৩ এপ্রিলও ছুটি, এবার ঈদে টানা ৯ দিন সরকারি ছুটি

পবিত্র ঈদুল ফিতরে এবার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ঘোষিত লম্বা ছুটি আরও লম্বা হলো। ঈদ উপলক্ষে আগেই পাঁচ দিন টানা ছুটি ঘোষণা করেছিল সরকার। সেখানে এখন নির্বাহী আদেশে আরও এক দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৩ এপ্রিলও ছুটি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর ফলে এবার ২৮ মার্চ থেকে আগামী ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিন ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

আজ উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক সূত্রে ৩ এপ্রিলও ছুটি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৩১ মার্চ পবিত্র ঈদুল ফিতর হতে পারে। সম্ভাব্য এই তারিখ ধরে আগেই পাঁচ দিনের ছুটির তারিখ নির্ধারণ করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এই হিসাবে কাগজপত্রে ২৯ মার্চ শুরু হচ্ছে ঈদুল ফিতরের ছুটি। কিন্তু নির্ধারিত ছুটি শুরুর আগের দিন ২৮ মার্চ সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার। একই সঙ্গে একই দিন পবিত্র শবে কদরেরও ছুটি। ফলে বাস্তবে ছুটি শুরু হচ্ছে ২৮ মার্চ থেকে।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, ছুটি শেষে অফিস খোলার কথা ছিল ৩ এপ্রিল বৃহস্পতিবার। তার পরের দুই দিন আবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার। এখন ৩ এপ্রিলও নির্বাহী আদেশে ছুটি হওয়ায় ২৮ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৯ দিন ছুটি ভোগ করবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

অবশ্য এই ছুটি শুরুর দুই দিন আগে আছে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ছুটি। পরদিন বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ এক দিন অফিস খোলা থাকবে।

বর্তমানে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন প্রায় ১৫ লাখ। ছুটির বিধিমালা অনুযায়ী, দুই ছুটির মাঝে নৈমিত্তিক ছুটি নেওয়ার নিয়ম নেই। নিলে তা টানা ছুটি হয়ে যাবে। অবশ্য অর্জিত ছুটি নেওয়ার সুযোগ আছে। এ ছাড়া ঐচ্ছিক ছুটি নেওয়ারও সুযোগ আছে। অবশ্য প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়ার সুযোগ আছে।

Two  summer natural banners with flowes and blue sky
Two summer natural banners with flowes and blue sky

0231_n

শব্দলিপিতে স্বাগতম

শব্দলিপিতে স্বাগতম, শব্দলিপিতে আপনার অনুভুতি আমাদের লিখে জানাতে পারেন। পোষ্ট আকারেও লিখতে পারেন । পোষ্ট লিখতে কোন সমস্যা হলেও জানাবেন। আপনাদের সকল পরামর্শ সাদরে গ্রহন করা হবে। সাথে থাকুন। আশাকরি সময়টা ভালো কাটবে।
আমরা আনন্দের সাথে ঘোষনা করছি এখন থেকে শব্দলিপি ডট কম এ প্রকাশিত লেখা একই সময়ে ফেসবুকের

শব্দনীড়

পেইজ এ লিঙ্ক আকারেও প্রকাশিত হবে।

দিন কাটুক আশায় আশায় ……

আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় ডক্টর ইউনুস

‘আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলার খেলোয়াড়, আমরা ছোট মাঠে খেলার খেলোয়াড় না বাংলাদেশ, ওই যে বললাম, বাংলাদেশ অপূর্ব একটা দেশ। সে দেশে যারা আমরা দুনিয়ার মাঠে খেলি। আমাদের দেখে লোকে হাততালি দেয়, এরা এসেছে। বাংলাদেশ নেমেছে এবার। ওরকম চাই, ওরকম এবং করতে পারি।…আমরা বাস্তবে পারি। আমাদের সে সুযোগ আছে। সেই সুযোগের কথা বারে বারে বলার চেষ্টা করছি। এই সুযোগগুলো যেন আমরা গ্রহণ করি।’

– ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

images

দেশ বিদেশে খেলা শুরু হয়ে গেছে। খেলার কথা যখন এলোই তো ফুটবলের কথা দিয়ে হোক শুরু।

বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল গতকাল সৌদি থেকে দেশে ফিরেছে। আজ সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় বাংলাদেশ দল অনুশীলন করবে। প্রথমবারের মতো দলের সঙ্গে অনুশীলন করবেন হামজা চৌধুরী।

