বিভাগের আর্কাইভঃ আলোকচিত্র

Dost T Fuler Chobi_2_ (1)

১০টি ফুলের ছবি – ২

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…..

১। ফুলের নাম : গোলাপ

ইংরেজি ও কমন নাম : Rose
বৈজ্ঞানিক নাম : Rosa rubiginosa
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : এলডিইজি ডাকবাংলো, সিলেট।
ছবি তোলার তারিখ : ২৪/০৯/২০১১ ইং
পড়তে থাকুন ১০টি ফুলের ছবি – ২

ঝটিকা সফরে নারায়ণগঞ্জ – ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির

গত বছর ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের ২৪ তারিখে গিয়ে ছিলাম নারায়ণগঞ্জ সফরে। সদস্য আমরা এক পরিবারের চারজন। উদ্দেশ্য ছিল নারায়ণগঞ্জের কিছু প্রাচীন ও দর্শনিয় স্থান ঘুরে দেখা। সেই উদ্দেশ্যে আমরা সকাল সকাল বেরিয়ে যাই বাড়ি থেকে। বাড্ডা থেকে আসমানী পরিবহনের বাসে ১ ঘন্টায় চলে আসি মদনপুর চৌরাস্তায়। রাস্তা পার হয়ে সকালের নাস্তা করে নিয়ে একটা সি.এন.জি অটোরিক্সা রিজার্ভ করি ৩০০ টাকায় গোটা আটেক স্থানে যাবো বলে। প্রথম লখ্য ছিল বন্দর মসজিদ বলে একটি পুরনো ৩ গম্বুজ মজিদ দেখার। কিন্তু সেটি খুঁজে বের করতে না পেরে চলে যাই কাছাকাছি থাকা ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দিরে। মন্দিরটি সম্পর্কে কোন তথ্যই আমার জানা নেই। ঢাকেশ্বরী মিলের সাথে জড়িত লোকজন এটি স্থাপন করেছেন এইটুকুই শুধু জানি। এখানে তারই কিছু ছবি রইলো।


বাইরে থেকে ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির।


বাইরে থেকে ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির।


বাইরে থেকে ১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দির।


১নং ঢাকেশ্বরী দেব মন্দিরের সামনে আমার দুই কন্যা।


সেলফি


আমার বড় কন্যা “সাইয়ারা সোহেন” ও ছোট কন্যা “নুয়াইরা সোহেন”।


ফলক


গুগল ম্যাপে

জিপিএস কোঅর্ডিনেশন : 23°39’39.1″N 90°31’40.5″E

পথের হদিস : ঢাকা থেকে বাসে মদনপুর চৌরাস্তায়, মদনপুর চৌরাস্তা থেকে শেয়ার সিএনজি বা ইজি বাইকে ঢাকেশ্বরী মন্দির।

১নং ঢাকেশ্বরী মন্দির দেখে আমাদের পরবর্তী গন্তব্য ছিল “T Hossain House” নামের একটি পুরনো কিন্তু ঝকঝকে বাড়ি। তাই ঝটিকা সফরে নারায়ণগঞ্জ আগামী পর্বে দেখা হবে “T Hossain House”-এর সামনে।

বি.দ্র. : বেরাতে গেলে অনেকেই স্থাপনায় বা গাছের গায়ে নিজের নাম, তারিখ ইত্যাদি লিখে রাখেন। এটা কিন্তু খবই খারাপ একটা অভ্যাস। এই অভ্যাস থেকে আমরা দূরে থাকবো।

ঘোষণা : নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণের এই সিরিজটি কয়েকটি পর্বে দেখানো হবে। প্রতিটি পর্বে এক একটি প্রাচীন স্থাপত্য বা দর্শনীয় স্থানের ছবি দেখাবো। সিরিজটি আরো বেশ কয়েকদিন আগে থেকে শুরু করা হয়েছে বিদায় এখানে পুরনো পর্বগুলি (যা অন্য স্থানে প্রকাশিত হয়েছে পূর্বেই) থেকেই শুরু করা হয়েছে। অনেকেই হয়তো এই পর্বগুলি আগে দেখে থাকবেন। বিরক্তির কারণ হলে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

১০টি ফুলের ছবি – ১

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন যায়গায় গিয়ে বেশ কিছু ফুলের ছবি আমি তুলেছি আদিতে, এখনো তুলছি সুযোগ পেলেই। সেই সমস্ত ফুলের ছবি গুলি বিভিন্ন সময় ফেইসবুকে শেয়ার করেছি। পরে সেই সমস্ত ফুলের ১০টি করে ছবি নিয়ে একটি করে পর্ব আকবারে প্রকাশ করেছি। এখনো সেই ধারাবাহিকতা চলছে…..

