জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব এর সকল পোস্ট

জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব সম্পর্কে

জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব সিরাজগঞ্জ জেলার রায়গঞ্জ উপজেলার নলছিয়া নামক গ্রামে ১০ ই জুন ২০০১ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তার লেখা গুলো বাস্তব ধর্মীয়। লেখা তার নেশা। সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে কবিতা লিখতে। * চরম মুর্খ সেই যে শিক্ষা অর্জন করে নিজের মাতৃভাষা শুদ্ধ ভাবে বলতে পারে না । * আমার কাছে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পদ্ধতি থেকে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা পদ্ধতি শ্রেষ্ঠ।

তোমাকে পেলে

সখী শুধু তোমাকে পেলে,
আমি কোনো দিন আর কষ্ট বিরহের কথা বলব না।
তোমায় নিয়ে সদা আনন্দে বিহ্বল থাকব।

সখী শুধু তোমাকে পেলে,
আমি চাতক পাখির মতো শুচিশুদ্ধ হয়ে থাকব,
কোনোদিন অশুদ্ধ হব না ।

সখী শুধু তোমাকে পেলে,
আমি হাজারো ক্রীতদাসকে আযাদ করব,
হাসি মুখ দেখার জন্য।

সখী শুধু তোমাকে পেলে,
আমি আর বাঁশির সুরে মোহিত হব না,
তোমার কন্ঠ শুনব সদা।

সখী শুধু তোমাকে পেলে,
সপ্ত পাথার পারি দিয়ে আসব,
আলিঙ্গনের জন্য।

রচনাকালঃ
১০/০৪/২০২১

ক্ষমা

হে মোর শুভাকাঙ্ক্ষী,
যদি পার তো ক্ষমা কর,
নইলে তোমার স্মৃতির ডায়েরির ভগ্ন পৃষ্ঠায় বন্দী করে রেখে,
তাহলে কোনো ক্ষমা চাইব না।

যদি আমায় ক্ষমা না কর,
তাহলে আমি মনে করব আমায় তুমি আজন্ম মনে রাখতে চাও,
তার জন্য আর দ্বিতীয় বার ক্ষমা চাইব না।

রচনাকালঃ
১০/০৪/২০২১

একটি পতাকার জন্য

একটি পতাকার জন্য,
হাজারো মায়ের কোল খালি হয়েছে,
হরিত হয়েছে মা ও বোনের ইজ্জত।
লুন্ঠন হয়েছে গৃহের পর গৃহ,
লুন্ঠন হয়েছে কত কি।

রায়ের বাজার বদ্ধ ভূমি পরিণত হয়েছিল
লাশের ভগ্ন স্তূপ ,কষ্টে জর্জরিত বেদনার স্থানে।
একটি দেশের জন্য,
একটি জাতির জন্য,
মুজিবকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত হতে হয়েছিল,
শুধু নিজস্ব সংস্কৃতি জন্য,
দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ।
যার জন্য বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছে কত বাঙালিকে,
আর বুভুক্ষা থেকেছে কত দিন।

রচনাকালঃ
০৮/০৪/২০২১

জীবনের বাস্তবতা (ছড়া)

জীবন চলার সুদীর্ঘ এই না পথে
আসে কত রঙের বাঁধা,
ঘাত প্রতিঘাত উৎরাতে পারলে
আসে সুখের বাস্তবতা।

ললাটের অদৃশ্য লিখুন
যায় না কভু বলা,
সুখের সাথে দুখের সাথে
দীর্ঘ পথ চলা।

দিন পর দিন কাটে
কাটে এই জীবন,
তারপর আসে চলে
বিস্বাদ এই মরণ।

ফুল ফোটে, পাখি গাই
সময় নাহি বসে রয়,
আজ আছো গো যুবা তাই
কালক্রমে হবে বৃদ্ধ ভাই।

পৃথিবী নশ্বর, নশ্বর মানব দেহ
নশ্বর নহে তুমি,
তুমি তো সৃষ্টি করছে প্রভু
এই সপ্ত ভুমি।