বাংলাদেশের ফুটবলে জাতীয় দলের জন্য কখনো টিকিট ব্যবস্থা হয়নি। হামজার অনুশীলনকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বাফুফে টিকিটের ব্যবস্থা করছে। বাফুফের অধিভুক্ত বিভিন্ন ক্লাব, ফেডারেশনকে টিকিট দিয়েছে ফেডারেশন। টিকিট ছাড়া আজকের এই অনুশীলন সেশনে কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।

hamzaa-20250319153615

খেলা শুরু হয়ে গেছে দেশের ভিতর। খেলাটা শুরু করেছে বিএনপি।

‘ওদের হাতের, ওদের কলমের কোনো সংস্কার আমরা সহজে মেনে নেব না। সংস্কার যদি করেন, আমরা কারেকশন (সংশোধন) করব। বিএনপি সেই কারেকশন অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মিলেমিশে ঠিক করে তা জাতির কাছে তুলে ধরবে। ওই সমস্ত তথাকথিত বুদ্ধিজীবী, যারা এ দেশের নাগরিক পর্যন্ত নয়, তাদের দিয়ে আপনারা সংস্কার করবেন, এটা আমরা মেনে নেব না।’

মির্জা আব্বাস

faa6e0c7beca86e117ea07bdb91a9b0e906b960bbde4331e

এদিকে খেলাটা শুরু একেবারে রেডজোন থেকে।

ভারত সফরে এসে বাংলাদেশ নিয়ে মন্তব্য করে এখন আলোচনায় মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা (ডিএনআই) বিভাগের প্রধান তুলসি গ্যাবার্ড। দিল্লিতে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড ও আরও কয়েকটি দেশের গোয়েন্দা প্রধানদের নিয়ে বৈঠক করেছেন তিনি।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কয়েকটি দেশে সফরের অংশ হিসেবে তুলসি গ্যাবার্ড ভারতে এসেছেন। সোমবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি ওয়ার্ল্ডকে সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ আনেন তিনি। তবে তার এমন মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।

Untitled-5-67d91bd67bb4c

দেখা যাক আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়েরা কেমন সামাল দেন।

তুমি রিয়েলিটি মেনে নাও: প্রসঙ্গ সংস্কার

তুমি রিয়েলিটি মেনে নাও
ফকির আবদুল মালেক

আমি আমার কথা বলি, রাজনীতি থেকে কোন ফয়দা খোঁজার কোন অভিপ্রায় সারা জীবনে ছিল না।

সময় যাই যাই করতে করতে পঞ্চাশ উর্ধে এসে পৌঁছেছি। আলহামদুলিল্লাহ, ভালই হায়াত পেয়েছি এবং বাড়তি পাওনা হিসাবে সুস্থ সবল সুচিন্তিত সর্বাত্মক বিচার বিশ্লেষণের ক্ষমতা আছে এখনও। কখনও রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলতে যা বুঝায় তা ছিলাম না। কিন্তু রাজনীতি মুক্ত থাকা কোন নাগরিকদের পক্ষে সম্ভব নয়। অন্য সবার মত আড্ডায়, সামাজিক ওখান বৈঠকে নিজের মতামত দিয়েছি। এটা খুবই মামুলি ব্যাপার কিন্তু এতেও অনেকে ধরে নিয়েছে এই লোকটা এই পন্থী। এছাড়া নির্বাচনের সময় সবার মত কোন না দলের পক্ষে বিপক্ষে তর্ক বিতর্ক করেছি। এতেই অন্য অনেকের মত আমার একটা রাজনৈতিক পরিচয় গড়ে উঠে। আবার অনেক সময় এমন হয় রাজনীতির নেতৃস্থানীয় কেউ আমার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়, মহল্লাবাসী। সেই হিসাবে তাদের সাথে কখনও কোথাও গিয়াছি, হয়ত কোন বিয়ের দাওয়াত, কিম্বা কোন পারবারিক বা সামাজিক বা শালিসি বৈঠকে উপস্থিত থেকেছি। এতে কেউ কেউ ধরে নিয়েছে, আমি ঐ নেতার দলে আছি।

আমার বাবা ছিলেন, ইউনিয়ন পর্যায়ের একজন ঘোর বিএনপি নেতা। অনেকে তখন আমাকে বিএনপির লোক হিসাবে জানত।