১। লজ্জাবতী

অন্যান্য নাম : লাজুকলতা, হিন্দি- লাজবতী, সংস্কৃত- সমঙ্গা।
ইংরেজি ও কমন নাম : Bashful, Shrinking, Sensitive plant, Sleepy plant, Dormilones, Touch-me-not, Shy plant ইত্যাদি।
বৈজ্ঞানিক নাম : Mimosa pudica
ছবি : নিজ।
ছবি তোলার স্থান : সাতখামাইর ও কাওরাইদ রেল স্টেশনের মাঝামাঝি।
ছবি তোলার তারিখ : ০৪/১২/২০১৬ইং
পড়তে থাকুন ১০টি ফুলের ছবি – ১

মেঘনা নদীর কিছু মোবাইল ফটোগ্রাফি

PicsArt_11-15-10.13.33
মেঘনা নদীর সূর্যাস্তের ছবি।

PicsArt_12-08-03.13.01
এটাও মেঘনা নদীর।

PicsArt_12-08-01.04.01
এটা মেঘনা নদীর তীরে অব্যবহিত কুপ।

PicsArt_12-08-01.05.18

একি কুপ ভিন্নভাবে তোলা।

PicsArt_12-08-01.50.41

মেঘনা তীরের স্থানীয় ছোট ছোট খোঁকা রা লেখছে।

PicsArt_12-08-03.09.27

সবুজের মেলা।

PicsArt_12-08-01.48.00

গোয়ালঘর।

PicsArt_12-08-01.00.55

সবুজের মেলা।

PicsArt_11-15-10.24.48

একটু রোমাঞ্চিত হবার জন্য মেঘনার তীরে অনেকেই। বিকেলের ছবি।

PicsArt_11-15-10.23.08
সূর্যাস্ত।

PicsArt_11-15-10.19.21
মেঘনার পাশের ছবি, ধান খেত।

PicsArt_11-15-10.18.13

মেঘনার পাশে আরেকটি কুপ।

PicsArt_11-15-10.17.46

PicsArt_11-15-10.16.09

PicsArt_11-15-10.16.51

PicsArt_04-03-01.49.46

» মোবাইলগ্রাফী-২০ (ফুলের ছবি)

১। ও শেফালী লুকিয়ে আছিস ঘাসের বুকে
ঝরে পড়লি অসময়ে-বল্ না তুই কোন সে শোকে?

সব সময়ের সঙ্গী মোবাইল যেহেতু। কোনো কিছু সুন্দর দেখলেই ক্লিক হয়ে যায় -যেনো এটা অটো হয়ে গেছে। বিভিন্ন সময়ের তোলা কিচু মোবাইলগ্রাফী নিয়ে আবার হাজির । এবারও ফুলের ছবি। মৌসুম অনুযায়ী ফোটা ফুল……. যখন ইচ্ছে তখন তুলেছি। আমার চোখে সুন্দর যা -তা আমি একা দেখবো কেনো তাই আপনাদেরকে বিরক্ত করতেই পোস্ট করা হাহাহা। যদি ভাল লাগে তবেই না কষ্ট সার্থক। পোস্ট সাজানোটাও সময় সাপেক্ষ। কত পোস্ট সাজানোর জন্য আর দেয়া হয় না। আচ্ছা যাই হোক তো এবার স্ক্রল ঘুরিয়ে দেখতে থাকুন ফুলের ছবি। এবার ফুলের গায়ে লিখে দিছি ফুলের নাম।
২। বৃষ্টি ধোঁয়া কামিনীর পাতা-দেখো কেমন লাগছে সবুজ
একটি ফুলের পাপড়ি এনে দাও না বন্ধু-মন যে আবেগী অবুঝ

৩। ফুলের ডালা সাজিয়ে রাখি সন্তর্পণে-যদি তুমি আসো। শুকিয়ে ফুল হয় উদাসীন অহহো না আমি হই উদাস। ভাবি আর কুঁড়াবো না ফুল তোমার জন্য। মন দেউড়িটা খুলে রাখি-তুমি ভুলেও এ পথ মাড়াও না-তাতে কি আমি রোজ সকালে তোমার জন্য সাজিয়ে রাখবো রঙ্গন শিউলী আর বেলীর ফুলে। এসো কিন্তু সময় হলে-

৪। কাঠবেলীটা সবুজ বুকে-কেমন দেখো আছে শুয়ে
কেমন করে সজীবতার- স্নিগ্ধ ফসল যাচ্ছে রোয়ে
ধরো বন্ধু আমি যদি-থাকি তোমার শুয়ে বুকে
প্রেম রোবে কি ভালবেসে-সজীব মনে অথৈ সুখে?

