মরুভূমির জলদস্যু এর সকল পোস্ট

1 - NA

বিভিন্ন দেশের জাতীয় প্রাণীসমূহ – ০১

পৃথিবীর প্রতিটি দেশেরই জাতীয় পশু রয়েছে।
ধরুন আপনাকে যদি বলি বাংলাদেশের জাতীয় পশু কি?
আপনি বলবেন রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
১০০ তে ১০০ পেয়ে পাশ।

এবার যদি জানতে চাই, বাংলাদের জাতীয় প্রাণীগুলি কি কি?
পাখির নাম দোয়েল, মাছের নাম ইলিশ এই পযর্ন্ত বলে যদি থেমে যান তাহলে ফুল মার্ক পাবেন না।
এই তালিকাতে আরো একটি প্রাণী রয়েগেছে………

যাইহোক, এই সিরিজে আমি পৃথিবীর প্রায় সবগুলি দেশের জাতীয় প্রাণীগুলিকে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। আজ প্রথম কিস্তিতে ১০টি দেশের প্রাণীদের হাজির করছি, বাকিগুলিও একে-একে এসে যাবে।

১। এ্যালবেনিয়া :

ঈগল (Eagle)

সিংহ (Lion)

ড্রাগন (Dragon)

=============================================

২। আলজেরিয়া :

Fennec Fox (বাংলা নাম জানা নেই)

=============================================

৩। আরমেনিয়া :

ঈগল (Eagle)

ড্রাগন (Dragon)

=============================================

৪। এন্টিগুয়া & বারবুডা:

নীল তিমি (Blue Whale)

=============================================

৫। এ্যানগোলা:

Magnificent Frigatebird (বাংলা নাম জানা নেই)

=============================================

৬। আর্জেনটিনা :

পুমা (Cougar)

Hornero (বাংলা নাম জানা নেই)

=============================================

৭। অস্ট্রেলিয়া

কেংঙ্গারু (Kangaroo)

ইমু (Emu)

কোয়ালা (Koala)

=============================================

৮। অস্ট্রিয়া

Black Eagle (বাংলা নাম জানা নেই)

=============================================

৯। বাহামা

Blue Marlin (বাংলা নাম জানা নেই)

Flamingo (বাংলা নাম জানা নেই)

=============================================

১০। বাংলাদেশ

রয়েল বেঙ্গল টাইগার (Royal Bengal Tiger)

দোয়েল (Oriental Magpie Rob)

শুশক নামে পরিচিত (Ganges River Dolphin)

ইলিশ (Hilsa)

তথ্য ও ছবি : সংগ্রহীত

7 - Sonakand Durgo (69) - Copy

১০টি ভ্রমণ চিত্র – ৫

সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠো থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণের ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই থ্রেডে যেগুলি আগেই ফেবুতে শেয়ার করা হয়েছে ।

১। বারান্দায়…..
ছবি তোলার স্থান : সাজেক, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দিঘীনালা > সাজেক।
সকাল কেটে গেলেই মেঘমাচাং এর এই বারান্দায় দৃশ্যপট বদলে যায়।
T O D – পূর্নিমায় মেঘের দেশে

২। নির্বাসনে যাবেন নাকি?
ছবি তোলার স্থান : আরু ভ্যালি, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০৫/২০১৫ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > আরু ভ্যালি।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৩। সবুজের মাঝে
ছবি তোলার স্থান : চন্দ্রিমা উদ্যান, সংসদভবন, ঢাকা
ছবি তোলার তারিখ : ১০/০৪/২০১৭ ইং

৪। পেট্রোনাস টাওয়ার
ছবি তোলার স্থান : কুয়ালালামপুরে, মালয়েশিয়ার।
ছবি তোলার তারিখ : ১৮/১২/২০১০ ইং

৫। কৃত্রিম দ্বীপ
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০২/০৪/২০১৭ ইং

৬। Merlion
ছবি তোলার স্থান : মারলায়ন পার্ক, সিঙ্গাপুর।
ছবি তোলার তারিখ : ১৫/১২/২০১০ ইং

নির্জনতা
ছবি তোলার স্থান : মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত।
ছবি তোলার তারিখ : ২১/০৩/২০১৫ইং

পথের হদিস : ঢাকা > সাতক্ষীরা > নীলডুমুর > মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত।
T O D – সাতক্ষীরা হয়ে সুন্দরবন ইভেন্ট।

৮। হাজাছড়া ঝর্ণা
ছবি তোলার স্থান : হাজাছড়া ঝর্ণা, দিঘীনালা, খাগড়াছড়ী।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দিঘীনালা > হাজাছড়া ঝর্ণা।
এতো চমৎকার একটা ঝর্ণাতে যেতে তুলনামূলক পাহাড়ি পথে হাঁটার কষ্ট নাই বললেই চলে।
আমি গিয়ে ছিলাম TOD এর সাথে “পূর্নিমায় মেঘের দেশে” ইভেন্টে।

৯। নীল জলের ঢেউ

ছবি তোলার স্থান : কোরাল দ্বীপ, পাতায়া, থাইল্যান্ড।
ছবি তোলার তারিখ : ২০/১২/২০১০ইং

১০। কুঠিবাড়ি

ছবি তোলার স্থান : কুঠিবাড়ি, শিলাইদহ, কুষ্টিয়া।
ছবি তোলার তারিখ : ১৭/০৮/২০১২ইং
পথের হদিস : ঢাকা > কষ্টিয়া > শিলাইদহ > কুঠিবাড়ি।