এখন ফেসবুকের যুগ। এমন কি একটি ফেসবুকের স্ট্যাটাস ঘিরে বিভিন্ন রকমের গোলযোগ হতেও দেখেছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটা পোষ্টের কারনে পদস্ত দায়িত্বশীল লোক কতৃক ধমক খেয়েছি, আবার ফেসবুকে এক পোস্টের কারণে এলাকার চেয়ারম্যান ফোন করে বাবা মা তুলে গালাগালিও করেছে। ফেসবুককে এখনে আড্ডার অবস্থা বলা যায় না। বরং এটা এখন একটা মিডিয়ায় পরিনত হয়েছে। ইদানীং কয়েকটি স্ট্যাটাস দিয়েছি। আমি ভাবছিলাম মাত্র ২০ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ / ১০০ টা লাইক পাই, আমি এই মাধ্যমেটিকে তেমন গুরুত্বপূর্ণ ভাবছিলাম না। কিন্ত কয়েকজন বন্ধু ও ঘনিষ্ঠ জন বলল, তোমার লেখাগুলি বিএনপির বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। বাদ দাও কি দরকার। সারা দেশের বেশিরভাগ মানুষ বিএনপির পক্ষে, তো এখন এই অবস্থায় বিএনপির বিরুদ্ধে লেখালেখি করার দরকারটা কি?

৫ আগস্ট শুধু আওয়ামী লীগকে বিতারত করেনি, জুলাই আন্দোলনের নেতৃত্ব স্থানীয় ছাত্র নেতৃত্ব একটি নতুন দল গঠন করেছে, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা বলছে। তারা মুটামুটি মিডিয়াতে বেশ আলোচিত। বেশ কভারেজ পাচ্ছে তারা। এদিকে ডক্টর ইউনুস সরকার এতদিন ব্যর্থ হতে হতে সফলাতার দিকে পা বাড়াইতাছে। তারা আন্তর্জাতিক বেশ কারিসমা দেখাইলেন, জিনিস পত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছেন এমনকি রমজানে। অবাক বিস্ময়ে দেখছি দাবী দাওয়ার হিরিক পড়েছে এই সরকারের দিকে, মথাচড়া দিয়ে উঠতে চাইছে গার্মেন্টস সেক্টর, ছাত্র, শ্রমজীবী, চাকুরীজীবি, ডাক্তার নার্স মোট কথা এমন কোন সেক্টর নাই যারা দাবী নিয়ে রাজপথ অবরোধ করে সরকারকে আলটিমেটাম দিতাছে দাবী নিতে। এখন পর্যন্ত ৭ মাসে প্রায় ২০০ রাজপথের আন্দোলনকে মোকাবিলা করেছে, একটাতেও তেমন কোন বিশৃঙ্খলা হতে পারে নাই, পুলিশ সেনাবাহিনী প্রতিরোধমূলক সামান্য বল প্রয়োগের মাধ্যমে এসব আন্দোলন থামানো গেছে। এইসব আন্দোলনের মাঝে কিছু ছিল মামা বাড়ির আবদার, অটোপ্রমোশন, বেতন বৃদ্ধি, প্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরন ইত্যাকার দাবি ছিল। এসবকিছু মোকাবিলা করে সরকার এগাইয়া যাইতাছে। চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি সচিত্র ভিডিও ফুটেজ প্রচার করে এমনভাবে প্রচার করা হইতাছে যেন দেশে এখন গৃহযুদ্ধ অবস্থা। আলোচিত ধর্ষণের ঘটনায় সরকার পক্ষ থেকে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া সত্ত্বেও, এমনকি আইন সংশোধন করে নিলেও প্রায় সকল মহল থেকে সরকারকে চাপ দেয়া হইতাছে। এমনকি বামপন্থীরা ব্যাপক গনজায়াতের পরিকল্পনা নিয়ে এগাইয়া যাইতাছে।

এসবের মাঝেই সরকারের সংস্কার কমিশন গুলো কাজ গুছিয়ে আনছে। কিন্তু তাদেরকে সহযোগিতা না করে বারবার বলা হইতাছে নির্বচিত সংসদে গিয়ে সংস্কার করবে। দীর্ঘ ৩৫ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা থেকে সবার কাছে এটা স্পষ্ট হইছে যে যদি রাজনীতিবিদদের কোন সিস্টেমের মাঝে আটকানো না যায় তবে তারা বারবার বেপরোয়া হয়ে উঠবে। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের চেয়ে একক ব্যক্তির শাসন ঘুরে ফির আসবে। অর্থাৎ ফ্যাসিবাদ ঘুরে ফিরে আসবে। এই সিস্টেম ডেভেলপ করার জন্য সংস্কার কমিশনগুলি কাজ করেছেন। এখন এই সংস্কারতো রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে একটা সিস্টেম ডেভেলপ করার জন্য।

