বিভাগের আর্কাইভঃ বিবিধ

আমি তোমাকে ভালোবাসি

প্রাচীন গ্রীক পুরাণে প্রেমের দেবতা কিউপিডকে ( রোমান পুরাণের কামদেবতা। প্রেমের দেবী ভেনাসের পুত্র। গ্রীক পুরাণে তাঁর নাম এরস। ) অন্ধ হিসেবে দেখানো হয়েছে। কারণ প্রেম অন্ধ। অন্ধ বলেই কিউপিডের কাছে ধনী দরিদ্র কখনো কোন সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়নি। তার ইচ্ছে মতো সে তার প্রেমের তীর মেরে চলেছে নানা মানুষকে। তাই প্রেম কোন ধর্ম বর্ণ বয়স জাত কিছুই মানে না। প্রেম যেমন অতি পুরোনো তেমন অতি নতুনও। যুগে যুগে প্রেম হয়ে এসেছে পুজনীয়।

02
আমি তোমাকে ভালোবাসি
এই কথাটির কয়েকটি ভাষার অনুবাদ আমার সংগ্রহ থেকে সকল বন্ধু পাঠককে আমার ভালোবাসা হিসাবে শেয়ার করলাম। দেশ ভেদে আঞ্চলিকতা থাকতে পারে শব্দের উচ্চারণে। কিন্তু অনুভবের প্রকাশ অভিন্ন। ভিন্ন জানা থাকলে শেয়ার করুন।

বাংলা … আমি তোমাকে ভালোবাসি।
ইংরেজী … আই লাভ ইউ।
ইতালীয়ান … তি আমো
স্প্যানিশ … য়ু লে আমো।
জার্মান … ইখ লিবে সিয়ে।
ফরাশি … জ্যঁ তেম।
পর্তুগীজ … ইউ তে আমু।
রাশিয়ান … ইয়া লুবল্যু তেবিয়া।
ইউক্রেনিয়ান … ইয়া কখায়ু তেবে।
মোজাম্বিক … সাফু ফুনা।
চাইনিজ … ও আই নি।
মঙ্গোলিয়ান … চমৎখায়েরতে।
জাপানী … ওয়াতাশি আনাতা ও আই সিত্তে ইমাছ।
কোরিয়ান … নানুন দাংগসিনউল সালাংগ হারনিদা।
ফিলিপিনো … মাহাল কিতা।
আরবী … আনা ব্যাহেব্বাক।
মালে … আকু চিন্তা কামু।
বার্মিজ … নি নামা চিত্তে।
সিংহলীজ … মামা ওবাটা আছরেই।
মালি … বি ফে।
হিন্দি … ম্যায় তুমসে পেয়ার করতা হুঁ।
তামিল … নান উন্নাই কাজালিক ক্যারে এন।
তেলেগু … না নে নেননু প্রেমেঞ্চু চুননানো।
থাইল্যান্ড … ผมรักคุณ (Phom Rak Khun – Male Speaker)
ฉันรักคุณ (Chan Rak Khun – Female Speaker)
সুইডিস … Jag älskar dig ইয়ো এলস্কার ডিগ। ( তথ্যসূত্র: ছোট ভাই মৃদুল )

ভালোবাসার লেখাগুলোতে যে মূল কথাটি বেড়িয়ে আসে তা হলো, আমরা সবাই মানুষ। ভালো মন্দ মিলিয়ে আমাদের জীবন এবং আমাদের পারস্পরিক ভালোবাসা বিশ্বাস, সহনশীলতা, সহমর্মিতা এবং নির্ভরতাই পারে একটি সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তুলতে। একই ভাবে আমাদেরও দেশের রাজনীতিতেও যদি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও বিশ্বাস থাকে তবে একটি সুন্দর সমাজ আমরা অবশ্যই পাবো। আমরা কি এটা আশা করতে পারি না যে, নতুন প্রজন্মের মতো রাজনীতিবিদরাও দেশের জন্য এই সামান্য ত্যাগটুকু স্বীকার করবেন !!

আমার সবটুকু হৃদ্যিক ভালোবাসা রইলো রইলো শব্দনীড় এর আমার সকল পাঠক লেখক বন্ধুদের জন্য। যাদের ভালোবাসাকে সম্বল করে আমার এই পথচলা। সবাইকে আমার অভিনন্দন। এবার ভালোবাসা দিনে…
প্রেমমন্ত্র হোক-
আমরা যেন ভালোবাসতে পারি … ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি।
এ পৃথিবী আমাদের। আমরা সকলে … সকলের।

0314aআরেক পৃথিবী জাগে, সদ্যোজাত ফেননিভ শিশুর মতন, এই সব চেনামনে জন্ম নেয় অন্য এক মন। যতক্ষণ সূর্য থাকে, রোদ থাকে মেঘে, কর্ম কোলাহল থাকে দিনের আবেগে। গান গায় নদী – এই মত দিন কাটে সূর্যাস্ত অবধি। তারপরো বলি – আমি তোমাকে ভালোবাসি।

আজ থেকে কমেন্ট ব্লগিং ছেড়ে দিলাম

কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও। তারি রথ নিত্যই উধাও জাগাইছে অন্তরীক্ষে হৃদয়স্পন্দন, চক্রে-পিষ্ট আঁধারের বক্ষফাটা তারার ক্রন্দন।

ওগো বন্ধু, সেই ধাবমান কাল জড়ায়ে ধরিল মোরে ফেলি তার জাল– তুলে নিল দ্রুতরথে দুঃসাহসী ভ্রমণের পথে তোমা হতে বহু দূরে। মনে হয়, অজস্র মৃত্যুরে পার হয়ে আসিলাম আজি নবপ্রভাতের শিখরচূড়ায়– রথের চঞ্চল বেগ হাওয়ায় উড়ায় আমার পুরানো নাম। ফিরিবার পথ নাহি; দূর হতে যদি দেখ চাহি পারিবে না চিনিতে আমায়। হে বন্ধু, বিদায়।

কোনোদিন কর্মহীন পূর্ণ অবকাশে বসন্ত বাতাসে অতীতের তীর হতে যে রাত্রে বহিবে দীর্ঘশ্বাস, ঝরা বকুলের কান্না ব্যথিবে আকাশ, সেই ক্ষণে খুঁজে দেখো– কিছু মোর পিছে রহিল সে তোমার প্রাণের প্রান্তে; বিস্মৃতি প্রদোষে হয়তো দিবে সে জ্যোতি, হয়তো ধরিবে কভু নাম-হারা স্বপ্নের মুরতি। তবু সে তো স্বপ্ন নয়, সব-চেয়ে সত্য মোর, সেই মৃত্যুঞ্জয়, সে আমার প্রেম। তারে আমি রাখিয়া এলেম অপরিবর্তন অর্ঘ্য তোমার উদ্দেশে। পরিবর্তনের স্রোতে আমি যাই ভেসে কালের যাত্রায়।

হে বন্ধু, বিদায়। তোমার হয় নি কোনো ক্ষতি। মর্তের মৃত্তিকা মোর, তাই দিয়ে অমৃতমুরতি যদি সৃষ্টি করে থাক, তাহারি আরতি হোক তব সন্ধ্যাবেলা, পূজার সে খেলা ব্যাঘাত পাবে না মোর প্রত্যহের ম্লান স্পর্শ লেগে; তৃষার্ত আবেগ-বেগে ভ্রষ্ট নাহি হবে তার কোনো ফুল নৈবেদ্যের থালে। তোমার মানস-ভোজে সযত্নে সাজালে যে ভাবরসের পাত্র বাণীর তৃষায়, তার সাথে দিব না মিশায়ে যা মোর ধূলির ধন, যা মোর চক্ষের জলে ভিজে।

আজো তুমি নিজে হয়তো-বা করিবে রচন মোর স্মৃতিটুকু দিয়ে স্বপ্নাবিষ্ট তোমার বচন। ভার তার না রহিবে, না রহিবে দায়। হে বন্ধু, বিদায়।

মোর লাগি করিয়ো না শোক, আমার রয়েছে কর্ম, আমার রয়েছে বিশ্বলোক। মোর পাত্র রিক্ত হয় নাই– শূন্যেরে করিব পূর্ণ, এই ব্রত বহিব সদাই। উৎকণ্ঠ আমার লাগি কেহ যদি প্রতীক্ষিয়া থাকে সেই ধন্য করিবে আমাকে। শুক্লপক্ষ হতে আনি রজনীগন্ধার বৃন্তখানি যে পারে সাজাতে অর্ঘ্যথালা কৃষ্ণপক্ষ রাতে, যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি, এবার পূজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি। তোমারে যা দিয়েছিনু তার পেয়েছ নিঃশেষ অধিকার। হেথা মোর তিলে তিলে দান, করুণ মুহূর্তগুলি গণ্ডূষ ভরিয়া করে পান হৃদয়-অঞ্জলি হতে মম।

ওগো তুমি নিরুপম, হে ঐশ্বর্যবান, তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারি দান– গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়। হে বন্ধু, বিদায়।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই কবিতা না দিলেও চলতো। দিলাম এই জন্য যে প্রথম পাতায় যখন এই পোস্টটি শোভা বর্ধন করবে, তখন যদি মনের এই আশাবাদ প্রথমেই দেখে ফেলেন তাহলে ব্লগ বন্ধুরা কষ্ট করে পোস্টে ঢুকতে চাইবেন না।

শব্দনীড় এ যারা নিয়মিত – সবাই এই আমি নামের আমিকে দেখে এতদিনে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। প্রত্যেকটি পোস্টে আছি। কখনো অনুপ্রেরণা হয়ে কখনো পরামর্শক হয়ে। কখনো মন্তব্য ঘরে একঘেয়েমী শব্দে পাতা ভরিয়ে ফেলার অনুষ্ঠানে। সেই কাক ডাকা ভোর থেকে মাঝ রাত পেরিয়ে পরের তারিখের দ্বিতীয় প্রহর পর্যন্ত। আপনাদের দেয়া খেতাব: ২০১২ এর স্মরণীয় মন্তব্যটি করুন। আয়োজনে ভূষিত হয়েছি যুবরাজ ব্যাক উইথ ওয়াইড উইলো, চির সুন্দর প্রতিচ্ছবি, ব্লগে আসি ঘরদোর ছাড়ি, সবুজ মানুষ, বটবৃক্ষ। বাংলা ব্লগ দিবসে সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী হিসেবে পেয়েছি শব্দনীড় পুরস্কার।

এখানে ‘ব্লগে আসি ঘরদোর ছাড়ি’ মূল্যায়নের যথার্থতা আমি অনুধাবন করতে পেরেছি। আসলেই সত্য বলেছেন খেতাব দাতা। আমার গতিবিধির সার্থক রূপায়ন করেছেন। বন্ধু যদির বন্ধুর হৃদ স্পন্দন না বুঝতে পারেন, পারবেন কে !!

এবার আমার মূল্যায়নের পালা। আমাকে অনেকেই বলেন আপনি বা আপনার কি আর কোন কাজ নেই। সারাদিন কি করেন !! ঘরের গিন্নী বলেন … কী খুটখাট করো সারাদিন, খুটখাটে কি টাকা আসে !! বিখ্যাত হয়ে কী লাভ। পরিচয় আমাকে কি এনে দিতে পারে !! দুটি পক্ষই আমার কাছে সম মর্যাদার। শব্দনীড় আমাকে ফুটো দশটি পয়সা দেয়না। তবু কেন পড়ে থাকা। ঘরে ঘরে ঘুরে ফেরা। কি হবে মানুষকে উৎসাহ দিয়ে। যিনি পোস্ট পড়েন অথবা পড়লেও মন্তব্য করেন না।

একই মানুষকে যখন দেখি অনলাইন নামের মুক্ত প্লাটফর্মে একই লিখা নিয়ে শত ব্লগে নিজের উপস্থিতি জানিয়ে দিয়ে সব কয়টা ব্লগেই চুপচাপ বসে থাকেন অনলাইনের তালিকায়। নিজের পোস্টে মন্তব্য এলে শ্রেফ একটা ধন্যবাদ আর গদগদ সার। মনটা দমে যায়। এ আমি কাকে উৎসাহ ব্যঞ্জনায় সিক্ত করে তুলি অহো দিন অহোরাত্রি। অহংবোধ কি অলসতা কিনা জানিনা চেয়েছিলাম সকলে তরে সকলে আমরা; হোক ভাতৃত্ব আর সৌহার্দ্যের প্রতিফলন।

নিকট অতীতে একটু ফিরে তাকাই। আমি নতুন ব্লগার। ধুমায়ে লিখি আর মন্তব্য করি। ধুমায়ে বলতে বোঝাচ্ছি মগজ দিয়ে ধোঁয়া বেড়িয়ে যাবার মতো শ্রম দিয়ে নিত্য উপহারের ডালি সাজিয়ে আত্মিক সম্পর্কের বাগান নানা বর্ণে ভারী করেছি। এখন সেই বর্ণের গাছগাছালির গোড়ায় জল ঢালতে নিজেকে করে ফেলেছি শব্দ বন্ধ্যা। এখন আমি আর লিখতে পারি না। নিত্য মন্তব্যের নামে নিজের ভাবনা সকল ফুড়ুৎ পালায় কাছের জানালা দিয়ে। নব্য আধুনিকতার লিখায় পা মেলাতে পারি না। অক্ষমের শব্দ অক্ষমতার গহীন অরণ্যে হারিয়ে যাচ্ছে এবং গেছে। এখন আমি আর ব্লগ লিখিয়ে ব্লগার নই। নতুন পরিচিতি এসেছে … খেড়ো পাতার মন্তব্যদাতা অথবা কমেন্ট ব্লগার। অস্বস্তির কষ্ট ভাণ্ডার বিন্দু থেকে বৃহদাকার বৃত্ত হয়ে দাঁড়ায়। নীল বিষে ভরে উঠে অন্তর। থাক না এমন। কি হবে ভেবে।

রূপায়িত চরিতে নিজেকে বড়ই অচ্ছুত লাগে। ক্লান্তি এসে গেছে। ফির পালিয়ে যেতে মন চায়। মনোবেদনায় তেতো হয়ে উঠলেও হয়তো সান্তনা পেতাম যদি দেখতাম শব্দনীড় এর অনলাইনে ২৬ আর অফলাইনের অতিথি বন্ধু ৩০০’র কাছাকাছি। প্রকাশিত পোস্ট শূন্য মন্তব্য অথচ দেখা হয়েছে ৫০ বারের কাছাকাছি। সামান্য একটা শব্দ বসিয়ে মন্তব্য করছেন না কেউ। পোস্ট দিয়ে পোস্টদাতা অপেক্ষা করছেন মন্তব্যের আশায়। বহুল চর্বিত গল্পের মতো। অফিস থেকে বাড়ি ফেরত কলিগের রিক্সায় উঠে বাড়ির কাছে নেমে পকেট হাতড়ে ভাড়া দেবার অভিনয় করা। আরে না না, আপনি দিবেন কেনো আমিই দেবো জোরাজুরি শেষে না দিয়ে কাজটা ভালো করলেন না, চোখ মটকে শাসানি সেরে আত্মতুষ্টি নিয়ে গৃহে প্রবেশ করা। মিটিমিটি হাসি হাসেন। ফাঁকা হলো না মানি’র ব্যাগ।