রচনাকালঃ
০৯/০৪/২০২১

টুঙ্গিপাড়া

আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা
দেখবি যদি আয়,
হাতে হাতে রেখে মোরা
টুঙ্গিপাড়ায় যায়।

টুঙ্গিপাড়া সোনার গ্রাম
ইতিহাসের অংশ,
চাইলে কেউ পারে না তা
মনের অভিলাষে ধ্বংস।

টুঙ্গিপাড়ার ছেলে হলো
স্বাধীনতার জনক,
তার অবদান বাংলার ইতিহাসে
করছে মাইলফলক ।

রচনাকালঃ
০৮/০৪/২০২১

বিরহ কষ্ট

ছোটো ছোটো ছন্দে,
মনের বিরহ আনন্দে,
মন খুলে গাইব কত বিরহের গান
তাতে জুড়াবে মোর বিভোর প্রাণ।

প্রিয় জনের খোঁজে,
মন না বসে ভোজে,
বুভুক্ষা থেকে কাটে সারাবেলা,
মন তো বসে না শুধু কাজে হেলা।

অশান্তি মোর মনে,
ঘুরি শুধু বনে বনে,
কোথায় পাব প্রিয়জনের দেখা,
কাছে পেলে মুক্ত মনে বলব কথা।

মনে জাগে কত আশা,
নেই কো তা বলার ভাষা,
কোথায় আছো ওগো প্রেয়সী তুমি,
আজও আছো প্রেয়সী মোর অন্তরে তুমি।

রচনাকালঃ
০৭/০৪/২০২১

রিকশাওয়ালা

indexa

পিচ ঢালা এই পথের উপর
কাটে সারাবেলা,
যে যেমন কাজ দেয়
করি না তো হেলা।

রৌদ্রে পুড়ি নিত্যদিন
ভালো থাকার জন্য,
কষ্টে আমার স্ত্রী সন্তান
উদরে নেই অন্ন।

হঠাৎ যখন ভুল করি
বকে মালিকগণ,
অনেক সময় প্রহার করে
কান্না করি তখন।

দূর্ঘটনা নিত্য সাথী
জীবনে অর্ধেক মরে আছি,
গরিব ঘরে জন্ম আমার
ভস্ম স্বপ্ন নিয়ে এসেছি।

হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রমে
নিজেকে ভাবি ধন্য,
ধর্ম বলে এমন উপার্জন
পূণ্য আর পূণ্য।

————
রচনাকালঃ
২৮-০৭-২০২০

শেকড়ের সন্ধানে

দৃপ্ত পায়ে পুলকিত মনে
সবুজ শ্যামল গ্রামের পথে বয়ে বয়ে,
যাচ্ছি আমি আমার শেকড়ের সন্ধানে,
গ্রাম থেকে গ্রামান্তর।
ঐ পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা বুভুক্ষা কদম মালী,
শুধায় আমারে যাচ্ছো কোথায়,
বললাম শেকড়ের সন্ধানে ঐ দূরান্তে গ্রামে,
শুনেছিলাম ওয়াজেদ মিয়ার কাছে,
ওখানে নাকি আমার সপ্ত পুরুষ বাস করত,
আমি দৃপ্ত পায়ে হেঁটে হেঁটে সেথায় যাচ্ছি বাহে।

শোনো বাহে,
আর কত দিন আমি যাযাবরের মতো জীবন কাটাব,
বলতে পারো তুমি।
যাযাবরের জীবন বাহে, আসল জীবন নয়,
তাই তো আমি দিনের পর দিন শেকড়ের সন্ধানে করে যায়।