আমাদের সংসদ আমাদেরকে তার কাজ সম্পর্কে কি ধারণা দেয়? আমরা দেখেছি গত ৩৫ বছরে সংসদ অকার্যকর ছিল। বিরোধীদল বেশিরভাগই সংসদ বর্জন করে রাজপথে থেকেছে। এমনকি সরকারি দলের কোন সদস্যও নিজের মতে ভোট দিতে পারেনি যখন তা দলের মতের বিরুদ্ধে যায়। এমনই অকার্যকর সংসদে ব্যর্থ লোভী পেশিশক্তির প্রয়োগকারী ব্যবসায়ী দ্বারা ভরপুর সংসদ সদস্যরা নিজেদের অবস্থার উন্নয়ন করা ছাড়া দেশের সামগ্রিক কল্যানের জন্য কোন ভুমিকাই রাখে না। এই ঐতিহাসিক সত্যের আলোকে একথা স্পষ্ট ভাবেই বলা যায় সংসদে সদস্য হয়ে যারা আসেন তারা স্থানীয় সরকারের মেম্বার চেয়ারম্যানের ভুমিকা ছাড়া কিছুই ভুমিকা রাখতে পারেন না। এটাই এখানকার সিস্টেম। এই সিস্টেম কে সংসদ সদস্যরা পাল্টাবে? না আছে তাদের ইচ্ছে আর না আছে তাদের যোগ্যতা। তাই রাজনৈতিক সংস্কারগুলি এই ইউনুস স্যারের নিয়োগকৃত সংস্কার কমিশনের মাধ্যমেই মিটাতে হবে।

যারা এই সংস্কারের বিরোধিতা করবে তদের বলে দেওয়ার সময় এসেছে- তোমার বারটা বেজে গেছে, তুমি রিয়েলিটি মেনে নাও। ব্যক্তিকেন্দ্রীক রাজনীতি পরিহার করে সিস্টেমের রাজনীতিতে আসো। টাকা কামাইতে চাইলে ব্যবসা কর, কিন্তু রাজনীতিকে নাও দায়িত্ব পালন হিসাবে, দেশ ও জাতিকে মেধা ভিত্তিক সেবা দান হিসাবে।

ড. ইউনুসকে হঠানোর প্লান

;নিচের তিনটি ঘটনা বহুল আলোচিত :

২০২০ সালে সিলেটের এমসি কলেজে স্বামী কে বেঁধে রেখে স্ত্রী কে গণধর্ষণ করে তখনকার রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন।

২০১৮ সালে বিএনপিকে ভোট দেওয়ায় নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ৪ সন্তানের মা’কে গণধর্ষণ করা হয় ।

২০১৬ সালে কুমিল্লা ক্যান্টমেন্টের মধ্যে তনুকে নির্মম ভাবে গণধর্ষণ করে হত্যা করা হয় ।

এই ৩ টা ঘটনা তে ই নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে এবং ধর্ষকদের গ্রেফতারের দাবিতে সারাদেশের মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করে ।

মোটামুটি সকল জায়গায় আন্দোলনকারীদের উপর ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের লোকেরা হামলা করে ।

তখন লাকি আক্তারেরা রাজপথে গদিতে আগুন জ্বালো স্লোগান দিয়ে রাজপথ কাঁপাতে দেখা যায়নি। গিয়াছে কি?
তখন কেন গণভবনে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে পুলিশের উপর হামলা করেনি?