৫। এমনি তো জীবন-কেউ তরতাজাই চলে যায় এই ধরা থেকে আর কেউ বুড়ো হয়েও পড়ে থাকে রোগে সোগে জীর্ণতায়। এখানেই তো সুখ আর দু:খ। এই দেখো -মরার পাশেই হেসে বেঁচে ফলবতী গাছ। কেমন বলো-জীবনতো মোদের এমনই তাই না।

৬। না, না আমি গোলাপ চাই-তোমার মনের মত শক্ত গোলাপের ছোয়া চাইনে বাপু। আমি তবে গোলাপই চাই-যাতে আছে স্নিগ্ধতার মাতাল করা ঘ্রাণ। তুমি হয়ে থাকো সেই কাঠগোলাপই-আর আমি হবো হাসনা হেনা।

৭। লাল সবুজের মাখামাখি-সেতো থাকবেই চিরকাল
আর আমিই বাবা রইলেম নে তোমার বুকের মাঝার। ছেড়ে চলে যাও-ফিরে আর আসলে না এদিক মাড়ালে না । ভালবাসার স্বপ্নও দেখতে জানো না। আচ্ছা তুমি যদি সবুজ হতে তবে কিন্তু আমি লালই হতাম-ছুয়ে থাকতাম তোমার বুকে। কি মন্দ বলেছি কি?

৮। রক্ত জবা এনে দাও গো- পরিয়ে দাও খোঁপায়
জীবন আমার রঙিন হবে-এমন সুন্দর তোফায়
কানের দুলটা বানাতে পারি-দাও না এনে রক্ত জবা
বলছো নাকো কোনো কথা-আচ্ছা তুমি কিগো বোবা?

৯। তুমি নিচের মরা দূর্বাঘাস আর এমনই সজীব কামিনী পাতা। তুমি মরে বেঁচে থাকো আর আমি বাঁচি মুগ্ধতায় সজীবতায়। আমার প্রহরগুলো কাটে বড্ড সুখে। আমি প্রভূর সৃষ্টির সকল সৌন্দর্য্য ভালবাসি যে। তুমি বড্ড বাস্তবমুখী। একটু কাল্পনিক হওতো এবার।

১০। ঝরে পরে ফুল আয়ূ যদি ফুরায় তার
অন্য ফুলের হৃদয় পুড়ে দেখো কেমন ছারখার
নুয়ে আছে জবা ফুলটি-সাথী তার গেছে ঝরে
দিবারাতি ফুলের চোখে-তবে কি সে অশ্রু ঝরে।

১১। বেলী ফুলের কলি- এখন ঘ্রাণ নেই। ফুটলেই ঘ্রাণে মাতাল হই। অথচ আমরা মানুষ নিজের মাঝেই চুপসে থাকি। ফুটে উঠিনা মানুষের সেবায়। আমাদের ঘ্রাণে কেউ সহজে মাতাল হয় না্ তাই না?

১২। কাঁটার মাঝে ফুটে থাকে রক্ত রঙা ফুল
হাত বাড়ালেই রক্ত ঝরবে-করো না সে ভুল
চাও গো যদি দিতে আমায় উপহার একটা কিছু
ভালবাসি বল তবে -তোমার মুখটি করে নিচু।

১৩। বেলীর ঘ্রাণে মাতাল আমি-তুমি তবে কিসের মাতাল
তোমার বাস যে আকাশ মাঝে -আমি থাকি পাতাল।

১৪। কাঠগোলাপ সুবাস নেই তাতে কি-তার সৌন্দর্য্য আছে।

১৫। কাঠগোলাপ

১৬। নাম জানি না ওরে ফুল-রাগ করিস না আমার সাথে
ভালবাসি তাইতো দেখ না-দেখা করি রোজ প্রাথে
লাল টুকটুক শাড়ি পড়ে-বসে আছিস সবুজ পাতায়
তোরে নিয়ে ইচ্ছে লাগে-কাব্য লিখি মনের খাতায়।

১৭। জবার বাগে আগ লেগেছে-ধোয়া কেনো নাইরে
দৃষ্টি দিয়ে দেখলে পরে-চোখ পুড়ে হয় ছাইরে……

১৮। হলুদ শাড়ি পড়ে গোলাপ সেজে আছে রাণী
ও গোলাপ তোর রাজা কোথায় বলবি একটু খানি
রাজা ছাড়া থাকিস একা-ভয় কি লাগে না তোর
একা কি তোর বোর লাগে না-কাটাস ক্যামনে রাত ভোর।

১৯। কচমচ কচমচ

২০। হলুদ গাদার বাগান

২১। কত জাতের ফুল যে ফুটে-আহা সুন্দর ধরায়
ফুটে থাকে ছয় ঋতুতে-হোক না চৈত্রের খরায়।
ভালবাসি ফুল যে আমি-ভালবাসি সবুজ পাতা
এখানটাতে যেনো আমার স্বপ্ন বিছনা পাতা।