শব্দনীড় শব্দটি কেন ব্যবহার করছি বারবার। আমার নিজের সীমাবদ্ধতা হলো আমি নিজে পারতপক্ষে ভিন্ন ব্লগে যাই না বললে নাদান শোনাবে, বলতে পারেন ইচ্ছে করে না। এই ঘরই যে আমার ঘর। এখানের সবাই যে আমারই বন্ধু স্বজন। আত্মার আত্মীয়। আপনার চেয়ে আপন। তাঁদের ফেলে একদণ্ড তো অন্য কোথায় মন বসবে না। ব্রাউজারের এক ট্যাবে আর ভিন্ন ট্যাবে ফেসবুক। এই ই তো দৌড়। আমি জানি কারু ব্লগে ঢুকে একটা মন্তব্য লিখলে বা লগিন করে ঠাঁয় বসে থাকলেও নেট খরচ আমার সমান। যদি থাকতেই হয় ফুলবাবু সেজে লগিন করে বসে থাকবো। আর কিছু না। যার কাজ সে করুক আমি না।

নিজ দায়িত্বে ব্লগিং করুন। প্রিয় এই ব্লগটিকে ভালোবাসুন। অন্যের পোস্টে মন্তব্য করুন। আমি একটু ছুটি কাটাই। বিদায় বন্ধু বিদায়।
সবাই ভালো থাকুন। আল বিদা।

ই-ম্যাগাজিনঃ শব্দনীড় নবীনবরণ … লিখা দিন

E-Magazine

প্রিয় শব্দনীড় এ প্রতিদিন নতুন নতুন ব্লগার ব্লগে নিবন্ধন করছেন এবং লেখা পোস্ট করছেন। দিনের পর দিন শব্দনীড় পরিবারের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের স্বপ্নগুলো আরো বড় হচ্ছে। আমরা যেন ক্রমাগত সাহসী হয়ে উঠছি। দিনদিন প্রতিদিন। শিখছি। পড়ছি। একে অপরকে জানছি।

ব্লগে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আয়োজন করা হয়। লিখার পাঠানোর প্রতিযোগিতা, আড্ডা, পরামর্শ। ব্লগারদের লিখা নিয়ে প্রকাশিত হয় ই-বুক বা ই-ম্যাগাজিন। যেখানে নতুন পুরোনো সকলের সম উচ্ছাসে উদ্ভাসিত হয় প্রযুক্তির আরো একটি দিক। ব্লগের লিখা পরের পাতায় চলে যায়। খুঁজে বের করতে হয়। সেখানে একটি ই-ম্যাগাজিন বুক শেলফে রাখা অলঙ্কারের মতো। উপহার দেবার মতো।

কলেজ জীবনের নবীনবরণ অনুষ্ঠানের কথা কি মনে পড়ে? ভুলে যাবার কথা নয়।
শব্দনীড় এগিয়ে যাবে তার আপন গতিতে। কেননা যেখানে ব্লগাররাই ব্লগের প্রাণ।

তো আসুন হয়ে যাক ব্লগীয় নবীনবরণ উৎসব।

শব্দনীড় এ ১লা নভেম্বর ২০১২ থেকে ৩১শে জানুয়ারী ২০১৩ তারিখের মধ্যে যারা নতুন ব্লগার হিসেবে নিবন্ধন করেছেন এবং পোস্ট দিচ্ছেন বা দিয়েছেন, শুধুমাত্র তাঁদের লিখা নিয়ে শব্দনীড় এর পক্ষ থেকে ই-ম্যাগাজিন।
“শব্দনীড় … নবীন বরণ সংখ্যা”

আমার জানা মতে শব্দনীড় ই এই প্রথম এমন আয়োজন করতে যাচ্ছে।
তাই শব্দনীড় এ নতুন বন্ধুদের বলছি – এই পোস্টের কমেন্টস এর ঘরে কেবল শব্দনীড় এ প্রকাশিত আপনার নিজের লিখার তিনটি লিঙ্ক উল্লেখ করুন। সেখান থেকে আমরা বেছে নেবে আপনার লিখাটি। প্রযুক্তির এই যুগে আধুনিক একটি ই-ম্যাগাজিন এ আপনার আমার আমাদের সকলের অংশ গ্রহণ থাকুক স্বতস্ফূর্ত।

ভালো কথা – পুরোনো যারা আছি বা আছেন তাঁদের কারুরই হতাশ হবার কারণ নেই। আপনাদের জন্য রয়েছে আশীর্বাদ ময় বাণী দেবার ব্যবস্থা। নতুনদের কে উৎসাহ এবং উদ্দীপনাময় ভাষায় আপনার বাণী লিখুন মন্তব্যের ঘরে। আপনার মূল্যবান বাণী আপনার মতো করেই ই-ম্যাগাজিনে স্থান পাবে। শুভ ব্লগিং।

E- Magazine01

এখানে যারা লিখা জমা দিচ্ছেন তাঁদের আপডেট থাকবে। লিখা জমা পড়লো।
ww
০১. তায়েবুল জিসান। শহর।
০২. তায়েবুল জিসান। অবুঝ।
০৩. তায়েবুল জিসান। প্রহরী।
০৪. তায়েবুল জিসান। শহর/জীবন।
০৫. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। শ্বেত ময়ূরী প্রণরেনী -১
০৬. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। শ্বেত ময়ূরী প্রণরেনী-২।
০৭. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। বাংলাদেশের কাছে পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়া প্রসঙ্গ।
০৮. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। আমি বিজয় দেখিনি – ১ম খণ্ড।
০৯. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। আমরা কি ‘অপ’রাজনীতির কাছে হেরেই গেলাম !!
১০. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। প্রবুদ্ধ সভ্যতা।
১১. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। জীবিত কি মৃত।
১২. সাঈদ মোহাম্মদ ভাই। আমি কবি হতে চাইনি।
১৩. নাহিদ ধ্রুব। আমি যুদ্ধে যাবো।
১৪. নাহিদ ধ্রুব। ভালবাসা কি জানে?
১৫. নাহিদ ধ্রুব। আমার আছে অলৌকিক ঐশ্বর্য।
১৬. নাহিদ ধ্রুব। প্রতিমার বিসর্জন।
১৭. শঙ্খবীর। প্রশ্নহীন স্মার্ট’দের বলছি!
১৮. শঙ্খবীর। আমরা এবং তোমাদের পরিবর্তন!
১৯. শঙ্খবীর। অসভ্য আমরা এবং আমাদের শিশুরা!
২০. বনফুল। উড়ো খবর।
২১. নিঃশব্দ যাত্রী। দায়ী কি অভাব নাকি স্বভাব?
২২. নিঃশব্দ যাত্রী। মায়ের অপূর্ণতায় একুশ।
২৩. ফিদা। মাধবীলতার সাথে কথোপকথন।
২৪. ফিদা। কবিতা না থাকলে কবিতা লিখিয়েরা ধর্মযাজক হতেন।
২৫. ফিদা। ডাকবাক্স হয়ে গেছে ধর্ষিতা নদী।
২৬. মোহাম্মদ আনু। মনে করিয়ে দেব।
২৭. মোহাম্মদ আনু। অনন্ত এক নাম।
২৮. মোহাম্মদ আনু। আমার ভ্রান্তি।
২৯. আলমগীর সরকার। যমুনার পাশে।
৩০. আলমগীর সরকার। দু’তলা খেড়িঘর।
৩১. আলমগীর সরকার। দীঘির জলে পদ্ম ফুল।
৩২. আলমগীর সরকার। নক্ষত্রের আলো।
৩৩. আলমগীর সরকার। নতুন ফুলকলি ফুটতে দেই।
৩৪. আনু আনোয়ার। ভালবাসার দরদাম।
৩৫. আনু আনোয়ার। চুপচাপ।
৩৬. আনু আনোয়ার। দীর্ঘশ্বাস।
৩৭. আনু আনোয়ার। আমাদের জীবন তারাদের মত নয়।
৩৮. প্রলয় সাহা। কবি ও কবিতা।
৩৯. প্রলয় সাহা। মুখোমুখি।
৪০. অজরখেচর। দু’টি শিশুর বেড়ে ওঠা।
৪১. অজরখেচর। ভয়।
৪২. অজরখেচর। অপ্রাপ্তি।
৪৩. অজরখেচর। বাড়ি-ফেরা।
৪৪. অজরখেচর। একদিন আমি।
৪৫. অজরখেচর। নিখোঁজ।
৪৬. সেলিনা ইসলাম। সীমা লঙ্ঘন।
৪৭. সেলিনা ইসলাম। নীরব যন্ত্রণা।
৪৮. সেলিনা ইসলাম। অসমাপ্ত গল্প।
৪৯. রাফি নিয়াজ। সেই ফিঙ্গে পাখিটা।
৫০. কামাল উদ্দিন। মেঘের উপর বাড়ি … ফটোব্লগ।
৫১. কামাল উদ্দিন। জোড়া ঝর্ণা।
৫২. কামাল উদ্দিন। বাংলার দার্জিলিং।
৫৩. তীর্যক নীল। স্মৃতির অসুখ।
৫৪. তীর্যক নীল। 2012 … শেষ চমক।
৫৫. তীর্যক নীল। প্রবাসের দিনলিপি।
৫৬. মেঘবালিকা। ছয় দফা দেওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু কি তৃতীয় সারির নেতা ছিলেন?
৫৭. মেঘবালিকা। আমরা কেবলি কবিতা খুঁজি।
৫৮. মেঘবালিকা। যুদ্ধজয়ী বাংলাভাষা।

শুভ জন্মদিন : চৈতী আহমেদ

cake

কন্যারা জলজ নয়, ঊষর চৌচির ফসলের মাঠ
ইচ্ছার আগুন পোষে, অবিকল অলাত
তৃষ্ণায় ফেটে গেলে বুক
চেয়ে খায় জল।

choityবৃষ্টিরা আসে না শিখণ্ডী নাচে না বলে, অপেক্ষায়
পুড়ে পুড়ে যাবে ফুলেল বাগান, উপত্যকা,
ত্রিভূজ সমতল, ব্যর্থ হবে জীবনের
বাসনার পল!

বৃষ্টিরা আসে না শিখণ্ডী নাচে না বলে, অপেক্ষায়
পুড়ে পুড়ে যাবে ফুলেল বাগান, উপত্যকা,
ত্রিভূজ সমতল, ব্যর্থ হবে জীবনের
বাসনার পল!

ক্লান্ত চাঁদ ডুবে গেলে লুব্ধক তখনও জ্বলজ্বল
ফুলেল বাগান, উপত্যকা, ত্রিভূজ সমতল
সন্তর্পণে আপাণ্ডুর, গৃহহীন
নোনা নাবিকের খুব কাছে আসে

আকাঙ্খারা মরেনি এখনও, চোখ ছলছল
বহুদিন আগে অ্যালবাট্রস এসে
তার হৃদপিণ্ড খেয়ে গেছে
ফসলের মাঠ তবু তার জল ভালবাসে।

choity mini নিজেকে ভালোবাসি, ভালোবাসি আমার কন্যা মনস্বিতা মেধাকে, ভালোবাসি কবিতা, গান আর মানুষ, সকালের শিশির, সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি আমার বাংলাদেশকে। সে আমাদের প্রিয় ব্লগার চৈতী আহমেদ এর জন্মদিন।

special cake
zia4
zia6
zia8
zia9zia9zia9zia9zia9zia9zia9zia9zia9
101010101010101010101010101010

জীবনের কর্মে এবং সাফল্যে থাকুন বেঁচে। আমাদের সকলের শুভেচ্ছা ভালোবাসা সর্বোপরি শুভকামনা সব সময়ে থাকবে আপনার জন্য। শুভ ব্লগিং।

x:আপনাদের দেয়া খেতাব: ২০১২ এর স্মরণীয় মন্তব্যটি করুন

আসুন ২০১২ এর শব্দনীড় ব্লগারদের খেতাব সাজাই। পোস্টে আমরা অভিভূত হয়েছি নতুন এবং পুরোনো অনেকের সরব পদচারণায়। নিঃশব্দ কীবোর্ডের চাপাচাপিতে অন্যের ভাবনাকে নিজের ভাবনায় তুলে এনেছেন সুনিপুণ ভাবে। কেউ কেউ দম নিয়েছেন সত্য। কিন্তু ফিরেছেন ঠিকই। দেখেছেন চোখ মেলে, ব্যস্ততায় পূর্ণ অংশ হয়তো নিতে পারেন নি তবু জানিয়েছেন শুভকামনা। আমি এবং আমরা সুখি হয়েছি, আনন্দিত হয়েছি। একটি পোস্ট আমি যখন প্রকাশ করি তখন আমি আমার বলে দাবি করিনা। মনে করি এটা পাঠকের। পাঠক সেটাকে যেভাবে ইচ্ছে গ্রহন করতে পারেন। পারেন বর্জন করতে; সে স্বাধীনতা বা অধিকার তিনি সংরক্ষণ করেন। প্রদত্ত খেতাব অনেকের মনে ধরবে, অনেকের ধরবে না। আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছি সেই অধিকারে মাথা নুইয়ে বলবো … এটা একটা শ্রেফ মজা। এবং আনন্দ। খেতাবকে সর্বৈব সত্য ধরে নিয়ে নিজেকে ছোট মনে করার কিছু নেই। বরং আনন্দ ঠাট্টার মাঝে সীমাবদ্ধ থাকলেই তা হবে মঙ্গল এবং ভাতৃত্ব বোধের পরিচায়ক। থিম কৃতজ্ঞতায় মুহাম্মদ সাঈদ আরমান

