বিভাগের আর্কাইভঃ আড্ডা

পাশবিক পশুত্বের স্বপ্ন

dog_take_cow_milk1447805387

বেশ কিছুদিন ধরে একটা স্বপ্ন মাথায় ঘুর ঘুর করছে কিন্তু ঠিক গুছিয়ে প্রকাশ করতে পারছি না। আচ্ছা, চার পায়ে হেটে বনে যারা বাস করে কিংবা ঘুরে বেড়ায় তাদের আমরা পশু বলি, তাই না? আর আমরা? আমরা হলাম ‘মানুষ’ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ প্রাণী! আমরা রকেট বানিয়ে চাঁদে যেতে পারি, উড়োজাহাজে করে লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, প্যারিস যেতে পারি, টেস্ট টিউব বেবির জন্ম দিতে পারি, মানুষের দেহ কেটে রোগ সারাতে পারি, ঘরে বসে কিংবা রাস্তায় হাটতে হাটতে ঢাকা থেকে টোকিওতে কথা বলতে পারি, মগজ ধোলাই করে মনুষ্য নিধন কাজে লাগাতে পারি আবার ইচ্ছা করলে ২/৪ হাজার কোটি গরম টাকা আত্মসাৎ করতে পারি, ২০০ তলা দালান বানিয়ে স্বর্ণ বা হিরা মানিক মতি মুক্তা দিয়ে সাজিয়ে বসত করতে পারি। কী না পারি? আমরা সবই পারি।
আর একজন মানুষকে কেটে টুকরা টুকরা করে কিমা বানিয়ে মেরে ফেলে সেপটিক ট্যাংকে লুকিয়ে রাখতে পারি, দুই টাকার জন্য জীবন্ত মানুষের গায়ের চামড়া তুলে লবণ মাখিয়ে ক্ষ্যাপা নৃত্য দেখতে পারি। প্রেমের আহবানে সাড়া না দিলে রাতের অন্ধকারের কোন প্রয়োজন নেই দিনের আলোতে প্রকাশ্যে কুপিয়ে কুপিয়ে মেরে ফেলতে পারি আসলে আমাদের কোন জুরি নেই। এমন সময়ে কেও হাতের মোবাইল দিয়ে ছবি তুলতে ব্যস্ত থাকে আবার কেও তামাশা দেখার জন্যে ভিড় করে। আমরা যা ইচ্ছা তাই করতেও পারি করাতেও পারি।
এত কিছু করার পরে ক্যামেরা হাতে আমাদের সাংবাদিক সাহেবরা ঘটা করে ছবি তুলে নিয়ে যায়। পরের দিন খবরের কাগজে সংবাদ ছাপা হয় পাশবিক নির্যাতন! অতপর আহারে! উহ! আহ! এমনও করতে পারি।
download

কিন্তু ওই যে যাদের কথা বলছিলাম যারা বনে বসতি গেড়েছে। তারা কি নিতান্ত ক্ষুধার তাড়না ছাড়া এমন করে কাউকে কুপিয়ে মেরে ফেলতে পারে? তাহলে আমরা “পাশবিক” শব্দটা কেন ব্যবহার করি? কেন বলি না মানবিক নির্যাতন! বনের ওই চার পেয়ে প্রাণীরা এ কথা যেদিন জানতে পারবে সেদিন কি ওরা আমাদের ক্ষমা করবে ভেবেছেন? সেদিন ওরা কি বলবে, মানবিক পশুত্ব না কী?
স্বপ্নের শেষটা আর দেখা হয় না।

জীবনের অণু পরমাণু-৫

–সময়ের অধিকার—
এইতো গত বিষ্যুদবারে আমার শশুর শাশুড়ির কুলখানিতে গিয়েছিল আমার স্ত্রী, দুই কন্যা এবং আমার মেঝ কন্যার ছেলে আমার শাহানশাহ রিজভান রিহান। মানিকগঞ্জে নিজের নানা বাড়ি এবং মায়ের নানাবাড়িতে তার এই প্রথম যাত্রা। খুব ভয়ে ভয়েই ছিলাম একেবারে গ্রামে গিয়ে তার কেমন অবস্থা হবে। আমি পরদিন শুক্রবার সকালে যাব। আমার গিন্নী অবশ্য একা কোথাও যেতে চায় না কিন্তু বিশেষ প্রয়োজনের খাতিরে মেয়ে নাতিদের নিয়ে যেতে হয়েছে। যথারীতি শুক্রবার সকালে অন্যান্য বারের মত আমি অপেক্ষায় আছি ভোরেই একটা ফোন আসবে “উঠেছ?”, আবার একটু পরে আর একটা ফোন “ নাশতা করে রেডি হয়েছ?” আবার একটু পরে আর একটা ফোন “বের হয়েছ, সাবধানে এসো, সাথে পানি আর কয়েকটা বিস্কুট নিয়ে বের হয়ো!”
কিন্তু আমি আশা করলে হবে কি, কোন ফোন এলো না। আমি সময়মত বের হলাম। বাসে উঠলাম, মানিকগঞ্জ পর্যন্ত গেলাম কিন্তু না কোন ফোন নেই!
কারণ, তিনি ব্যস্ত রয়েছেন ঐ যে আমার শাহানশাহ জনাব রিজভান রিহান সাহেবকে নিয়ে। ঝিটকা পৌঁছে ফোন দিলাম আমি ঝিটকা এসেছি, কিছু কি নিয়ে আসতে হবে? না আর কিছু লাগবে না শুধু তোমার ভাইয়ার জন্য পানি নিয়ে এসো।
বাড়ি পৌঁছে দেখি রিহান সাহেব বেশ আমোদেই আছে। বাড়ির গরু, হাস-মুরগী, অনুষ্ঠানের রান্না বান্না, অনেক লোকজনের আনাগোনাতে সে গ্রামীণ জীবনের বৈচিত্র্য খুবই উপভোগ করছে, বুঝলাম এটাই এখন সময়ের অধিকার, তাকে সময় দিতে গিয়ে আমাকে ফোন করার সময় কোথায়?

