আবু রায়হান এর সকল পোস্ট

আবু রায়হান সম্পর্কে

আমি আবু রায়হান বর্তমানে হবিগঞ্জ স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিঃ এ কর্মরত আছি।

বালিকা

চাঁদের ঝলকানো পূর্ণিমার আলো
যেন তোমার ঠোঁটের কিনারে
জোৎসনাঝরা তারার মতো
জ্বলে উঠে মুক্তোর মত দন্তযুগল।
বিষন্নতা বেমালুম বেমানান
নিজেকে লুকিয়ে কান্না করে
অন্যর সামনে সুখ বিলাসিতা,
তোমার অসম্ভব গুণাবলি
চাঁদবদনটাকে রুপময় করে।
বালিকার রুপলাবণ্যতাকে বর্ণনা
বেমালুম বেমানান,
এ যেন প্রকৃতি প্রদত্ত
হালকা গড়নে দেহখানি
ছিপছিপে নরম কোমল হস্থযুগল
লাউয়ের ডগার মত-
বালিকার কালো ভ্রুযুগল
ঠোঁটের কিনারে পড়া টোল
রুপ লাবণ্যতাকে বাড়িয়ে তুলে
এ যেন প্রকৃতি প্রদত্ত।
নুপুরের ঝংকারে বালিকার
বাতাসে দোলা অঙ্গখানি
প্রকৃতির মাঝে নিজেকে লুকোয়
বালিকার কোমল হৃদয়খানি
মায়ামমতায় পূর্ণতার দৃষ্টান্ত,
বালিকা তুমি অনন্যা
তুমি প্রকৃতি প্রদত্ত।

বিজয় নিশান

বিজয় দেখিনি বটে
ছোট্টবেলা শুনেছি
দাদুর মুখে,
পড়েছি বইয়ের পাতায়
একেছি মনের আল্পনায়
বিজয় গাথা পুথির মালা।
লাখো মায়ের নাড়ীছেড়াধন
বিজয়ের জন্য দিল প্রাণ
তবুও পিছু হটেনি
বাংলা মায়ের সন্তান,
নির্ভীক যোদ্ধার মত
ছিনিয়ে নিল বিজয় নিশান।।

আমার জীবনে লেখা প্রথম গান,

মিষ্টিমণি ও আমার মিষ্টিমণি
তোর হৃদয়ে পেলাম খুজে, ভালবাসার খনি(২)
প্রথম দেখায় তোরে আমি, ভালবেসেছি
তোর চোখেরি চাহনিতে মন দিয়েছি(১)

মিষ্টিমণি ও আমার মিষ্টিমণি
সবার থেকে তোরে আমি, আপন বলে জানি(২)

তোর মুখেরি হাসির মাঝে, সুখ খুজেছি
এই হৃদয়ে তোর জন্য, জমিন রেখেছি(২)
তোরে নিয়ে স্বপ্ন দেখি, বাধি ভালবাসার ঘর
সেই ঘরেতে থাকবো দুজন, সারাজনম ভর(১)

মিষ্টিমণি ও আমার মিষ্টিমণি
সবার থেকে তোরে আমি, আপন বলে জানি(২)

এই হৃদয়ের ভালবাসা, দিলাম তোরে উজাড় করে
রাখিস তারে যতন করে, ভালবাসার গোপন ঘরে(২)
দুটি মনের স্বপ্ন যদি, একীভূত হয়
বিধাতাও জানি তারে, সত্যি করে দেয়(১)

মিষ্টিমণি ও আমার মিষ্টিমণি
সবার থেকে তোমায় আমি আপন বলে জানি।।

লোকে মন্দবলে

লিখবোনা আর গল্প কবিতা
আকবনা আল্পনা
লোকে মন্দ বলে।

আমি নাকি আবেগি
আবেগ নিয়া খেলা করি
লোকে মন্দ বলে।

তোমায় নিয়া লিখা কবিতা
আমার থেকে তাদের ভাবায়
সত্যি তুমি ভাগ্যবতী।

নিন্দুকেরা নিন্দা করে
কারকি যায় আসে
আমিও মানিনা মানবনা,

তোমায় কভু ছাড়বনা
যে যায় বলুক যার যা খুশি
আজও তোমায় ভালবাসি।

অহংকার

বুঝিবেনা আজ বুঝিবে একদিন
সেদিন শুধিবে সব ঋণ ।
কাদিবে তুমি নয়ন গড়িয়া পড়িবে জল
মনে করিবে আমায় করিতাম কতছল,
তবুও বুঝিলেনা তুমি আমি কি ছিলাম।
নিজেরে তুমি ভাবিতে বড় করিয়া
আমাকে ছাড়িয়া নিজেকে চেয়েছ করিতে সুখি
সুখ পাখিটা দিলনা তোমায় ধরা
যে ভাবিতো তোমারে আপন ,
তুমি করিলে তাহারে পর।
চিনতে পারলে না আসল নকল সৌন্দযের মোহে
বিধি তোমায় দিল বুঝিয়ে জিবনের শেষ প্রান্তে
বুঝিলে তুমি শেষে অবশেষে
যখন ফেরার পথ নাই।।