সহ ব্লগারদের দেয়া খেতাব। আপনার প্রতি একান্তই ভালোবাসার দান।

কিছু নেই। আ,শ,ম,এরশাদ।

ডা. দাউদ – দেবী ও নাই কবিও উধাও। আছে কেবল ধ্যান।
ওয়াচডগ – বিকেলে ভোরের ফুল।
সাইক্লোন – কেবল চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক ভালো! অন্য কিছুর জন্য নয়।
মুরুব্বী – যুবরাজ ব্যাক উইথ ওয়াইড উইলো।
জিয়া রায়হান – পদ্মা সেতু। যার আলো এখনো নেভেনি।
আনন্দময়ী – অ অভিমানী।
সাহাদাত উদরাজী – ছোট ছোট রেসিপি।
ভালবাসার দেয়াল – দেয়াল ভাঙ্গার শব্দ শুনি।
খালিদ উমর – নীলে আর বিশ্বাস নাই।
বিষণ্ণময়ী – কী-বোর্ডটা অনেক দিন আরামে আছে।
নাজমুল হুদা – সবুজে অমর।
কবিরনি – ভুলে যাইনি সাগর-রুণি।
আফরোজা হক – শেরে বাংলা একে হক, সৈয়দ শা. হক এরাও তো হক বংশের।
হরবোলা – সহজ সমীকরণ এক থেকে এক বাদ দিলে মাইনাস টু।
রাজিন – মতামত জরিপের এবারের বিষয় “তুষারই বরফ?”।
ফকির আব্দুল মালেক – লম্বা এক কবিতা।
মাহবুব আলী – ”গঠন মুলক” এর মাঝে স্পেস নাই।
জুলিয়ান সিদ্দিকী – গল্পই সাহিত্য, সাহিত্যই গল্প।
আদর – মরলে শহীদ বাঁচলে মুক্তিযোদ্ধা।
সুমন আহমেদ – খুব সহজেই লিখা যেত একটি কবিতার খসড়া !
কালপুরুষ – কালো হই আর ধলা হই আমিই একমাত্র কালপুরুষ।
রেজওয়ান তানিম – জটিল বিষয় পাইনা তাই কলম চলে না।
কামাল উদ্দিন -“ভ্রমণ” নিরাপদ তবু এ জার্নি বাই বোট লিখেও ৫ নাম্বার নাই।
রাবেয়া রব্বানি – আমার নামেও আছে সাহিত্য।
বখতিয়ার শামিম – কবিতা লিখতে পারি না!! আমিন! আমিন!
মুক্তিযোদ্ধা – সত্যের জয় হোক।
চারুমান্নান – ভুতু সোনা এখন কোন ঋতু!
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – খেতাব দিব খাপে খাপ।
হামিদুর রহমান পলাশ – ইতিহাস ছিড়ে আনিব মণিমুক্তা।
সুস্মিতা জাফর – ডাক্তার হই আর সাহিত্যিক হই নামটা তো ভারী আছে।
কুহক – কবিতা বাহক।
আমিন আহম্মদ – ভাব সম্প্রসারণ ভালো পারি সারাংশ পারি না।
দোয়েল – পাখি দোয়েল কাব্য জানেনা।
বিলিভার – পড়তে জানলে লিখতে হয় নাকি!
আজমান আন্দালিব – উদ্যোগ কাজের অর্ধাংশ।
রুপালি গিটার – রুপালী।
সকাল রয় – নিভৃতে লিখে যাই ।
রেজা নুর – কবিতা অনুবাদে কবিতা হারায় না।
নির্ঝর নাসির – যাক নাসিরের আগে কিছু একটা যোগ করা গেল অবশেষে।
বাংলাদেশী স্লাম ডগ – বাপরে–ডরাইছি …
দীপক সাহা – রাস্তায় আটকা।
জেড এইচ সৈকত – ব্লগে তো অনেক এবার ফেবু।
জিল্লুর রহমান – গড ফাদারের তুলনায় গড় মাদার ভয়ংকর।
ফৈরা দার্শনিক – দার্শনিক আবার ধনী হয় নাকি!
সেতুবন্ধন – জীবনেও সেতু বানাইনি।
মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী – শেয়ার করি।
নীলসাধু – নিকটা ছোট করতে চাই। আগেরটা কাটবো না পরের টা?
জিপসী – চেনা জানা অবু অচেনা।
শাকিলা তুবা – শাকিলা যাই হোক তুবাটা বেশ।
ফকির ইলিয়াস – গেয়ে যাবো মুক্তির গান।
সাঈদ মোহাম্মদ ভাই – ভাইটা না লাগালে কেউ মনে রাখত না।
মেজদা – দাদার খুব অভাব!
ইজি রেসিপি – ব্লগাররা দয়া করে পুরুষদের দেয়া রেসিপি ফলো করবেন না।
অপদেবতা – এখনো সু দেবতা হতে দেরি আছে।
বই পাগল – এখন ফেবু পাগল।
নেবুলা মোর্শেদ – তোমরা থাক ধুলির পরে, আমি চলিব নভোমণ্ডলে।
আজিম হোসেন আকাশ – কাব্য গ্রন্থের কাব্য।
ছেলেবেলা -আবার হাসিব ব্লগটির তীরে!!
ডা. তৈয়বা – সিডর ডারাইনি, সাইক্লোন ব্যাপার না।
ডাক্তারের রোজনামচা – লিবিয়ার পথ শেষ এবার সিরিয়া।
বাবুল হোসেইন – একটা জীবনান্দ কবিতা লিখব।

এখনো চলছে কবিতার সাথে জীবনের লুকোচুরি। ডা. দাউদ।

নীড় সঞ্চালক – হাইপার টেনশনে সারাক্ষণ।
হরবোলা – অক্ষমের মন্তব্য প্রতিবেদক।
জিয়া রায়হান – ছবির কবি।
সাইক্লোন – সদ্য কুমারব্রত হারিয়ে নিঃস্ব যে জন!
বিষণ্ণময়ী – সবাইকে বিষণ্ণ করে আনন্দ খোঁজে হারালো যে জন।
জামান আরশাদ – জাতীয় দুলাভাই।
ফকির আব্দুল মালেক – ব্ল্যাক ডায়মন্ড।
মোঃ খালিদ উমর – ইজি রেসিপির চকিদার।
আদর – ক্যামেরায় ব্যস্ত চোখ।
ডা. দাউদ – না ডাক্তার! না কবি!!
ছায়েদা আলী – সুহার মা।
খেয়ালী মন – বেখেয়ালে সারাক্ষণ।
কবিরনি – আইডিয়া মাষ্টার।
সাহাদাত উদরাজী – ছোট ছোট কথায় বড় বড় শ্লোগান।
চারুমান্নান – কবিতার মানুষ।
মরু বেদুইন = মুহাম্মদ সাঈদ আরমান।
হামিদুর রহমান পলাশ – প্রবাসী কণ্ঠ।
সুস্মিতা জাফর – হাস্যোজ্জ্বল নাম।
কুহক – কবিতার গুরু।
রাজিন – ভ্রাম্যমান আদালতের হাকিম।
ওয়াচডগ – ব্লগ বুদ্ধিজীবী।
আমিন আহম্মদ – হট সিট কারিগর।
দোয়েল – রিভার জলে হাবুডুবু খাওয়া কাব্য গল্প।
মাহবুব আলী – বিচক্ষণ মেধা।
বিলিভার – হারিয়ে খুঁজি বিশ্বাস।
বখতিয়ার শামিম – চমকিত কবি।
পাংশুল – রহস্যময় মুখ।
নীলসালু – লালসালু’র খালাতো ভাই।
জুলিয়ান সিদ্দিকী – সাহিত্যের হেড মাষ্টার।
রাবেয়া রব্বানি – হিজাবের মডেল।
জুয়ারি – ফেরারী আসামী।
হেমায়েত সুজন – সখীর খোঁজে ব্লগিং।
জামান একুশে – ভাষা আন্দোলন চলছে আজো।
এলিজা আকবর – হাসির রাণী।
মুরুব্বী – চির সুন্দর প্রতিচ্ছবি।
আজমান আন্দালিব – শিশুর হাসি।
রুপালি গিটার – মধ্য রাতের টুং টাং।
সকাল রয় – শিশির স্নিগ্ধ ঘাস ফুল।
নির্বাসন এ একা – নিভৃতের সুর ছন্দ।
মরুভূমির জলদস্যু – জোনাকির নৃত্যকার।
রেজা নুর – ভিন দেশী কবিতার সেতু।
নির্ঝর নাসির – অঝর প্রেমিক।
বাংলাদেশী স্লাম ডগ – মননশীল ভাবুক।
এজহারুল এইচ শেখ – প্রমিত ব্লগার।
আ,শ,ম,এরশাদ – আলোকিত মানুষ।
ছবি – ছবিতার রাণী।
তীর্যক নীল – ধরে না কোন বায়না।
ফরিদুল আলম সুমন – কবিতার কারিগর।
ডা. সুরাইয়া হেলেন – পরম শ্রদ্ধেয়া।
বাবুল হোসেইন – হলুদিয়া পাখি।
ফিদা – সংখ্যা কাব্যের নক্ষত্র।
কামাল উদ্দিন – সম্ভাবনায় উজ্জ্বল।
বন্ধু ব্লগ – বন্ধুর জন্য নিবেদিত।
দীপক সাহা – মন ভালো হাসি।
কালপুরুষ – ব্লগ আইকন।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল – সত্যের লড়াকু কবি।
জেড এইচ সৈকত – পাহাড়ের বুকে সমুদ্র সৈকত।
ভালবাসার দেয়াল – ভালবাসার সেতু।
আনন্দময়ী – নিখুঁত প্রজ্ঞাময়ী।
নাজমুল হুদা – শব্দের ডাক্তার।
আফরোজা হক – কান্তার মা। কবিতার বেয়াইন।
বনফুল – চির স্ফুটিত ফুল।
সুমন আহমেদ – কবিতার বন্ধু।
নীলকণ্ঠ – সময়ের সুজন।
জিল্লুর রহমান – আঁচলের ফুল।
ফৈরা দার্শনিক – মারাত্মক প্রগতিশীল।
সেতুবন্ধন – ভালোবাসার হ্যান্ডসেক।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – প্রবাসী প্রেমিক।
রেজওয়ান তানিম – মৌন মুখর কবি।
আহমাদ ইউসুফ – বক্র সত্যের আলোক রশ্মি।
আয়েশা আহমদ – কবিতার পূজারীনি।
সাঈদ মোহাম্মদ ভাই – ভাগ্যিস আজিজ মোহাম্মদ ভাই নয় !!
মেজদা – সুন্দর উপস্থিতি।
বালুচর – বৃষ্টি নামুক সবুজের জন্য।
শাহিদুল ইসলাম – শুভাগত মানুষ।
সারাদিন – কেন নয় সারা রাত।
ইজি রেসিপি – নাতির ভয়ে পলাতক দাদী।
রুবেল আহমদ – চমৎকার ব্লগার।
মিজানুর রহমান – শুভ কামনা যার জন্য।
রকি – যাকে ঠিক দেখি না।
মেঘ – এবার বৃষ্টি নামুক।
ঈশিতা জুলিয়া – শিশির সিক্ত ঘাস ফুল।
অপদেবতা – এবার মানুষ হবে প্রেমে।
বই পাগল – পাগল হবার সম্ভাবনা .ooooooooooooo%।
লিখন – বিজলির মত আসা যাওয়া।
সুলতানা – সুলতানা বিবিয়ানা সাহেব বাবুর বৈঠক খানা।
তুস – প্রকৃতির মহিমা।
হেমন্ত হিমালিয়া – দোয়েল পাখির খাঁচা।
নেবুলা মোর্শেদ – মহাকাশের টাইম মেশিন।
শাপলা – জাতীয় ফুল।
অজানা পথিক – জেনে যাবো ভালোবেসে।
আজিম হোসেন আকাশ – কষ্টের নীল রঙ।
ছেলেবেলা – প্রবীণ বেলার স্মৃতি চারণ।
পাশা – আশা করি ভালোবাসা পাবো।
গোলাম মাহাবুব – নিরব আলো।
ছবিয়াল – কবিয়ালের ভায়রা ভাই।
আলইমরান – হারানো মুখ খুঁজি।
সুজন – তেঁতুল পাতায় নয় জন।
সরসিজ আলীম – কবির আইকন।
শৈবাল কায়েস – সমুদ্রের গুঞ্জন।
মাহাফুজুর রহমান – উজ্জ্বল আশা।
আসাদ – গাজী হয়ে থাকুন চিরন্তন।
কৃতদাসের নির্বাণ – শিখায় অনির্বাণ কবি।