ফুলের নাম : গামারি

কিছুদিন আগে “গামারির হলুদ বন্য” টপিকে গামারি ফুলের বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছি আমি। আমার জানা গামারি সম্পের্কে কি তথ্যও ছিলো সেই লেখায়। আজ তাই সেই দিকে না লিখে শুধু কিছু গামারি ফুলের ছবি দিচ্ছি।

গত বছর ২০১৭ সালের ৬ই মার্চ এবং এই বছর ২০১৮ সালের ৩রা মার্চ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত বোটানিক্যাল গার্ডেনে গিয়ে গামারি ফুলের অনেক গুলি ছবি তুলেছিলাম। সেখান থেকেই কিছুছবি থাকবে এই লেখায়।

ফুলের নাম : গামারি

অন্যান্য নাম :
গামার,
গাম্বার,
সুভদ্রা,
কৃষ্ণবৃন্তা,
শ্রীপর্ণী,
কম্ভারী,
গোপভদ্রা,
মধুমতি,
সুফলা,
মেদেনী,
কাশ্মরী,
ভ্রমরপ্রিয়া ইত্যাদি।

ইংরেজি ও কমন নাম :
Chandahar Tree,
Cashmere Tree,
Comb Teak,
White Teak ইত্যাদি।

বৈজ্ঞানিক নাম : Gmelina arborea


7 - Sonakand Durgo (68)

১০টি ভ্রমণ চিত্র – ৪

সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠো থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণের ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই থ্রেডে যেগুলি আগেই ফেবুতে শেয়ার করা হয়েছে ।

১। বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ির সামনের অংশ
ছবি তোলার স্থান : বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > আড়াইহাজার > বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ি।
Save the Heritages of Bangladesh এর ২৫ তম ইভেন্ট

২। ইন্ডিয়া গেট
ভারতের জাতীয় স্মৃতিসৌধ
ছবি তোলার স্থান : দিল্লী, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ১৫/০৩/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > দিল্লী > ইন্ডিয়া গেট।

৩। বিরতী
ছবি তোলার স্থান : গুলমার্গ, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৫/২০১৫ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > গুলমার্গ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৪। শুভ্রসবুজ
ছবি তোলার স্থান : লেহ, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ১/৬/২০১৫ ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > কারগিল > লেহ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৫। শুভ্রনীল
ছবি তোলার স্থান : ছেড়াদ্বীপ, সেন্টমার্টিন।
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০১/২০১২ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > টেকনাফ > সেন্টমার্টিন > ছেড়াদ্বীপ।

৬। নীল জলে
ছবি তোলার স্থান : লালাখাল, সিলেট।
ছবি তোলার তারিখ : ২০/১০/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > সিলেট > লালাখাল।

৭। ঝর্ণা
ছবি তোলার স্থান : গুলমার্গ, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৫/২০১৫ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > গুলমার্গ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৮। মেঘের রাজ্যে
ছবি তোলার স্থান : সাজেক, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দিঘীনালা > সাজেক।
সারাটা সকাল কেটে গেছে মেঘমাচাং এর এই বারান্দায় বসে।
T O D – পূর্নিমায় মেঘের দেশে

৯। আহসান মঞ্জিল
ছবি তোলার স্থান : আহসান মঞ্জিল, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ৩০/০৯/২০১২ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > পুরনো ঢাকার ইসলামপুরে > আহসান মঞ্জিল।

১০। কোরাল দ্বীপ
ছবি তোলার স্থান : কোরাল দ্বীপ, পাতায়া, থাইল্যান্ড।
ছবি তোলার তারিখ : ১৮/০৫/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > ব্যাংকক > পাতায়া > কোরাল দ্বীপ।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy - Copy

গামারির হলুদ বন্যা

কতেক কঠোর তপে, যাগ যজ্ঞ পুজা জপে,
গ্রহদিন গেল নিবড়িয়া।
জনি পূজা বাদ্য নাটে, দশমে গামার কাটে,
নদীতটে জয় জয় দিয়া।
পণ্ডিত পদ্ধতি কাছে, জাগাল গামার গাছে,
গণেশাদে পূজিয়া দেবতা ।
বৃক্ষের বরণ করি, সংষান্ত-শাহিত ধরি,
বান্ধিলো সবায় হাতে সূতা ।
কামারে গামার কাটি, ঘয়ে আসি পরিপাটী,
গাঁধিছে সাম্যাস-কাটি তায়।

—– শ্রীধর্ম্মমঙ্গল – ঘনরাম চক্রবর্তী

গামারিকে আমরা চিনি কাঠ গাছ হিসেবে। কাঠের আসবাব তৈরিতে সেগুনের পরেই গামারি কাঠের প্রাধান্য। গামারি কাঠ যতই ভালো হোক আমাদের তাতে কোন উৎসাহ নেই। আমাদের উৎসাহ আজ গামারির ফুলে।

কাঠ গাছ হলেও গামারে কিন্তু বেশ চমৎকার গাঢ় হলদে ফুল ফোটে। ফুলের গোড়ার দিকটা থাকে খয়রি-বাদামী।
গামারির আরো কয়েকটি নাম রয়েছে। তাদের মধ্যে গামারটাই বশী পরিচিতো, তাছাড়া –
গাম্বার,
সুভদ্রা,
কৃষ্ণবৃন্তা,
শ্রীপর্ণী,
কম্ভারী,
গোপভদ্রা,
মধুমতি,
সুফলা,
মেদেনী,
কাশ্মরী,
ভ্রমরপ্রিয়া

ইত্যাদি নামও শুনতে পাওয়া যায়।

গামারি ফুলে বেশ মধু হয় বলে ভ্রমরের কাছে গামারি ফুলের আকর্ষণ প্রচুর। বসন্তে যখন পত্রহীন গামার গাছে হলদে ফুলে ভরে উঠে তখন ভ্রমরের ছুটে আসে মধু পানে। তাই গামারের আরেক নাম ভ্রমরপ্রিয়া হয়েছে। তবে শুধু ভ্রমর নয় বরং টিয়া আর কাঠবিড়ালিরও খুব প্রিয় এই গামার ফুল। ফুল ফুটলে মিষ্টি গন্ধে মম করে।

বাংলার মত ইরেজিতেও গামারির বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে। যেমন –
Chandahar Tree,
Cashmere Tree,
Comb Teak,
White Teak
ইত্যাদি।

গামারির বৈজ্ঞানিক নাম Gmelina arborea.

