বিভাগের আর্কাইভঃ অন্যান্য

ছন্দে ছন্দে ছন্দিত কবিতা

ছন্দে ছন্দে ছন্দিত কবিতা

একসময় প্রেম পত্র লেখা হতো। আর সেইসব পত্র ছিলো অসাধারণ সব ছন্দে ভরপুর। আর সেইসব প্রেম পত্র যেই কোনো প্রেমিক বা প্রেমিকার হাতে গিয়ে পড়তো, ওমনি তারা টুপুস করে প্রেমে পড়ে যেতো। জীবনে খুব সখ ছিলো একটা এইরকম প্রেম পত্র পাওয়ার, কিন্তু ইহজীবনে তা আর হলো না। ফিলিং হেব্বি দুঃখ।

প্রেম পত্রে কবিতা লেখার একটা স্টাইলকে কোষন্ট বলে মানা হয়ে থাকে। তা সেটা গোলাপের সাথে জোলাপ, ওলার সাথে কলা, পলাশের সাথে গেলাস হলেও চলবে। আসল কথা ছন্দ মেলাতে হবে। আবার আধুনিক কবিতা এইরকম হতে পারে–

“আমি তোমার সেভেন আপ,
তুমি আমার মিরিন্ডা”।

এই ধরনের কবিতা লিখতে পারলে তো মার দিয়া কেল্লা। এই সব কবিতাতে বিদেশী গানের সুর ফিট করা সহজ। ভাবছি এবার লিখব –
“তু রু রু, তু রু রু রু রু,
এইতো আমার প্রেমের শুরু,
কি করবো বলোনা গুরু”।

খুব একটা কঠিন কিচ্ছু না। আবার পালিশ, মালিশ বা বালিশ দিয়েও ছন্দ মেলানো যায়। যা আমার জন্য ভীষণ কঠিন। বেরসিক মানুষ তো তাই বড্ডো কঠিন এই ছন্দ।

যাই হোক অনেক ভেবেচিন্তে কবিতার উপর আমার গরু খোঁজা (গো + এষণা = গবেষণা) লিপিবদ্ধ করলাম। মোদ্দা কথা পাওয়া গেল যে কবি আপনি ও হতে পারেন আবার আমিও। আর কবিতা লেখা এমন কিছু একটা শক্ত কাজ নয়। অতএব লেগে পড়ুন। একটা কিছু লিখুন, আর একটু পালিশ, বালিশ, মালিশের জোগাড় রাখুন।

তাই বলি “এখন আর দেরী নয়, ধরগো তোরা, হাতে কলম ধরগো,
এখন খাতা ভরে লিখে লিখে, পাতা গুলো ভরগো”।