উপরের আলোচিত ৩ টা ঘটনার একটায় ও ভিক্টিম বিচার পায়নি ।
আসামিরা আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বেরিয়ে গেছে ।

এখনকার সময়ের আলোচিত ধর্ষণের ঘটনা আমরা দেখলাম সরকার ও সেনাবাহিনী সর্বাত্মক চেষ্টা করেছে নিষ্ঠুর পাশবিকতার শিকার মেয়েটিকে বাচাতে এবং সরকার অপরাধীদের আটক করতে সক্ষম হয়েছে, আইনের সংশোধন এনেছে, দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা নিচ্ছে। এটাই গত ৭ মাসে ফিরে পাওয়া স্বাধীনতা । এই স্বাধীনতা আনতে দেশের মানুষের তাজা রক্ত ঝরাতে হয়েছে রাজপথে ।

এখন যাতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার৷ হয় এবং রায় কার্যকর হয় আমরা সবাই এটা চাইছি। আর এইসব বামপন্থীরা ও কিছু উশৃংখল রাস্তায় বিড়ি খেতে চাওয়া অসভ্য মেয়েরা দেশের সকল মানুষের দাবীর সাথে একমত না হয়ে এরা যাইতাছে যমুনা ঘেরাও করতে। ওদের উদ্দেশ্য বিচার চাওয়া নয় এটা স্পষ্ট। এরা পুলিশের উপর হামলা করেছে।

উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে পুলিশের উপর হামলা করে নিজেরা ভিক্টিম সাজতে চাইছে। তারপর গ্রেফতারের দাবি উঠলে গ্রেফতার হবে। তারপর এদের সহযোগি বন্ধুরা বিশ্বকে দেখাবে যে,বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে এবং ইউনুস যৌক্তিক আন্দোলন দমাতে আন্দোলকারীদের উপর নিপীড়ন শুরু করেছে ।

আর তারপর দ্বিগুণ উৎসাহ নিয়ে ড. ইউনুসকে হঠানোর প্লান নিয়ে আসবে সেটা অন্তত দেশের সচেতন কোন নাগরিক হতে দেবে না ।

এসব বাদ দিয়ে দেশে সুশাসন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করেন ।

একটি গালি ও একটি উচ্চাভিলাষী চিন্তভাবনা

একটি গালি ও একটি উচ্চাভিলাষী চিন্তভাবনা

FB_IMG_1741931625398
ফকির আবদুল মালেক ১৪/০৩/২০২৫

জ. ই. মামুনের স্ট্যাটাস থেকে শুরু করি। তিনি লিখেন-

Off the Record বলে একটা কথা আছে ইংরেজিতে, যার মানে হলো রেকর্ডের বাইরে অনানুষ্ঠানিক কথাবার্তা। আমরা যারা টেলিভিশনে ক‍্যামেরার সামনে কাজ করি, যে কোনা লাইভ টক শো বা সংবাদের বিজ্ঞাপন বিরতিতে কিংবা অনুষ্ঠানের আগে-পরে স্টুডিওতে বসে অতিথি বা কন্ট্রোল রুমের সহকর্মীদের সাথে নানারকম কথা বলি। তার মধ্যে কাজের কথার বাইরে অকাজের কথাও থাকে। আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, সংবাদ কর্মীরা অফ দ‍্যা রেকর্ডে মাঝে মধ্যে গালাগাল‍িও করে থাকে। বেশিরভাগ সময় গালাগালির প্রধান টার্গেট থাকে নিজের কপাল, নিউজরুমের বস, অথবা টিভির মালিক কিংবা কখনো কখনো নেতা- মন্ত্রী থেকে শুরুর করে রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব‍্যক্তি।

শুনলাম, সেরকম একটা অফ দ‍্য রেকর্ড বক্তব‍্যের জন‍্য আজ এখন টেলিভিশনের একজন সংবাদ কর্মীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।

উনি হয়ত ঠিকই শুনেছেন। আমরা অনেকেই শুনেছি। তবে আমাদের শুনা আর জ. ই. মামুনের শোনার মধ্যে অবশ্যই পার্থক্য আছে। তার শোনাটা আমাদের থেকে বেশি অথেনটিক হবে এটা স্বাভাবিক।

এখন অনলাইনের যুগ। অডিওটি আমরাও শুনেছি। সেখানে সারসিজ ও হাসনাত আবদুল্লাহকে শুয়র বলে গালি দেয়া হয়েছে।

জ.ই. মামুন সবশেষে একটি কথা বলেছেন যা আমার খুবই নজর কেড়েছে। তিনি লিখেন-

সবচেয়ে বড় কথা, একজনের গালি টেলিভিশনের টেকনিক‍্যাল ভুলের কারণে আপনি শুনে ফেলেছেন বলে তাকে চাকরিচ‍্যুত করলেন, কিন্তু যাদের গুলো শুনছেন না- তাদের মুখ বন্ধ করবেন কি করে!