ছবির সাথে মিলিয়ে মাত্রই লিখেছি -তাই এতে তাল মাত্রা লয় কিছুই ঠিক নাই ………

» দেশের ছবি-৭

১। সিনেমাটিক জীবন যেনো-এক দৌঁড়েই বড় হতে হতে একদম বয়সের শেষ সীমান্তে এসে যাই। এই দৌঁড় যেনো থেমে নেই। দৃষ্টির সীমান্ত যত দূর যায়-এক সময় মিলিয়ে যায় সময়ের মতই মানুষগুলোও হাওয়ায়। কত পরিচিতজনেরা চলে গেছে ছেড়ে অথৈ আঁধারে। মেয়েবেলার সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে উঠতে এখন থেমে গেছি। নামতে হবে এবার নিচের ধাপে। তবুও জীবন আশা ছাড়ে না বেঁচে থাকার। তবুও জীবন স্বপ্ন দেখে রঙধনু রঙ। চোখ দেখে যায় মুগ্ধতায় এই সুন্দর দুনিয়া। জীবন চলমান……… আমিও মুগ্ধ হই এমন দৃশ্যে -ফিরে যায় মন মেয়েবেলার দ্বারপ্রান্তে।
________________________________________________

আরো কিছু এলোমেলো ছবি-কিছু ট্রেন থেকে তোলা-আর কিছু এখানের সেখানের। আপনাদের ভাল লাগলেই আমার কষ্ট করা পোস্ট সার্থক হবে। ফটোগ্রাফার আমি কখনো নই ছিলাম না বা হবোও না। নিতান্তই শখের বসে ছবি উঠাই -আমার চোখে যা সুন্দর তা ধরে রাখি ক্যামেরায়। চোখের ক্লান্তি এলে সবুজের দিকে তাকাই। ছবিগুলোও মনে হয় এমন সবুজ তাকালেই শান্তি লাগে। আমার গ্রামের সোঁদা মাটির গন্ধ পাই- সবুজে হারিয়ে যাই। বার বার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই সব পাহাড় ঘেরা সবুজে। আমাদের থানা চুনারুঘাট-টাও এমন পাহাড় ঘেরাই। যদিও সময় সুযোগ কমই হয় সেসব জায়গায় যাওয়ার । এইতো আমার দেশ আমার জন্মভূমি। ভালবাসি বাংলাদেশ।

২। এমন আটপৌরে জীবনে ভালবাসা চুয়ে চুয়ে পড়ে। সকাল থেকে কর্মব্যস্ত প্রহর পেরিয়ে সকল ক্লান্তি স্বচ্ছ জলের পুকুরে ফেলে এখানে সবাই বিকেল ছুঁই ছুঁই রোদ্দুরে বসে শান্তির ওম নেয়। সবুজের বুকে দূর্বাঘাসের নরম পিড়িতে বসে সবাই আড্ডায় হয় মত্ত। দুঃখ সুখের বেলায় সবাই সবার আপনজন। বেলাশেষে সবাই গোধূলিয়ার আলোয় এক আকাশ সুখ নিয়ে নীড়ে ফিরে। গ্রামের এমন শান্ত পরিবেশ সবুজের হাতছানি নিত্য হাত বাড়িয়ে ডাকে। ভাল লাগে যখন মায়ের কোলে ফিরে যাই। কয়েকটা পল নিস্তব্ধ দাঁড়িয়ে অনুভব করি আর নিশ্বাসে টেনে নেই শুদ্ধ অক্সিজেন। ভালবাসি বড্ড আমার দেশটাকে।

৩। কেউ কি আর হয় শুনি
জনম জনমের সাথী
কেউ কি আর রয় শুনি
একসঙ্গে দিবারাতি!

দেখ্ না বন্ধু তুই আর আমি
কেমন সখ্যতায় থাকি
ফুটে থেকে আনন্দেতে
ঝরব সে স্বপ্ন আঁকি!
বন জঙ্গলের ফুল এখন টবেও পাওয়া যায়….

৪। খানে রোদ্দুর জ্বলা দুপুরে কেউ আয়েসী ঘুম যায় না-সবাই মেতে থাকে কর্মে কিংবা দায়িত্বে যে যার। ছায়াঘেরা বৃক্ষের নিচে ঠাঁঁয় বসে থাকে রাখাল বালক। এখন তাদের হাতে বাঁশি থাকে না। বাঁশির বদলে হাতে উঠে এসেছে এন্ড্রয়েড। ওরাও এখন ফেইসবুক বুঝে এবং এটাই ইন্টারনেট বুঝে। হাতের মুঠোয় পৃথিবী এখন ওদেরও। দুপুরের ঘুম হারাম করে ওরা গরু চড়ায় মাঠে-ক্লান্তি দূর করতে ওরা ফেইসবুক নেট চালায়। ওরা দেশের খবর জানে এমনকি বিদেশেরও। মায়াময়ী গ্রামও এখন ডিজিটাল আওতায়। ভাল লাগে খুব। ওরা এখন সচেতন হতেও শিখে যায়। যেখানে গেলে শান্তি নেমে আসে মনে সে হলো অপরূপ ছায়াময়ী মমতাময়ী গ্রাম। আমি জানি শহরের মানুষগুলো অপেক্ষায় রত-কখন গ্রামে গিয়ে স্বস্তির নি:শ্বাস টেনে আসবে।