আবার জমবে মেলা শব্দনীড়

শব্দনীড় ব্লগে সাথে জড়িয়ে আছে অনেক দিনের আবেগ। শুধু আমার একার নয় অনেকের। এক সময় অনেক ভাল ভাল ব্লগ লেখক ছিলেন এই ব্লগে সক্রিয়। তাদের নানাধর্মী লেখায় উত্সবমুখর পরিবেশ ছিল এখানে। অনেক সম্ভবনা তৈরি করেও শেষ হয়ে গেছে সেইসব আনন্দমূখর দিন।

ব্লগ চালিয়ে রাখতে যে টাকা পয়সা ব্যয় করতে হয় তার জোগার হচ্ছিল না, তাই ব্লগটি বন্ধ হয়ে পরে। সেই সমস্যা সমাধান হয়েছে। এখানে পুনরায় সক্রিয় হোন। আপনাদের কাছে টাকা পয়সার সাহায্য চেয়ে আর পোষ্ট আসবে না। এ কথা এ কারণে বললাম অনেক ভাল ভাল ব্লগ লেখক কথা প্রসংগে আমাকে জানিয়েছেন যে এখানে সক্রিয় হলেই টাকা পয়সার কথা বলা হয়।

পরিশেষে এই আবেদন করছি আসুন এখানে নিত্য নতুন নতুন কনসেপ্ট নিয়ে এখানে সক্রিয় হই। আর কিভাবে ব্লগটিকে বেগবান আর প্রাণবন্ত করে তোলা যায় সেই বিষয়ে নিজেদের মতামত তুলে ধরি।

ব্লগিং এ আদবকায়দা শালীনতা

how-often-blog-why-blogging-writing-ideas

ব্লগিং এর আদবকায়দা কিংবা শালীনতা :

অনেকের অনেক রকম নেশা থাকে যেমন ছুটির দিনে বা অবসরে বড়শী ফেলে মাছ ধরে, কেউ ফুলের বাগান কিংবা শাকসবজির বাগান করে আবার কেউ খেলাধুলা করে। এই ধরনের নেশাগুলি কিন্তু সবই নেশার মাধ্যমে কিছু প্রাপ্তি বা সহজ কথায় বলা যায় সব কিছুই গঠন মূলক কাজকর্ম। ঠিক তেমনি ব্লগিং কারো কোন পেশা নয় এটা একটা নির্মল নেশা। অহেতুক গালগল্প না করে, অহেতুক আড্ডা না দিয়ে কিংবা অকাজের কোন চিন্তা ভাবনা বা দুশ্চিন্তা না করে যারা ব্লগিং করেন তাদের সালাম জানাচ্ছি এবং সার্বিক শুভকামনা করছি।

ব্লগিং যারা করেন তাদের প্রত্যেকেরই ছোট কিংবা বড় নানা ধরনের স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কোন কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নানা ধরনের ডিগ্রি আছে আমরা এটা ধরেই নিতে পারি। কারণ এখানে কেবল হাজিরা দিলেই হয় না এখানে এলে যেকোনো বিষয়েই হোক কিছু না কিছু লিখতে হয় এবং সর্বোপরি একটু কম্পিউটার জ্ঞান থাকতে হয়। কম্পিউটারে শুধু word জানা থাকলেই হয় না সাথে ইন্টারনেট, গ্রাফিক্স বা এমনি অনেক কিছুই জানতে হয়। সেই হিসেবে আমরা ধরেই নিতে পারি তারা প্রত্যেকেই শিক্ষিত ব্যক্তি।

এখানে নিয়মিত বা অনিয়মিত যেভাবেই নিজ উপস্থিতি দিয়ে থাকুন না কেন আপনি কম বা বেশী কোনো পোস্ট দিচ্ছেন। কয়েকদিন ধরে চিন্তা ভাবনা করে অনেক পরিশ্রম করে কিছু লিখছেন আর তা ব্লগে প্রকাশ করছেন এবং সংগত কারণেই আপনার মনে একটা সুপ্ত ইচ্ছা জাগ্রত হয় আমি কেমন লিখলাম সে সম্পর্কে সবাই কি বলছে! অনেকেই এমনি তার মতামত দেন কিংবা অভিনন্দন জানান কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যার পোস্টে মন্তব্য করলেন তিনি সাধারণ ধন্যবাদটুক পর্যন্ত জানাতে কৃপণতা করেন এমনকি তিনি অন্য কারো পোস্ট দেখেনও না বা কোন মন্তব্যও করেন না। এটা আমরা কোন শিক্ষিত ভদ্রজনের কাছে কি এমনটা আশা করি? মোটেই না। তাহলে কেন আপনি শুধু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে থাকবেন? অন্যের পোস্টে আপনার মতামত ব্যক্ত করুন নিদেন পক্ষে আপনার পোস্টে করা মন্তব্যের প্রতি উত্তর দিন। এটুক ভদ্রতা কিন্তু আমরা সবাই আশা করতে পারি।

কেউ নিজেকে সবার চেয়ে উত্তম ভাবলে কি একসাথে ব্লগিং করা যায়? যায় না। তবে আমি নিজেও কিন্তু কবিতার পোস্ট দেখি না কারণ কবিতার জটিল কথা বোঝার মত জ্ঞান আমার নেই বা আমি এই ব্লগকে কবিতা সর্বস্ব ব্লগ হিসেবে দেখতেও চাই না। তবে মাঝে মাঝে যে কোথাও যাই না তাও আবার হলফ করে বলা যাবে না। কোথাও কোথাও যাই আবার সাধারণ ভাবে কিছু একটা বলতে হয় তাই বলে আসি কিন্তু পরে যখন দেখি আমার সেই সামান্য মতামতের কোন প্রতি উত্তর নেই তখন মনটা ভেঙ্গে যায়। এমনটা কি আপনার হয় না? নিশ্চয়ই হয়।

কাজেই আসুন না আমরা সবাই সবাইকে নিয়ে শব্দনীড়কে সুন্দর করে সাজিয়ে তুলি। সবাই সবার কৃত কর্মের প্রতি সম্মান জানাই এবং নিজেও সম্মানিত হই। আমরা কে কি করছি তাই এক জন আর একজনের কাজ দেখব দরকার হলে তাকে পরামর্শ দেব নতুনেরা শিখবে, বন্ধুরা আলোচনা করবে তবেই না জমবে নির্মল নিষ্কলুষ আড্ডা। আমরা সবাই সবার নিকট আত্মীয়ের মত ঘনিষ্ট বন্ধু হই!

শব্দনীড় তুমি ভাল থাক, দিনে দিনে তোমার বৈভব সরা বিশ্বে ছড়িয়ে পরুক এই কামনা করছি আর সেই সাথে আমরা সবাই এই শব্দনীড়ের ছায়াতলে বন্ধুত্বের হাত প্রসারিত করি এই প্রত্যাশা নিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি।

আবার দেখা হবে বন্ধু, হয়ত আগের মত শব্দনীড় আয়োজিত কোন পিকনিক কিংবা কোন জমকালো আড্ডায়। সবাইকে ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।

blogging

ব্লগিং এর মূলমন্ত্র

Bangla Blogeeer

আসলে আমরা একটা ব্লগে কি চাই?

সবাইকে এই কথাটাই মনে রাখতে হবে ব্লগিং কোন পেশা নয়। ব্লগিং করা সবারই একটা নেশা। এখানে প্রতিযোগিতার চেয়ে সহ অবস্থানটাই, সবার আগে বিবেচ্য। এখানে যে যা পারছে যে যা ভাবছে তা অন্যের কাছে প্রকাশ করে ছোট্ট একটু মতামত চাইছে। নিজের চেয়ে জ্ঞানে গুণে বড় বা নিজের সমসাময়িক এমন সবার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইছে। তবে এখানে লিখতে লিখতে যে কেউ কোনদিন হুমায়ুন আহমেদ বা ইমদাদুল হক হয়ে যাবে না, তার কি কোন নিশ্চয়তা আছে?