অনুভূতির পুষ্প

শর্তহীন ভালবাসার শর্তে তোমার ভবিষ্যতের,
হাতে আমার সমস্ত অতীত তুলে দিলাম।

আমার অতীত তোমার হাতের পরাগদন্ড,
তোমার হৃদয়ের উভয় অলিন্দ তার পরাগধানী।

আমার বর্তমান তোমার হাতের পুষ্পাক্ষ,
তোমার হৃদয়ের মহাধমনীগুলো তাতে পুষ্পবৃন্ত।

আমার প্রতিটি ভবিষ্যত একটি একটি পাপড়ি;
আর তোমার হৃদয়ের শিরা এক একটি পুষ্পবৃক্ষ।

আমার সমস্ত সময় একটি পুংকেশর
তোমার হৃদয়ের সমস্ত শরীর সেই পুংকেশরের বৃক্ষরাজী।

আমার সমস্ত অনুভূতি আজ সময়ের হাতে ,
তোমার প্রণয়ের পুষ্পকাননে সে এক অঙ্কিত অংক।

অসহায় সেই মানুষগুলো

২০১৬ সাল। বাংলাদেশ থেকে আসছিলাম ইংল্যান্ডে কাতার এয়ার ওয়েজে, ঢাকা টু দোহা তারপর দোহা টু লন্ডন। ঢাকা থেকে দোহা পর্যন্ত পুরো ফ্লাইট ভরা মানুষ। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে শ্রমিক হিসেবে যাচ্ছে আমাদের দেশ থেকে। তাদের কথোপকথনে বুঝলাম অনিশ্চিত জীবন জেনে ও জমিজমা শেষ সম্বল বেচে তারা টাকা কামাতে যাচ্ছে। একজনের বউয়ের আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে ৮০০ টাকা লাগবে, সে প্লেনে বসে তার সহযাত্রীকে দুঃখ করে বলছিল কোথা থেকে তার বউ টাকা টা পাবে সে তো দিয়ে আসতে পারে নাই।

তারপর হামাদ এয়ারপোর্টে এক বাংলাদেশি ক্নিনার মেয়ের সাথে কথা হলো। কাজের অল্প বিরতিতে সে আমার সাথে অনেক কথা বললো। বাংলাদেশ থেকে এজেন্টের মাধ্যমে তারা ২ লাখ টাকা খরচ করে আসে আর মাসিক বেতন ১৪৫০ রিয়েল মানে বাংলাদেশি টাকায় ৩০০০০ টাকা। অন্যদিকে পুরুষরা আসে ৪ লাখ টাকা দিয়ে আর বেতন পায় ১২০০ রিয়েল। দুই বছর পরপর চুক্তি বাড়ার কথা যেখানে সিংহভাগ বাংলাদেশিদের চুক্তি বাড়েনা। আরো জানলাম নেপালি শ্রমিকরা সরকারের মাধ্যমে আসে, মেয়ে ছেলে উভয় শ্রমিক জনপ্রতি ১ লাখ টাকার বেশি দেয়না। তাদের বেতন আমাদের দেশের শ্রমিকদের মত হলেও তারা বাড়তি সুবিধা পায় আর তাদের কাজের মেয়াদ ও বাড়ে শুধুমাত্র তাদের দেশের সরকারি তত্পরতার জন্য।

নেপালের মত ছোট একটা দেশ নিজেদেরটা বুঝলে আমাদের দেশ কেন বুঝেনা! আমার ধারণা সব দেশের জন্য নিয়ম এক। বাংলাদেশিদের বেশি টাকা গুণতে হয় কারণ আমাদের দেশের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। আর এই ব্যাপারগুলো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো জানলে হয়তো তারা ঝামেলা এড়ানোর জন্য আমাদের দেশ থেকে শ্রমিক নেয়াই বন্ধ করে দিবে। সেবার খেয়াল করে দেখেছিলাম নেপালি, ফিলিপাইন, সাউথ ইন্ডিয়ান শ্রমিক অনেক সে তুলনায় বাংলাদেশি কম ছিলো এয়ারপোর্টে। জানিনা এখন অবস্হার ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে কিনা মাঝে তো গেলো দুইটি বছর।

খুব কষ্ট লেগেছিল মেয়েটির কথা শুনে। লাখ লাখ টাকা খরচ করে মাসিক আয় করে ১২০০ থেকে ১৫০০ রিয়েল। সেখানে কোনরকমে খেয়ে পরে থাকতে একজনের মাসিক খরচ লাগে কমে ৩০০ রিয়েল। কতো কষ্ট করে তারা দেশে টাকা পাঠায়। হয়তো তাদের পরিবার সেটা অনুধাবণ করতে পারেনা, ভাবে কত ই না আয় করে। প্লেনে বসে সেদিন শুনছিলাম অনেকের কাছে কাজে যেতে না যেতেই পরিবার থেকে কতো আবদার আসছিল।