গামারি একটি দ্রুত বর্ধনশীল গাছ। লম্বায় এটি ১৫ থেকে ২০ মিটার উঁচু হতে পারে। পত্রমোচী গাছ বলে শীতে সমস্ত পাতা ঝরে যায়। পাতা বড় তাম্বুলাকৃতির হয়। গামারি ঔষধিসমৃদ্ধ এক ভেষজ উদ্ভিদ।

ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : হাতিরঝিল, ঢাকা এবং বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।

7 - Sonakand Durgo (68) - Copy - Copy

আকাশে গ্রহের হাট

আজ রাতে যারা আকাশ দেখতে চান তাদের জন্য সুখবর।
গত ১৫ বছরের মধ্যে আজ রাতে মঙ্গল গ্রহ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসবে।
ছবিতে আজ রাত ৮টায় ঢাকার আকাশপট দেখানো হয়েছে।
সেখানে পশ্চিম আকাশ থেকে শুক্র, বৃহস্পতি, শনি ও মঙ্গলের অবস্থান দেখানো হয়েছে।
অর্থাৎ একই সাথে ৪টি গ্রহ এখন দেখার সুযোগ আছে।

সন্ধ্যার পরে পশ্চিম আকাশে সবচেয়ে বড় তারাটিই আসলে তারা নয় শুক্র গ্রহ।
তার কিছুটা উপরে জুপিটার।
মাথার উপরে থাকবে শনি।
আর পূবাকাশে উঠবে লালচে মঙ্গল।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy - Copy

১০টি ভ্রমণ চিত্র – ৩

সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠো থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণে ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই থ্রেডে যেগুলি আগেই ফেবুতে শেয়ার করা হয়েছে ।

১। বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ির একাংশ
ছবি তোলার স্থান : বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > আড়াইহাজার > বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ি।
Save the Heritages of Bangladesh এর ২৫ তম ইভেন্ট

২। গুরুদুয়ারা
ছবি তোলার স্থান : দিল্লী, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ১৫/০৩/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > দিল্লী > গুরুদুয়ারা।

৩। অশ্বারোহী
ছবি তোলার স্থান : গুলমার্গ, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০৫/২০১৫ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > গুলমার্গ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৪। ঝিকঝাক রোড
ছবি তোলার স্থান : কারগিল থেকে লেহ যাওয়ার পথে, কাশ্মীর, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ৩১/৫/২০১৫ ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > কারগিল > লেহ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৫। প্রবাল
ছবি তোলার স্থান : ছেড়াদ্বীপ, সেন্টমার্টিন।
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/০১/২০১২ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > টেকনাফ > সেন্টমার্টিন > ছেড়াদ্বীপ।

৬। হযরত শাহজালালের দরগাহ মসজিদ
ছবি তোলার স্থান : হযরত শাহজালালের দরগাহ, সিলেট।
ছবি তোলার তারিখ : ২০/১০/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > সিলেট > হযরত শাহজালালের দরগাহ।

৭। ধুসর ও সবুজ
ছবি তোলার স্থান : লেহ, কাশ্মির, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ১/৬/২০১৫ ইং

পথের হদিস : আমরা গিয়েছি ঢাকা > কলকাতা > জাম্মু > পেহেলগাম > শ্রীনগর > কারগিল > লেহ।
T O D – কাশ্মীর ইভেন্ট

৮। অবসর
ছবি তোলার স্থান : সাজেক, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/১০/২০১৬ইং

পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দিঘীনালা > সাজেক।
বিকেলে এখানে বসে অনেক্ষণ মশার কামর খেছেছিলাম।
T O D – পূর্নিমায় মেঘের দেশে

৯। কুউউ…ঝিকঝিক…..
ছবি তোলার স্থান : লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান, মৌলভীবাজার, সিলেট।
ছবি তোলার তারিখ : ১৯/১০/২০১৪ ইং

পথের হদিস : লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা থেকে এর দূরত্ব প্রায় ১৬০ কিলোমিটার, সিলেট শহর থেকে দূরত্ব হবে প্রায় ৬০ কিলোমিটার।

তবে যেতে হলে সবথেকে ভাল মাধ্যম হতে পারে ট্রেন। কমলাপুর স্টেশন থেকে সিলেটগামী ট্রেনে উঠে নামবেন শ্রীমঙ্গলে, সময় লাগবে প্রায় ৫ থেকে ৬ ঘন্টা। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটারের দূরত্বে এই উদ্যান। সিএনজি অথবা রিকশাতে করে খুব কম সময়ে পৌঁছে যেতে পারবেন।

আর বাসে যেতে চাইলে ঢাকা থেকে মৌলভীবাজারগামী যেকোন বাসে উঠে পড়লেই হবে, মৌলভীবাজার শহর থেকেও যেতে পারবেন উদ্যানে সি এন জি অথবা লোকাল বাসে চড়ে।

১০। হিমছড়ির বাঁকে
ছবি তোলার স্থান : হিমছড়ি, কক্সবাজার।
ছবি তোলার তারিখ : ১৮/০৫/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কক্সবাজার > হিমছড়ি।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy

১০টি ফুলের ছবি – ১২

ভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…..