এখানে অনেকেই নয়; কেউ কেউ নিজের পরিচিতি অংশে নিজেকে এমন করে জাহির করছেন যেন, তিনি এ দেশের কোন একজন মস্ত মহাজন পদের জন্য নিজের বায়োডাটা সকলকে জানাচ্ছেন।

আসলে তার কোন প্রয়োজন আছে কি?
এখানে বিভিন্ন পেশার, বিভিন্ন চরিত্রের, বিভিন্ন পরিবেশের, বিভিন্ন পেশার ব্লগার রয়েছেন। কেউ হয়ত বিমানের পাইলট, কেউ হয়ত জাহাজের ক্যাপ্টেন, কেউ সরকারি সচিবালয়ের উপ-সচিব, কেউ কৃষক, কেউ ডাক্তার আবার কেউবা নিতান্ত কাঠমিস্ত্রি কিংবা সাধারণ দোকানদার। অতএব সঙ্গত কারণেই সবার মন, মনন, চিন্তাশক্তি, ধ্যান ধারনা, লেখার গভীরতা, ভাবনার প্রশস্ততা যার যার মতই। এদের কাউকে বাদ দিয়ে কিন্তু আমরা ব্লগিং করতে পারব না। সবাইকে নিয়েই আমাদের এক সাথে চলতে হবে। এতে যদি আপনার ভাল না লাগে তাহলে কে কি করবে বলুন! এখানে কারোও সাথে কারও প্রতিযোগিতা কাম্য নয়। কেউ কারো সাথে প্রতিযোগিতার জন্য এখানে আসেনি। প্রতিযোগিতা হয় সমসাময়িকদের সাথে। অসম প্রতিযোগিতা সুন্দর বা সহনীয় হয় না। সবাই সবার সঙ্গে মিশবে, ছোটরা নতুনরা বড়দের কাছে অভিজ্ঞদের কাছে শিখবে, আলাপ আলোচনা করবে তবেই না হবে সহ অবস্থান।

আর প্রতিযোগিতা যেখানে আছে, যে ব্লগেই এমন প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা ছিল বা আছে সেখানে কি নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পেরেছে কেউ? আর নিরপেক্ষতাই যদি না থাকে তাহলে আবার কিসের প্রতিযোগিতা? আমি ভাত রান্না করব, আপনি সুন্দর কবিতা লিখবেন, তিনি সুন্দর উপন্যাস লিখবেন, রহিম সুন্দর ফুল ফোটাবে, জামাল বাঘ শিকারের গল্প বলবে, কামাল রাঙ্গামাটি বা টোকিও বেড়াবার গল্প বলবে, মামুন খেজুরের রস খাবার ছবি দেখাবে, কোন সুন্দর বাগানের ছবি দেখাবে এদের কার সাথে কার প্রতিযোগিতা করবেন? কোন একটা নির্দিষ্ট বিষয় নিয়েই কি আর ব্লগ চলে? কখনও চলেছে বলে বিশ্বাসও করি না।

আপনি একে দেখে নাক সিটকাবেন, ওর ব্লগে যাবেন না, এর ব্লগে মতামত বা আপনার প্রতিক্রিয়া জানাবেন না, এতে আপনার মান রক্ষা হবে না, এমনকি আপনার লেখায় মতামত করলেও নিতান্ত ভদ্রতা করে হলেও তাকে চা নাস্তা খাওয়ানো তো দূরের কথা ধন্যবাদ টুকু জানাতে কৃপণতা করবেন তাহলে আর এক সাথে থাকার ইচ্ছা কেন? আপনি বড় পদে চাকরি করেন বলেই যদি আপনি বড় মানুষ হয়ে থাকেন, বড় কিছু লিখতে পারেন তাহলে তো আপনি ব্যবসায়িক সফল ব্যক্তি, আপনি আর কেন ব্লগিং করে সময় নষ্ট করবেন?

প্রতিযোগিতার মনোভাব ছেড়ে, ছোট বড়র বিভেদ ছেড়ে আসুন আমরা সবাই একই শব্দনীড়ের ছায়ায় বসে হাসি তামাশা করে, আনন্দ পাবার চেষ্টা করি, সময়গুলোকে রাঙ্গিয়ে তুলি। ক’দিনেরই বা এই জীবন! আসুন সবাই সবাইকে ভালবাসি। পরস্পরকে ভালবেসে নিজ অবস্থান থেকে শব্দনীড়কে রাঙ্গিয়ে তুলি।

সকলে আমরা সকলের তরে প্রবাদটি শুধু কথায় নয় কাজে ফুটিয়ে তুলি।

লেখকের বিড়ম্বনা

Writers Picture
আমি কোন লেখক বা সাহিত্যিক হবার জন্য হাতে কলম ধরিনি বা এই বিজ্ঞানের যুগে যেহেতু কলম দিয়ে লেখার প্রচলন উঠেই গেছে তাই বলা যায় কম্পিউটারের কি বোর্ডেও হাত দেইনি। তবে মনের গোপন কোণে যে এমন একটা সাধ সুপ্ত নেই সে কথাও জোর দিয়ে বলতে চাই না। নিতান্তই চাকরি থেকে অবসর নিয়ে সময় কাটাবার জন্য বিশেষ করে কারো মুখের গ্রাস কেড়ে নেয়ার চেষ্টা বা দলিল, নোট জাল করা বা কাউকে গুম করে মুক্তিপণ আদায় করা বা ডাহা মিথ্যে সাক্ষী দেয়া কিংবা কারো মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবার চিন্তা কিংবা কি করে মানুষের খাবারের সাথে ইট পাথরের গুড়ি কিংবা কাপড়ে দেয়ার রঙ কিংবা নর্দমার পানি বা নিদেনপক্ষে মানুষের খাবার অযোগ্য পদার্থ মেশানোর চিন্তা গুলি মাথায় এসে ভর না করে আমাকে রাতারাতি কোন বিখ্যাত আধুনিক মহান ব্যক্তিত্বের অধিকারী না করে ফেলতে পারে সেই চেষ্টা করতে চাই।

ফরমালিন এবং কার্বাইড দিয়ে পচা খাবার তাজা রাখা এবং ফলমূল পাকিয়ে মানুষের সামনে তুলে ধরার মহান চেষ্টা থেকে বিরত থাকার জন্যেই এই কাজে হাত দিয়েছি। আটা ময়দা দিয়ে এন্টিবায়োটিক বানানো, খড়ি মাটি দিয়ে স্যালাইন বানাবার প্রক্রিয়া শেখার আগ্রহ যাতে আমার মাথায় চেপে বসতে না পারে সেই অপ চেষ্টা করার জন্যেই এই কাজে রত থাকার চেষ্টা করি। এগুলি নাকি আধুনিকতা। তা ভাই আমি কিন্তু এত আধুনিক হতে চাই না সে কালের মানুষ সেকেলে থাকতে পারলেই ভাল। আমার যুগে আমার চাচাত ভাইকে দেখেছি ঝিটকার হাটে পাঁচ টাকায় একটা আধ মনি খাসি বিক্রি করে আট আনার রসগোল্লা কিনে এনেছিল তখন একশ টাকায় গরু পাওয়া যেত। আমি নিজেও আট আনা কেজি গরুর মাংস কিনেছি। যাক সেসব কথা, ওগুলি বললেতো বিশ্বাস করবেনই না উলটা আমাকে পা কিংবা মাথা গোল মনে করে সন্দেহের চোখে তাকাবেন তাই কি দরকার সেকালের কাহিনী গাইবার? নিজেই লিখি নিজেই পড়ি এসব কিছু করি আর সময় গুলা বেশ তর তর করে চলে যায়। ব্যাস আর কি?