আসলে যারা মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমিক হিসেবে যায় তারা বড় বেশি অসহায়। কলুর বলদের মত খাটে পরিবারের মানুষগুলোকে আরাম দেয়ার জন্য। কিন্তু তাদের কষ্ট অনুধাবণ করার জন্য কেউ নেই, কেউ তাদের নূণ্যতম সম্মান ও দিতে চায়না। কে বুঝবে তাদের কষ্ট যেখানে দেশের সরকার তাদের চিন্তা করতে উদাসিনতা দেখায়।

নিজেদের বড্ড চালাক মনে করি

তুমি যে একা তাই তোমায় আমরা
সম্পূর্ণ গ্রাস করতে চেয়েছি
রাহুগ্রস্ত চাঁদের মত

তাই প্রথমে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে
কেঁচোর মতো ভিখিরী হাত সরিয়ে নিয়েছি

জানি তুমি এসে বলবে, কি গো তোমরা কই ?
আমরা বসে বসে শুনব, হাসব, মজা দেখবো,
কথার উত্তর দেব না, অজুহাত দেখাবো
যাতে তুমি বারবার এসে বলো
সেই সুযোগে আমরা তোমায় ধরে রাখব

নিজেদের বড্ড চালাক মনে করি
ভাবি পৃথিবীর আর সবাই বোকা।।

JUSTICE

আসিফার জন্য জাসটিস চাইছেন–?

আসিফাকে চেনেন? বাবা মা পরিবার কাউকে চেনেন? কেন ধর্ষন হল? ঠিক কি কি কারন ছিল ঠিকভাবে জানেন? ধর্ষন হওয়ার আগে পর্যন্ত কেউ জানতেন না যেই মিডিয়া তোলপাড় ! ফেসবুক তোলপাড়? ঘরের বাড়ির প্রতিবেশী “আসিফাদের” লক্ষ্য করেছেন কখনো? আচ্ছা রাস্তার পাগলীদের কখনো কি ভালোভাবে দেখেছেন? ভাড়াওয়ালী স্কুলের আসিফাদের সমস্যা বুঝেছেন? ফেসবুকে ফটো ঝুলিয়ে ঘুরছেন সবাই বিচার চাই বিচার চাই–?

কার বিচার? কিসের বিচার? কেমন বিচার? একবার ভেবে দেখুন তো ছবিটা বারবার পোস্ট করলে তাকে কবার ধর্ষন করলেন তাও আবার আট বছরের মেয়েকে? কি বোঝাতে চাইছেন ধর্ষন করলে পপুলারিটির ইস্যু হচ্ছে? কি হচ্ছে কিছুই বুঝছি না আসিফার বিচার চাই বিচার চাই?

সত্যিকারের বিচার চাইলে “ধর্ষক” উৎপন্ন বন্ধ করুন—? কেন ধর্ষক তৈরী হচ্ছে? কার দোষ? সমাজের? আমার? আপনার? আসিফাকে শেখানো হয়নি কিভাবে আ্যটাক? বা সমাজের যেসব বলদ মানুষ আছেন? দেখেও না দেখেন আবার শুনেও না শোনেন–? ধর্ষকদের সাহস বাড়ানো হচ্ছে?

বারবার বাচ্চা মেয়েটার ছবি দেখে কষ্ট বাড়ছে কমছে কই? নিজের আশেপাশের আসিফাদের দেখেছেন? বড়লোকের ধর্ষক বেটাদের দেখেছেন? ভয়ে জুজু হয়ে থাকে তখন দেখি ছাড় পেয়ে দিব্যি বিয়ে করে সংসার করছে? ধর্ষক বিয়ে করতে পারে বাঁচতে পারে দাম্পত্য ধর্ষন ও করতে পারে কিন্তু ধর্ষিতা কেন নয়? ধর্ষন রুখতে সরকার থেকে পদক্ষেপ প্রয়োজন বিশেষ করে সিসি টিভি র আন্ডারে সবকিছু বা ব্লু ফিল্ম কুড়ি বছরের আগে দেখা নিষিদ্ধ করা উচিত?