নিজের সম্পর্কে নিজে কি লিখব! কি বলবো! সাহাদাত উদরাজী।

নীড় সঞ্চালক – কঠিন হৃদয়।
হরবোলা – চুল পাকিলে লোকে হয় না বুড়ো।
জিয়া রায়হান – লোকে আমার বয়স বুঝতে পারল না।
সাইক্লোন – এ যে কঠিন অভিজ্ঞতা।
বিষণ্ণময়ী – পাথর দিল!
জামান আরশাদ – নীলগিরি।
ফকির আব্দুল মালেক – সোজা সাপটা আমি ফকির বাবা।
আদর – দেবর।
ডা. দাউদ – নিজের খেয়ে বনের মেষ তাড়ানো।
ছায়েদা আলী – স্বদেশী কবি।
মোঃ খালিদ উমর – শুধু গান গেয়ে পরিচয়।
খেয়ালী মন – মনের খোয়াল রাখবে কে?
কবিরনি – উপরে গরল নীচে তরল!
সাহাদাত উদরাজী – !!!
চারুমান্নান – কবিতার প্রহর।
মরু বেদুইন – স্বদেশী আশা।
হামিদুর রহমান পলাশ – লোহিত সাগরের পাশে একা দাঁড়িয়ে।
সুস্মিতা জাফর – ফুল ফুটে রাত্রী কালে।
কুহক = চেনা ব্রাক্ষণের পৈইতা লাগে না।
রাজিন – মামা, আমি অনেক বড় হয়েছি।
ওয়াচডগ – পুরা শরীরেরই পচন, ওয়াচ করবো কোথা।
আমিন আহম্মদ – ইউনাইটেড একশন।
দোয়েল – আশা পুরন হল না লো সখী।
মাহবুব আলী – পথেই পড়ে থাকে ভালবাসা।
বিলিভার – হারিয়ে যাওয়া এক মহানায়ক।
বখতিয়ার শামিম – চোখ যে মনের মথা বলে।
পাংশুল – কত কথা বলার ছিলো।
নীলসালু – একদিন দেখা হবে, অনেক মজা হবে।
জুলিয়ান সিদ্দিকী – ভালবাসা মরুময়।
রাবেয়া রব্বানি – একেলা পাখি।
জুয়ারি – রাত জাগা পাখি।
আজমান আন্দালিব – সেরা কাজী।
রুপালি গিটার – মামা, আমি এখানে।
সকাল রয় – কি যে করি।
নির্বাসন এ একা – ভালবাসা যায় না দেখা।
মরুভূমির জলদস্যু – দুনিয়া ঘোরে টাকার পিছে আমি ঘুরলে দোষ কি!
রেজা নুর – দিল কারবারি।
নির্ঝর নাসির – হে দুনিয়া, মেরা কাম কি নেহি!
বাংলাদেশী স্লাম ডগ – এটেনশন।
এজহারুল এইচ শেখ – প্রতিভা।
আ,শ,ম,এরশাদ – শাদকেলিক্স।
বাবুল হোসেইন – সোনার পালঙ্কে কাঁথা!
ফিদা – টুনটুনি।
কামাল উদ্দিন – একেই বলে অভিজ্ঞতা।
বন্ধু ব্লগ – তোমাদের ছেড়ে যাব কোথায়।
দীপক সাহা – ইয়ং ম্যান অফ দ্যা ইয়ার ২০১২।
কালপুরুষ – আছি তোমাদের সাথে।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল – আর কত লিখবো।
জেড এইচ সৈকত – ইয়ং ব্যাচেলর অফ দ্যা ইয়ার ২০১২।
ভালোবাসার দেয়াল – ভালবাসা লাগে, ভালবাসা!
আনন্দময়ী – লুকানো বাঘ।
নাজমুল হুদা – ফ্রেন্ড অফ দ্যা ইয়ার ২০১২।
আফরোজা হক – মা জননী।
বনফুল – হীরক রাজা।
সুমন আহমেদ – ছন্দের যাদু।
নীলকণ্ঠ – সাধারণ।
জিল্লুর রহমান – এই জন্মে আর হল না!
ফৈরা দার্শনিক – ইশারা।
সেতুবন্ধন – জানি ফিরে আসবে একদিন।
মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী – মরিলে কান্দিস না কেহ।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – এই কুলে আমি আর ওই কুলে তুমি।
মুক্তিযোদ্ধা – বয়স তো আর কম হল না!
নীলসাধু – আবার আসিব ফিরে।
জিপসী – আই এম এ ডিসকো ড্যান্সার।
শাকিলা তুবা – সময়ে এক ফোঁড়।
আবু মকসুদ – ইয়া বাবা।
ফকির ইলিয়াস – দূর থেকে কাশ বন সাদাই দেখা যায়!
আয়েশা আহমদ – চলতে চলতে।
সাঈদ মোহাম্মদ ভাই – কি যে হল বুঝি না।
মেজদা – আদাব।
বালুচর – সীমানা হারা।
শাহিদুল ইসলাম – বল না কবুল।
রেজওয়ান তানিম – ইঞ্জিনিয়ার কবি।
আহমাদ ইউসুফ – রাতের ছবি।
সারাদিন – সাথে আছি।
ইজি রেসিপি – সে সময় কোথায়।
রুবেল আহমদ – সে যে এল না, কিছু ভাল লাগে না।
মিজানুর রহমান – খোঁচায় বন্দী।
রকি – বুঝেও বুঝে না।
মেঘ – আয় রে।।
ঈশিতা জুলিয়া – মেরা নাম চুন চুন চু।
অপদেবতা – দেবতাদের রাজা।
বই পাগল – কাজে মন নেই।
লিখন – কি খাই, ঘরে কিছু নাই।
সুলতানা – মনের মানুষ।
তুস – তোরা দেখে যা, আমিনা মায়ের কোলে।
হেমন্ত হিমালিয়া – ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত।
ছবি – দিন ফুরায় না।
মাইন রানা – ওরে ও বাঁশিওয়ালা।
তীর্যক নীল – ছাড় নেই।
ফরিদুল আলম সুমন – কবিতায় ভালবাসা লুকিয়ে থাকে।
ডা. সুরাইয়া হেলেন – রিক্সা প্রেম।
নেবুলা মোর্শেদ – মহাকাশ গবেষণা।
শাপলা – পুরুষের মেকাপ দরকার।
অজানা পথিক – পথ ভোলা।
আজিম হোসেন আকাশ – তরুন কবি।
ছেলেবেলা – যে দিন যায় না ভোলা।
পাশা – মাঝ রাতে চাঁদ যদি।
গোলাম মাহাবুব – বলব কথা তোমার সনে।
ছবিয়াল – ক্যামেরায় নাই কালি।
আলইমরান – নুতন চাকুরে!
সুজন – দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া।
সরসিজ আলীম – সর্বভূক কবি।
শৈবাল কায়েস – দিনের আলো দেখিবার চাই।
মাহাফুজুর রহমান – যে ডালে কাক বসে না।
আসাদ – ইলাই কিতা।
কৃতদাসের নির্বাণ – ইমেল আর চলে না।
হেমায়েত সুজন – বন্ধুর বাড়ী।
জামান একুশে – লিড নিউজ।
এলিজা আকবর – ফুল ফুটে ঝরে যায় দুনিয়ার রীতি।
মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধূরী – যে বাগানে আর ফুল ফুটে না।
ঘাস ফড়িং – প্রতিজ্ঞা।
রাফিউল রাজী রিটন – শান্তি চাই।
নাজমুন নাহার – কে কোথায়।
হাসান ফেরদৌস – দুই দিনের দুনিয়া।
রক্ত-নজরুল – ভাল মানুষ।
আর. এইচ. মামুন – জীবনের দাম।
মুরুব্বী = ব্লগে আসি ঘরদোর ছাড়ি !!

আশরাফুল কবির রনি। কবির রনি। কবিরনি।

নীড় সঞ্চালক – নীড়হারা অচল লোক।
হরবোলা – যাত্রার বিবেকের পার্টটা একা আমার।
জিয়া রায়হান – বোঝার চেষ্টায় আছি।
সাইক্লোন – ঝড় তুলতে চাই, কিন্তু রসদ নাই।
বিষণ্ণময়ী – অবুঝ বুঝময়ী।
জামান আরশাদ – আত্বগোপনে নেতা।
ফকির আব্দুল মালেক – সংগ্রামী বালক।
আদর – দিদির ছোট ভাই।
ডা. দাউদ – দেবী না কবি?
ছায়েদা আলী – বিদেশে স্বদেশী ফুল।
মোঃ খালিদ উমর – দিকভ্রান্ত নাবিক।
খেয়ালী মন – খেয়ালী ব্লগার, খেয়ালে ব্লগিং ।
সাহাদাত উদরাজী – ছোট ছোট কথা বলি। বড় বড় কাজ করি।
চারুমান্নান – ব্লগের কবি ব্লগার কবি।
মরু বেদুইন – নিক চেন্জ করাই কাল হলো।
হামিদুর রহমান পলাশ – স্ত্রী’র কারণে ব্লগিং।
সুস্মিতা জাফর – ফেসবুক গল্পকার।
কুহক – উচিৎ কথার জায়গা নাই।
রাজিন – জরিপে আমেরিকান ব্যাচেলার।
ওয়াচডগ – ওয়াচে কারিগরী সমস্যা।
আমিন আহম্মদ – রাজাকারের ক্ষমা নাই, আওয়ামী প্রীতির ভাত নাই।
দোয়েল – হঠ্যাৎ ডাকি।
মাহবুব আলী – পাঠকের খোঁজে।
বিলিভার – হারিয়ে গেছি খুজে পাবে না।
বখতিয়ার শামিম – কবিতায় সম্বল।
জুলিয়ান সিদ্দিকী – জ্বলছি জ্বালায়।
রাবেয়া রব্বানি – চোর ধরার কারিগর।
আজমান আন্দালিব – প্রজেক্ট উদ্যেক্তা।
রুপালি গিটার – গিটারের তার ছিঁড়ে গেছে।
সকাল রয় – কেন অভিমানী নিজেও বুঝি না।
নির্বাসন এ একা – এবার হবো দোকা।
রেজা নুর – অনুবাদক কবি।
বাংলাদেশী স্লাম ডগ – ওয়াচডগের কাজ চাই।
আ,শ,ম,এরশাদ – চায়না ছিলাম ভালই ছিলাম আইসা দেখি মগজ নাই।
বাবুল হোসেইন – 100% কবি।
ফিদা – ভাব বোঝার অপেক্ষা।
কামাল উদ্দিন – মঙ্গল গ্রহ ঘুরে এলাম।
বন্ধু ব্লগ – বন্ধু চাই।
দীপক সাহা – গলায় কথা আটকে থাকে।
কালপুরুষ – আমার বনানীর বাসার স্মৃতি।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল – বুঝতে চাই, চিনতে চাই।
জেড এইচ সৈকত – হান্ড্রেড পার্সেন্ট ব্যাচেলার।
ভালবাসার দেয়াল – পরিবর্তনের হাওয়া।
আনন্দময়ী – আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর।
নাজমুল হুদা – হুদাহুদি ব্লগিং করি না।
আফরোজা হক – শ্বাশুড়ি আম্মা।
সুমন আহমেদ – ভাংতি পদ্যের ব্যাপারী।
নীলকণ্ঠ – পোষ্টের উৎস লিখতে মনে থাকে না।
জিল্লুর রহমান – টু অর নট টু বি উপন্যাস চলবেই।
ফৈরা দার্শনিক – এখনো তো দর্শন কপচাই নি।
সেতুবন্ধন – রূপকথার গল্পপ্রেমী।
মোহাম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী – শেয়ার পোষ্ট বিশারদ।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – মন অস্থির।

সত্য বলতে চাই।সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল)।

নীড় সঞ্চালক – অর্থনৈতিক মন্দা ব্লগে পোস্ট ও কম আসে।
মুরুব্বী – সবুজ মানুষ।
হরবোলা – বাঁশে তেল কিভাবে লাগাতে হয় শিখে নিন।
জিয়া রায়হান – ভবের হাটে ছবি খুঁজি।
সাইক্লোন – যদি সমুদ্র পাড়ে আর কটা দিন।
বিষণ্ণময়ী – মমতার আধার।
ফকির আব্দুল মালেক – বিজ্ঞজন।
আদর – বড় হইছি এখন কেউ আদর করে না।
ডা. দাউদ – দেবীর বর্ণনায় কবি।
ছায়েদা আলী – এই আছি এই নাই।
নীল নক্ষত্র – আকাশ এখন ধোঁয়ায় ভরা।
খেয়ালী মন – ইচ্ছে হলে ব্লগে আসি।
কবিরনি – যেন নাম সূত্রেই কবি।
সাহাদাত উদরাজী – ছোট কথা বড় ভাবনা।
চারুমান্নান – নিয়মিত কবি।
মরু বেদুইন – চারপাশ দেখে থমকে যাই।
হামিদুর রহমান পলাশ – সব বলতে চাই সময় হয় না।
সুস্মিতা জাফর – ডাক্তার হবো না সাহিত্যিক চিন্তায় আছি।
কুহক – কাব্য থাকবো বেঁচে।
রাজিন – স্নো পড়তেই হবে না হলে হরতাল।.
ওয়াচডগ – সদ্য বাবা আদুরে শিশুর।
আমিন আহম্মদ – নিবেদিত ব্লগার।
দোয়েল – আবেগ সামলাতে কবিতা লেখা।
মাহবুব আলী – ব্লগ মাস্টার।
বিলিভার – হঠাৎ কোথায় হারিযে গেলাম।
বখতিয়ার শামিম – ডুবিয়ে এলাম এবার জলের কবিতা।
পাংশুল – রবী ঠাকুরের দাদী।
নীলসালু – মোল্লারা এখন দৌড়ের উপর।
জুলিয়ান সিদ্দীকি – ঝুনঝুনি হাতে।
জুয়ারি – জমে না খেলা শীতে জমে যাই।
আজমান আন্দালিব – কথা বলি তবে সুযোগ পাই না।
রুপালি গিটার – বে- সুরে বাজি।
সকাল রয় – হানিমুনে কোথায় যাবো।
নির্বাসন এ একা – আসলে একা না।
মরুভূমির জলদস্যু – কেবল বালি।

ফকির আবদুল মালেক

নীড় সঞ্চালক – আয়লো সখি উইড়া যাই, ঢিল মারি তর টিনের চালে।
হরবোলা – আমি তো বন্ধু মাতাল নই।
জিয়া রায়হান – আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা ফুল তুলিতে যাই।
সাইক্লোন – শিশুকাল কাল ছিল ভাল, যৌবন কেন আসিল।
বিষণ্ণময়ী – ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে।
জামান আরশাদ – বন্ধু তিনদিন তোর বাড়িত গেলাম দেখা পাইলাম না।
আদর – আমায় ডেকো না ফেরানো যাবে না।
ডা. দাউদ – রক্তে আমার মিশা আছে সুরের ছোঁয়া।
ছায়েদা আলী – যেও না সাথী, চলেছো একলা কোথায়।
মোঃ খালিদ উমর – ওরে রে নীল দরিয়া, আমায় দে রে দে ছাড়িয়া।
খেয়ালী মন – কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে।
কবিরনি – পাড়ার মানুষ কয় আমায় ভুতে ধরেছে।
সাহাদাত উদরাজী – আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।
চারুমান্নান – এই পথ যদি শেষ না হয় তবে কেমন হতো বলো তো।
মরু বেদুইন – কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই।

আমিও তারা হবো তোর মেঘলা আকাশে। আদর।

নীড় সঞ্চালক – অলস সম্রাট।
হরবোলা – সুপ্ত আগ্নেয়গিরি।
মুরুব্বী – বটবৃক্ষ।
জিয়া রায়হান – ছবির মাঝে অপরূপ জন্মভূমি।
ডা. দাউদ – আলোকবর্তিকা হাতে ছুটে চলা কবি।
সাহাদাত উদরাজী – প্রিয়জন।
চারুমান্নান – কবিতার মাঝেই যার জীবন।
মরু বেদুইন – ছড়ার মেলা।
মাহবুব আলী – প্রিয় শিক্ষক।
আজমান আন্দালিব – যোদ্ধা।
আ,শ,ম,এরশাদ – নির্ভেজাল আলোকিত মানুষ।
কামাল উদ্দিন – প্রথম সকাল।
কালপুরুষ – আমের দেশের মানুষ।
মোসাদ্দিক উজ্জ্বল – সোজাসাপ্টা কথা।
জেড এইচ সৈকত – নিখোঁজ বালক।
বনফুল – লুকিয়ে থাকা প্রতিভা।
জিল্লুর রহমান – দেখা হয়েছিল সাইবার ক্যাফেতে।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – সরল মন।
রুবেল আহমদ – মধ্য রাতের কণ্ঠ।
সুজন – হারানো কণ্ঠস্বর।
রাফিউল রাজী রিটন – মামা মিঞা পাম পাম।

পরে বলব…. ফৈরা দার্শনিক।

সুজন – মহা ব্লগার।
সাইক্লোন – সত্যিই ঝড়।
নীলসাধু – আর কি করব।
কুহক – জোয়ান কবি।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – প্রেমের কবি।
জগতের সব কাজই আমি পারি না। জুলিয়ান সিদ্দিকী।

আফরোজা হক – সংক্ষেপে হক্কানী।
সৈয়দ মাজারুল ইসলাম (রুবেল) – অদৃশ্য-কাহিনীকার।

আমি অতি সাধারণ, নিরব, আর লাজুক প্রকৃতির একটি ছেলে। নির্ঝর নাসির।

নির্বাসন এ একা – একা আর ভালো লাগে না সঙ্গী খুঁজিতেছি।
ওয়াচডগ – বড়ই উদ্বিগ্ন।
আমি নগরের জেষ্ঠ শামুক। রাবেয়া রব্বানি।

সাহাদাত উদরাজী – ব্লগ আইকন পার্সোনালিটি।
সমযের প্রয়োজনে, জীবনের দায়বদ্ধতায়। হামিদুর রহমান পলাশ।

নীড় সঞ্চালক – সফল নীড় পর্যবেক্ষক।
হরবোলা – জীবন বিষাদময় নয়।
জিয়া রায়হান – ছবি পাগল।
সাইক্লোন – রোগী না হয়েও ডাক্তারের কবলে।
বিষণ্ণময়ী – বিষন্নতায় ভরা, মমতায় ঘেরা।
জামান আরশাদ – ব্যস্ত দুলাভাই।
ফকির আব্দুল মালেক –
আদর – আরো আদর চাই।
ডা. দাউদ – ভালবাসার বাতিঘর।
ছায়েদা আলী – ভালবাসার নীল খাম।
মোঃ খালিদ উমর –
খেয়ালী মন – এখনও বেখেয়ালে আছি।
কবিরনি – কবিতার জাগ্রত সত্তা।
সাহাদাত উদরাজী – সফল রেসিপি হতে পারলাম কই, ছোট কথার জাদুকর।
চারুমান্নান – ভোরের পাখি।
মরু বেদুইন – এখন তীরে খুঁজে ফিরি।
হামিদুর রহমান পলাশ – এখনও জানার অনেক বাকী।
সুস্মিতা জাফর – জীবন তো নয় যেন খেলাঘর।
কুহক – আসলে আমি হক।
রাজিন – এখনও অনেক পথ বাকী।
ওয়াচডগ – দেখার বাকী অনেক কিছু।
আমিন আহম্মদ – রাজনীতির পাঠশালা।
দোয়েল – সদ্য কৌমার্য হারানো।
মাহবুব আলী – আর কত কাদাবে বল ?