আগে আমরা কলম দিয়েই লিখতাম কিন্তু মেয়েদের দেখতাম ওরা কি সুন্দর করে কি বোর্ড চেপে চেপে নানা কিছু লিখে ফেলছে। তাই দেখে দেখে ভীষণ লোভ হচ্ছিল ইশ আমিও যদি এমনি করে লিখতে পারতাম! ওদিকে লজ্জায় কাওকে বলতেও পারছিলাম না আবার শেখার ইচ্ছেটাকেও দমিয়ে রাখতে পারছিলাম না তাই একদিন নিজের ছোট মেয়েটাকেই বললাম আমাকে একটু এই কি বোর্ড চালানো শিখিয়ে দিতে পার মা? মেয়ে তার মনের মত ছাত্র পেয়ে মহা খুশি।

এসো বাবা আমি তিন দিনেই তোমাকে শিখিয়ে দিচ্ছি, তুমি সবই পারবে। তোমাকে প্রথমে কম্পিউটার অন অফ করা থেকে শুরু করব পরে ওয়ার্ডে কাজ করা শেখাব তারপরে ইন্টারনেট ব্যবহার করা, নানা কিছু সার্চ করে ইন্টারনেট থেকে দেখে নেয়া, ই মেইল করা এগুলি আস্তে আস্তে সব শিখিয়ে দেব।
বাহ! মনের আনন্দ চেপে রাখা কষ্ট হলেও কিছু করার ছিল না তাই চুপচাপই রইলাম। মেয়ে তার কাজ শুরু করে দিল। অনেক কিছুই শেখাল আমিও শিখলাম। ফল যা হল তা একেবারে মন্দ বলার উপায় নেই।
কি বোর্ড চেপে চেপে, ছড়া, পদ্য, গল্প এমনকি উপন্যাস পর্যন্ত লিখতে পারছি। আমার শিক্ষা গুরুও খুশি আমিও মহা খুশি। ক্রমে ক্রমে আমার নিজের ওয়েব সাইট, ব্লগ বানানো শিখে ফেললাম।

এই যে এতক্ষণ ভরে সাতকাহন গীত গাইলাম সে যে কেন গাইলাম তা কি কিছু বুঝতে পেরেছেন? এটা হল মাত্র ভূমিকা এবার শোনেন আসল ঘটনা। একটা কথা কানে কানে বলে যাই, দেখবেন কাওকে বলবেন না, আমি কিন্তু আমার প্রিয়তমা পত্নী দেবীকে মোটেই ভয় পাই না।(সত্য না মিথ্যা জানি না)।

সেদিন এমনি করে কি বোর্ডের বোতাম চেপে চেপে একটা গল্প লিখছি আর প্রিয়তমা এসে বললেন
এই, দোকান থেকে নুডলস নিয়ে এসো বিকেলে রান্না করব। লেখা ছেড়ে উঠে গিয়ে পাশের দোকান থেকে এনে দিলাম। ফিরে আবার বসেছি তখন
এই, যাওতো দেখ রান্না ঘরের জানালাটা খোলা আছে কিনা দেখে এসো খোলা থাকলে বন্ধ করে দিও মাছ ভেজে রেখেছি বিড়াল ঢুকলে সব খেয়ে ফেলবে যাও এক্ষণই যাও।
আমি গল্পের নায়িকাকে নৌকা ডুবি থেকে বাচাতে গিয়ে জানালা বন্ধ করার কথা ভুলে গেলাম আর অমনি একটু পরেই আবার তাড়া
কি হল জানালা বন্ধ করে এসেছ?
না ভুলে গেছিলাম
যাও এক্ষণই যাও। সারাদিন বসে বসে কি কর? তোমাকে দিয়ে কোন কাজ হয় না। তোমার কম্পিউটার বন্ধ করবে নাকি আমাকে উঠতে হবে?
ভয়ে আমার প্রাণ পাখি প্রায় খাঁচা ছেড়ে যাবার উপক্রম হল কিন্তু অনেক সাহস করে বললাম
আহা রাগ করছ কেন অন্তত কিছু অন্ন ধ্বংস তো হচ্ছে
হ্যাঁ শুধু তাই হচ্ছে , যাও কথা না বাড়িয়ে জানালা বন্ধ করে এসো
অগত্যা উঠে গেলাম। জানালা বন্ধ করে দেখি পানির ফিল্টার থেকে পানি লিক করে ডাইনিং স্পেসের মেঝে ভেসে যাচ্ছে। গিন্নিকে বলার সাহস না পেয়ে (বললেও সে আমাকেই মুছতে বলবে) ঘর মোছার ন্যাকরা আর বালতি কোথায় জিজ্ঞেস করলাম আর অমনি তিনি রেগে এক ঝারি দিয়ে বললেন ঘুমটা মাত্র লেগে আসছিল দিলেতো ভেঙ্গে! কি হয়েছে?
কাঁচুমাচু করে ওগুলির ঠিকানা জানতে চাইলাম
এগুলি দিয়ে এখন কি করবে?
কাহিনী শোনালাম।
যাও দেখ রান্না ঘরের সিংকের নিচে ন্যাকরা আর বাথ রুমে কাল বালতি আছে, দেখবে লাল বালতি কিন্তু নিও না।
আমার মনে কিন্তু তখন গল্পের নায়ক নায়িকা এখন কি করবে কোথায় যাবে তাই নিয়ে একটু ভাবনা কাজ করছে আর আমি ভুলে গিয়ে বাথরুম থেকে বিপদ জনক রঙ লাল মনে করে লাল বালতি আর ন্যাকরা নিয়ে ফ্লোর মুছে ওখানেই রেখে চলে এসে আবার মাত্রই কি বোর্ডের সামনে বসেছি আর গিন্নি তখন বাথরুমে যাবার জন্য উঠেছেন। তিনি রুম থেকে বের হয়ে লাল বালতিতে ঘর মোছার ন্যাকড়া দেখে তেলে বেগুনে ঝাঁজ করে উঠলেন
করেছ কি এটা, এই কাপড় ধোয়ার বালতি এখানে কেন?
নিজে ভুল করেছি এখন স্বীকার না করে উপায় নেই। সাহস করে অকপটে (সত্যের নাকি জয় হয়) বললাম ওটায় ফ্লোর মুছে রেখেছি!
সারা দিন কি কর? একটু চোখেও দেখ না যে কাল বালতিতে ঘর মুছে? কর কি? (ঘর মোছার বালতির দিকেও আমাকে নজর দারি করতে হবে কখনও কি ভেবেছিলাম?)
হ্যাঁ তাইতো ভুল হয়ে গেছে। আচ্ছা আবার হলে এমন হবে না এবার একটু থাম। ওদিকে নায়কের যাবার কথা ছিল পার্কে কিন্তু এই হাঙ্গামায় তাকে নিয়ে গেলাম নদীর পাড়ে। যা হবার তাই হল। কাহিনীর বিভ্রাট। আবার সেখান থেকে নতুন করে লিখতে হল।