এই বক্তব্য থেকে স্পষ্ট বেড়িয়ে আসছে গালিগালাজ অনেকেই করছেন। এখন আমি যে বিষয়টা আলোচনায় আনতে চাইছি সেখানে প্রসঙ্গিক ভলতেয়ার ও আমাদের দেশের সমসাময়িক আলোচিত সমালোচিত শুয়র গালি খাওয়া হাসনাত আবদুল্লাহ।

অনেকে হয়ত বলে বসবেন কিসের সাথে কি পান্তভাতে ঘি! অনেকে হয়ত হাসতে পারেন কিন্তু যে যাই বলুক, আমারও স্বাধীনতা থাকতে হবে নিজের মত প্রকাশের।

মত প্রকাশের প্রচলিত পথগুলো যখন সংকুচিত হয়ে আসে, তখন মনে পড়ে ফরাসি লেখক, প্রাবন্ধিক ও দার্শনিক ম্যারিক আরোয়েট ভলতেয়ারকে। যিনি বিশ্বব্যাপী ভলতেয়ার নামেই পরিচিত। যাঁকে বলা হয় অষ্টাদশ শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ফরাসি সাহিত্যিক, ইতিহাসবিদ ও দার্শনিক।

ভলতেয়ারের যে উক্তি সমাজে সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক তা হলো, “তোমার মতের সঙ্গে আমি হয়তো একমত নাও হতে পারি; কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য আমি আমার জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করে যাব।”

এখন আসি খালি খাওয়া আমাদের সেই ছেলে কি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। সে তার স্ট্যটাসে লিখেছে-

“এখন” টিভির সাংবাদিকদের চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে। আমরা এই দ্বিমত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম। আপনার এই গালির স্বাধীনতার জন্যই আন্দোলন করেছিলাম।

শুধু মত প্রকাশ নয়,দ্বিমত প্রকাশও অব্যাহত থাকুক।’

এখন যারা তাদের গালি দিচ্ছেন আরও উচ্চস্বরে দিন। কিন্তু এই গালি খাওয়া ছেলেমেয়ের চিন্তাভাবনাকে আমি সন্মান জানাই। কেউ হয়ত বলবেন এটা চমক। আমাদের চমকে দেয়ার আর ভালোবাসা পাওয়ার মত কাজ আর মতামত তারা অব্যাহতভাবে দিয়ে যাক এই কামনা রইল।

রৌদ্র ছায়া

=====রৌদ্র ছায়া

বাঁধিতে তারে
বেবস হৃদয়ে মোহ
নাহি চেতন ফিরে
ধরত্রী মোহ হয়ে করেছে হরণ;
যা ছিল সম্বল!

আঁধার ক্ষয়ে,
বিলাপে মিশে নিত্য নতুন সঙ্গ লয়ে।
বেবস তন্দ্রা তাই
সহসাই জেগে উঠে; হৃদয় যাপনে।

মন ছাপিয়ে
সহসা কতক বিদ্রোহ আঁকে?
হৃদয়ে মোহ;
ক্ষণতাপে, প্রতাপে
দ্রোহ সনে আঁতাতে
বিদ্রোহ কপাট খুরে রয়!

আজ ২৫ মাঘ ১৪৩১

দেশের মিডিয়াতে না থাকলেও

বাংলাদেশে অনলাইনে অফলাইন এ জুয়া,পর্নো নিষিদ্ধ।
মজার ব্যাপার হলো দেশের অনলাইনে জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে নিয়মিত, এমনকি পর্নোও। বাংলাদেশ থেকেও প্রতিদিন প্রচুর দেশী পর্নো আপলোড হচ্ছে।
হাতের মোবাইলে এক মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে বিশ্বের কোথায় কি ঘটেছে,কে কি বলেছেন বা করেছেন তা সবাই দেখতে পায়। বাংলাদেশের মিডিয়াতে কি দেখাল বা কি দেখাতে হলো তার জন্য কেউ বসে থাকে না।লেবুর বাম্পার ফলনের নিশ্চয়ই মনে আছে।
যদি দেশটি চীন বা উত্তর কোরিয়া হতো তবে অন্য ব্যাপার..। চীন, উত্তর কোরিয়া সোশ্যাল মিডিয়া সহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও ইন্টারনেট এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে সরকার বা কমিউনিস্ট পার্টির বিপক্ষে যায় কোন কিছুই লেখা যায় না। বিদেশী মিডিয়াতেও যখন চীনের সরকারের মতের বিরুদ্ধে যায় তখন টিভির পর্দায় তুষার পাত শুরু হয়। এমনকি চীন নতুন যে AI সম্প্রতি আলোড়ন তুলেছে সেখানেও তিয়ানমেন স্কোয়ার মতো ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়ে প্রশ্ন করলে কোনো তথ্য পাবেন না। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় যেমন ইন্টারনেট বন্ধ করে বা মিডিয়াতে সরকারের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণে থাকার পরও মানুষের কাছে সব তথ্য পৌঁছে গিয়েছে এটাও একটা উদাহরণ।