৫। এই শুনো-না একটু এদিক এসো, দেখো সবুজের ফাঁকে ঝুলে আছে এক টুকরা মেঘ। আমার খুব ছুঁয়ে দিতে ইচ্ছে করছে- এমন সজীব মুহুর্ত তুমি শুধু মিস-ই করে গেলে। মনের দুয়ার খুলে দাও ফাগুন হাওয়ায়-এসো নীলের কাছাকাছি। শহরের ইট কংক্রিটে কি খুঁজে পাও এমন মুগ্ধতার প্রহর-যেখানে সবুজ ঝুলে থাকে চোখের পাতায়। নীল ছুঁয়ে থাকে সবুজ মাঠটির শেষ সীমানায়। আড়মোড়া দিয়ে ভেঙ্গে দাও আলসেমী যত-চলে এসো এখানে-এ্ই যে সবুজে ঘেরা গ্রাম। যেখানে নি:শ্বাসে টেনে নেয়া যায় নিশ্চিন্তে শুদ্ধ অক্সিজেন।

৬। এমন চিত্র চোখের সামনে আসলে কার না ছুটে যেতে ইচ্ছে সেই সেই মায়াময় ছায়াময় সবুজে ঘেরা গ্রামের মাটিতে। ক্লান্তি কেটে যাওয়া প্রহর এখানে নেই। ধূলোবালির যন্ত্র শহরে পড়ে থাকি জীবনের প্রয়োজনে। দৃষ্টি জুড়ে মাঠ নেই এখানে-ইট কংক্রিটে ঘেরা পৃথিবী যেনো। আকাশটাও আজ দেখা যাচ্ছে না উচু প্রাসাদে ঢেকে গেছে আকাশ আমার। আর বৈদ্যুতিক তারের ছাউনিতে আকাশের এক টুকরো নীল চোখে এসে লাগেনা আর। তবুও বাঁচি মুগ্ধতায়-মনে উচ্ছ্বাস নিয়ে যন্ত্রতেই খুঁজি জীবনের মানে। ভাল থাকি -ভাল আছি- আলহামদুলিল্লাহ।

৭। মাথায় নিয়ে স্বাদের বোঝা-জীবন বয়ে যায় ওদের চানাচুর চানাচুর বলেই। আমরা আয়েসী ঢঙে ঢেকে আনি কাছে-এই পাঁচ টাকার চানাচুর দে-তো-ঝাল দিস বেশী- তুই-তুকারীতে তাদের মনে আমাদের কিঞ্চিত অহম বুঝিয়ে দেই-আমরা উঁচু মান শুধু টাকা আছে তাই মন ভরে খেতে পারি। ওরা স্বাদ বেচে দুবেলার দুমুঠো অন্ন যোগায়। হয়তো সংসারে মা বাবা ভাই বোন-অনেকেই আছেন। কোনোদিন সে খবরে যাই না…. যাবই বা কেনো-হালাল রোজী হোক না এমন করেই সুন্দর জীবন যাপন- আর ঐ যে থালা হাতে ভিক্ষের- আবেগী হয়ে তাদের থালায় ছেড়ে দেই খুচরো মমতা। অথচ তাদের খেটে খাওয়ার ক্ষমতাও ছিলো- আমলই তাদের এমন, তারা ভিক্ষেতেই অন্ন কুঁড়ায়। আর যে নারী চকলেট দিয়ে দিয়ে ফিরে আসে টাকা নিতে আমি চকলেট কিনে নেই-সে শ্রম বেচে খাচ্ছে-অথচ কেউ কেউ আমরা চকলেট ফেরত দেই টাকা দেই না।

৮। এখানে মাটজুড়ে ফসল, সব্জি, সবুজে সবুজে একাকার চতুর্দিক
এখানে মেঠোপথে এখনো ফেরি করে বেড়ায় ফেরিওয়ালা
এইতো আমার মায়াময়ী ছায়াময়ী অপরূপ সুন্দর গাঁও
এখানে পথে ঘাটে গাছের ছায়ায় সর্বত্র শান্তি এবং শান্তি
এখানে মাঘের ভোরে হাঁসেরা জলে কাটে স্বাধীনতায় সাঁতার,
শান্তিতে ঐক্য হয়ে থাকুক আমার গাঁওবাসি।
ভালবাসি মানুষ, ভালবাসি আমার গাঁও, ভালবাসি দেশ।
এই দেশ এই মাটি আমার গর্ব আমার অহংকার।