সন্ধ্যার পর লিখতে বসেছি আর তিনি টিভি দেখছেন। আমি বললাম কি দেখ আমি তোমার এক মাত্র সোয়ামী, আমি একটু আধটু লিখালিখি করে মনের সুখ পাবার চেষ্টা করি, আমি যখন লিখতে বসি তখন দয়া করে আমাকে কিছু বল না। লিখতে লিখতে গল্পের ক্লাইম্যাক্সে এসে পড়েছি একটু পরেই শেষ হবে এমন সময় খোঁচা দিয়ে বলল
কি হয়েছে চশমাটা চাইছি না?
আচ্ছা চশমাটা এগিয়ে দিলাম। আবার লেখা শুরু করেছি লেখার গভীরে চলে গেছি আবার এক ধমক
কি হল সাউন্ড কমিয়ে দিতে বলছি শুনছ না।
সাউন্ড কমিয়ে দিয়ে এবার মধুর সুরে বললাম ওগো প্রিয়তমা, তুমি হলে আমার ঘরের সু গৃহিণী আমার প্রিয়তমা রমণী, জানত সংসার সুখের হয় রমণীর গুনে
হুম, বুঝলাম কিন্তু এত মধুর কথা কিসের জন্যে?
দেখ তোমার একমাত্র সোয়ামী একজন লেখক, কত কি লিখছে তুমিতো আর এগুলি পড়ে দেখ না কাজেই বুঝতে পার না কত কি অমূল্য লিখা লিখছি, কাজেই বলছিলাম কি লেখার সময় অন্তত আমাকে বিরক্ত করা থেকে বিরত থাকলে ভাল বৈ মন্দ হবে না। জান না, মাইকেল মধুসূদন দত্ত যখন লিখতেন তখন তার স্ত্রী ডরোথি দরজার পাশে দাঁড়িয়ে থাকতেন, যদি আমার মাইকেলের কাগজ বা কলমের কালি ফুরিয়ে যায় তাহলে কে এনে দিবে? ও যে সারা রাত ধরে সাদা কাগজে লিখে যাবে! ভয়ে বসত না যদি ঘুমিয়ে পড়ে!
হুমায়ুন আহমেদের কুসুম কুমারী শাওন বলেছিল “একজন লেখক লিখছেন, তার থেকে পবিত্র দৃশ্য আর কিছু হতে পারে না।”

তাই বলছিলাম কি একজন লেখককে একটু সাহায্য কর! বলা যায় না দেখবে আমি হয়ত একদিন হুমায়ুন আহমেদ হয়ে যাব তখন কি হবে? ভেবে দেখেছো? ভাবতো একবার, সবাই যখন আমার প্রশংসা করবে, অটোগ্রাফ নেয়ার জন্যে বাড়িতে লাইন পড়ে যাবে, টিভিতে আমার ইন্টার্ভিউ নিবে তখন গর্বে অহংকারে তোমার পা মাটিতেই পড়তে চাইবে না!
তোমাকে কত কি কিনে দিব তার কি কোন হিসেব আছে? হুমায়ুন আহমেদ শাওনকে সেন্ট মার্টিনে বাড়ি করে দিয়েছিল আর আমি তোমাকে কাশ্মীরে বাড়ি করে দিব, তুমি মনের সুখে পায়ের উপরে পা রেখে সামনের ঝুর ঝুর করে ঝরা তুষার দেখবে আর কফি খাবে!
হ্যাঁ বুঝেছি, এখন যাওতো আধা কেজি কাঁচামরিচ নিয়ে এসো।
হাত থেকে চিনামাটির পেয়ালা পাকা মেঝেতে পড়ে যেমন খান খান হয়ে টুকরো টুকরো হয়ে ভেঙ্গে যায় আমার লেখক হবার সাধ বাসনাও তেমনি করে ভেঙ্গে গেলো।
লেখকের এমন বিড়ম্বনা সইবার কোন উপায় আছে কি না তার কোন সন্ধান কেন যে করে দেখিনি কখনও এখন বাড়ির ছাদে বসে তাই ভাবছি।
আপনাদের কারো এমন কোন উপায় জানা থাকলে দয়া করে আমাকে জানাবেন কিন্তু!

ঢাকা বানিজ্য মেলায় আমরা

Rihan at Banijyo Mela 13.1 (3)
আমি আর রিহান সাহেব।

IMG_1239
নানুর সাথে রিহান সাহেব।

IMG_1232
বাবার সাথে রিহান সাহেব।

IMG_1234
মা এর সাথে রিহান সাহেব।
এবারের বানিজ্য মেলায় কেউ আসতে চাইলে রিহান সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন!

অনুষ্ঠিত হলো শব্দতরী মিলনমেলা, প্রকাশনা এবং শব্দনীড় সৃজনশীল লিখা পুরস্কার বিতরণী সহ শব্দতরী লিখক সূচী

প্রিয় বন্ধুরা শুভেচ্ছা জানবেন।
প্রথমে সনির্বন্ধ ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। শব্দনীড় সৃজনশীল লিখা প্রতিযোগিতা ২০১৪ এবং শব্দতরী মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের সচিত্র পূর্ণাঙ্গ পরিচিতি আপনাদের হাতে তুলে দিতে না পারার জন্য। বিলম্বের কারণ বিড়ম্বনা।

এই সুযোগে দুটো কথা বিনয়ের সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ভীষণ ইচ্ছে করছে আজ। … আমি ব্যক্তি মুরুব্বী রাজধানী শহরের কেউ নই। অখ্যাত মফস্বল এলাকার মধ্যবিত্ত ঘরানার মানুষ। রাজধানীর মতো মহা জনসমুদ্রে আমার মতো ক্ষুদ্র মানুষও কখনও হারিয়ে যাবার উপক্রম হয়। যেমনটা এবার হয়েছিল। ঠাঁই থাকে তো প্রিয় জিনিসটিই থাকেনা। যার সাথে আমার আঠারো ঘন্টার নিত্য সহবাস; তাকে মিস করতে হয়। উদ্বাস্তুর মত এখান থেকে সেখানে ঘুড়ে ফিরতে ফিরতে নিজের ঘর নিজের মানুষ ভালোবাসার পরিবেশ প্রতিদিনের আলাপনের যে শব্দভূমি সব যায় হারিয়ে। ইতিউতি খুঁজে ফিরি পরিচিত আবাস। আজ স্বভূমে।