রচনাকালঃ
১৮/০৩/২০২১

মনে পড়ে আজও সেই দিন গুলোর কথা

আজও মনে পড়ে সেই দিনগুলোর কথা,
যেদিন গুলোতে আমরা দু বন্ধু মিলে,
বাসন্তী ফুল গাছের নিচে বসে কাটিয়েছি প্রহর ।
আমার সব, সব মনে আছে,
কিন্তু তুমি নেই, বন্ধু।
সকাল বেলা একসাথে হাতে হাত রেখে
দৃপ্ত পায়ে পুলকিত মনে আমরা হেঁটেছি কত,
আজ তা শুধু মাত্র স্মৃতি হয়ে মনে উঁকি দেয়।
স্কুলের টিফিনের সময়গুলোতে করেছি কত আনন্দ,
খেলেছি কত শরতের বিকালে লুকোচুরি খেলা।
বর্ষাকালে নদের জলে সাতার কেটেছি কত,
সেই নদ এখনো আছে, শুধু ব্যস্ত সময়।

রচনাকালঃ
৩০/০৩/২০২১

প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা

স্বাধীনতা তুমি বড় অবাধ্য শব্দ,
তুমি তো পরাধীন জাতির কাছে,
সহজে আসতেই চাও না।
তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা
প্যালেস্টাইনের মায়ের চোখে নেই নিদ্রা,
শুধু আর্তনাদ, আর আর্তনাদ ।
সেই মা শুধু জানেন স্বাধীনতা কি?
কত বোন সম্ভ্রম হারিয়ে আত্মা চিৎকার করছে,
ভাইয়া আমাকে বাঁচাও বাঁচাও বলে,
সেই বোন জানেন স্বাধীনতা কি?
আর কত দিন প্যালেস্টাইনের গগন থেকে,
ঝরবে অগ্নির ঝিরিঝিরি বারিধারা।
সেই প্যালেস্টাইনের আমজনতা জানেন স্বাধীনতা কি,
আর পরাধীনতা কি?
তারা তাদের অধিকার স্বাধীকার চাই,
স্বাধীনতা চাই, স্বাধীনতা।
তাই তাদের সকলের কাম্য প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতা।

রচনাকালঃ
০১/০৩/২০২১

তোমার জন্য (শেষ পর্ব )

তুমি চাইলে আমি বিহগের মতো গান গেয়ে যাব,
শুধু তোমায় শুনবো বলে।
তুমি চাইলে আমি স্রোতস্বিনী হব,
অবিরাম জল দেব তোমার জন্মভূমিকে।
তুমি চাইলে আমি নেতা হব, বিশ্বনেতা,
তোমার কথায় শাসন করব সারাবিশ্ব।
তুমি চাইলে আমি ঘাসফুল হব,
হওয়ায় দোল খাব তোমায় আনন্দ দেবার জন্য।
তুমি চাইলে আমি কবি হব,
তোমায় নিয়ে রচিব অজস্র কবিতা।
তুমি চাইলে আমি তোমার জন্য সব করব,
যা তুমি আমার কাছে চাইবে।

তোমার জন্য (পর্ব ২)

তুমি চাইলে আমি কার্তিকের শিশির দূর্বাঘাসের ওপরে পড়ব
কোনোদিন তার হেরফের হবে না।
তুমি চাইলে আমি নজরুল সুকান্তের বিদ্রোহী হব,
লড়ব সদা অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে।
তুমি চাইলে আমি বায়ু হয়ে চলব তোমার পাশে পাশে,
কোনোদিন বিরক্ত বোধ করব না।
তুমি চাইলে আমি বৃক্ষের শাখে ফুল হয়ে ঝরব
কোনো দিন মনে কষ্ট নেব না।
তুমি চাইলে আমি ঐ গগনে চন্দ্র তারা এনে দিতে পারি,
কোনো দিন বলব না তা আানা দূর্লভ।
তুমি চাইলে আমি পাতাল থেকে রত্ন তুলে আনতে পারি,
কোনোদিন বলব না তা পাওয়া দুষ্প্রাপ্য।

তোমার জন্য (পর্ব -১)