তো এই গেলো মহাকাব্য। পোস্ট এর দৈর্ঘ্য দেখে আমি নিজেও বিস্মিত। জানিনা কয়জন আমাকে সশব্দে অভিসম্পাত করবেন। তবু এটার প্রয়োজন ছিলো। কেননা আবাহন পোস্টে আপনারা যে উদ্দীপনায় আমাকে সঙ্গ দিয়েছেন তাতে আমি অভিশপ্ত খেতাব পেলেও ক্ষতি নেই। সানন্দে মাথা পেতে নেবো। মনে করবেন এটা আমার কর্তব্য ছিলো আমি পালন করেছি। এবার আপনাদের পালা।

প্রথমত: নিজে গুনে মন্তব্যের ঘরে লিখুন কে কয়টা খেতাব পেলেন।
দ্বিতীয়ত: আপনার দৃষ্টিতে সেরা ১০টি খেতাব মন্তব্যের ঘরে লিখুন।
তৃতীয়ত: লিখুন ২০১২ সালের আপনার স্মরণীয় মন্তব্যটি।

সুন্দর খেতাব দাতা ও এই পোস্টে ২০১২ সালের সেরা মন্তব্যের জন্য রয়েছে বিশেষ পুরুস্কার। পুরুস্কার দেয়া হবে একুশে বই মেলার ব্লগারস ফোরামের স্টলে।
ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকুন। সুস্থ্য থাকুন। সর্বোপরি নিরাপদে থাকুন।
শব্দনীড় এর অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাক। সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা।

শব্দনীড় এর অতিথিরা লক্ষ্য করুন … প্রয়োজন হবে

shobdoneer

blog ব্লগ কিংবা ব্লগিং কাকে বলে বুঝতাম না। জীবনে ব্লগের কি প্রয়োজন সেটাও জানা ছিলো না। আমার পেশার সাথে যা যায় না, তাকে কেন মিছে ভাবনায় আনি। এখনো আমার মনে পড়ে, পত্রিকার কল্যাণে একটি ব্লগের ঠিকানা আমি পাই। চুপিচুপি একদিন ব্লগ খানা খুলে ফেললাম। বিশ্বাস করুন, ঠাঁয় বসে থাকতাম সকাল থেকে রাত পর্যন্ত। পড়তাম। কেবলই পড়ে যেতাম। কোন কোন পোস্টে ব্লগারদের আলাপচারিতা দেখে মনে হতে … কী সুন্দর করেই না একে অপরকে গ্রহন করছে তারা। ইচ্ছে করতো – আহা আমি যদি কথা বলতে পারতাম। অর্থ্যাৎ লিখতে পারতাম !!

সমস্যা হয়ে দাঁড়ালো বিজয় কীবোর্ডের ব্যবহার তো জানি, ইউনিকোড কিভাবে ব্যবহার করবো ? সাহস করে একদিন ফেসবুকের ষ্ট্যাটাসের ঘরে বাংলিশে লিখে ফেললাম, অনলাইনে বাংলা কিভাবে লেখে। বুঝে না বুঝে ঠিকই বেশ ক’জন লাইক মেরে বসলো কিন্তু সমাধান দিলেন না। এগিয়ে এলেন একজন। অভ্র’র লিঙ্ক বসিয়ে লিখে দিলেন, বিজয় জানলে ইউনিবিজয় অথবা ইংরেজীতে লিখে বাংলা আউটপুট পেতে ফনেটিক সিলেক্ট করে নিন।

অনলাইনে বাংলা লিখতে পেরে সত্যই সেদিন আমার আনন্দ আর ধরে না। কেউ বুঝুক আর নাই ই বুঝুক সমানে বাংলা লিখে চললাম। অবশ্যি তা ষ্ট্যাটাস বই আর কিছু নয়। মনের সাহস যেন বেড়ে গেলো। এই বার কোথায় যাবে ব্লগ বাছাধন !! রেজিষ্ট্রেশন করে ফেললাম। যথারীতি শুরু করে দিলাম। যেন নেশায় পড়ে গেলাম। খুব যে ভালো জাতের লিখিয়ে আমি নই, এ আমার শত্রু স্বজন আশেপাশে উঁকি ঝুঁকি না মেরেই সরাসরি বলবেন।

এই হলো আমার ব্লগ জীবন শুরু’র প্রাক কথন। এবার আসল কথায় আসি। শব্দনীড় ব্লগের প্রথম পাতায় আমাদের সতর্ক চোখ লক্ষ্য করলে দেখবে, অনলাইনে যারা আছেন তো আছেনই কিন্তু ব্লগটির ইনভিজিবল অর্থ্যাৎ অতিথি’র সংখ্যা সময় ভেদে প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ পর্যন্ত উন্নীত হয়। অনুমানে জানা কথা হচ্ছে, এই অতিথিদের মাঝে অনেকেই নিবন্ধিত ব্লগার রয়েছেন; যারা ঠিক সেই মূহুর্তে হয়তো ব্লগে লগিন করতে চাইছেন না ব্যস্ততার কারণে। কিন্তু পড়ছেন। অন্যদের অ্যাক্টিভিটি দেখছেন।

আমি বলবো বাকিদের কথা। কেননা বাকিদের সংখ্যাই বেশী। যারা আমার সেই ব্লগ জীবনের একাকী মানুষের মতো। দ্বিধাচিত্তে অপেক্ষা করছেন। হয়তো শিখছেন। যেমন আমি এক সময় শিখতাম। আর ভাবতাম কিভাবে যোগ দেয়া যায়। দুটো কথা বলবার অধিকার তো আমারও আছে। আমার এই লিখা … আমার মত যারা, তাঁদের জন্য। নিবন্ধন থেকে শুরু করে ব্লগিং নীতি’র দাগের এপারে থেকে নিজের প্রতিভা প্রকাশে কিভাবে নিজেকে এগিয়ে নেয়া যায়, সেই নবাগত বন্ধুদের উদ্দেশে। আসুন না নিবন্ধিত হয়ে ব্লগিং জীবনে নিজেকে প্রকাশ করি অন্য সবার মতো। সুপ্ত প্রতিভার প্রকাশ ঘটাই। বন্ধুত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হই। মিলি বন্ধুত্বের নিবিড় ছায়াতলে।

ni 01
প্রথমে আসবে ব্লগে রেজিষ্ট্রেশন। চিত্রে চিহ্নিত ইপ্সিত বাটনে ক্লিক করুন।

ni 02
বৃত্তাকার চিহ্নিত অংশের নিবন্ধন বাটনে ক্লিক করুন।

ni 03
এটাই হচ্ছে নিবন্ধন ফরম। লাল বৃত্তাকার ঘর লক্ষ্য করুন।
১. আপনি যে নামে লগিন করতে চান তা ইংরেজীতে ফটাফট টাইপ করুন।
২. সুবোধের মতো আপনার ইমেইল ঠিকানাটি সুন্দর করে লিখে দিন।
৩. অভ্র যদি না থাকে নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে বাংলায় যে নামে লিখতে চান সেটা সোজাসাপ্টা লিখে দিন।
৪. মনের মাধুরী মিশিয়ে দুই দুইবার পাসওয়ার্ড বসিয়ে দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করুন বাটনটিতে নিশ্চিন্তে ক্লিক করে দিন। দেখবেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে এমন একটি বার্তা আপনার মনিটরে ভেসে উঠেছে।

আপনি যদি শব্দনীড়ে নতুন অতিথি হন তাহলে নিচের অনুচ্ছেদগুলোয় আপনার জিজ্ঞাস্যসমূহের জবাব পেতে পারেন। ব্লগে মুদ্রিত পুরাতন এপিসোড। পড়ে নিন।

নতুন অতিথিদের জন্য:

১. প্রথমে আপনাকে নিবন্ধন করতে হবে।

২. আপনার নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে কিনা কি করে বুঝবেন? প্রথমত নিব্ন্ধনের সময় কোন সমস্যা হলে মেসেজ দেখতে পাবেন, সফল হলেও সফল হওয়ার মেসেজ দেখতে পাবেন। এছাড়াও নিবন্ধন শেষে ব্লগের মূল/প্রথম পাতায় গিয়ে ডানপাশের নিচের দিকে ‘নতুন এলেন’ তালিকায় আপনার লগইন আইডি দেখা যায় কিনা দেখুন। দেখা গেলেই নিবন্ধন ঠিকঠাক হয়েছে।

৩. নিবন্ধন হওয়া মানেই কি আপনি লেখা শুরু করতে পারবেন? দুঃখিত, এক্ষণি নয়। আপনার নিবন্ধন তথ্যগুলো পরীক্ষা করার পর দ্রুততম সময়ের মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্টটি অ্যাক্টিভেট করা হবে। এর পরই শুধু আপনি লগইন ও লেখা শুরু করতে পারবেন।

ni 04 ৪. কিভাবে বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেট করা হয়েছে? ব্লগের মূল/প্রথম পাতায় গিয়ে ডানপাশের নিচের দিকে ‘নতুন বন্ধু’ তালিকায় আপনার লগইন আইডির পাশে যদি ঘড়ির চিহ্ণ দেখা যায় আপনি এখনো অপেক্ষমান, আর যদি টিক চিহ্ন দেখা যায় তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেট করা হয়েছে।

৫. নিবন্ধন করেছেন কিন্তু কোন ই-মেল পাননি? তার দরকারও নেই, নতুন নিবন্ধন পদ্ধতিতে আপনি নিজেই নিজের পাসওয়ার্ড দেবেন নিবন্ধনের সময়, তা দিয়েই লগিন করুন। তবে আপনার অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভেট হয়েছে কিনা তা দেখে নিন।

৬. পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন? পাসওয়ার্ড উদ্ধার করুন। পাসওয়ার্ড উদ্ধার করে কোন ই-মেল পাননি? [email protected] এ এক কলম লিখে জানান। সাথে আপনার ব্লগ লগইন আইডি বা ই-মেল জানাতে ভুলবেন না যেন।

৭. পাসওয়ার্ড পেয়েছেন, কিন্তু তা মনে রাখা কঠিন? সমস্যা নেই, শুধু একবার তা ব্যবহার করে লগইন করুন, তারপর আপনার পছন্দমতো বদলে নিন প্রোফাইল সম্পাদনায় গিয়ে।

৮. বাংলায় লেখার জন্য কিংবা অন্যান্য প্রয়োজনে সাহায্য দেখুন।
৯. বাংলায় লিখার জন্য পড়ুন। এই ব্লগে বাংলা লিখবেন যেভাবে।
১০. প্রোফাইলে পিক এর জন্য দেখুন। প্রোফাইলে আপনার ছবি আপলোড।
১১. এবার লেখা ও মন্তব্য শুরু করার আগে দয়া করে ব্লগবিধি-টি দেখে নিন।

হলো তো সব কাহিনীর সহজ সমাধান !! তো দেরী কিসের। চলে আসুন। কেননা আমরা রয়েছি আপনারই অপেক্ষায়। পাশে পেতে চাই বন্ধু হিসেবে। সহ-ব্লগার হিসেবে। শব্দনীড় এ আপনাকে স্বাগতম। সবাই ভালো থাকুন। শুভ ব্লগিং।
logo1a

ফেসবুক লিঙ্ক : আজাদ কাশ্মীর জামান।

ব্লগারস ফোরাম পিকনিক ২০১২: ক্রিকেট টিমের জার্সি

বন্ধুরা শুভেচ্ছা নিন।
২৬শে জানুয়ারী বৃহস্পতিবার। তারপর সেই মহেন্দ্রক্ষণ।
ব্লগারস ফোরাম বার্ষিক বনভোজন ২০১২ এর জমজমাট, শ্বাসরুদ্ধকর T10 ক্রিকেট ম্যাচ। ব্লগাররা কালো এবং সাদা এই দু’দলে বিভক্ত হয়ে খেলবেন সেই ঐতিহাসিক ম্যাচ। ম্যাচ প্রস্তুতি শেষ। পিচ বিশেষজ্ঞ জনাব রাজিন ও আউট ফিল্ড, এনভারমেন্ট ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ জনাব সাইক্লোন সরজমিনে সব কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি ম্যাচ আয়োজকদের উচ্ছসিত ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

ক্রিকেট দলের জার্সি রেডি। টিম গঠন এবং আম্পায়ার ও শুরু বিষয়ক নীতি নির্ধারন হবে উভয় দলের দলনেতার উপস্থিতিতে। টস হবে। টসে জয়ী টিম খেলা শুরু করবেন। দল যথাক্রমে –

cri

দুর্জয় শব্দনীড়
বনাম
দুরন্ত শব্দতরী

আমি কোন দলে নেই। নেই আম্পায়ারিং এ। আমি আছি দূর গ্যালারীতে।
জানাই শুভকামনা এবং অগ্রীম অভিনন্দন এই দুই দলের জন্য।