বহুল আকাঙ্খিত শব্দনীড় পুরস্কার বিতরণী উৎসব
এবং সম্পাদিত শব্দতরী মোড়ক উন্মোচন সম্পন্ন হলো।

গত ৩রা জুন ২০১৪ রোজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় পাবলিক লাইব্রেরির সেমিনার হলে (নিচতলা) শব্দনীড় সৃজনশীল লেখা প্রতিযোগিতা ২০১৪ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও শব্দতরী, ৫ম বর্ষ. প্রথম সংখ্যার প্রকাশনা উৎসবের যে আয়োজন চূড়ান্ত করা হয়েছিল তা অনুষ্ঠিত হলো আপনাদের সকলের সার্বজনীন অংশগ্রহণে এবং আন্তরিকতায়। যারা শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় করে এসেছেন এসেছিলেন সঙ্গ দিয়েছেন শব্দনীড় এর পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি নিরন্তর ভালোবাসা।

দেরীতে হলো বলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই। আমি শেয়ার করতে চাই কিছু ছবি কিছু ক্ষণ কিছু স্মৃতি। আসুন দেখি।

আয়োজনের অপেক্ষায় মঞ্চ প্রস্তুত।

সম্মানিত প্রধান অতিথি এবং বিশেষ অতিথি বৃন্দ।
কিছু কথায় : ডা. দাউদ এবং অনুষ্ঠান উপস্থাপক: সেতু।

মঞ্চে উপবিষ্ট প্রধান এবং বিশেষ অতিথি সহ সম্মানিত সভাপতি।

ব্লগারস ফোরাম, শব্দতরী এবং শব্দতরী নিয়ে স্বাগত এবং সূচনা বক্তব্যে জনাব জিয়া রায়হান।

বক্তব্য রাখছেন : জনাব মালেক টিপু। বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক।

বক্তব্য রাখছেন : জনাব গোলাম মোহাম্মাদ কিবরিয়া। বিশিষ্ট সমাজসেবক, সভাপতি বাংলাদেশ সমিতি, রোম, ইতালী।

বক্তব্য রাখছেন : জনাব আনজীর লিটন। বিশিষ্ট শিশু সাহিত্যিক।

বক্তব্য রাখছেন : জনাব মাহফুজুর রহমান। নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক। সাহিত্যিক এবং উপদেষ্টা চন্দ্রাবতী একাডেমি।

উপস্থিত থেকে অনুভূতি শেয়ার করছেন ব্লগার কবি কবীর হুমায়ূন।

উপস্থিত বন্ধুদের একাংশ।

শব্দতরী ৫ম বর্ষ. প্রথম সংখ্যার মোড়ক উন্মোচন।

ক্যাটাগরি- ০১ এর প্রথম পুরস্কার : জনাব মহাকালের প্রতিচ্ছবি।

ক্যাটাগরি- ০১ এর দ্বিতীয় পুরস্কার : জনাব কে এম রাকিব।
ক্যাটাগরি- ০১ এর তৃতীয় পুরস্কার : জনাব নাহিদ ধ্রুব।

ক্যাটাগরি- ০২ এর প্রথম পুরস্কার : জনাব মিশু মিলন।

ক্যাটাগরি- ০২ এর দ্বিতীয় পুরস্কার : জনাব জিয়াউল হক।

ক্যাটাগরি- ০২ এর তৃতীয় পুরস্কার : জনাব মাহাফুজুর রহমান।

ক্যাটাগরি- ০৩ এর প্রথম পুরস্কার : সম্মানিত ব্লগার ছবি।

ক্যাটাগরি- ০৩ এর দ্বিতীয় পুরস্কার : জনাব কবীর হুমায়ূন।

ক্যাটাগরি- ০৩ এর তৃতীয় পুরস্কার : জনাব মাসুম বাদল।

প্রতিযোগিতার সম্মানিত বিচারক : জনাব সীমান্ত প্রধান।

প্রতিযোগিতার সম্মানিত বিচারক : জনাব অ্যারেস শঙ্খবীর।

প্রতিযোগিতার সম্মানিত বিচারক : জনাব এমদাদুল হক তুহিন।

ব্লগ পরিচালক বিশেষ সম্মাননায় : আজাদ কাশ্মীর জামান।

সম্মানিত প্রধান অতিথি সাহিত্যিক জনাব মাহফুজুর রহমান নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক এর হাতে সৌজন্য সম্মাননা তুলে দেন আজাদ কাশ্মীর জামান।

বিশিষ্ট সমাজসেবক রাজধানী রোম ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং শব্দতরী উপদেষ্টা হোসনে আরা বেগম এর হাতে সৌজন্য সম্মাননা তুলে দেন : এবিএম শিবলী।

সম্মানিত অতিথি জনাব আনজীর লিটন এর হাতে সৌজন্য সম্মাননা তুলে দেন জনাব জাকির হোসেন।

সম্মানিত অতিথি জনাব প্রতীক করিম এর হাতে সৌজন্য সম্মাননা তুলে দেন জনাব জিয়া রায়হান।
সম্মানিত অতিথি জনাব মালেক টিপু’র হাতে সৌজন্য সম্মাননা তুলে দেন জনাব আবু সাঈদ আহমেদ হরবোলা।

সমাপনী বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের সভাপতি জনাব আ, শ, ম, এরশাদ।

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে চা চক্রের আড্ডায় গরম চা সহ ছোট খাটো আপ্যায়ন।

: ০১. মাহবুব আলী। ০২. ইমেল নাঈম। ০৩. মুহাম্মাদ আমানুল্লাহ। সৃজনশীল লিখার চূড়ান্ত বিচার কার্য সম্পাদনে সম্মানিত বিচারক মণ্ডলী আপনারা যারা ছিলেন যাদের হাতে আমরা সম্মাননা স্মারক তুলে দিতে পারিনি; আমি পরে জানিয়ে দিতে পারবো তাঁরা কিভাবে সংগ্রহ করবেন। শব্দতরী নতুন পুরাতন যে কোন সংখ্যার বেলায়ও একই ভাবে তা প্রযোজ্য।

সৃজনশীল লিখা প্রতিযোগিতা ২০১৪ এবং শব্দতরী প্রকাশনায় সহ সম্পাদক জনাব সুমন আহমেদ এবং নেপথ্যের সুহৃদ সহ শত ব্যস্ততার মাঝেও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে পুরো এই আয়োজনকে যারা শোভিত করেছেন তাঁদের সবার প্রতি আমার এবং শব্দনীড় পরিবারের সকলের পক্ষ থেকে রইলো অশেষ কৃতজ্ঞতা। সবাই ভালো থাকুন আনন্দে থাকুন। নিরাপদে থাকুন। সর্বোপরি শব্দনীড় এর সাথে থাকুন। ধন্যবাদ এবং শুভ হোক ব্লগিং।

