দেবদারু তলায় প্রায় দেখা হতো এক বৈষ্ণবীর সনে
ব্রত ছিল তার মজিবে না আর কোন পুরুষ প্রেমে;
ছিল এক বামন ঠাকুর; কেঁড়ে নিল তার সব জীবন-যৌবন
সে হতে বৈষ্ণবী; ঘুরে দেশে দেশে, নিয়ে সন্ন্যাসি মন ।
ভাঙতে বৈষ্ণবীর ভ্রম, সেজেছিলাম সাধুজন
ব্রত নিয়েছিলাম কভু হানিবো না আঘাত, হবো বিশ্বাসী জন
কাজে-অকাজে ছুটে যেতাম দেবদারু তলে
প্রায়শ দেখা হয়ে যেত বৈষ্ণবীর সনে ।
জানি না কীসের ছলে, এ পথকেই সে নিল আপন করে
আমার আসতে হতো দেরি; তবু বৈষ্ণবী থাকতো অপেক্ষাতে,
যবে বৈষ্ণবী বুঝে নিয়েছে পুরোপুরি আমি মজেছি তার প্রেমে
তখনি কেটে পড়েছে; বামন ঠাকুরের প্রতিশোধ আমাকে দিয়ে নেবে বলে !