আপনার জার্সির ছবি দেখুন। কোন টিমে খেলবেন ঠিক করুন। তৈরী করে নিন আপনার টিম। দলনেতা হতে পারেন। সংখ্যার আধিক্যে সিদ্ধান্ত জনগনের।

Jerssy 01

Jerssy 02

Jerssy 03

Jerssy 04

T10_Corporate_Challenge_Cricket_Trophy
এমন ট্রফির রেপ্লিকা দু’দলই পাবেন। নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। এগিয়ে নিন আপনার টিমকে। আমাদের করতালি এবং ভালোবাসা আপনার সাথে থাকবে।

পিকনিক – ২০১২ : আপনার অংশগ্রহন রিকনফার্ম করুন

pic001

বন্ধুরা শুভেচ্ছা নিন।
আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন ব্লগারস ফোরাম আয়োজিত বাৎসরিক পিকনিক ২০১২ এর সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন। আপনাদের অভূতপূর্ব সাড়া আমাদেরকে করেছে মুগ্ধ। আমরা হয়েছি আনন্দিত।

ব্লগে বা ফেসবুকে একে অপরকে আমরা জানি কিন্তু বাস্তবে চিনি না। অথচ নিত্য হয় আলাপ। হয় ভাব বিনিময়। একের সুখে হই সুখি অথবা সমব্যথী। বাস্তবতার আলোয় এ জানা শোনা নির্দিষ্ট এক পর্যায় পর্যন্ত থাকে। আত্মিক এ বন্ধনকে আরো সুদৃঢ় করতে অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে গেট টুগেদার। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় জীবন সংসার পেশা ব্যস্ততার কঠিন বৃত্তের বাস্তবতা।

বাৎসরিক কোন আয়োজনের বৃহৎ পরিসরে তারই একটা সুযোগ হয়ে উঠতে পারে। পিকনিকের মতো বাৎসরিক কোন মিলন মেলায় আমরা মিলিত হতে চাই প্রিয় মানুষের সান্নিধ্যে। মুখোমুখি বাস্তব আড্ডায় সম্পর্কটাকে ঝালিয়ে নিতে চাই। কোলাহল আড্ডায় পার করে দিতে চাই একটি বিশেষ দিন। নির্মোহ বন্ধুত্ব হোক আগামী দিনের সম্পদ।

পিকনিক কোথায় হবে কখন হবে কোথায় থেকে গাড়ি ছাড়বে কয়টায় উপস্থিত হবো …তার প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর এই পোস্টের চলমান প্রচ্ছদে দেয়া আছে। বাড়তি ইনফর্মেশন জানতে চাইলে ক্লিক করুন এখানে –
বার্ষিক বনভোজন ২০১২ এবং পিকনিক ২০১২ :: যেখানে হবে।

ইতিমধ্যে অনেকে টোকেন সংগ্রহ করে নিজ নাম তালিকাভূক্ত করেছেন। আবার দূর দূরান্ত থেকে অনেকে আসবার ইচ্ছে পোষণ করেছেন। ব্লগার নন এমন বন্ধুদের সঙ্গে করে নিয়ে আসতে চাইছেন। আমরা চাই আপনারা আসুন। পরিচিত হতে চাই সবার সাথে। ভার্চুয়াল জগতের বাইরেও আমাদের যে অনন্য বন্ধু সত্তা আছে … হয়ে যাক তারই এক পবিত্র প্রকাশ।

সকলের প্রতি যথাযথ সম্মান জানিয়ে আজকের এই পোস্টে আপনাদের সকলের উপস্থিতি অথবা অংশগ্রহন সুনিশ্চিত করতে চাইছি। মন্তব্যের ঘরে আপনার উপস্থিতি পুনঃ নিশ্চিত অথবা রি- কনফার্ম করুন।

আপনার রি-কনফার্মেশন পেলে আমাদের তালিকা এই পোস্টেই আপডেট করে নেবো। তো দেরী কিসের। আমার আপনার নামটি এই পোস্টে বসিয়ে দেই।

# ০১. কালপুরুষ।
# ০২. কালপুরুষ ভাবী।
# ০৩. রাইয়ান। ( বড় ছেলে )
# ০৪. রেজওয়ান। ( ছোট ছেলে )
# ০৫. ধ্রুব। ( ছেলের বন্ধু )
# ০৬. মিঃ লাভলু। ( কালপুরুষ অতিথি )
# ০৭. মিসেস লাভলু। ( কালপুরুষ অতিথি )
# ০৮. সাইক্লোন।
# ০৯. আফরোজা।
# ১০. হুমায়ুন কবির।
# ১১. তুষার।
# ১২. জিয়া রায়হান।
# ১৩. জোহা -ই- সামছিয়া।
# ১৪. খেয়ালী রায়হান।
# ১৫. আরিক রায়হান।
# ১৬. ডা. খালিদ।
# ১৭. মিসেস খালিদ।
# ১৮. আনবারিন খালিদ।
# ১৯. আজাদ কাশ্মীর জামান। ( মুরুব্বী )
# ২০. রেবেকা আজাদ লাকী। ( মুরুব্বীনি )
# ২১. পৃথিবী আজাদ পুষ্পিতা।
# ২২. অপূর্ব আজাদ পার্থক্য।
# ২৩. জান্নাতুন ফেরদৌস।
# ২৪. তৌফিক হাসান অনিক।
# ২৫. ইসরাত জাহান কাশপিয়া।
# ২৬. শাহনাজ পারভীন মুক্তি।
# ২৭. নুসরাত আক্তার নাবিলা।
# ২৮. ডা. দাউদ।
# ২৯. মো: আরফিন।
# ৩০. সাহাদাত উদরাজী।
# ৩১. উদরাজী ভাবী।
# ৩২. উদরাজী জুনিয়র।
# ৩৩. ভালবাসার দেয়াল।
# ৩৪. মিসেস ভালবাসার দেয়াল।
# ৩৫. ভালবাসার দেয়াল জুনিয়র।
# ৩৬. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী।
# ৩৭. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। আকতার হোসেন। ( এম.ডি )
# ৩৮. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০১
# ৩৯. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০২
# ৪০. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০৩
# ৪১. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০৪
# ৪২. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০৫
# ৪৩. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০৬
# ৪৪. লুবনা রহমান বিষণ্ণময়ী। কলিগ ০৭
# ৪৫. জামান আরশাদ।
# ৪৬. জামান আরশাদ। বন্ধু ০১
# ৪৭. জামান আরশাদ। বন্ধু পত্নী ( ৭ বছরের এবং ২ বছরের দুই কন্যা সহ )
# ৪৮. জামান আরশাদ। বন্ধু ০২
# ৪৯. জামান আরশাদ। বন্ধু পত্নী ( ৭ বছরের এবং ৩ বছরের দুই পুত্র সহ )
# ৫০. আহমেদ ইউসুফ।
# ৫১. দোয়েল।
# ৫২. জেড এইচ সৈকত।
# ৫৩. চারুমান্নান।
# ৫৪. চারুমান্নান তনয়া চারু।
# ৫৫. আ,শ,ম, এরশাদ।
# ৫৬. ফারহানা বিদিশা রওশন।
# ৫৭. কাজলাদিদি।
# ৫৮. কাজলভাবী বেবী।
# ৫৯. নূর হোসেন। ব্লগনিক: জীয়নকাঠি
# ৬০. যাযাবর পলাশ।
# ৬১. যাযাবর কণা। ( ৪ বছরের কন্যা পুষ্পিতা সহ )
# ৬২. অধ্যক্ষ খাদিজা খাতুন শেফালী। মাননীয় মহিলা এম,পি। বগুড়া সদর।
# ৬৩. ফকির আবদুল মালেক।
# ৬৪. ফেরদৌসী মালেক।
# ৬৫. নাফিস মালেক।
# ৬৬. নুহা মালেক।
# ৬৭. সালমা মাহবুব। ( বি-স্ক্যান )
# ৬৮. আবুল হোসেন। ( বি-স্ক্যান )
# ৬৯. শরীফ। ( বি-স্ক্যান )
# ৭০. মইনুল আহসান। ( বি-স্ক্যান )
# ৭১. নিগার সুলতানা সুমি। ( বি-স্ক্যান )
# ৭২. সুমি। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৩. শরীফুল ইসলাম। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৪. আব্দুল কাইয়ুম। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৫. রিয়াদ। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৬. আসলাম। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৭. সুন্দরী। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৮. শিহাব। ( বি-স্ক্যান )
# ৭৯. রাশেদুল। ( বি-স্ক্যান )
# ৮০. প্রীতম। ( বি-স্ক্যান )
# ৮১. নাভিদ। ( বি-স্ক্যান )
# ৮২. পরাগ। ( বি-স্ক্যান )
# ৮৩. ফাহিম। ( বি-স্ক্যান )
# ৮৪. মোহিদুল। ( বি-স্ক্যান )
# ৮৫. মীর শওকত। ( বি-স্ক্যান )
# ৮৬. রাজিন।
# ৮৭. বখতিয়ার শামিম।
# ৮৮. সুপ্ত বখতিয়ার।
# ৮৯. ছবিয়াল।
# ৯০. ছবিয়াল ভাবী।
# ৯১. নীল নক্ষত্র।
# ৯২. ইজি রেসিপি। ( নীল নক্ষত্র ভাবী )
# ৯৩. আজমান আন্দালিব।
# ৯৪. এ. জেড. মাসুদ।
# ৯৫. সজল।
# ৯৬. কবিরনি।
# ৯৭. কান্তা কবিরনি। ( শিশু সন্তান অনামিকা সহ )
# ৯৮. শ্রাবণ সন্ধ্যা। ( ব্লগার বন্ধু কালপুরুষ অতিথি। সঙ্গে কন্যা জাফনা )
# ৯৯. মাহমুদুল আনাম। ( ছায়াবাজি )
# ১০০. মিসেস মাহমুদুল আনাম।
# ১০১. রক্ত নজরুল।
# ১০২.রাসেল
# ১০৩.তানিজিমা খালিদ সোহেলি
# ১০৪.গোধূলির সূর্য
# ১০৫.
# ১০৬.
# ১০৭.
# ১০৮.
# ১০৯.
# ১১০.

বিশেষ কোন প্রয়োজন পড়লে কথা বলতে পারেন: ০১৭৩৭ ৫১ ০৮ ১৫

২৬/০১/২০১২ তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭ টায় কল্যাণপুর দারুস সালাম টাওয়ার এর নিচে উপস্থিত থাকুন। যথাসময় বাস ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। সকাল ৭ টায় বাস ছাড়ার ২ টা কারন রয়েছে –

১. শীতের সময় দিন এমনিতে ছোট। তাই আমরা বেশি সময় পাশাপাশি থেকে আনন্দ উপভোগ করতে চাই, আর এই চাওয়া বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যথাসময়ে রওনা দেওয়ার কোন বিকল্প নেই।

২. স্পটে আমাদের জন্য অপেক্ষা করবে গরম ভাপা পিঠা আর টাটকা খেজুরের রস। চিরায়ত এই দুই প্রিয় খাবারের স্বাদ যত সকালে খাওয়া যায় তত মজা। অনুরোধ নিজে দেরি করে যেন নিজেই বিব্রত না হই। এবং অন্যকে আনন্দের পুরো সুযোগ টা যেন দেই।

বাস যাবে : কল্যাণপুর দারুস সালাম টাওয়ার – মিরপুর মাঝার রোড – বেড়ীবাঁধ – কামারপারা (ইস্তেমা মাঠের পাশ দিয়ে) – টঙ্গী – চন্দনা চৌরাস্তা (গাজীপুর) – হোতাপাড়া।

উল্লেখ্য যে : টঙ্গী তে মুন্নু টেক্সটাইল উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে বাস কিছুক্ষণের জন্য থামানো হবে, উত্তরা বা ঐ দিকে যারা থাকেন তারা ইচ্ছা করলে সেখান থেকে আমাদের সাথে যোগ দিতে পারেন। তবে অবশ্যই তা জানিয়ে দিতে হবে।

down-
25th January

তাজমহল

taj

২৭শে সেপ্টেম্বর ২০০৯-এ বিশ্ব পর্যটন দিবসে, ইন্ডিয়ার আগ্রায়, মধ্যযুগের সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম ও বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকাভুক্ত তাজমহলের ৩৫৫ বছর পূর্তি উৎসব শুরু হয়েছিল। এই উৎসব চলেছে ছয়মাস। তাজমহল এর নাম শোনেননি এ ধরণের মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবেনা। আর এ তাজমহল দেখেননি এ রকম হয়তো একজনও নেই। কেউ সশরীরে না গেলেও ভিউকার্ড, পোস্টার, চলচ্চিত্র, পোষ্ট কার্ড, ফার্স্ট ডে কভার, স্যুভেনির শিট, ডাকটিকেট, ফোনকার্ড ও বই-এ তাজমহলের ছবি অবশ্যই দেখেছেন। বিশ্ববাসীর কাছে তাজমহল একটি দর্শনীয় স্থান এবং এই তাজমহলের মাধ্যমে ইন্ডিয়া বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। তাজমহলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে পর্যটকরা অনেক ধরণের উক্তি করেছেন। তার মধ্যে সবচেয়ে আবেদন সৃষ্টিকারী উক্তি করেন বৃটিশ পর্যটক এওয়ার্ড লিয়ার। ১৮৭৪ সালে তিনি বলেছিলেন, আজ থেকে বিশ্ববাসীকে দুটি শ্রেনীতে বিভক্ত করা হোক। একটা শ্রেনী যারা তাজমহল দেখেছে এবং আরেকটি শ্রেনী যারা দেখেনি। … এই উক্তিটি ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে।

তাজমহল দেখাটা আগে যতো সহজ ছিল, এখন ততোটা নেই। কেননা তাজমহল দেখার জন্য বিদেশীদের জন্য ইন্ডিয়া একটা চড়া প্রবেশ মূল্য (৯০০ রুপি) ধার্য করেছে যা সাধারণ পর্যটকদের কাছে গ্রহনযোগ্য বিবেচিত হয়নি। এ কথা ঠিক যে, তাজমহলের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রবেশ মূল্য নির্ধারণ যথাযথ হয়েছে। কিন্তু মূল্যমান নিম্ন মধ্যবিত্তদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখাটা উচিৎ ছিল।

তাজমহল দিল্লি থেকে ২১০ কিলোমিটার দূরে আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত। দিল্লি থেকে ট্রেনে আগ্রায় যেতে দেড় ঘন্টা সময় লাগে। তাজমহলের বয়স নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কোনো ইতিহাসবিদ বলেন, ১৬৩১ সালে শুরু হয়ে ১৬৫৩ সালে শেষ হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, ১৬৩২ সালে নির্মান কাজ শুরু করে ১৬৫৪ সালে সম্পন্ন হয়। এর অধিকাংশের মতে, তাজমহলের নির্মাণ কাজ ১৬৩১ সালে শুরু হয় এবং ১৬৫৩ সালে নির্মাণ সম্পন্ন হয়। কিন্তু কোনো বিতর্ক নেই যে, অমর প্রেমের নিদর্শন হলো তাজমহল।