শব্দতরী পঞ্চম বর্ষ, ১ম সংখ্যায় যাদের লিখা প্রকাশিত হয়েছে – সম্পাদকীয় : জিয়া রায়হান। কবিতা : ফকির ইলিয়াস। আজাদ কাশ্মীর জামান। ফরিদ সুমন। সুমন আহমেদ। নাহিদ ধ্রুব। শাকিলা তুবা। মহাকালের প্রতিচ্ছবি। নাসরিন চৌধুরী। আফরোজা হক। রিয়া রিয়া। নাজমুন নাহার। ফাতিন আরফি। দাউদুল ইসলাম। ইসমাইল রফিক। মোকসেদুল ইসলাম। সেতু বন্ধন। স্বপ্নবাজ মেঘদূত।
গল্প : রেজা নুর। মাহবুব আলী। জুলিয়ান সিদ্দিকী। জসীম উদ্দিন মুহম্মদ। শাপলা। সেলিনা ইসলাম। আ, শ, ম, এরশাদ। তাহমিদুর রহমান। খালিদ উমর, আমির হোসেন। অনুবাদ : কে এম রাকিব। প্রবন্ধ : ইলা মুৎসুদ্দি। কবির হুমায়ুন। মাসুম বাদল। পিপীলিকা। কামরুল আলম। জাহাঙ্গীর আলম। কবিরনি। মুক্তগদ্য : বাবুল হোসেইন। অরুদ্ধ সকাল। রুখসানা কাজল। মুক্তিযুদ্ধ : মিনার হাসান। রসরচনা : মাহফুজুর রহমান। জাজাফী। প্রবাস : রাজিন। চিঠি : নম্রতা। সৈয়দ মাজারুল ইসলাম রুবেল। সাহিত্য আলোচনা : সৌমিত্র চক্রবর্তী।

যাদের লিখা প্রকাশিত হয়েছে এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে লিখক কপি সংগ্রহ করতে পারেননি, বিনীত অনুরোধ আপনাদের সৌজন্য কপি ১৩২, দারুস সালাম রোড, কল্যাণপুর, ঢাকা ১২১৬ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।

লিঙ্ক : শব্দনীড় সৃজনশীল লেখা প্রতিযোগিতা ২০১৪ ই-লিটলম্যাগ। জনাব সুমন আহমেদ এর এক অনবদ্য সৃষ্টি। নামিয়ে নিন আপনার পিসিতে। পিডিএফ ফরমেটে পড়তে অসাধারণ লাগবে। ফাইল সাইজ: ১১.৪ এমবি। ই-লিটলম্যাগ পিডিএফ ব্যবহার নির্দেশীকা : ১। পরবর্তী পৃষ্ঠায় যেতে – ডান পাশের পৃষ্ঠা নম্বরে ক্লিক করুন। ২। পূর্বের পৃষ্ঠায় যেতে – বাম পাশের পৃষ্ঠা নম্বরে ক্লিক করুন। ৩। নির্দিষ্ট লেখায় যেতে- সূচিপত্রে লেখকের নামের উপর ক্লিক করুন। ৪। সূচিপত্রে ফেরত আসতে – লেখার শিরোনামের উপর ক্লিক করুন।

* কিছু ছবি হাতে না থাকায় শেয়ার করা গেলোনা। আপডেট এ সংযোজিত হবে।

আজ শব্দনীড় উৎসব … আপনি সবান্ধবে আমন্ত্রিত

অবশেষে বহুল আকাঙ্খিত শব্দনীড় পুরস্কার বিতরণী উৎসব
এবং সম্পাদিত শব্দতরী মোড়ক উন্মোচনের অপেক্ষায়।

আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, আজ ৩রা জুন ২০১৪ রোজ মঙ্গলবার বিকেল ৫ টায় পাবলিক লাইব্রেরির সেমিনার হলে (নিচতলা) শব্দনীড় সৃজনশীল লেখা প্রতিযোগিতা ২০১৪ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও শব্দতরী, ৫ম বর্ষ. প্রথম সংখ্যার প্রকাশনা উৎসবের যাবতীয় আয়োজন সম্পন্ন চূড়ান্ত করা হয়েছে। অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বহুল আকাঙ্খিত সার্বজনীন এক মিলন মেলা।
যার আংশিক অথবা অনেকটাই ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি :

মাহফুজুর রহমান
নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক
বিশিষ্ট শিশু সাহিত্যিক, উপদেষ্টা চন্দ্রাবতী একাডেমি।

বিশেষ অতিথি :

আনজীর লিটন
বিশিষ্ট শিশু সাহিত্যিক ও ছড়াকার।

গোলাম মোহাম্মাদ কিবরিয়া
বিশিষ্ট সমাজসেবক, সভাপতি বাংলাদেশ সমিতি, রোম, ইতালী।

প্রতীক করিম
জেনারেল ম্যানেজার, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড।

মালেক টিপু
বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক সংগঠক।

অনুষ্ঠান সূচি :
শব্দতরী প্রকাশনা উৎসব
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান
চা চক্র ও আড্ডা।
অনুষ্ঠান স্থলের বারান্দার দিকে একটা টেবিলে থাকবে –
খাবার প্যাকেট। গরম পানির ফ্লাস্ক। টি ব্যাগ। ওয়ান টাইম গ্লাস। চিনির পাত্র। পানির জার। পানির গ্লাস। টিস্যু এবং চামচ থাকবে।
_______________________________________________

খাবার প্যাকেট :
এক পিছ কেক (গ্রান্ড সুইটস)
এক পিছ সমুচা (গ্রান্ড সুইটস)
এক পিছ মিষ্টি (রসের)
এবং ৩ পিছ ঘি’য়ে ভাজা রেশমী জিলাপী থাকবে।
_______________________________________________________

অতঃপর ব্লগার এবং অতিথিদের আড্ডা।
এর বাইরেও কোন পরামর্শ থাকলে সাদরে গ্রহণ করা হবে।

আয়োজনে : ব্লগারস ফোরাম। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া : শব্দনীড়।

লিখক সূচি শব্দতরী সম্পাদকের অনুমতি না থাকায় প্রকাশ করা সম্ভব হলোনা।

শব্দতরী নির্দ্ধারিত মূল্যঃ ১৫০/- (একশত পঞ্চাশ টাকা) মাত্র।
লিখক তাঁর সৌজন্য সংখ্যা পাবেন। বাকি যে কেউ ইচ্ছে করলে বাড়তি বা সংগ্রহের জন্য অনুষ্ঠানস্থল থেকে বিনিময় মূল্যে কপি সংগ্রহ করতে পারবেন। যারা আসতে পারবেন না শব্দতরী সম্পাদক তাঁর নিজ পোস্টে জানিয়ে দেবেন কিভাবে বা কোন মাধ্যমে পরবর্তীতে শব্দতরী’র কপি সংগ্রহ করা যাবে।

উক্ত অনুষ্ঠানে আপনার সবান্ধব উপস্থিতি কামনা করছি। ধন্যবাদ।

আসুন আড্ডা দেই … একটু গপসপ করি

72768_470711786317070_771655806_n

এই মুহূর্তে ব্লগে আছি প্রায় ২৭ জন নিবন্ধিত আর ২৮৫ জন অতিথি। এমনিতেই চারিদিকে আকাশ বাতাস গরম। কোন দিক থেকে কি হয়ে যায় বলা যায় না। ভয়ে ভয়ে আছি।