তুমি চাইলে আমি বিহগের মতো গগন পথে উড়তে পারি,
বাঁধা আসলে তা উপেক্ষা করব।
তুমি চাইলে আমি জোনাকির মতো আলো দিব
যেখানে আলো নেই সেখানে।
তুমি চাইলে আমি আজীবন তোমার কাছে পরাধীন থাকব,
কোনো দিন স্বাধীন হতে চাইবো না,
শুধু তোমাকে স্বাধীনতা দেওয়ার জন্য।
তুমি চাইলে আমি বৃষ্টি হয়ে ঝরব অবিরাম,
কোনো অবস্থায় থামবো না।
তুমি চাইলে আমি সপ্ত পাথার জয় করব,
হাজারো কষ্ট করে।
তুমি চাইলে আমি জয়নুলের মতো রং তুলি দিয়ে ছবি আঁকব,
সেই স্মরণীয় দিনগুলোর।

পলাশী থেকে মুক্তিযুদ্ধ

সূচনা পর্ব -১

আমি আলিবর্দি খাঁর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শিতার কথা বলছি,
আমি রত্নগর্ভা মা আমেনার কথা বলছি,
আমি আরও স্বচ্ছ করে বলি,
আমি বাংলার শেষ নবাব সিরাজুদ্দৌলার কথা বলছি,
আমি প্রাসাদ ষড়যন্ত্র ও গোপন বৈঠকের কথা বলছি,
আমি ক্ষমতালোভী পরশ্রীকাতর ঘষেটি বেগমের কথা বলছি,
আমি আলিনগর সন্ধি কথা বলছি,
আমি উমিচাঁদ আর মিরনের কথা বলছি,
আমি প্রধান সেনাপতির শপথের কথা বলছি,
আমি ক্লাইভের চরণ লেহ্য কুত্তা মীর জাফরের কথা বলছি,
আমি সেই হলওয়েলের অন্ধকূপ হত্যার কথা বলছি,
আমি মীর মর্দন আর মোহনলালের কৃতজ্ঞতা কথা বলছি,
আমি বির্তকিত লবণ আর ইংরেজদের শোষণের কথা বলছি,
আমি নবাবের প্রধান গুপ্তচর নারায়ণ সিংহের কথা বলছি,
আমি পলাশীর আম্রকাননের নাটকীয় কাহিনির কথা বলছি।

পর্ব -২( ইংরেজ শাসনামলও আন্দোলন )

আমি কৃতঘ্ন মোহাম্মদী বেগের কথা বলছি,
আমি মসনদের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বিশ্বাস ঘাতক মীর জাফরের কথা বলছি,
আমি বক্সারের যুদ্ধের কথা বলছি,
আমি দ্বৈত শাসন আর ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কথা বলছি,
আমি চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত আর সুবিধা ভোগীদের কথা বলছি,
আমি ফকির সন্নাসী আন্দোলনের কথা বলছি,
আমি তিতুমীরের সংগ্রাম আর বাঁশে কেল্লার কথা বলছি,
আমি নীল চাষীদের নির্যাতন আর নীল বিদ্রোহের কথা বলছি,
আমি ফরায়েজি আন্দোলন আর নবজাগরণের কথা বলছি,
আমি সিপাহি মঙ্গল পান্ডের কথা বলছি,
আমি বঙ্গভঙ্গ আর বঙ্গভঙ্গ রদের কথা আলছি,
আমি স্বদেশী আন্দোলনের কথা বলছি,
আমি খিলাফত আর অসহযোগ আনদোলনের কথা বলছি,
আমি ক্ষুদিরাম, মাস্টারদা, প্রীতিলতার কথা বলছি।

(পর্ব -৩ দেশবিভাগ)

আমি শেরে বাংলার লাহোরে প্রস্তাবের কথা বলছি,
আমি জিন্নাহর দ্বিজাতিতত্ত্বের কথা বলছি,
আমি নেতাজী সুভাসচন্দ্র বোসের অসাধারণ নেতৃত্বের কথা বলছি,
আমি ভারত আন্দোলনের কথা বলছি,
আমি চৌদ্দ আর পনের আগস্টের ইতিহাসের কথা বলছি,