১। ফুলের নাম : ডাকুর

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : কাঠমালতি ডাকা হয় সম্ভবত।
প্রচলিত নাম : Shrub Vinca, Pink Kopsia, Kopsia Merah, Pink Gardenia, Pink Giant Shrub Periwinkle ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Kopsia fruticosa
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

২। ফুলের নাম : সুখ মুরালি

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : বাংলা: কালো বাসক, হিন্দি: গুলশাম, তামিল: নীলামূলি, তেলুগু: নীলাম্বরমু ইত্যাদি।
প্রচলিত নাম : Blue Sage, Blue Eranthemum, Eranthemum ই্ত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Eranthemum pulchellum
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৩। ফুলের নাম : ভূতনাগিনী

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম :
প্রচলিত নাম :
বৈজ্ঞানিক নাম :
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৪। ফুলের নাম : ধাত্রী

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : ধাই, বন মেহেন্দী, ধাউরা, অগ্নিজ্বালা ইত্যাদি।
প্রচলিত নাম : Fire Flame Bush, Shinajitea, Woodfordia, Red Bell Bush ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Woodfordia fruticosa
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৫। ফুলের নাম : শ্বেত আকন্দ

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সাদা আকন্দ
প্রচলিত নাম :
বৈজ্ঞানিক নাম :
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৬। ফুলের নাম : সর্পগন্ধা

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সর্পমূল, সর্পাদনী, সর্পক্ষী, চন্দ্রা, চন্দ্রাবাঘা ইত্যাদি।
প্রচলিত নাম : Indian Snakeroot, Snake Root, Snakewood, Insanity Herb, Devilpepper, Rauwolfia, Serpentine Wood, Serpentina, Serpentwood ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Rauvolfia serpentina
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৭। ফুলের নাম : সর্পগন্ধা

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : সর্পমূল, সর্পাদনী, সর্পক্ষী, চন্দ্রা, চন্দ্রাবাঘা ইত্যাদি।
প্রচলিত নাম : Indian Snakeroot, Snake Root, Snakewood, Insanity Herb, Devilpepper, Rauwolfia, Serpentine Wood, Serpentina, Serpentwood ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Rauvolfia serpentina
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৮। ফুলের নাম : অশ্বগন্ধা

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম :
প্রচলিত নাম : Ashwagandha, Indian ginseng, Poison gooseberry, Winter cherry
বৈজ্ঞানিক নাম : Withania somnifera
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৯। ফুলের নাম : রাজজুঁই

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : রাজ চামেলি
প্রচলিত নাম : Angelwing Jasmine, Royal jasmine, Shining jasmine, Star jasmine, Windmill jasmine
বৈজ্ঞানিক নাম : Jasminum nitidum
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

১০। ফুলের নাম : ক্রিম ডাবল জবা

অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম :
প্রচলিত নাম : cream double jaba
বৈজ্ঞানিক নাম : hibiscus orangeade double
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy - Copy

১০টি ভ্রমণ চিত্র – ২

সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠ থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণে ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই থ্রেডে যেগুলি আগেই ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছে ।

১। ঝুলন্ত সেতু
ছবি তোলার স্থান : ঝুলন্ত সেতু, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/০১/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > রাঙ্গামাটি > ঝুলন্ত সেতু

২। পাহাড়ি কুটির
ছবি তোলার স্থান : নীলগিরি যাওয়ার পথে, বান্দরবান।
ছবি তোলার তারিখ : ২৯/০১/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > বান্দরবান > নীলগিরি।

৩। গোপীনাথ জিউর মন্দির
ছবি তোলার স্থান : আচমিতাভোগ বেতাল, কটিয়াদী, কিশোরগঞ্জ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/২/২০১৭ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কিশোরগঞ্জ > কটিয়াদী > গোপীনাথ জিউর মন্দির।

৪। আড়াই দিনকা ঝোপড়া
ছবি তোলার স্থান : আড়াই দিনকা ঝোপড়া, আজমের, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/৩/২০১৪ ইং
কথিত আছে এই মসজিদটি আড়াই দিনে বানানো হয়েছিলো জ্বিনদের দিয়ে। তবে কাজ সম্পূর্ণ করতে পারেনি।

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > দিল্লী > আজমের।
বা ঢাকা > কলকাতা > জয়পুর > আজমের।
বা আরো নানান ভাবে যাওয়া যায়।

৫। জিন্দাপীরের মসজিদ
ছবি তোলার স্থান : বাগেরহাট।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/১১/২০১৪ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > বাগেরহাট > খানজাহান আলরি মাজারের অল্প দূরত্বে।

৬। বেতাব ভ্যালী
ছবি তোলার স্থান : বেতাব ভ্যালী, পেহেলগাম, কাশ্মির, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/৫/২০১৫ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > জম্মু > পেহেলগাম > বেতাব ভ্যালী।

৭। পাহাড়ি নদী
ছবি তোলার স্থান : পেহেলগাম, কাশ্মির, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/৫/২০১৫ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > জম্মু > পেহেলগাম।

৮। একলা পথে
ছবি তোলার স্থান : মেরিন ড্রাইভ, কক্সবাজার।
ছবি তোলার তারিখ : ১৮/০৫/২০১৪ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কক্সবাজার > মেরিন ড্রাইভ।