নারী

হে নারী মমতাময়ী মা
জগৎ জননী
তোমার কোলে শান্তি খুজি
তোমার কোলে রাখি মাথা
নারী তুমি সহধর্মিণী
নারী তুমি অর্ধাঙ্গিনী
নারী তুমি বোন
নারী তুমি ভগিনী
নারী তুমি ছলনাময়ী
নারী তুমি কালনাগিনী
নারী তুমি রূপবতী
নারী তুমি মহিয়সী
এক জীবনে কতরুপ
ভিন্নরূপে থাকো বলে
আমি নির্বোধ তুমি স্বার্থক
আজও তুমি অচিন।

রাজকন্যা

রাজকন্যা তুমি অনন্যা
হয় না তোমার তুলনা
অগোচরে মন করেছো চুরি
হাসিতে কেড়েছো মন ।
থাকতে পারিনা একা
অপেক্ষায় কাদে এ মন
ভালবাসা দিবে কি ভাবে মন
হৃদয়ে রয়েছো সারাক্ষণ ।
ব্যস্ততার মাঝে পারিনি ভুলতে
আমায় ছেড়ে যেওনা ,
ফেসবুকের পাতায় পরিচয়
তাতে কি ভালবাসা হয়
তবুও এমন মানেনা বাধন
পেতে চায় ভালবাসা
রাজকন্যা তুমি অনন্যা
হয় না তোমার তুলনা ।
তুমি ছাড়া আমি দিশেহারা
শূন্যতাকে পূর্ণ কর
আমার জীবন ধন্য কর
হৃদয়ে তোমার জায়গা দিয়ও
রাজকন্যা তুমি অনন্যা
হয় না তোমার তুলনা।

বালিকা

চাঁদের ঝলকানো পূর্ণিমার আলো
যেন তোমার ঠোঁটের কিনারে
জোৎসনাঝরা তারার মতো
জ্বলে উঠে মুক্তোর মত দন্তযুগল।
বিষন্নতা বেমালুম বেমানান
নিজেকে লুকিয়ে কান্না করে
অন্যর সামনে সুখ বিলাসিতা,
তোমার অসম্ভব গুণাবলি
চাঁদবদনটাকে রুপময় করে।
বালিকার রুপলাবণ্যতাকে বর্ণনা
বেমালুম বেমানান,
এ যেন প্রকৃতি প্রদত্ত
হালকা গড়নে দেহখানি
ছিপছিপে নরম কোমল হস্থযুগল
লাউয়ের ডগার মত-
বালিকার কালো ভ্রুযুগল
ঠোঁটের কিনারে পড়া টোল
রুপ লাবণ্যতাকে বাড়িয়ে তুলে
এ যেন প্রকৃতি প্রদত্ত।
নুপুরের ঝংকারে বালিকার
বাতাসে দোলা অঙ্গখানি
প্রকৃতির মাঝে নিজেকে লুকোয়
বালিকার কোমল হৃদয়খানি
মায়ামমতায় পূর্ণতার দৃষ্টান্ত,
বালিকা তুমি অনন্যা
তুমি প্রকৃতি প্রদত্ত।

একলা একা

আমার একলা একা জীবনটা আজ
দুখের স্রোতে ভাসে
সেই তুমি আজ আমায় ফেলে
একলা একা সুখে,
দুঃখ ভরা জীবনটাতে
সুখের দেখা দিয়ে
সেই তুমি আজ একলা একা করে
নিজের মত নিজেই দূরে গেলে।
তোমার দেওয়া সুখের ছোয়া
কেমনে ভুলে রবো
একলা একা জীবনটা আজ
একলা পড়ে রবে
আমায় ফেলে অভিমানে
একলা একা জীবনটাকে করে সুখী
ঐ দূর আকাশে রবে পড়ে
হাতছানিতে একটু সাড়া দিয়ে
এলোমালো জীবনটাকে সাজিয়ে,
নতুন করে বাচতে শিখালে
সেই তুমি আজ বিশ্বাসটাকে নষ্ট করে
একলা একা জীবনটাকে অভিমানে
আগের মতো একলা করে দিলে।
বাচতে শেখা স্বপ্নগুলো একলা কেদে মরে
একলা একা জীবনটাকে একলা একা করে
পালউড়া ঐ নৌকার মতো ,
একলা একা জীবনতরী দেব পাড়ি
তোমার ছোয়া তোমার কথা ভেবে
ঐ দূর আকাশে হাতছানি দিয়ে।