উত্তর না পাওয়া প্রশ্নগুলি

মহুয়া বন মাতাল হাওয়ায় এলোমেলো দুলছে কেন
ঘনকালো মেঘগুলো সব এদিক ওদিক ছুটছে কেন
চিত্ত হরণ রিক্ত কারণ আমার প্রেমে করতে বারণ
অশ্রুতে ছলো ছলো নয়ন দু’টি টলোমলো হইছে কেন

কবুতর দুইটি থেকে থেকে ঠোটাঠোটি করছে কেন
বনহংস বনহংসী পাশাপাশি আনমনে উড়ছে কেন
কি কারণে কার স্মরণে তোমার নিটোল ননীর গাল
অশ্রু অঙ্গারে পুড়ে লাল জ্বলজ্বল বেসামাল হচ্ছে কেন

বৃষ্টির ফোটা আকাশ চুইয়ে কাঁদন হয়ে ঝরছে কেন
ঝর্ণা থেকে জলধারা ধরণীতে ক্ষয়ে ক্ষয়ে পড়ছে কেন
আমায় শুন্য হাতে ফিরিয়ে দিতে পারলে যখন
উথাল পাথাল ঝড়ের তোড়ে সবেগে কান্না কেন!

পরিবর্তন আসুক

সকলের মত আমিও চাই আমুল পরিবর্তন আসুক,
যেই পরিবর্তনে দূর্নীতির কমবে,
দেশের উন্নয়ন এর ধারা আরও গতিশীল হবে,
অর্থনৈতিক ভাবে দেশ হবে আরও সমৃদ্ধ,
প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ হবে,
সুষ্ঠু নির্বাচনী ধারা ফিরে আসবে,
বন্ধ হবে নমিনেশন বানিজ্য,
নিয়োগ বানিজ্য থামবে,
সর্বোপরী প্রশাসনের বিভিন্ন সেক্টরের
অনিয়ম বা দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরা যাবে।।

নিত্য নতুন মোহ!

=====নিত্য নতুন মোহ!

নিত্য নতুন মোহ!
বাসনায় বাঁচে; আঁচল পেতে বসে
করিতে হরণ যা আছে তলানীতে জমা, যত সামান্য
কিঞ্চিত কড়ি! ফুরালো তা বুঝি
লোভের আতশবাজি পুড়িয়ে।

কোন পথে যে চলা?
কোথা হতে কোন মেঘ ভেসে আসে?
আঁধার রাতে সিদঁকেটে সব লুটেছে;
যা ছিল সম্ভ্রম!
বাসনা টুকু ছাড়া।

তাড়না ভারি মোহ ভুলায় মন
চঞ্চল ভারি তেলে জলে মৌনতা ভুলায়।

আজ ৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

এই নির্জনে

এই নির্জনে

বাইরে ঝিমঝিম করে পড়ন্ত দুপুর।
ভারী নির্জন, নিরিবিলি অথচ কোমল রোদে ঝলমলে।
মস্ত মস্ত ঘরের ঘুলঘুলি, বারান্দায় ওপরের কড়ি বর্গায়
নানান জাতের পায়রা নড়াচড়া করে আর ডেকে ওঠে।
পড়ন্ত দুপুরে পায়রার গদগদ স্বরের ডাক এক অদ্ভুত মায়া তৈরি করে।

শব্দের কি কোন আকার আছে?
শব্দরা সম্ভবত নিরাকার।
তবু পায়রার বুকুম বুকুম শব্দের আকার
গোল মনে হয় আমার,
তুলোর বলের মত গোল।
স্টিমারের হুইছালের
বাঁশির শব্দটি কি সরু ও দীর্ঘ মনে হয়!
সেতারের ঝনৎকার
যেন ফুলঝুরির বহুবর্ণ কেন্দ্রতিগ অগ্নিবিন্দু।
এজরাসের ছড় টানলেই
মনে ভেসে ওঠে তন্তুজালের মত আকৃতি,
অদৃশ্য এক মাকড়সা অদ্ভুত দ্রুতলয়ে বুনে চলছে।