৯। ট্রাম
ছবি তোলার স্থান : কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ২২/০৫/২০১৫ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > কলেজ স্ট্রিট।
ওয়ার্ল্ড হেরিটাজ কালকাতার ট্রামটি নাতীকে দেখাচ্ছেন এক দাদা।

১০। ঢেউ
ছবি তোলার স্থান : ছেড়াদ্বীপ, সেন্টমার্টিন।
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/০১/২০১২ ইং

পথের হদিস : ঢাকা > টেকনাফ > সেন্টমার্টিন > ছেড়াদ্বীপ।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy - Copy

ফুলের নাম : তমাল

তমালের কথা শুনেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া যেমন দুষ্কর তেমনি, তমাল গাছ বা ফুল দেখেছেন এমন লোকের সংখ্যাও খুব বেশী নেই।

বাংলা সাহিত্যে তমালের উপস্থিতি উজ্জ্বল। হিজল-তমালের কথা যেমন আছে তেমনি আছে তাল-তমালের কথাও।

তবুও রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন-
‘কোন তমালের কাননতলে মধ্যদিনের তাপে
বনচ্ছায়ার শিরায় শিরায় তোমার সুর কাঁপে।’

পল্লিকবি জসীমউদ্দীন বলেছেন-
‘জালি লাউয়ের ডগার মত
বাহু দুখানি সরু
গা-খানি তার শাওন মাসের
যেন তমাল তরু’।

লোক সাহিত্যে আছে-
“না পেড়াইও রাধার অঙ্গ
না ডুবাই ও জলে,
মরিলে তুলিয়া রাইখো
তমালের ও ডালে”।

সাহিত্যে যতোই তমালবন্দনা হোক প্রকৃতিতে তমালের উপস্থিতি কিন্তু অতিনগন্য, প্রায় দেখা যায়না বললেই চলে।

তমালের অন্যান্য নাম : বনগাব, মহেশকাণ্ড, বিস্তেন্দু, জগলকান্তি, মানজাকারা, ব্যাংকিনি, ভাক্কনাই, কাল ধোয়া, কেন্দু, দাকানান ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Mottled Ebony, Bombay ebony, Mountain persimmon
বৈজ্ঞানিক নাম : Diospyros montana বা Diospyros cordifolia

তমালের ফল বিষাক্ত। এমনকি পাতাও মাছেদের জন্য ক্ষতির। তবে তমালের প্রতিটা অংশই ভেষজ গুণ সমৃদ্ধ।

তমাল নিয়ে একটা প্রচলিত চুটকিও রয়েছে-
এক শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছিলেন – কপল ভিজিলো নয়নেরই জলে….
হঠাত এক ছাত্র মাঝ পথে বাধা দিয়ে বললো স্যার চোখের জলে কপাল কেমনে ভিজবো?
রেগে গিয়ে স্যার বললেন – দাঁড়া ভিজানোর ব্যবস্থা করতেছি।
“কপল ভিজিলো নয়নেরই জলে,
পা দুটি তার বাঁধা ছিল তমালেরই ডালে।”

ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০২/০৪/২০১৭ ইং, ০৩/০৩/২০১৮ ইং এবং ১৭/০৩/২০১৮ ইং

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy

১০টি ফুলের ছবি – ১১

ভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…..

১। ফুলের নাম : ঝুমকো লতা ফুল

অন্যান্য নাম : লাল ঝুমকো লতা, ঝুমকা লতা, রাধিকা নাচন, কৃষ্ণকমল, রাখী ফুল ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Red passion flower, Red Granadilla scarlet passion flower, passion flower ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Passiflora coccinea
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

২। ফুলের নাম : উদাল

অন্যান্য নাম : চালা, চান্দুল, কাটিরা, গড-গুডালা ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Hairy Sterculia, Elephant rope tree
বৈজ্ঞানিক নাম : Sterculia villosa
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৩। ফুলের নাম : লতাকস্তুরী

অন্যান্য নাম : কস্তুরী লতিকা, কস্তুরীদানা, মুস্কাদানা, গন্ধপুরা ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Abelmosk, ambrette seeds, annual hibiscus, Bamia Moschata, Galu Gasturi, muskdana, musk mallow, musk okra, musk seeds, ornamental okra, rose mallow seeds, tropical jewel hibiscus, Yorka okra ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Abelmoschus moschatus
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৪। ফুলের নাম : রাসপাতিয়া (আসাম

অন্যান্য নাম : বিমচল
ইংরেজি ও কমন নাম :
বৈজ্ঞানিক নাম : Strobilanthes scaber Nees
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৫। ফুলের নাম : পানিতিরা

অন্যান্য নাম :
ইংরেজি ও কমন নাম : Chinese Foldwing
বৈজ্ঞানিক নাম : Dicliptera chinensis
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৬। ফুলের নাম : মান্দার

অন্যান্য নাম : মাদার, পারিজাত (পরিজাত), মান্দর, মন্দার, বুনো পলাশ ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Tiger’s Claw, Indian Coral Tree, Coral Tree, Sunshine Tree, Lenten tree ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Erythrina variegata
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৭। ফুলের নাম :পদ্ম

অন্যান্য নাম : কমল, শতদল, সহস্রদল, উত্পল, মৃণাল, পঙ্কজ, অব্জ, অম্বুজ, নীরজ, সরোজ, সরসিজ, সররুহ, নলিনী, অরবিন্দ, রাজীব, ইন্দিরা, কুমুদ, তামরস ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Lotus, ndian lotus, sacred lotus, bean of India, Egyptian bean ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Nelumbo nucifera
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৮। ফুলের নাম : অর্কিড