ভাবলাম শরীর মন একটু চাঙ্গা করি। প্রশ্ন যদি করেন কিভাবে !! উত্তর আমার কাছে তৈরীই আছে। ফিজিক্যাল ওয়ার্মআপ আর কি। কোন এজেন্ডা নেই। স্রেফ এক ঘরে বসে সবার সাথে সবার কুশলাদি বিনিময় আর কি। আসুন বসুন আলোচনার ভাব ভাবনা ঠিক করুন। প্রয়োজনে সেভাবে আড্ডা চালিয়ে নিয়ে যাই। যারা ঠাসি খেয়ে বসে আছেন তারা বসে থাকুন। যারা কথা বলতে চান কোন দ্বিধা রাখার প্রয়োজন নেই পোস্টে এসে কথা বলুন।

মাঝে মধ্যে চা নাস্তার ব্যবস্থা করা হবে। যার যত ইচ্ছে খাবেন দাবেন প্রয়োজনে নিয়ে যাবেন। কোন বাঁধা নেই।

আসুন শুরু করা যাক।
ছোট ছোট গপসপ।

আসুন ২০১২ এর শব্দনীড় ব্লগারদের খেতাব সাজাই

14

আমি নাম প্রস্তাব করলাম। আরো নাম যোগ করবো। শব্দনীড় এ নতুন অনেক বন্ধু ব্লগার এসেছেন তাঁদেরকেও আনবো। তো আসুন শুরু হয়ে যাক আপনার দৃষ্টিতে আপনারই প্রিয় ব্লগারকে কি নামে ভূষিত অথবা সম্মানিত অথবা সমালোচিত করা যায়। দেখা যাক কে হতে পারেন সর্বোচ্চ খেতাব দাতা। সম্মানিত জুরি বোর্ডের নাম অচিরেই ঘোষণা করা হবে। সর্বোচ্চ খেতাব দাতাকে নির্বাচন এবং পুরস্কার প্রদানের দায়িত্ব তাঁদের। শালীন এবং সুন্দর খেতাবই হবে আমাদের সকলের চাওয়া। নতুন বছর সকলের জন্যই বয়ে আনুক সুখ সমৃদ্ধি এবং কল্যাণ। ধন্যবাদ সবাইকে। যারা শ্রম আর মেধা দিয়ে পাশে ছিলেন। নতুন বছরের শুভকামনা।

থিম অনুপ্রেরণা এবং কৃতজ্ঞতায় প্রিয় ব্লগার মুহাম্মদ সাঈদ আরমান এবং শ্রদ্ধেয় আনন্দময়ীডা. দাউদ। যাদের কাছে আমি ব্যক্তিগত ভাবে শ্রদ্ধাচিত্তে ঋণী।

blue
নীড় সঞ্চালক =

red
হরবোলা =
জিয়া রায়হান =
সাইক্লোন =
বিষণ্ণময়ী =
জামান আরশাদ =

blue
ফকির আব্দুল মালেক =
আদর =
ডা. দাউদ =
ছায়েদা আলী =
মোহাম্মদ খালিদ উমর =

red
খেয়ালী মন =
কবিরনি =
সাহাদাত উদরাজী =
চারুমান্নান =
মরু বেদুইন =

blue
হামিদুর রহমান পলাশ =
সুস্মিতা জাফর =
কুহক =
রাজিন =
ওয়াচডগ =

red
আমিন আহম্মদ =
দোয়েল =
মাহবুব আলী =
বিলিভার =
বখতিয়ার শামিম =

blue
পাংশুল =
নীলসালু =
জুলিয়ান সিদ্দিকী =
রাবেয়া রব্বানি =
জুয়ারি =

red
আজমান আন্দালিব =
রুপালি গিটার =
সকাল রয় =
নির্বাসন এ একা =
মরুভূমির জলদস্যু =

blue
রেজা নুর =
নির্ঝর নাসির =
বাংলাদেশী স্লাম ডগ =
এজহারুল এইচ শেখ =
আ,শ,ম,এরশাদ =

red
বাবুল হোসেইন =
ফিদা =
কামাল উদ্দিন =
বন্ধু ব্লগ =
দীপক সাহা =

blue
কালপুরুষ =
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল=
জেড এইচ সৈকত =
ভালোবাসার দেয়াল =
আনন্দময়ী =

red
নাজমুল হুদা =
আফরোজা হক =
বনফুল =
সুমন আহমেদ =
নীলকণ্ঠ =

blue
জিল্লুর রহমান =
ফৈরা দার্শনিক =
সেতুবন্ধন =
মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী =
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) =

red
মুক্তিযোদ্ধা =
নীলসাধু =
জিপসী =
শাকিলা তুবা =
আবু মকসুদ =

blue
ফকির ইলিয়াস =
আয়েশা আহমদ =
সাঈদ মোহাম্মদ ভাই =
মেজদা =
বালুচর =
শাহিদুল ইসলাম =

red
রেজওয়ান তানিম =
আহমাদ ইউসুফ =
সারাদিন =
ইজি রেসিপি =
রুবেল আহমদ =

blue
মিজানুর রহমান =
রকি =
মেঘ =
ঈশিতা জুলিয়া =
অপদেবতা =

red
বই পাগল =
লিখন =
সুলতানা =
তুস =
হেমন্ত হিমালিয়া =

blue
ছবি =
মাইন রানা =
তীর্যক নীল =
ফরিদুল আলম সুমন =
ডা. সুরাইয়া হেলেন =

red
নেবুলা মোর্শেদ =
শাপলা =
অজানা পথিক =
আজিম হোসেন আকাশ =
ছেলেবেলা =

blue
পাশা =
গোলাম মাহাবুব =
ছবিয়াল =
আলইমরান =
সুজন =

red
সরসিজ আলীম =
শৈবাল কায়েস =
মাহাফুজুর রহমান =
আসাদ =
কৃতদাসের নির্বাণ =

blue
হেমায়েত সুজন =
জামান একুশে =
এলিজা আকবর =
মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধূরী =
ঘাস ফড়িং =

red
রাফিউল রাজী রিটন =
নাজমুন নাহার =
হাসান ফেরদৌস =
রকি =
রক্ত-নজরুল =

blue
আর. এইচ. মামুন =
মুরুব্বী =
ww

ঋণ হচ্ছে সবচেয়ে নিকট শত্রু কিংবা বন্ধু।

দিন পেরুলেই নতুন সালে’র জন্য থাকবে অপেক্ষা।
এই ই মোক্ষম সময়। অন্যের ঋণ স্বীকার করে নিন।
ক্ষমা করে দিন আপন জনের সকল অন্যায় অপরাধ।
জটিলতা ভুলে কাছে ডেকে বলুন : বন্ধু তোমায় শুভ নববর্ষ।
106_n