ফার্সিতে তাজমহল অর্থ প্রাসাদের মুকুট হলেও তাজমহল প্রকৃতপক্ষে একটি স্মৃতি সৌধ। সম্রাট জাহাঙ্গীরের পুত্র খুররম ১৬১২ সালে ফার্সি-রাজকন্যা আরজুমান্দ বানু বেগমকে বিয়ে করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীর বিয়ের দিনই আরজুমান্দ-এর নতুন নাম দেন মমতাজ মহল। ১৬২৭ সালের ২৯শে অক্টোবর সম্রাট জাহাঙ্গীর মারা যান এবং খুররমকে সম্রাট ঘোষনা করা হয়। খুররম ১৬২৮ সালের ৪ঠা ফেব্রয়ারি এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পঞ্চম মোঘল সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং তার নতুন নাম রাখা হয় শাহ্জাহান। শাহ্জাহান ও মমতাজ মহল-এর মধ্যে ভালোবাসা এতো গভীর ছিল যে, রাজকার্য থেকে শুরু করে সামরিক অভিযান পর্যন্ত মমতাজ ছিলেন তার স্বামীর অবিচ্ছেদ্য সঙ্গী। তাদের সংসার জীবন ছিল আঠারো বছরের এবং এর মধ্যে তাদের ১৪টি সন্তান লাভ করে। সর্বশেষ সন্তান জন্মলাভের সময় ১৬৩০ সালে বোরহান পুরে সম্রাট শাহ্জাহান-এর সঙ্গে এক সামরিক অভিযানে অবস্থান কালে মমতাজ মহল মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর আগে শাহজাহানের কাছ থেকে মমতাজ চারটি প্রতিশ্রুতি আদায় করেছিলেন।

প্রথমতঃ সম্রাট শাহ্জাহান তাদের ভালোবাসার পবিত্রতা ও সৌন্দর্যকে চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য একটা সৌধ নির্মাণ করবেন।

দ্বিতীয়তঃ তিনি আবার বিয়ে করবেন।
তৃতীয়তঃ তিনি ছেলেমেয়েদের প্রতি কখনো রুষ্ট হবেন না।
চতুর্থতঃ প্রতি মৃত্যু বার্ষিকীতে সম্রাট তার সমাধিতে আসবেন।

সম্রাট শাহ্জাহান চারটির মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছিলেন। মমতাজের মৃত্যুর পর তাকে তপতী নদীর তীরে বোরহান পুরের জয়নাবাদ বাগানে সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর ছয় মাস পর মমতাজ মহল-এর মৃতদেহ আগ্রায় নিয়ে আসেন শাহ্জাহান। ১৬৩১ সালে সৌধ নির্মাণের জন্য ডিজাইন আহ্বান করেন এবং ওই বছরই শাহ্জাহান তাজমহল নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ২০ হাজার লোকের ২২ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৬৫৩ সালের ২৭শে সেপ্টেম্বর আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে তাজমহল প্রতিষ্ঠিত হয়। তাজমহল নির্মাণে, বর্তমান হিসাবে ৪০ লাখ পাউন্ড ব্যয় হয়েছিল।

তাজমহল বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রূপে পর্যটকদের কাছে ধরা দেয়। যেমন ভোরবেলায় গোলাপী, দুপুর-বিকেলে দুধ সাদা, চাঁদের ম্লান আলোয় সোনালী এবং ভরা চাঁদের (পূর্ণিমা) আলোয় মুক্তোর মত জ্বল জ্বল করে। এছাড়া বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন রং ধারণ করে। কথিত আছে, পৃথিবীতে যাতে দ্বিতীয় কোন তাজমহল গড়ে না ওঠে সে জন্য সম্রাট শাহ্জাহান কারিগরদের হাতের আঙ্গুল কেটে দিয়েছিলেন এবং অন্ধ করে দিয়েছিলেন।

তাজমহল-এর নকশা কারীর নাম নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। তবে যে নামগুলো বেশী উচ্চারিত হয় সেগুলো হলো- ইরানের নামজাদা স্থপতি ওস্তাদ ঈশা, ওস্তাদ আহমদ লাহোরি, ওস্তাদ হামিদ এবং ইতালির জেরোলিমো ভোরানিও। সম্রাট শাহ্জাহান ১৬৬৬ সালের ২২শে জানুয়ারী মৃত্যুবরণ করেন এবং তাকে তাজমহলের মাঝখানে একটি ঘরে মমতাজ এর পাশেই সমাহিত করা হয়।

glass taj 1

আমার ছায়াতে তোমার হাসিতে
মিলিত ছবি,
তাই নিয়ে আজি পরানে আমার
মেতেছ কবি।
পদে পদে তব আলোর ঝলকে
ভাষা আনে প্রাণে পলকে পলকে,
মোর বাণীরূপ দেখিলাম আজি,
নির্ঝরিণী-
তোমার প্রবাহে মনেরে জাগায়,
নিজেরে চিনি। … রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ভাবনা বিশেষ

ecfe0930

স্বপ্ন দেখে বলেই মানুষ বাঁচে, আশা আছে বলেই মানুষ পথ চলে। ভালোবাসা আছে বলেই – মানুষ, প্রতিবাদ প্রতিরোধে ফেটে পড়ে। আমার ভালোবাসা- স্বদেশ প্রেম, ঈশ্বরের আরাধনা, তাৎপর্যহীন জীবনের অর্থ খুঁজে ফেরা। প্রকৃতি সৃষ্টির উৎস উৎসবে পরিণত হয়। জীবন গহীন গাঙের এক ডুব সাঁতার দিয়ে চলে। খাঁ খাঁ প্রান্তর, বানভাসি জনপদ বিকেলে শুয়ে থাকা সোনালী রোদ্দুর অবিশ্বাস্য এক টানে আমাকে মাতায়। বৃদ্ধ গরাদ সজ্জিত গৃহকোণ নিরাপদ আশ্রয় আমাকে বৃত্তাবদ্ধ করে। মানুষকে আমার ভয়। ভয়ে ভয়ে – ভীতসন্ত্রস্ত আমি।

শুধু স্বপ্ন আছি বলে বেঁচে আছি। প্রতিকূলতা আর অবিমিশ্র ছলনায় দিশাহারা আমি। তাই পিছিয়ে পড়ি, মন্তব্য শুনি, অযোগ্য বিবেচিত হই। নিঃসঙ্গতা গ্রাস করে আমার আশপাশ। কি ফিটফাট হাতে জপমালা, মনের কপাট রুদ্ধ বদ্ধ প্রাণ। সমাগম চারিদিক। সব উৎসবের প্রথম কাতারের সাথে উঠি বসি, করতালি দেয় মুহুর্মুহু। এ সবের সাথেই ক্ষয় হয় জীবন। যার যা খুশি … আমি থাকি আমার ভেতর। স্বপ্ন দেখি ভালোবাসি বেঁচে থাকি মহাশূন্যের ক্ষুদ্র এক চরের উপর। অবস্থাটা এমন আমাদের কেউ কোন কালে এদেশে জন্মেনি। যেন তারা এদেশের নয়। কেউ কোন কালে শাক-মাছ-ভাত খায়নি। পিঠা আটা নাড়কেল পুলি শোনেনি কখনো। ভাবে- খাল-বিল, নদী নালা এ জংলা ভূমি- অস্পৃশ্য- অচ্ছুৎ এ জমিন পরিত্যাজ্য। অথচ কালান্তর থেকে এই ভূমিতে- পা রেখেছে সংখ্যাহীন ভিনদেশী। বর্গির মতো, এই ব-দ্বীপের উপর। বীভৎস ভণ্ডামীতে ভরা আশপাশ। জ্ঞানপাপী, রাজ নেতা মেরুদণ্ডহীন বুদ্ধিজীবী মধ্য মেধায় সয়লাব দেশ প্রীতি। বুঝেও বোঝে না কিছু।

আমি ভূমিসূত। এই খানে জন্ম আমার সওয়ারী আসিনি দূর থেকে। আমাকে আমার দেশে এসে আমার ক্ষুদ্রতা নিয়ে উপহাস করো নিরন্ন কাঙাল তুমি দূরদেশী যতো।

a6ecfe0930a

প্রচ্ছদ এবং আহ্বান: নিজ ভাবনা

we-are-all-one-eelssej

we-are-all-one-eelssej

we-are-all-one-eelssej

প্রিয় সহযোদ্ধা। নতুন পুরাতন সবাইকে শুভকামনা এবং প্রীতি। শব্দনীড় ব্লগে এখন অনেক নতুনদের নিত্য আনাগোনা। তাঁদের অনেককে বিভিন্ন ব্লগে (যদিও নিতান্তই আলস্যের কারণে ভিন্ন কোন ব্লগে যাবার সুযোগ আমার হয়না) সুপরিচিত। অথবা অনেকেই তাদের ব্লগিং জীবনের যাত্রা শুরু করেছেন এই শব্দনীড়েই। আমরা যারা সামান্য পুরাতন, নিত্যদিন আমরা তাঁদের যে কোন প্রয়াশকে অকৃপণ অভিনন্দন জানিয়ে যাচ্ছি। পরিচ্ছন্নতা পারস্পরিক সৌহার্দ্যবোধ বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থানের যে আত্ম প্রত্যয়ের শপথ নিয়ে শব্দনীড় এর অভিযাত্রা … আজ বছরের উপর হতে চললো, শব্দনীড় তা ধরে রাখতে পেরেছে বলে আমার বিশ্বাস। দায়িত্ব নিয়েই বলছি, পোস্ট মডারেশন বা মন্তব্য মডারেশনের মতো খড়গ সম্মানিত ব্লগারদের উপর চাপিয়ে দেবার মতো নীতি বা নৈতিকতায় শব্দনীড় বিশ্বাস করে না। বিষয়টি বিরক্তিকরও বটে। তবু সাময়িক কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে এ ব্যবস্থাটুকু নিতান্তই বাধ্য হয়ে চালু করেছে শব্দনীড়। এটা আমরা বুঝি। আনন্দের সংবাদ হচ্ছে ইতিমধ্যে অনেকেই যারা সুস্থ্য ধারার ব্লগিং এ স্বাক্ষর রাখতে সক্ষম হয়েছেন তাঁরা তাঁদের পোস্ট নন মডারেশন আওতার বাইরে থেকে সরাসরি প্রথম পাতায় পোস্ট প্রকাশ করার অধিকার সংরক্ষণ করছেন। যারা নতুন আসছেন তাঁদেরকে প্রোফাইলে ছবি আপলোডের বিষয়টি স্বয়ং নীড় সঞ্চালক পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের পোস্টে। একজন ব্লগারের সাথে সঞ্চালনা পরিষদের সম্পর্ক থাকবে আন্তরিক। ব্লগারকে বুঝতে হবে সঞ্চালক অর্থ শিক্ষক-ছাত্র কিংবা হেড মাষ্টার গোত্রীয় নয়। শ্রেফ ব্লগ বিষয়ক সাহায্যকারী অভিভাবক মাত্র। যিনি অহর্নিশি ব্লগে চোখ রাখেন বিনিদ্র ভাবে, তাকে আমরা শাষণ কর্তা না ভেবে বরং শুভাকাঙ্খী ভাবতে পারি।

একটি সহায়িকাঃ প্রোফাইলে আপনার ছবি আপলোড।

প্রত্যুষে যখন নিজের পিসি নেট এর সংস্পর্শে আসে এবং শব্দনীড় এর দরোজা খুলে যায়, আমার মতো অনেকেই লক্ষ্য করে থাকবেন সাথে আছেন অনলাইনে … জন নিবন্ধিত, … জন অতিথি। কল্পনা করে নিতে সময়ের অপব্যয় হবে না যে, এই অতিথিদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন নিবন্ধিত। সরাসরি লগিন না করে ব্লগ এবং ব্লগের লিখা দেখছেন। অনিবন্ধিতদের প্রতি আমরা আন্তরিক ভাবে আহ্বান জানাতে পারি, আসুন মিলি… বন্ধুত্বের নিবিড় ছায়াতলে। যারা এই শব্দনীড়ে লিখছেন, যাদের সৃষ্টি আপনারা দেখছেন, আপনি আমি আমরা আমাদের স্বীয় চিন্তা চেতনা বোধ এবং মননে গড়ে তুলি একটি নন্দিত প্লাটফর্ম। যেখানে অদৃশ্য সূতোর বন্ধনে দৃঢ় হবে সকলের আত্মিক বন্ধন। চেতনার উন্মেষে আমাদের পরিচয় হোক আমরা শব্দনীড় পরিবার

যে উদ্দেশে আজকের এই বিরক্তিকর পোস্টের অবতারণা সেটাই এখনো বলা হয়ে উঠেনি। শুরু’র কথা এখন না হয় শুরু করি। একজন আম ব্লগার হিসাবে আপনাদের সম্মুখে একটি বিশেষ বিষয়ের উল্লেখপাত করার ইচ্ছে এতোদিন মনে পুষে রাখলেও না বুঝে উঠার কারণে আলোকপাত করতে পারিনি। আজ কেন জানি মনে হচ্ছে আমি সঠিকটাই বুঝেছি। আসুন আমার অবাধ্য মগজ কি বুঝেছে সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি।

icon01

আমরা সবাই লক্ষ্য করেছি প্রথম পাতায় সঞ্চালক নির্বাচিত (যদি থাকে) তার উপর চলমান একটি পোস্ট বক্স রয়েছে হলুদ ব্যাকগ্রাউন্ডে। এটিকে ইংরেজী তে বলা হয় ফীচার ইন ফীচারড কন্টেন্ট স্লাইডার। আপনি যেখানে নতুন পোস্ট লিখছেন ঠিক তার নীচে Featured Content Slifer Options নামে একটি ঐচ্ছিক ঘর রয়েছে। আমরা যদি স্লাইড ফীচার (চলমান পোস্ট) আকারে আমাদের পোস্ট দেখতে চাই তাহলে ইচ্ছে করলে আমরা এখানে একটি টিক চিহ্ন এঁকে অপশনটি চালু করে দিতে পারি।

এই গেলো সুবিধার কথা। কিন্তু মূল বিষয়টি হলো আজকের এই পোস্টে আমি আমার একটি পোস্টের স্থির চিত্র ব্যবহার করেছি। কেন করেছি তার উত্তর হলো লক্ষ্য করে দেখুন লাল রঙে তীর চিহ্নে আমি দেখিয়ে দেবার চেষ্টা করেছি একটি সামান্য প্রচ্ছদ থাকায় চলমান বারে পোস্টটি একটি ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে। অথচ আরো বেশ কয়েকটি পোস্ট পেরিয়ে যাবে পার্থক্যটা তখন বোঝা যায় পার্থক্যের মধ্যে পার্থক্য কোথায় !!