অন্যান্য নাম :
ইংরেজি ও কমন নাম :
বৈজ্ঞানিক নাম :
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

৯। ফুলের নাম : অর্কিড

অন্যান্য নাম :
ইংরেজি ও কমন নাম :
বৈজ্ঞানিক নাম :
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

১০। ফুলের নাম : পানামা গোলাপ

অন্যান্য নাম : পানামা রোজ, রনডেলেশিয়া, পানামার সুগন্ধি গোলাপ ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Fragrant Panama Rose, Sweet Smelling Rondeletia, Rondeletia, Panama-rose ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Rondeletia odorata
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বোটানিক্যাল গার্ডেন, মিরপুর, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৩/০৩/২০১৮ ইং

Lunar eclipse 18 - (11)

পূর্ণগ্রাস চন্দগ্রহণ ২০১৮

পূর্ণগ্রাস চন্দগ্রহণ ২০১৮

আগামী ২৭শে জুলাই রাতে পূর্ণগ্রাস চন্দগ্রহণ হবে। আসলে ভুল বলা হল। যে সময় চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে তখন আমাদের দেশে ঘড়িতে সময় হবে রাত ১২টা ২৪ মিনিট, ফলে ক্যালেন্ডারের নিয়মে তখন ২৮ তারিখ হয়ে যাবে।

অন্যদিক থেকে আবার বলা যায় ২৭ তারিখ রাত ১১টা ১৪ মিনিটে চাঁদ পৃথিবীর উপচ্ছায়ায় ঢুকে প্রাথমিক উপচ্ছায়া গ্রহণ শুরু হবে, যদিও একে ঠিক গ্রহণ বলা যায় না। এই সময় চাঁদের আলো ধীরে ধীরে কমতে থাকবে কিন্তু সত্যিকারের গ্রহণ শুরু হবে রাত ১২টা ২৪ মিনিটে। তখন থেকে চাঁদ পৃথিবীর প্রচ্ছায়ায় ঢুকা শুরু করবে আর ধীরে ধীরে চাঁদ ঢেকে যেতে শুরু করবে অন্ধকারে। একে বলে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ । রাত ১টা ৩০ মিনিটে চাঁদ পুরপুরি অন্ধকারে ঢেকে গিয়ে শুরু হবে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ। রাত ৩টা ১৩ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে এই পূর্নগ্রহণের কাল। অর্থাৎ ১০৩ মিনিট পর্যন্ত আকাশে কোন চাঁদ থাকবে না। তারপর চাঁদ ধীরে ধীরে বের হতে শুরু করবে অন্ধকার থেকে। শুরু হবে আবারও আংশিক চন্দ্রগ্রহণ। ভোর ৪টা ১৯ মিনিটে চাঁদ আংশিক চন্দ্রগ্রহণ থেকে মুক্ত হবে। তখন চাঁদের পুরটা দেখা গেলেও উপচ্ছায়ার ভিতরে থাকার কারণে চাঁদের আলো কিছুটা ম্লান থাকবে। ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে চাঁদ গ্রহণের সমস্ত প্রভাব কাটিয়ে ৬ ঘণ্টা ১৪ মিনিট পরে বেরিয়ে আসবে স্ব-মহিমায়। কিন্তু তার অনেক আগেই ভোর ৫টা ২৮ মিনিটে ঢাকার আকাশে সূর্যোদয় হয়ে আলো ফুটতে শুরু করবে।

উপরের অংশটুকু পরে থাকলে কয়েকটা জিনিস হয়তো কেউ কেউ জানতে চাইতে পারেন। আমার ভাসা ভাসা জ্ঞানে যতটুকু সম্ভব সহজ ও সরল ভাষায় বলার চেষ্টা করছি।

চন্দ্রগ্রহণ কি?
পৃথিবী উপবৃত্তাকার কক্ষপথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে, আবার চাঁদও উপবৃত্তাকার কক্ষপথে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। কক্ষপথ পরিভ্রমণের এক পর্যায়ে পূর্ণিমার রাতে চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে পৃথিবী এসে যায়।

সেই সময় যদি সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ এই তিনজন এক সমতলে এবং এক সরলরেখায় চলে আসে তখন সূর্যের আলো পৃথিবীতে বাঁধা পড়ে মহাকাশের বিশাল এলাকা জুড়ে পৃথিবীর ছাড়া পরে। পূর্ণিমার চাঁদ যখন সেই ছায়াতে ঢুকে তখনই ঘটে চন্দ্রগ্রহণ।

প্রতি মাসে পূর্ণিমা হয় কিন্তু চন্দ্রগ্রহণ হয় নাকেন?
প্রতি মাসে একবার করে পূর্ণিমা হয় এবং চাঁদ ও সূর্যের মাঝখানে পৃথিবী এসে যায়। পৃথিবীর ছায়াও ছড়িয়ে পরে। কিন্তু তবুও প্রতি পূর্ণিমাতে চন্দ্রগ্রহণ হয় না। এর কারণ হচ্ছে সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ এই তিনজন সব সময় একই সমতলে অবস্থান করে না।

চন্দ্র গ্রহণ হতে হলে সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ এই তিনজন এক সমতলে এবং একই সরল রেখায় আসতে হবে পূর্ণিমার দিনে। ঠিক সেই সময় চাঁদের কক্ষপথের নির্দিষ্ট দুটি অংশে যদি চাঁদের অবস্থান হয় তখনই কেবল চন্দ্রগ্রহণ ঘটে।

পৃথিবীর ছায়ার কয় প্রকার?
সূর্যের আলো পৃথিবীতে বাধা পেয়ে মহাকাশে তার যে ছায়া পরে তা দুই রকমের। এক উপচ্ছায়া এবং দুই প্রচ্ছায়া।

প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া কি?
চন্দ্রগ্রহণ কত প্রকার?
কোন চন্দ্রগ্রহণ কখন হয়?