৯। লুকিয়ে আছিস ওলো সুন্দরী
সবুজের বুকে চুপি
প্রজাপতি ছুঁয়ে দিবে এসে
মাথায় পড়ে টুপি
ভাব দেখিয়ে মুচকি হেসে শেষে
ঝরে পড়িস কেনো
তোর লাগিয়া প্রজাপতির মনে
বাজে দুঃখের বেণূ।

১০। এমন একটি শীতের বিকেল-যেখানে শুধু সোনা ঝরা প্রহর- হেমন্তের ফসল গোলায় ভরে কৃষাণী মাথায় বোঝা বয়ে। এখানে পরিশ্রমের বিনিময়ে উচ্ছ্বল মানুষগুলো -বড্ড ভালবাসি। শ্রদ্ধায় করি মন নত। মরা কাঁচা দূর্বাঘাসে নগ্ন পায়ে হাঁটার প্রহরগুলো যন্ত্র শহরে নেই। এই শহরে আছে শুধু ক্লান্তি। আর ছায়াময় গ্রামে আছে সর্বত্র ছড়িয়ে শান্তি।
বছরের কয়েকটি দিন হয় তাই শহরবাসীদের জন্য সেরা দিন। ভালবাসি দেশ আমার-ভালবাসি দেশের মানুষ।

১১। লজ্জা যেমন হারিয়েছে এ সমাজ হতে ধীরে ধীরে তেমনি এই আলতো ছুঁয়ে দিলে ওরা লজ্জায় নুয়ে যেতো তাদের অস্তিত্ব হারিয়ে যাওয়ার পথে। এখন গ্রামে গঞ্জে লজ্জাবতীরা বসে থাকে না দূর্বাঘাসের ফাঁকে। মানুষের পায়ের তলায় পিষ্ট হতে হতে ওরা হারিয়ে যাচ্ছে কালের গহরে। আহা কত মুগ্ধতার প্রহর ছিলো সেই, ইচ্ছে করেই ওদের ছুঁয়ে দিতাম আর ওরা লজ্জায় মুখ লুকাতো ফুলের বুকে। আবার ওদের বুকে ফুটে থাকতো মিষ্টি গোলাপ রঙ ফুল। মুগ্ধতা শুধু মুগ্ধতার প্রহর ছিলো সেই … এখন আর এমন প্রহর হেসে উঠে না। মিইয়ে গেছে সময়ের সাথে। তাই লজ্জাবতীরাও হারিয়ে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। ওদের এখন নীড় গড়া উচিত দখিন দাওয়ার ফুলের টবে। ইটপাথরের শহরে ওদের নিমন্তন্ন রইল।

১২। চলে যাচ্ছে বসন্ত দিন-শুকনো পাতাদের হুলি খেলা হবে বন্ধ। পাতারা ঝরে যাচ্ছে মুর্হুমুহু ফাগুন হাওয়ায়। তবুও গাছে গাছে কুহু কুজন আর শুকনো দূর্বাঘাসের ফাঁকে বসন্ত ফুল ফুটে আছে হেসে। মুগ্ধতা দৃষ্টি জুড়ে। মৌসুম শেষে ঝরে যাবে রক্ত রঙিন ফুল, বাসন্তি গাঁদা……. স্বপ্নবীজ দিয়ে ওরা হারিয়ে যাবে। আর স্বপ্নবীজ থাকবে আগত বসন্তের অপেক্ষায়। এভাবেই ঋতুগুলো আমাদের দিয়ে যায় অনাবিল আনন্দ। বসন্ত হাওয়া গায়ে মেখে কেটে যায় শুদ্ধ প্রহর।

বাঁশরী

“আমি অর্ফিয়াসের বাঁশরী,
মহা- সিন্ধু উতলা ঘুমঘুম
ঘুম চুমু দিয়ে করি নিখিল বিশ্বে নিঝঝুম
মম বাঁশরীর তানে পাশরি
আমি শ্যামের হাতের বাঁশরী।
আমি রুষে উঠি’ যবে ছুটি মহাকাশ ছাপিয়া,
ভয়ে সপ্ত নরক হাবিয়া দোজখ নিভে নিভে যায় কাঁপিয়া!”
— নজরুল ইসলাম …

ফাগুনের আগুনে

ফাগুনের দুপুরে
রোদ শাসানো চোখের নীড়ে
সেই চির চেনা স্বপ্নের বান;
আগুনের আকরে
স্ফুটিত শিমুল ঝরে, বুঝে নিই
জালির ওপারে তোমার সমৃদ্ধ স্নান।

দা উ দু ল ই স লা ম।

ছবিতা ও কবিতা

বিচ্ছিন্ন হতাশায়
মোহাচ্ছন্ন ভালোবাসার নির্বাক চিত্ত
বিষণ্ণ এক বর্ষায়
ধুয়ে যায় সমগ্র জীবনের গচ্ছিত স্বপ্ন চিত্র।