পশু-পাখির আত্মজন নেই, সংসার নেই।
তবু পায়রারা গদগদ শব্দে এ কী কথা কয়?
ধ্বনিগুলোকে পরস্পর আলিঙ্গনে জড়িয়ে নিয়ে
ক্রমাগত বুনন চলায় মাকড়শার মতো,
তাতীবাড়ির একটানা ঠকঠককের মতো,
কাঠঠোকরার একটানা ঠোকরের মতো,
সেতারের ঝনৎকারের ফুলঝুরির মতো
এজরাসের ছড় টানার ঐক্যতানের মতো
বুকুম বুকুম স্বরে আপ্লুত হতে থাকা আত্মজনহীন, সংসারহীন পায়রারা
এই নির্জনে আমাকে স্মৃতিময় এক সুন্দরীর কথা কয়!

ভাষার লড়াই

আজ শুরু একুশে বইমেলা

আজ থেকে শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা-২০২৫। মাসব্যাপী বই নিয়ে এ আয়োজনের জন্য বছরজুড়ে অপেক্ষায় থাকেন পাঠক, লেখক ও প্রকাশক। বিগত এক দশকের মতো এবারও বইমেলা হচ্ছে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের অংশ নিয়ে।

আজ শনিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আনুষ্ঠানিকভাবে বইমেলার উদ্বোধন করবেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।
এবারের বইমেলার মূল প্রতিপাদ্য—‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ’। থাকছে জুলাই চত্বরও। এবারের মেলায় বাড়ানো হয়েছে স্টলের সংখ্যা। মেলায় অংশ নিচ্ছে ৭০৮টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৬৩৫।
এবার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ৯৯টি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে থাকবে ৬০৯টি প্রতিষ্ঠান। মোট ৩৭টি প্যাভিলিয়নের ৩৬টিই থাকবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে থাকবে ১টি। মেলা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। রাত সাড়ে ৮টার পর নতুন করে কেউ মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবেন না। ছুটির দিন বইমেলা চলবে বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে মেলা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং চলবে রাত ৯টা পর্যন্ত।এবার বইমেলার বিন্যাস গতবারের মতো অক্ষুণ্ন রাখা হয়েছে তবে আঙ্গিকগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। বিশেষ করে মেট্রোরেল স্টেশনের অবস্থানগত কারণে গতবারের মেলার বাহির পথ এবার কিছুটা সরিয়ে মন্দির গেটের কাছাকাছি নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া টিএসসি, দোয়েল চত্বর, এমআরটি বেসিং প্ল্যান্ট এবং ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অংশে মোট চারটি প্রবেশ ও বাহির পথ থাকবে। মেলার নিরাপত্তা নিয়ে ২৪ ঘণ্টা সতর্ক অবস্থানে থাকার কথা জানিয়েছে পুলিশ।

১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে মাসব্যাপী চলবে অমর একুশে বইমেলা।

জেন-জি

জেন-জি

তারা কথা যথা তথা কাজ বেশি
বহু মত বহু পথ রাশি রাশি
নানা বর্ণ নানা ধর্ম মিলন মেলা
সৃজন শীল কর্মে লীন অরূপ খেলা
এক জন আর জন জানবে ভালো
তারা শিষ্য সারা বিশ্ব যেথা আলো।

ছুড়ে হীন তুচ্ছতাধীন মতবাদ
ব্যাক্তি সমাজে রাস্ট্র রাজে ফ্যাসিবাদ
সততার মনুষ্যত্বার নয়া দুনিয়া
ওরা জেন-জি হবে বিজয়ী যাই বলিয়া
ঝাকে ঝাকে দিকে দিকে রই তাকাইয়া
কাপে ধমনী কাটে রজনী দু’হাত বাড়াইয়া।

পরীক্ষা মুলক পোষ্ট

পরীক্ষা মুলক. পোস্ট। শব্দনীড় এখন থেকে শব্দলিপি নামে অনলাইনে আসছে। ইতিপূর্বে যারা নিবন্ধিত হয়েছেন। আপনাদের একাউন্ট এবং পোস্ট আছে। আপনারা ইতিপূর্বে ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে পারবেন।
হ্যাপি ব্লগিং..