ইদানীং আমার চোখ বেশ অল্প সংখ্যক ব্লগারকে তাঁদের নিজস্ব লিখায় প্রচ্ছদ ব্যবহার করতে দেখছে। হয় তাঁরা প্রচ্ছদ আপলোডের বিড়ম্বনা সইতে চান না, অথবা সময় স্বল্পতা তাঁদের প্রচ্ছদ বিমূখী করেছে। আমার মত ই যে চূড়ান্ত হবে তা নয়, সামান্য হোক আর অসামান্যই হোক একটি প্রচ্ছদ একটি লিখার পরিভাষা হয়ে উঠতে পারে। হয়ে উঠতে পারে সমার্থক। দর্শক পাঠক সার্থক পোস্টটিকে দেখেন বিশেষ নজরে। আমরা সবাই যদি আমাদের লিখায় একটি প্রচ্ছদ অন্তত ব্যবহার করি অবশ্যই যা হতে হবে পোস্টের মাপের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর বর্তমান সুবিধা চালু থাকা পর্যন্ত যদি স্লাইডে পোস্টটিকে নির্বাচিত করি তাহলে স্লাইড বক্সের আজকের এই অসৌন্দর্য্য (ক্ষমা চাই) বহুলাংশে হ্রাস পাবে। তো আসুন আমরা আমাদের প্রতিটি লিখায় অন্তত একটি প্রচ্ছদ ব্যবহারের অনুশীলন শুরু করি। বদলে দেই স্লাইড বারের আদল

নিচের এই কথাগুলোন আমারই একটি পোস্টের। একটা পোষ্ট = একটা দায়িত্ব। নতুন ব্লগার এবং আমার মতো পুরোনো এবং আমারই মতো অলস ব্লগারদের জন্য ফির উৎসর্গ করি।

আমরা যারা নিয়মিত কিংবা অনিয়মিত লিখি
প্রবীন হই কিংবা আধা প্রবীণ হই –
আমরা আমাদের নিয়ে থাকি সর্বদা ব্যস্ত।
নবীন ব্লগারদের লিখা চোখে পরলেও সযত্নে এড়িয়ে যাই।
আমরা কি ঠিক কাজটি করছি?

আমরা অবশ্যই যেমন সুস্থ্য আলোচনা চাইবো বা আশা করবো, তেমনি ভুল বা দৃষ্টিনিন্দিত হলেও তা প্রকাশ করবো। এবং সেটাই উচিত করণীয়। নইলে লিখক তাঁর লিখার মানের অবস্থান নিয়ে শন্কায় থাকতে বাধ্য।

মন্তব্য।
লিখক মাত্রই সেটার আশা কিংবা অপেক্ষা করেন।

ইদানীং ব্লগে নাম মাত্র কয়েকজন ছাড়া প্রত্যেকেই আমরা ঝাড়া গদবাঁধা ছোট্ট স্তুতি মন্তব্য সাজিয়ে পালাই। যেন নিরবে সরব উপস্থিতি জানিয়ে যাই, আমি এসেছিলাম। অথবা নিরব আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম আমার একটা লিখা আছে – দয়া করে পড়বেন। যেন বিকিকিনির ঘরে ক্রেতাকে জানাই নিমন্ত্রন। (বিনয়ের সংগে বলছি, আমার মতের সাথে অন্যের দ্বিমত থাকলে থাকতেও পারে) ফিরেও আর সেই ফেলে আসা ব্লগটিতে খুব কম জনেই ফেরেন।

এমনকি নতুন ব্লগার বন্ধুদের ঘরে ঢুকতেও আমাদের দ্বিধা কাজ করে প্রচুর। অথচ আমাদের অন্তঃপ্রাণ চেষ্টাই বলুন আর উত্তরসুরীই বলুন,
তা কিন্তু তাঁরাই।

যে কোন লিখা ছাপার অক্ষরে এলে- লিখকেরও একটা দায় বর্তে যায়, “জবাব দিন” শব্দটার কাছে। লিখককে তড়িৎ না হলেও ভেবে সুস্থির হয়ে একটা উত্তর সাজাতে হয়। হোক তা সৌজন্য কিংবা ব্যাখ্যা।

আমি মনে করি ‘একটা পোষ্ট = একটা বিশাল দায়িত্ব’।
আমরা যেন অন্যকে ফাঁকি দিয়ে আগামীতে নিজের বা নিজেদের শূন্যের মধ্যে ফেলে না দিই –
শ্রদ্ধা দিয়ে সবাইকে উৎসাহ দেয়ার নামই হলো
শুভ ব্লগিং।

mad-men-silouhette-e1274462078328

নীরিক্ষণ

fadeddreamsi

গিয়াছো কি দূর পরবাসে কখনো কি – পড়িছে মনে তারে কোনদিন কোন মাসে। একদা সারাটিক্ষণ যে ছিলো তবপাশে বিটপীর পত্রকের মতো ছায়া করে সে ছিলো তোমার সাথে সাথে। ঈষদারক্ত বেদনা তোমার সূর্য আলোকচ্ছটায় পুড়িবার – কালিরেখা যে ছায়ার – মতো সর্বক্ষণে। ললাট তোমার – উজ্জ্বল শ্যামল। বর্ষার পানির মতো স্বেদশ্রুতি যেন ঝরেছিলো ঝরঝর। আবার কখনো তব দুলেছিলো অলকাবলী ঈষৎ সমীরে তাকিয়ে থেকেছি কত সেথা পাণে আমি রে। তাহা পাণে চাহি যে পরিস্ফুট স্মিত বদনও আহারে ফুটেছিলো ক্ষণে তব ঐ বদনেতে রে। ঈষৎ কৃষ্ণ ভাঙ্গাভাঙ্গা ওষ্ঠাধরে হাসির রেখা করেছিলো যে রাশি রাশি সর্বক্ষণে। সুবন্কিম পল্লব রেখা ঐ নেত্র তোমার মদন রসে টলটলায়মান যৌবন আবার চলেছিলো খুঁজি সর্বক্ষণ আহার, মুখকান্তিতে অনির্বচনীয় – ফুটেছিলো শোভার বাহার। তাহা যে আমি আর দেখিতে না পাই কাহারে এখন তুমি ঐ রূপ দেখাইতেছো হায় ভাবিয়া সারা হই তাই। আসিবে তুমি দিবে দেখা দেখিবো গোলাপ কান্তি শোভা স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি এইটুকুই সর্বক্ষণ যে স্মরি।

( আমি কবি নই। শখের বশে সময় করে চেষ্টা করি মাত্র। আজকের চেষ্টাটি সামান্য ভিন্ন। যা সম্ভবত আমার আমি’র সাথে যায়না। পিছন ফিরে দেখার চেষ্টা ছাড়া ভিন্ন কোন উদ্দেশ্য আমার নেই। পাঠক আমি ক্ষমাপ্রার্থী। )

fadeddreamsi

পরবাস

sun off

রোদের ঘৃণা প্রহেলিকায় জাগে
জীবন যেন সিঁদুর – মাখা দুপুর
প্রহেলিকার রঙিন অনুরাগে
পতিতাদের পায়ে বাজে নূপুর
পরিশেষে অন্ধকারের আগে
নষ্ট স্বপ্ন ঝরে টাপুর টুপুর।

সঙ্গবিহীন আত্মরতির জালে
ঊর্ণনাভি বন্দী দূর্বিপাকে
মনস্তত্ত্ব ঘুমায় অন্তরালে
কিংবদন্তী সত্য হয়ে ডাকে
ব্যর্থ হওয়ার প্রসবোন্মুখ কালে
শকুন্তলা পাথর চাপা থাকে।

স্নায়ুতন্ত্রী অবশ স্তব্ধ নেশায়
কনীনিকা ঘষা কাঁচের ধোঁকা
স্তেপের ধুলো কাঁপে বিপুল হ্রেষায়
মেরুদন্ড কাটে অলীক পোকা
দুধের সঙ্গে জননী বিষ মেশায়
গোলক জুড়ে লোকান্তরের টোকা।

নিজভুমে আজ পরবাস
সবই ভুল মিছে আশ্বাস !!

sun offa

ব্লগার’স রাইটারদের সু-সম্পাদিত ছোট কাগজ ‘শব্দতরী’… দৈনিক যুগান্তর

shobdotori 3rd edition

jugantor logo
এককালে ময়ূরের কিংবা পাখির পালক কালির দোয়াতে ডুবিয়ে সাদা পাতায় লেখক সাহিত্য রচনা করতেন। সেই যুগ পেরিয়ে এসে টিউবপেন কিংবা ফাউন্টেনপেন দিয়ে রচিত হতো সাহিত্য। ক্রমে ফাউন্টেনপেনের কাল অতিক্রান্ত হয়ে এখন সৃষ্টিশীল সুকুমার চর্চায় চলছে বলপেনের ব্যবহার। একই সঙ্গে জেলপেনের ঝলকানিও চোখে পড়ে। বলপেন ও জেলপেনের সাহিত্য চর্চার সমকালীন প্রহরে কম্পিউটার পদ্ধতিও সাহিত্য রচনার জগতে বিশেষ মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সদ্য প্রকাশিত ব্লগারস রাইটারদের এমনই এক সু-সম্পাদিত ছোট কাগজ ‘শব্দতরী‘।

প্রায় দুইশ’ পৃষ্ঠার ১০০ টাকা মূল্যের ‘শব্দতরী’ প্রকাশ করেছে ‘ব্লগারস ফোরাম’। শব্দতরী সাহিত্য পত্রিকার লেখকরা হলেন প্রধানত ব্লগিং লেখক। তবে যে বিষয়টি উল্লেখের দাবি রাখে তা হল, ব্লগিং লেখকদের অনেকে লিখছেন ছদ্মনামে। কেউ কেউ অবশ্য স্ব-নামেও লিখছেন। সর্বোপরি, ব্লগারস ফোরাম- অফসেট পেপারে মুদ্রিত ‘শব্দতরী’ ব্লগিং লেখকদের মূলধারার পাঠকের সঙ্গে একটা নিবিড় সখ্য সৃষ্টির লক্ষ্যেই যত্ন নিয়ে এ কাজটি করেছে।

সম্পাদনা পরিষদের সভাপতি কবি জিয়া রায়হানের তত্ত্বাবধানে শব্দতরী’র সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করেছেন তরুণ লেখক ফকির আবদুল মালেক। সম্পাদনায় তাকে সহায়তা দিয়েছেন আজাদ কাশ্মীর জামান (মুরুব্বী), রুদ্র অক্ষর, জামান আরশাদ এবং কবির য়াহমদ।

চাররঙা প্রচ্ছদে মোড়ানো শব্দতরী’র লেখা বিন্যাস করা হয়েছে যথাক্রমে গুচ্ছ কবিতা, গুচ্ছ প্রবন্ধ, গল্পগুচ্ছ, আবারও গুচ্ছ কবিতা, ছড়া কবিতা, শিশুতোষ গল্প, চিঠিপত্র, অনুগল্প, মুক্তগদ্য এবং রম্যকথন দিয়ে পরিসমাপ্তি টানা হয়েছে লেখার।

শব্দতরী’র লিটনম্যাগ ভুবনে নতুন একটি কনসেপ্ট নিয়ে পথ চলা শুরু করেছে। ব্লগার’স ফোরামের এ অভিযাত্রা মাঝপথে যেন থমকে না যায় এবং আরও সুন্দর, পরিচ্ছন্ন, নির্ভুল, মানসম্পন্ন লেখা সংবলিত আগামী শব্দতরী’র প্রতীক্ষায় রইল সাহিত্যপ্রেমী পাঠক।
লেখা : রেজা ফারুক।
ww4
সংবাদটি ওয়েবে দেখতে ক্লিক করুনঃ দৈনিক যুগান্তর। ০৩.০৬.২০১১ইং।
কাগজে যেমন ওয়েবে তেমন বই নিয়ে ফিচারঃ www.ejugantor.com

copy

একটা পোষ্ট = একটা দায়িত্ব

we-are-all-one-eelssej

আমরা যারা নিয়মিত কিংবা অনিয়মিত লিখি
প্রবীন হই কিংবা আধা প্রবীণ হই –
আমরা আমাদের নিয়ে থাকি সর্বদা ব্যস্ত।
নবীন ব্লগারদের লিখা চোখে পরলেও সযত্নে এড়িয়ে যাই।
আমরা কি ঠিক কাজটি করছি?

আমরা অবশ্যই যেমন সুস্থ্য আলোচনা চাইবো বা আশা করবো,
তেমনি ভুল বা দৃষ্টিনিন্দিত হলেও তা প্রকাশ করবো।
এবং সেটাই উচিত করণীয়।
নইলে লিখক তাঁর লিখার মানের অবস্থান নিয়ে শন্কায় থাকতে বাধ্য।

মন্তব্য।
লিখক মাত্রই সেটার আশা কিংবা অপেক্ষা করেন।

ইদানীং ব্লগে নাম মাত্র কয়েকজন ছাড়া
প্রত্যেকেই আমরা ঝাড়া গদবাঁধা ছোট্ট স্তুতি মন্তব্য সাজিয়ে পালাই।
যেন নিরবে সরব উপস্থিতি জানিয়ে যাই,
আমার একটা লিখা আছে – দয়া করে পড়বেন।
যেন বিকিকিনির ঘরে ক্রেতাকে জানাই নিমন্ত্রন।
(বিনয়ের সংগে বলছি, আমার মতের সাথে অন্যের দ্বিমত থাকলে থাকতেও পারে)
ফিরেও আর সেই ফেলে আসা ব্লগটিতে খুব কম জনেই ফেরেন।
এমনকি নতুন ব্লগার বন্ধুদের ঘরে ঢুকতেও আমাদের দ্বিধা কাজ করে প্রচুর।
অথচ আমাদের অন্তঃপ্রাণ চেষ্টাই বলুন আর উত্তরসুরীই বলুন
তা কিন্তু তাঁরাই।

যে কোন লিখা ছাপার অক্ষরে এলে- লিখকেরও একটা দায় বর্তে যায়,
জবাব দিন” শব্দটার কাছে।
লিখককে তড়িৎ না হলেও ভেবে সুস্থির হয়ে একটা উত্তর সাজাতে হয়।
হোক তা সৌজন্য কিংবা ব্যাখ্যা।
আমি মনে করি ‘একটা পোষ্ট = একটা বিশাল দায়িত্ব’।

আমরা যেন অন্যকে ফাঁকি দিয়ে
আগামীতে নিজের বা নিজেদের শূন্যের মধ্যে ফেলে না দিই –
শ্রদ্ধা দিয়ে সবাইকে উৎসাহ দেয়ার নামই হলো
শুভ ব্লগিং।

mad-men-silouhette-e1274462078328