ছায়ার কেন্দ্রী অংশে থাকে প্রচ্ছায়া অঞ্চল। এই অঞ্চলে সূর্যের আলো একদমই পৌঁছতে পারে না। চাঁদ যখন এই অঞ্চলে থাকে তখন চন্দ্রগ্রহণ হয়। চাঁদ যখন আংশিক প্রচ্ছায়া অঞ্চলে থাকে তখন আংশিক চন্দ্রগ্রহণ হয় আর চাঁদ যখন সম্পূর্ন প্রচ্ছায়া অঞ্চলে থাকে তখন পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হয়।

অন্যদিকে প্রচ্ছায়া অঞ্চলের দুই দিকে অনেকটা এলাকা জুড়ে থাকে উপচ্ছায়া অঞ্চল। উপচ্ছায়া অঞ্চলে সূর্যের আলো কিছু পরিমাণ পৌঁছায়। ফলে চাঁদ যখন শুধুমাত্র উপচ্ছায়ায় অবস্থান করে তখন কোন গ্রহণ ঘটে না, চাঁদকে শুধু কিছুটা ম্লান দেখায়।

খালি চোখে কি চন্দ্রগ্রহণ দেখা উচিৎ?
চন্দ্রগ্রহণ দেখার জন্য কোন প্রস্তুতির দরকার নেই। খালি চোখে কোন সমস্যা ছাড়াই চন্দ্রগ্রহণ দেখা যায়।

বি.দ্র. উপরের সমস্ত চিত্র নেট থেকে সংগ্রহীত ও সামান্য পরিমার্জীত করা হয়েছে।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy - Copy

১০টি ভ্রমণ চিত্র – ১

সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠ থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণে ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই থ্রেডে যেগুলি আগেই ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছে ।

১। আলোক গোলক

ছবি তোলার স্থান : যমুনা সেতু।
ছবি তোলার তারিখ : ২৩/৫/২০১৪ ইং
পথের হদিস : ঢাকা > যমুনা সেতু।

২। প্রতিক্ষা

ছবি তোলার স্থান : সাজেক, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ১৩/১০/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দীঘিনালা > সাজেক।

৩। মেঘ সাগরে

ছবি তোলার স্থান : সাজেক, রাঙ্গামাটি।
ছবি তোলার তারিখ : ১৪/১০/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > দীঘিনালা > সাজেক।

৪। বালিয়াপাড়া জমিদার বাড়ির একাংশ

ছবি তোলার স্থান : বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়নগঞ্জ।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/১০/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > আড়াইহাজার > সাটুরিয়া > বালিয়াপাড়া।

৫। হাওয়াখানা পুকুর

ছবি তোলার স্থান : বালিয়াটি জমিদার বাড়ীর একটু আগে, মানিকগঞ্জ
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > মানিকগঞ্জ > সাটুরিয়া > বালিয়াটি জমিদার বাড়ী।

৬। হাওয়াখানা পুকুর

ছবি তোলার স্থান : বালিয়াটি জমিদার বাড়ীর একটু আগে, মানিকগঞ্জ
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > মানিকগঞ্জ > সাটুরিয়া > বালিয়াটি জমিদার বাড়ী।

৭। বালিয়াটি জমিদার বাড়ী

ছবি তোলার স্থান : বালিয়াটি জমিদার বাড়ী, মানিকগঞ্জ
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > মানিকগঞ্জ > সাটুরিয়া > বালিয়াটি জমিদার বাড়ী।

৮। ছয়আনি জমিদার বাড়ি

ছবি তোলার স্থান : ছয় আনি জমিদার বাড়ি, মানিকগঞ্জ
ছবি তোলার তারিখ : ২৫/১১/২০১৬ইং
পথের হদিস : ঢাকা > মানিকগঞ্জ > সাটুরিয়া > ছয়আনি জমিদার বাড়ি।

৯। গৌতম বুদ্ধ

ছবি তোলার স্থান : অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার, খাগড়াছড়ি।
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০১/২০১৪ ইং
পথের হদিস : ঢাকা > খাগড়াছড়ি > অপরাজিতা বৌদ্ধ বিহার।

১০। রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি তোলার স্থান : জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, কলকাতা, ভারত।
ছবি তোলার তারিখ : ০৫/১২/২০১৪ ইং
পথের হদিস : ঢাকা > কলকাতা > জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি।

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy

১০টি ফুলের ছবি – ১০

ভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…..

১। ফুলের নাম : কৃষ্ণচূড়া

অন্যান্য নাম : গুলমোহর, রক্তচূড়া ইত্যাদি।
ইংরেজি ও কমন নাম : Flame Tree, Royal Poinciana ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Delonix regia
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : বাড্ডা, ঢাকা।
ছবি তোলার তারিখ : ০৮/০৫/২০১৬ ইং
পড়তে থাকুন ১০টি ফুলের ছবি – ১০