বিদীর্ণ প্রান্তরে প্রাণ শূন্য পর্যবসিত বৈরিতা
আমার আমি ছিলাম না কভু
ছিলো শুধু অরণ্য চাপা এক খানি কবিতা।

দাউদুল ইসলাম

আমার দেশের মাটির গন্ধ

গত কয়েকদিন দেখা আমার গ্রাম
Anar Gram (1)

Anar Gram (2)

Anar Gram (3)
বিজয়নগর বাজার
Bijoynagar Bazar (7)

Bijoynagar Bazar (6)

Bijoynagar Bazar (4)

Bijoynagar Bazar (3)

Bijoynagar Bazar (2)

Bijoynagar Bazar (8)
ফুলকফি বাজারে নেয়ার প্রস্তুতি
Cauli Harvesting
গায়ের মানুষ শাজাহান কাকা
Gayer Manush
ঝিটকা হাট
Jhitka Hat (1)

Jhitka Hat (2)
বিজয়নগর বাজারে চায়ের আড্ডা
Tea Adda
পিয়াজের ডাটা ঢাকায় যাবার প্রস্তুতি
Piajer Data
খেসারি আর ধনিয়া ফুল
Kheshari and Dhania

ঢাকা শহরের মৌণ সঙ্গীত

ছবি কথা বলে আবার মাঝে মাঝে নীরবে গানও শোনায় ঢাকা শহরের তেমনি কিছু সঙ্গীতের সাথে দেখুন তার বিভিন্ন সময়ের কিছু রূপ আমার বিশ্বাস যা সে নিজেই বলতে পারবে।

1._lead_photo_nawabpur_road_in_1954

1-2

2._pilkhana_area_1880

3._elephant_road_1905

4-2

5-2

6._air_port_area_kurmitola_1964

6-2

7-2

15._bsmmu-_the_then_shahbagh_hotel_1954

21._dhaka_street_in_1975

46._nawab_bari_boat_race_year_unknown

50._paltan_maidan_1950s

1000 Rupee Note-1938

amiruddin-darogahs-mosque-near-to-babubazar-ghat-on-the-bank-of-buriganga-1912

baitul-mukarram-1967-web

book-fair-1987

buriganga-1974

buriganga-from-ahsan-manzil-1974

chawkbazar-iftar-market-1974

dacca-1933-shantinagar-british-army-barrak

Dhaka 1975

Dhaka college-1

Dhaka college-2

dhaka-1887-after-the-tornado

Dhaka-1947 (1)

Dhaka-1947 (3)

Dhaka-1947 (4)

dhaka-1961-people-gathered-in-ramna-race-course-to-see-queen-elizabeth-ii

dhaka-club-1890

dhaka-race-course-1890s

dhaka-stadium-1950

Dhanmondi 1960

Dhanmondi 1960-

dhanmondi-1966-bridge-on-road-7-8

dhanmondi-rd-29-1964

dholai-khal-1870

Dholair khal Lohar pul

dilkhusha_1970s

dilkusha-bhulbhulaiya-garden-1880

eid-in-paltan-maidan-1954-2

eid-prayer-paltan-maidan-1954

farmgate-in-1979

farrukh-siyars-mosque-now-lalbagh-shahi-jaame-mosque-1880

Fulbari Rail Stn- 1947

Gulistan dacca-1963-hall

gulistan-1957

kamlapur-railway-station-1966

Kazi Nazrul Islam in Dhaka

mirpur-1966-gabtoli-haat

motijheel-shapla-chattar-1980s

nawabs-shahbagh-garden-modhur-canteen-dhaka-university-1904

new-bedford-buses-were-launched-dhaka-1966

pallabi-housing-society-mirpur-dhaka-1960s

Picture1

Picture2

Postal in 1947

Race-course-and-ramna-kali-mandir-from-bardhaman-house-bangla-academy-1960

race-course-dhaka-1890

Ramna gate-Now Doel Chattar-1904

sadarghat-area-dhaka-1965

sadarghat-august-1962

sodorghat-1962

stadium-area-bangabandhu-avenue-1960

st-gregory-high-school-1882

tejgaon-1880

Village (1)

Village (2)

Village man

Village

Z1000 (1)

Z1000 (2)

Z1000 (3)

মোবাইল ফটোগ্রাফি

পথেঘাটে গুরেগুরে তুলেছি এই ফুল,
কেউ বলেছে পাগল কেউ বলেছে ছাগল,
তবুও আমি শুনিনি কারো কথা একচুল।

PicsArt_01-03-12.59.44
ফুলের নাম জানিনা।১

PicsArt_12-01-07.55.27

তাও জানিনা। ২

PicsArt_01-03-07.09.30
এটা কলমিলতার
ফুল,
হেতেরে চিনতে করিনি
ভুল।

PicsArt_12-01-08.07.11

অজানা।৪

PicsArt_12-01-08.04.10

অজানা ৫

PicsArt_12-01-08.05.10

অজানা ৬

PicsArt_12-01-08.06.24

অজানা ৭

PicsArt_12-01-07.56.43
এই ঝড়া পাতার মতো ঝড়ে
যাবো যেদিন,
বুঝবে তুমি বুঝবে
সেদিন।