ধর্ষক রা প্রায়ই মানসিক রুগী? পুরুষ মানুষরা ভালোবাসে ধর্ষন করে না–? কিছু মেন্টালদের জন্যই সমাজ পচে যাচ্ছে? সেক্স সাইকো? এদের ধরে ধরে লিঙ্গচ্ছেদ প্রয়োজন?

আসিফা আট বছরের? কোনো সাইকো ছাড়া একাজ করা সাধারণ মানুষের পক্ষে অসম্ভব–? আসিফার বাবা মা সঠিক বয়ান নেওয়া প্রয়োজন? সাইকো ক্রিমিনালদের দেখলে বোঝা কিন্তু যায় না? তাই অনেকদিন থেকেই এরা তাক করে থাকে–! এইসব সাইকোদের প্রয়োজন চিকিৎসার যদি নরমাল মানুষ করে থাকে তাহলে সে ক্রিমিন্যাল মাইন্ডেড –?

১) সরকার থেকে কড়া পদক্ষেপ।
২) প্রতিটি স্কুলে সেক্স এডুকেশান ক্যারাটে বক্সিং মাস্ট।
৩) সমস্ত আসিফাকেই সম্মান ও যত্ন নিন।

পরীক্ষামূলক

প্রিয় সুহৃদ।

শব্দনীড় এ যারা নিয়মিত ব্লগিং করে আসছিলেন তাদের সহ নতুন পুরাতন সকল ব্লগারদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। দীর্ঘ একটি সময় ধরে শব্দনীড়কে নতুন আঙ্গিকে সাজানোর পরীক্ষা চলছিলো জন্য স্বাভাবিক ব্লগিং প্রক্রিয়াকে রহিত করা হয়েছিলো।

আমাদের পরীক্ষা সফল হয়েছে। শব্দনীড় এর পাশাপাশি “আকাশছোঁয়া” নিউজ পোর্টালকেও আমরা সমসাময়িক করতে পেরেছি।

আপনাদের সকলের সাময়িক এই অসুবিধার জন্য আমরা দুঃখিত।
এখন থেকে শব্দনীড় নিয়মিত থাকবে ইনশাল্লাহ।
আপনাদের ব্লগিং শুভ হোক। ধন্যবাদ।

শিশুপদ্মের পদ্য

শিশুপদ্মের পদ্য

আসলে কবিত্বের কোনো জীবন নেই। জীবনের কবিত্বই
শিশুপদ্মের মতো মানুষের পাশে দাঁড়ায়।যারা দেখে না,
তাদের স্বেচ্ছান্ধ বলা যায়।

কবিতার জন্য কোনোদিনই অপেক্ষা করেনি কোনও
ছন্দেশ্বর। বরং যারা ধলেশ্বরী নদীতে এর আগে
ভেসেছিল একা- তারাই কেটেছে সাঁতার। বাকী
সবাই ঢেউয়ে ভেসে গেছে।

মিথ্যা-সত্য কিছুই আরাধ্য নয় কবির। দর্পণে
আগুনচূর্ণ দেখে, যারা সনাক্ত করতে পারে
শরণার্থী সমুদ্রের মুখ- কবিতা তাদেরই গৃ্হশোভা
হয়ে থাকে। অন্যেরা খেলে খলকাব্যপাশা।

তোমাকে

আমার দীর্ঘশ্বাস তোমার প্রেমের দেয়াল ছুঁয়ে
নিদ্রাহীন রাত্রি প্রবাহিত হয় জানালার পাশে।
সিগারেটের উষ্ণতা, ঝিঝির ডাকের সাথে বেমানান
বদ্ধ এই ঘরে জেগে আছে ঘড়ি ঘন্টা
প্রার্থনা মিশে যাই রাতের অন্ধকারে, (আমিন )

ফিরে এসো রুক্ষ বাঁধন ছিঁড়ে।
ধুলো মাখা জানালার পাশের দুঃখ গুলো,
পায়রার ঠোঁটে তুলে দেখাতে চাই তোমাকে।