7 - Sonakand Durgo (67) - Copy

আমার দেখা প্রচীন মসজিদ – ২য় পর্ব

প্রাচীন স্থাপত্য দেখার আলাদাটা একটা আকর্ষণ আছে। আমি মাঝে মাঝেই সুযোগ হলে তাদের দেখতে বেরহই। প্রাচীন স্থাপত্য গুলির মধ্যে বাংলাদেশে মসজিদগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রাচীন মসজিদগুলি প্রমান করে কতটা আদিতে দেশের ঐ অঞ্চলে ইসলামের প্রচার ও প্রসার ঘটেছিলো। এই প্রাচীন মসজিদগুলি আমাদের দেশের ইতিহাসেরই অংশ। আজ আমার দেখা ৫টি প্রচীন মসজিদের ছবি এখানে রইলো। প্রতি পর্বেই আমার দেখা ও ছবি তোলা ৫টি করে প্রাচীন মসজিদের ছবি ও সামান্য তথ্য উপস্থাপন করবো।

৬। : বজরা শাহী মসজিদ

অবস্থান : নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরা ইউনিয়ন
জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23°00’14.5″N 91°05’34.8″E
নির্মাতা : জমিদার আমানউল্যাহ এবং পরবর্তীতে আলী আহাং এবং সুজির উদ্দিন চীনা মাটির পাত্রের টুকরা ও গ্লাস দ্বারা মসজিদের শোভাবর্ধন করেন।
নির্মাণকাল : মোগল সম্রাট মুহাম্মদ শাহের আমলে ১৭৩২ সালে নির্মিত হয়। মসজিদ তৈরির ১৭৭ বছর পর ১৯০৯ সালে একবার মেরামত করা হয়।
ছবি : নিজ
ছবি তোলার তারিখ : ১৮/০৮/২০১৭ ইং
পথের হদিস : নোয়াখালী জেলার মাইজদী হতে সোনাইমুড়ী গামী যেকোন লোকাল বাস সার্ভিস/ সিএনজি অটোরিক্সাযোগে বজরা হাসপাতালের সম্মুখে নেমে রিক্সা বা পায়ে হেঁটে ২০০ গজ পশ্চিমে গেলে বজরা শাহী মসজিদে পৌঁছা যাবে।

৭। : চুনাখোলা মসজিদ

অবস্থান : চুনাখোলা গ্রাম, বাগেরহাট।
জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 22°40’42.8″N 89°43’55.8″E
নির্মাতা : স্থানীয় জনশ্রুতি মতে, মসজিদটি খান জাহানের কোনো কর্মচারী নির্মাণ করেছিলেন। ইটের দেয়ালসমূহ নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরে ১৯৮০ সালে ইউনেস্কোর সহায়তায় সংস্কার করা হয়।
নির্মাণকাল : চুনখোলা মসজিদটি ১৫ শতকে নির্মিত।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/১১/২০১৪ ইং
ছবি : নিজ
পথের হদিস : ঢাকা থেকে সরাসরি বাগেরহাটে বাস যায়। ভাড়া নন এসি ৪৫০ টাকার মত। বাসের হেলপারকে বলে রাখলে ষাট গম্বুজ মসজিদের সামনে নামিয়ে দিবে। সেখান থেকে ইজিবাইক নিয়ে অনায়াসেই চলে যাওয়া যায় চুনাখোলা মসজিদ।

৮। : আবদুল হামিদ জামে মসজিদ

অবস্থান : গোয়ালদি, সোনারগাঁ।
জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23°39’24.9″N 90°35’36.8″E
নির্মাতা : জনৈক আবদুল হামিদ শাহ কর্তৃক মসজিদটি নির্মিত হয়।
নির্মাণকাল : শিলালিপির সাক্ষ্য মতে ১৭০৫ খ্রিস্টাব্দে (১১১৬ হি.) এটি নির্মাণ করা হয়।
ছবি : নিজ
ছবি তোলার তারিখ : ২৮/১০/২০১৬ ইং
পথের হদিস : ঢাকা থেকে প্রথমে যেতে পারেন বাসে মোগড়াপাড়া। সেখান থেকে অটোরিকসায় সোনারগাঁও হয়ে গোয়ালদি গ্রামের গোয়ালদি মসজিদের সামনে। তাছাড়া সায়দাবাদ থেকে সরাসরি বাস যায় পানাম নগরে। সেখান থেকে রিকসা করে চলে যাওয়া যাবে গোয়ালদি মসজিদ। গোয়ালদি মসজিদের কাছেই আবদুল হামিদ জামে মসজিদ।

৯। : পুরান বাজার জামে মসজিদ

অবস্থান : পুরান বাজার, চাঁদপুর।
জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23°13’36.4″N 90°38’25.8″E
নির্মাতা : বজলুল গণি পাটওয়ারী।
নির্মাণকাল : ১৯০১-১৯০৬ ইং সাল।
ছবি : নিজ
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০১/২০১৭ ইং
পথের হদিস : ঢাকার সদরঘাট থেকে লঞ্চ বা সায়দাবাদ থেকে গাড়িতে চাঁদপুর। খেয়া পার হয়ে বা ঘুর পথে রিক্সায় পুরান বাজার জামে মসজিদ।

১০। : হাজীগঞ্জ বড় মসজিদ

অবস্থান : হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর।
জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23°15’05.9″N 90°51’15.1″E
নির্মাতা : হাজী আহমদ আলী পাটোয়ারী।
নির্মাণকাল : মসজিদের প্রতিষ্ঠাকাল ১৩৩৭ বঙ্গাব্দ।
ছবি : নিজ
ছবি তোলার তারিখ : ২৭/০১/২০১৭ ইং
পথের হদিস : ঢাকা থেকেবাসে গেলে চাঁদপুরের বাস স্টেন্ডের আগেই হাজীগঞ্জ নামতে হবে। আর লঞ্চে গেলে লঞ্চ থেকে নেমে লোকাল বাস বা অন্য পরিবহনে আসতে হবে হাজীগঞ্জ বড় মসজিদে।