে পারতেন। আমি বলি, এখনও পারেন।
আপনার লেখার প্রচারনায় ব্লগকে ব্যবহার করতে পারেন। ব্লগে সময় দিয়ে একজন সফল জনপ্রিয় ব্লাগার হয়ে উঠতে পারেন। সময় থাকলে কেন দেরি।
আপনার ভালো হোক।