(পর্ব-৩ ভাষা আন্দোলন ও পরবর্তী পটভূমি )

আমি ঢাকার ১৪৪ ধারা ভঙ্গের কথা বলছি,
আমি জিন্নাহর সেই ভাষণের কথা বলছি ,
আমি রফিক শফিক সালামের বীরত্বের কথা বলছি,
আমি বাঙালির উপর করা পাকিস্তানীদের অত্যাচার নির্যাতনের কথা বলছি,
আমি বাঙালির উপর পাকিস্তানীদের বৈষম্যের কথা বলছি,
আমি যুক্তফ্রন্ট গঠন ও তার নির্বাচনের কথা বলছি,
আমি অসাম্প্রদায়িক দল আওয়ামী লীগের কথা বলছি,
আমি আইয়ুব খাঁনের সামরিক শাসনের কথা বলছি,
আমি মৌলিক গণতন্ত্রের কথা বলছি।

(পর্ব-৫ বাঙালির আন্দোলন)

আমি ভারত পাক যুদ্ধের কথা বলছি,
আমি বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার কথা বলছি,
আমি সেই আগরতলার মিথ্যা মামলার কথা বলছি,
আমি আসাদ জহুরুল আর শামসুজ্জোহার হত্যার কথা বলছি,
আমি আরও স্বচ্ছ করে বলি,
আমি ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের কথা বলছি,
আমি সত্তরের প্রহসন মূলক নির্বাচনের কথা বলছি।

(পর্ব -৬ যুদ্ধে অংশ গ্রহণ )

আমি সাতই মার্চের গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপানো মুখরিত জ্বালাময়ী সেই বজ্রকন্ঠ বাণীর কথা বলছি,
আমি বাঙালির কলঙ্কজনক অধ্যায় কালো রাত্রির কথা বলছি,
আমি মুজিবের ছাব্বিশে মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণার কথা বলছি,
আমি মুজিব নগর সরকার গঠনের কথা বলছি,
আমি রাজাকার আলবদর আল-শামস বাহিনীর কথা বলছি,
আমি যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী ছাত্র শিক্ষক কৃষক শ্রমিক নারী কবি শিল্পীর কথা বলছি,
খাদ্য, বস্ত্র আশ্রয়, চিকিৎসা,অস্ত্র আর প্রশিক্ষণ দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছে আমি সেই দেশের কথা বলছি।

(পর্ব -৭ বিজয় অর্জন)

আমি মুজিবের কারাভোগের কথা বলছি,
আমি এ্যাকশন গ্রুপ আর ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের কথা বলছি,
আমি বাংলার লাল সবুজ পতাকার কথা বলছি,
আমি রায়ের বাজারের বদ্ধভূমির কথা বলছি,
আমি মহি মতি কামাল নূরের জীবন উৎস্বর্গের কথা বলছি,
আমি রেসকোর্স ময়দানে নিয়াজির স্বাক্ষরতার কথা বলছি,
আমি বীর বাঙালির বীরত্বের কথা বলছি,
আমি বিজয়ের কথা বলছি।

রচনাকালঃ
০৫/০৭/২০২০

পলাশী থেকে মুক্তিযুদ্ধ (পর্ব -৭ বিজয় অর্জন)

আমি মুজিবের কারাভোগের কথা বলছি,
আমি এ্যাকশন গ্রুপ আর ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের কথা বলছি,
আমি বাংলার লাল সবুজ পতাকার কথা বলছি,
আমি রায়ের বাজারের বদ্ধভূমির কথা বলছি,
আমি মহি মতি কামাল নূরের জীবন উৎস্বর্গের কথা বলছি,
আমি রেসকোর্স ময়দানে নিয়াজির স্বাক্ষরতার কথা বলছি,
আমি বীর বাঙালির বীরত্বের কথা বলছি,
আমি বিজয়ের কথা বলছি।

রচনাকালঃ
০৫/০৭/২০২১