মেয়েটির কেউ রাখে না খোঁজ

মেয়েটির কেউ রাখে না খোঁজ,

যে মেয়েটি রোজ রোজ জানালার গ্রীল ধরে
দাঁড়িয়ে থাকত দু চোখ মেলে
দূর মেঘের মিনারে,
প্রিয় কারুর আশায়।

যে মেয়েটি রোজ রোজ সন্ধ্যা নামার আগেই
গুছিয়ে নিতো এলো কেশি আস্তাবল,
গোধূলীর চিলেকোঠায়।

পূজার ডালা হাতে যে মেয়েটি রোজ জ্বালত
সন্ধ্যা প্রদীপ নীরব তুলসীবনে,
করত বসে আরতি ।

যে মেয়েটির দূরন্ত উচ্ছ্বাস বইচির বাগান ঘেরা,
কলাবতী নলক নাকে,
ছোট্ট গাঁ’টি করত সারা ।

যে মেয়েটি রোজ রোজ রাখত সবার খবর,
সবই মনে রাখত সে,
কখন কি লাগবে দরকার ।

যে মেয়েটির রোজ রোজ বাড়ন্ত সময়,
ধুলোমাখা পথে,
বইয়ের ভাঁজে রাখত ফুটন্ত গোলাপ।

সে মেয়েটি ছিল সবার মধ্যমণি,
আদরের তুলতুলি,
খুঁশির রাঙা প্রভাত।

সে মেয়েটির এখন রোজ রোজ ছন্নছাড়া ভাব,
আওলা ঝাওলা কথায়,
বে ভুলি কাজের হিসেব রাখা।

সে মেয়েটি আজ কোথায় আছে,কেমন আছে,
হায় নিয়তি,সেই মেয়েটির
কেউ রাখে না আর খোঁজ!

মেয়েটি এখন ঘর পালিয়ে ঘুরে বেড়ায় পথে,
দূরন্ত মেয়েটির নির্জীব প্রাণ,
অবহেলায় কাটে দিন।
০৩/০১/২০১৮

আকর্ষণীয় অফার

রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, এনজিওসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভা, সমাবেশ, সেমিনার ও অন্যান্য অনুষ্ঠানে চাহিদা অনুযায়ী সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা সরবরাহ করি। গ্রাহকের চাহিদা ও রুচি অনুযায়ী বিশেষজ্ঞ দ্বারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস রচনা করানোর সুব্যাবস্থা আছে। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের তথ্যের পক্ষে, বিপক্ষে ও বিতর্কিত বক্তব্য প্রদানের জন্য ইতিহাসবিদ, বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ভাড়া দেই।

বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস ও ভাষা শহীদ দিবসের অনুষ্ঠানের জন্য আজই যোগাযোগ করুন। ডিসেম্বর, ফেব্রুয়ারী ও মার্চ মাস ব্যাতীত বছরের অন্যান্য সময়ে ২৫% ছাড়।

চেতনা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড
(একটি মুক্তিযুদ্ধ ও ইতিহাস ক্রয়-বিক্রয়-সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান)

হটলাইন: ৭৪১****, ৮৭৬****, ০১৭১১****

২০১৭ সালে পড়া বই

প্রিয় শব্দনীড় ব্লগারবৃন্দ ২০১৭ সালে আপনাদের পড়া সেরা বইগুলোর একটা তালিকা করতে চাই। আপনাদের পড়া দেশী-বিদেশী ভালোলাগা বইগুলো মন্তব্যের ঘরে জানান। সাথে অবশ্যই লেখকের নাম দিবেন। দু এক কলম লিখে দিলে তো আরও ভাল। ২০১৮ সালে কি পড়তে চান সেই নিয়েও আলোচনা হতে পারে। কোন বইগুলো পড়বেন সে নামগুলোও লিখুন।