PicsArt_12-01-07.58.17
লজ্জাবতী ফুল।৯

PicsArt_12-01-08.02.51

অজানা। ১০
PicsArt_12-01-07.47.57

অজানা। ১১

PicsArt_12-01-07.51.32

পেপের ফুল। ১২

PicsArt_12-01-07.52.43

অজানা।১৩

PicsArt_12-01-07.47.57
অজানা

ফোরাম এর বৈশাখী উদযাপন থেকে

এসো হে বৈশাখ, এসো এসো।
তাপস নিঃশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক এসো এসো …

ব্লগারস ফোরাম আয়োজিত পহেলা বৈশাখ উদযাপন অনুষ্ঠানের কিছু ছবি।

1
সজ্জিত মঞ্চ।

2
জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনা দিয়ে অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক শুভ সূচনা।

4
আন্তরিক অভ্যর্থনা।

6
রবীন্দ্র সুরের দোলাচলে পরিচ্ছন্ন পরিবেশনা।

7
8
9
মন্ত্রমুগ্ধ দর্শক শ্রোতা।

10
শব্দতরী’র আনুষ্ঠানিক মোড়ক উন্মোচন।

11
12
13
14
দেশীয় আয়োজনে আপ্যায়ন। সঙ্গে পান সুপুরী।

15
16
17
19
20
23
25
27
28
DSC06796
DSC06780
DSC_0223
DSC_0296
DSC_0305
DSC_0406
বাউল গানে মাতোয়ারা দর্শক এবং ব্লগারবৃন্দ।

26
29
এসো হে বৈশাখ, এসো এসো … সুরে সুরে এ আহবান এ রয়ে গেলো প্রত্যাশা।
প্রাণে বাজে বৈশাখী মাদল। এসো হে বৈশাখ, এসো এসো …।

কিছু মুহুর্ত কিছু ছবি…বনভোজন ২০১১

picnic
আসুন মিলি বন্ধুত্বের নিবিড় ছায়াতলে…
অন্তরঙ্গ সকাল…
01
সকালের আয়োজনঃ
02
04
সূর্যস্নান…
05
দল বাছাই পর্বঃ
06
07
টীম গঠন সম্পন্নঃ
p6
p1
p2
লড়াইয়ের পূর্বে পরিচয় পর্বঃ
07c
07d
লড়াই শুরুঃ
10
11
12
শ্বাসরূদ্ধকর খেলার গ্যালারীতে অপেক্ষা…
13
কাজলাদিদি’র প্রাণপণ চেষ্টাঃ
14
ধারাভাষ্যঃ
15
হাল্কা আড্ডাঃ
16
17
সামান্য অবসরঃ
18
19
20
এবার বুঝি মেয়েদের প্রস্তুতি ভাবনাঃ
21
নাহঃ T-10 শেষ হতেই শুরু হয়ে গেল ফুটবলঃ
22
23
24
24a
24b
মেয়েদের পিলো পাসিং…( বল )
25
26
37
অবিবাহিতদের হতাশ করে বিবাহিতদের স্ত্রীর কপালে টিপ পড়ানোঃ
27
27e
হায়, তবু আমি একা… কবে সম্ভব… সে ভাবনায় সৈকতঃ
28
চিন্তা নেই। আমরা আছি না… আমরা দেখবোঃ
29
30
আমন্ত্রিত বন্ধুদের অনুভূতি প্রকাশঃ
31
শিশুদের মাঝে সাবরিনা সুলতানাঃ
32
33
35
ট্র্যাডিশনাল লাঞ্চঃ
38
মুরুব্বীনি সহ আশম, এরশাদ দম্পতিঃ
40
সপরিবারে ফকির আব্দুল মালেকঃ
41
সিদ্ধান্তে আসছেনঃ জিয়া রায়হান এবং মুরুব্বী ( আজাদ কাশ্মীর জামান )
43
পুরস্কার বিতরণঃ
45
46
47
48
শুভেচ্ছা বক্তব্যঃ
49
50
মুগ্ধ শ্রোতাঃ
51
আমাদের প্রাপ্তী। আমাদের আগামী’র ব্লগার।
52
53
54
55
শব্দতরী থেকে কবিতা পাঠঃ
56
শেষের ভাষাঃ
57
আগামী’র শপথ… একসঙ্গে চলার অঙ্গীকার। এগিয়ে যাবার দৃপ্ত প্রত্যয়…
58

আলোকচিত্র কৃতজ্ঞতাঃ ব্লগার কালপুরুষ এবং মুরুব্বী কন্যা পূর্ণতা আজাদ।